আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
দেশের অর্থনীতি সংকটের চক্রে আটকে গেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে পুঁজিবাজারে। মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী, সুদের হার চড়া, উৎপাদন খরচ বেড়েছে আর বিনিয়োগকারীদের আস্থা টলোমলো। এসব কারণে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানি মুনাফায় চাপের মুখে পড়েছে, অনেক কোম্পানি লাভ থেকে লোকসানে চলে গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে না পারলে পুঁজিবাজারের দুরবস্থা কাটবে না।
গত জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ১৬৭টি কোম্পানি তাদের ছয় মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ৬৮টি কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে, যা মোট কোম্পানির ৪০ শতাংশ। অপর দিকে ৯৮টি কোম্পানি বা ৬০ শতাংশ মুনাফায় নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। এর মধ্যে ১৫টি কোম্পানি মুনাফা থেকে সরাসরি লোকসানে চলে গেছে, আর ৩৭টি কোম্পানির লোকসানের পরিমাণ আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি রূপালী হক চৌধুরী এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব খাতের ব্যবসা খারাপ করছে, বিশেষ করে স্টিল, সিমেন্টসহ অন্যান্য ছোট শিল্প খাতগুলোর অবস্থা আরও খারাপ।’ তবে আইনশৃঙ্খলা ঠিক থাকলে ও মানুষের আস্থা ফিরে এলে ব্যবসার পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। এতে কোম্পানিগুলোর মুনাফা বাড়বে বলে মনে করছেন তিনি।
এদিকে ৬৮টি কোম্পানির মুনাফা বাড়লেও এগুলোর প্রবৃদ্ধির হার খুব বেশি নয়। মাত্র দুটি কোম্পানির মুনাফা ১০০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। আরেকটি কোম্পানি ৫০০ শতাংশের বেশি মুনাফা করেছে। ৩০০ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫টি কোম্পানির, ২০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে দুটি কোম্পানির, ১০০ শতাংশের ঘরে রয়েছে ১১টি, ৫০ শতাংশের বেশি মুনাফা করেছে আরও ১১টি কোম্পানি। মুনাফা বৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ, যার মুনাফা ১৩৬৭ শতাংশ বেড়েছে। এরপর জেএমআই সিরিঞ্জ ১০৪০ শতাংশ, ইফাদ অটোজ ৭৩৩ শতাংশ, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড ৪০০ শতাংশ এবং মতিন স্পিনিং ও ডমিনেজ স্টিল ৩৫০ শতাংশ মুনাফা করেছে।
অন্যদিকে ৪৬টি কোম্পানির মুনাফা কমেছে, যদিও তারা এখনো লোকসানে পড়েনি। তবে ১৫টি কোম্পানি আগের ছয় মাসে মুনাফায় থাকলেও এবার লোকসানে পড়েছে। এ তালিকায় রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা, বারাকা পতেঙ্গা, ইনফরমেশন সার্ভিসেস, সি পার্ল, ইনটেক, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, জেমিনি সি ফুড, সাফকো স্পিনিং, এভিন্স টেক্সটাইল, মেঘনা সিমেন্ট, আমরা টেকনোলোজিস, ইস্টার্ন কেব্ল, বসুন্ধরা পেপার, দেশবন্ধু পলিমার ও এনার্জি প্যাক।
লোকসান আরও বেড়েছে এমন কোম্পানির সংখ্যা ৩৭টি। ২০২৩ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে তারা লোকসান করলেও ২০২৪ সালের একই সময়ে সেই লোকসানের মাত্রা আরও বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি লোকসানে পড়েছে আনলিমা ইয়ার্ন, যার লোকসান ১৯৫০ শতাংশ বেড়েছে। এরপর রয়েছে সিলভা ফার্মা ২৫৮ শতাংশ, পেনিনসুলা ২৫৫ শতাংশ, ঢাকা ডাইং ২৩২ শতাংশ ও বিবিএস কেব্লস ২২৩ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সুদের উচ্চ হার এবং মূল্যস্ফীতির কারণে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, যা কোম্পানিগুলোর মুনাফায় সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ডিএসই পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও বলেছেন, অধিকাংশ কোম্পানি ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় তাদের জন্য চাপ আরও বেড়েছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক মনে করেন, পুঁজিবাজার কাঠামোগত দুর্বলতায় ভুগছে। ভালো কোম্পানি বাজারে না এলে এবং বাজারের গভীরতা না বাড়লে এ সংকট কাটবে না।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম শেয়ারবাজারের আর্থিক প্রতিবেদনগুলোর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি মনে করেন, বাজারের কাঠামোগত ত্রুটি সংশোধন করা জরুরি, না হলে আস্থার সংকট থাকবে।
বিএসইসির মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, কোম্পানিগুলোর মুনাফা তাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভরশীল। তবে মূল্যস্ফীতি ও সুদের হার কমলে সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। পুঁজিবাজারকে চাঙা করতে প্রয়োজন কাঠামোগত সংস্কার, আস্থা পুনরুদ্ধার ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের পুঁজিবাজারে সংকটের কারণ মূলত অর্থনৈতিক অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, চড়া সুদের হার, কাঠামোগত দুর্বলতা এবং বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে এলে এবং সুদের হার ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এলে কোম্পানিগুলোর ব্যবসা পুনরুদ্ধার হতে পারে। তবে এর জন্য কার্যকর নীতিগত সহায়তা ও বাজারকাঠামোর উন্নতি প্রয়োজন।
দেশের অর্থনীতি সংকটের চক্রে আটকে গেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে পুঁজিবাজারে। মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী, সুদের হার চড়া, উৎপাদন খরচ বেড়েছে আর বিনিয়োগকারীদের আস্থা টলোমলো। এসব কারণে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানি মুনাফায় চাপের মুখে পড়েছে, অনেক কোম্পানি লাভ থেকে লোকসানে চলে গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সামষ্টিক অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে না পারলে পুঁজিবাজারের দুরবস্থা কাটবে না।
গত জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ১৬৭টি কোম্পানি তাদের ছয় মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ৬৮টি কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে, যা মোট কোম্পানির ৪০ শতাংশ। অপর দিকে ৯৮টি কোম্পানি বা ৬০ শতাংশ মুনাফায় নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। এর মধ্যে ১৫টি কোম্পানি মুনাফা থেকে সরাসরি লোকসানে চলে গেছে, আর ৩৭টি কোম্পানির লোকসানের পরিমাণ আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি রূপালী হক চৌধুরী এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব খাতের ব্যবসা খারাপ করছে, বিশেষ করে স্টিল, সিমেন্টসহ অন্যান্য ছোট শিল্প খাতগুলোর অবস্থা আরও খারাপ।’ তবে আইনশৃঙ্খলা ঠিক থাকলে ও মানুষের আস্থা ফিরে এলে ব্যবসার পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতি করবে। এতে কোম্পানিগুলোর মুনাফা বাড়বে বলে মনে করছেন তিনি।
এদিকে ৬৮টি কোম্পানির মুনাফা বাড়লেও এগুলোর প্রবৃদ্ধির হার খুব বেশি নয়। মাত্র দুটি কোম্পানির মুনাফা ১০০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। আরেকটি কোম্পানি ৫০০ শতাংশের বেশি মুনাফা করেছে। ৩০০ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫টি কোম্পানির, ২০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে দুটি কোম্পানির, ১০০ শতাংশের ঘরে রয়েছে ১১টি, ৫০ শতাংশের বেশি মুনাফা করেছে আরও ১১টি কোম্পানি। মুনাফা বৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে শার্প ইন্ডাস্ট্রিজ, যার মুনাফা ১৩৬৭ শতাংশ বেড়েছে। এরপর জেএমআই সিরিঞ্জ ১০৪০ শতাংশ, ইফাদ অটোজ ৭৩৩ শতাংশ, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড ৪০০ শতাংশ এবং মতিন স্পিনিং ও ডমিনেজ স্টিল ৩৫০ শতাংশ মুনাফা করেছে।
অন্যদিকে ৪৬টি কোম্পানির মুনাফা কমেছে, যদিও তারা এখনো লোকসানে পড়েনি। তবে ১৫টি কোম্পানি আগের ছয় মাসে মুনাফায় থাকলেও এবার লোকসানে পড়েছে। এ তালিকায় রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা, বারাকা পতেঙ্গা, ইনফরমেশন সার্ভিসেস, সি পার্ল, ইনটেক, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, জেমিনি সি ফুড, সাফকো স্পিনিং, এভিন্স টেক্সটাইল, মেঘনা সিমেন্ট, আমরা টেকনোলোজিস, ইস্টার্ন কেব্ল, বসুন্ধরা পেপার, দেশবন্ধু পলিমার ও এনার্জি প্যাক।
লোকসান আরও বেড়েছে এমন কোম্পানির সংখ্যা ৩৭টি। ২০২৩ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে তারা লোকসান করলেও ২০২৪ সালের একই সময়ে সেই লোকসানের মাত্রা আরও বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি লোকসানে পড়েছে আনলিমা ইয়ার্ন, যার লোকসান ১৯৫০ শতাংশ বেড়েছে। এরপর রয়েছে সিলভা ফার্মা ২৫৮ শতাংশ, পেনিনসুলা ২৫৫ শতাংশ, ঢাকা ডাইং ২৩২ শতাংশ ও বিবিএস কেব্লস ২২৩ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সুদের উচ্চ হার এবং মূল্যস্ফীতির কারণে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, যা কোম্পানিগুলোর মুনাফায় সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ডিএসই পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও বলেছেন, অধিকাংশ কোম্পানি ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় তাদের জন্য চাপ আরও বেড়েছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক মনে করেন, পুঁজিবাজার কাঠামোগত দুর্বলতায় ভুগছে। ভালো কোম্পানি বাজারে না এলে এবং বাজারের গভীরতা না বাড়লে এ সংকট কাটবে না।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম শেয়ারবাজারের আর্থিক প্রতিবেদনগুলোর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি মনে করেন, বাজারের কাঠামোগত ত্রুটি সংশোধন করা জরুরি, না হলে আস্থার সংকট থাকবে।
বিএসইসির মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, কোম্পানিগুলোর মুনাফা তাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভরশীল। তবে মূল্যস্ফীতি ও সুদের হার কমলে সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। পুঁজিবাজারকে চাঙা করতে প্রয়োজন কাঠামোগত সংস্কার, আস্থা পুনরুদ্ধার ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের পুঁজিবাজারে সংকটের কারণ মূলত অর্থনৈতিক অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, চড়া সুদের হার, কাঠামোগত দুর্বলতা এবং বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে এলে এবং সুদের হার ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এলে কোম্পানিগুলোর ব্যবসা পুনরুদ্ধার হতে পারে। তবে এর জন্য কার্যকর নীতিগত সহায়তা ও বাজারকাঠামোর উন্নতি প্রয়োজন।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১০ ঘণ্টা আগে