আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে, যার মাধ্যমে ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের সমন্বিত গ্রাহক হিসাব (সিসিএ) সম্পর্কিত তথ্য প্রতিদিন স্টক এক্সচেঞ্জে সরবরাহ করবে।
এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করার জন্য ইতিমধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং তারা কাজ শুরু করেছে। নতুন সিস্টেমে ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের সিসিএ হিসাবের তথ্য একত্র করে স্টক এক্সচেঞ্জে প্রদান করবে, যেখান থেকে এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে যেকোনো অসংগতি বা শৈথিল্য ধরা পড়লে তা সংশোধন করা হবে। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের অর্থ বা শেয়ার লোপাটের আশঙ্কা কমে যাবে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে অর্থ বা সিকিউরিটিজ তছরুপের ঘটনা কমে যাবে। তিনি আরও বলেন, এটি পুঁজিবাজারে সুপারভিশন এবং মনিটরিং বাড়াবে, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীর স্বার্থ সুরক্ষিত হবে।
তবে, পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় রয়েছে। ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান পুঁজিবাজারের প্রেক্ষাপটে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সহজ নয়। এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি এবং প্ল্যাটফর্ম পরিচালনায় পর্যাপ্ত লোকবল এবং সময়ের প্রয়োজন।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি সব পক্ষের সহযোগিতা না পাওয়া যায়, তাহলে এই পরিকল্পনা সফল হতে পারবে না।
সাইফুল ইসলাম আরও যোগ করেন, ‘এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হলে বিএসইসির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্ল্যাটফর্মের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে সিসিএ থেকে অর্থ ও শেয়ার লোপাটের আশঙ্কা কমে আসে।’
বিএসইসির নতুন উদ্যোগটি প্রশংসিত হলেও এটি বাস্তবায়ন করতে গেলে ব্যাপক প্রস্তুতি এবং সমন্বয়ের প্রয়োজন হবে। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, যদি সঠিকভাবে এবং সমন্বিতভাবে কাজ করা যায়, তবে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি সুরক্ষিত রাখতে এটি কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত ৩১ অক্টোবর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) একটি চিঠি পাঠিয়েছে, যাতে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির অগ্রগতি জানাতে বলা হয়েছে। চিঠি সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৯ এপ্রিল ডিএসই ও সিএসইর সঙ্গে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চালু করার বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকের পর বিএসইসি ৯ অক্টোবর ডিএসই ও সিএসইকে প্ল্যাটফর্ম তৈরির নির্দেশনা দেয়। পরে স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, বিএসইসি অতিরিক্ত ২০ কার্যদিবস সময় (৬ নভেম্বর পর্যন্ত) দিয়েছে। বিএসইসি এখন স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানাতে বলেছে।
যা করার নির্দেশ
দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির নির্দেশনায় বলা হয়, স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর জন্য সিসিএ (সমন্বিত গ্রাহক হিসাব) গণনার বর্তমান পদ্ধতি যাচাই এবং একটি মানসম্মত ফরম্যাট তৈরি করতে হবে। এই ফরম্যাটটি কমিশনে জমা দিতে হবে এবং এক্সচেঞ্জগুলোর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
নতুন প্ল্যাটফর্মে, স্টক ব্রোকাররা প্রতিদিনের লেনদেন শেষে তাঁদের সিসিএ তথ্য আপডেট করবেন। ডিএসই ও সিএসই নিয়মিতভাবে এই তথ্য পর্যালোচনা করবে এবং যেকোনো অসংগতি পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
অগ্রগতি কোন পর্যায়ে
এদিকে ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে ডিএসই একটি কমিটি গঠন করেছে এবং শিগগিরই বিএসইসিতে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ জি এম সাত্বিক আহমেদ শাহ জানান, প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক, সিডিবিএল, সিসিবিএল এবং ব্রোকার হাউসের সমন্বয়ে একটি টিম কাজ করছে। যাদের গবেষণা এখনো চলছে। শিগগিরই প্রতিবেদন বিএসইসিতে জমা দেওয়া হবে।
বাস্তবায়ন নিয়ে চ্যালেঞ্জ
বিদ্যমান বাস্তবতায় সমন্বিত অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির বিষয়টি খুবই চ্যালেঞ্জের। ডিএসইর এক সদস্য জানালেন, প্রায় ৯০০ ব্রোকারেজ হাউসের ব্যাক অফিস সফটওয়্যারের তথ্য মিলিয়ে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের সেটেলমেন্ট তথ্যের সঙ্গে সমন্বয় করা প্রায় অসম্ভব।
ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন ও সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার এ উদ্যোগকে কঠিন ও সময়সাপেক্ষ বলে উল্লেখ করেন। কারণ, বাজারে প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নেই।
এদিকে, ট্রেজার সিকিউরিটিজের কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ প্রস্তাব করেন, ব্রোকারেজ হাউসের সফটওয়্যারকে বিনিয়োগকারীর ব্যাংক হিসাবের সঙ্গে সংযুক্ত করে সরাসরি সেটেলমেন্ট করার ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এতে স্টক এক্সচেঞ্জের ওপর চাপ কমবে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে, যার মাধ্যমে ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের সমন্বিত গ্রাহক হিসাব (সিসিএ) সম্পর্কিত তথ্য প্রতিদিন স্টক এক্সচেঞ্জে সরবরাহ করবে।
এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করার জন্য ইতিমধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং তারা কাজ শুরু করেছে। নতুন সিস্টেমে ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের সিসিএ হিসাবের তথ্য একত্র করে স্টক এক্সচেঞ্জে প্রদান করবে, যেখান থেকে এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে যেকোনো অসংগতি বা শৈথিল্য ধরা পড়লে তা সংশোধন করা হবে। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের অর্থ বা শেয়ার লোপাটের আশঙ্কা কমে যাবে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে অর্থ বা সিকিউরিটিজ তছরুপের ঘটনা কমে যাবে। তিনি আরও বলেন, এটি পুঁজিবাজারে সুপারভিশন এবং মনিটরিং বাড়াবে, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীর স্বার্থ সুরক্ষিত হবে।
তবে, পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় রয়েছে। ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান পুঁজিবাজারের প্রেক্ষাপটে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সহজ নয়। এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি এবং প্ল্যাটফর্ম পরিচালনায় পর্যাপ্ত লোকবল এবং সময়ের প্রয়োজন।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি সব পক্ষের সহযোগিতা না পাওয়া যায়, তাহলে এই পরিকল্পনা সফল হতে পারবে না।
সাইফুল ইসলাম আরও যোগ করেন, ‘এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হলে বিএসইসির পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্ল্যাটফর্মের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে সিসিএ থেকে অর্থ ও শেয়ার লোপাটের আশঙ্কা কমে আসে।’
বিএসইসির নতুন উদ্যোগটি প্রশংসিত হলেও এটি বাস্তবায়ন করতে গেলে ব্যাপক প্রস্তুতি এবং সমন্বয়ের প্রয়োজন হবে। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, যদি সঠিকভাবে এবং সমন্বিতভাবে কাজ করা যায়, তবে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি সুরক্ষিত রাখতে এটি কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত ৩১ অক্টোবর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) একটি চিঠি পাঠিয়েছে, যাতে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির অগ্রগতি জানাতে বলা হয়েছে। চিঠি সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৯ এপ্রিল ডিএসই ও সিএসইর সঙ্গে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চালু করার বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকের পর বিএসইসি ৯ অক্টোবর ডিএসই ও সিএসইকে প্ল্যাটফর্ম তৈরির নির্দেশনা দেয়। পরে স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, বিএসইসি অতিরিক্ত ২০ কার্যদিবস সময় (৬ নভেম্বর পর্যন্ত) দিয়েছে। বিএসইসি এখন স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানাতে বলেছে।
যা করার নির্দেশ
দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির নির্দেশনায় বলা হয়, স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর জন্য সিসিএ (সমন্বিত গ্রাহক হিসাব) গণনার বর্তমান পদ্ধতি যাচাই এবং একটি মানসম্মত ফরম্যাট তৈরি করতে হবে। এই ফরম্যাটটি কমিশনে জমা দিতে হবে এবং এক্সচেঞ্জগুলোর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
নতুন প্ল্যাটফর্মে, স্টক ব্রোকাররা প্রতিদিনের লেনদেন শেষে তাঁদের সিসিএ তথ্য আপডেট করবেন। ডিএসই ও সিএসই নিয়মিতভাবে এই তথ্য পর্যালোচনা করবে এবং যেকোনো অসংগতি পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
অগ্রগতি কোন পর্যায়ে
এদিকে ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে ডিএসই একটি কমিটি গঠন করেছে এবং শিগগিরই বিএসইসিতে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ জি এম সাত্বিক আহমেদ শাহ জানান, প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক, সিডিবিএল, সিসিবিএল এবং ব্রোকার হাউসের সমন্বয়ে একটি টিম কাজ করছে। যাদের গবেষণা এখনো চলছে। শিগগিরই প্রতিবেদন বিএসইসিতে জমা দেওয়া হবে।
বাস্তবায়ন নিয়ে চ্যালেঞ্জ
বিদ্যমান বাস্তবতায় সমন্বিত অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরির বিষয়টি খুবই চ্যালেঞ্জের। ডিএসইর এক সদস্য জানালেন, প্রায় ৯০০ ব্রোকারেজ হাউসের ব্যাক অফিস সফটওয়্যারের তথ্য মিলিয়ে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের সেটেলমেন্ট তথ্যের সঙ্গে সমন্বয় করা প্রায় অসম্ভব।
ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন ও সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার এ উদ্যোগকে কঠিন ও সময়সাপেক্ষ বলে উল্লেখ করেন। কারণ, বাজারে প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নেই।
এদিকে, ট্রেজার সিকিউরিটিজের কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ প্রস্তাব করেন, ব্রোকারেজ হাউসের সফটওয়্যারকে বিনিয়োগকারীর ব্যাংক হিসাবের সঙ্গে সংযুক্ত করে সরাসরি সেটেলমেন্ট করার ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এতে স্টক এক্সচেঞ্জের ওপর চাপ কমবে।
মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেমিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলা
৪ ঘণ্টা আগেবিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
৪ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সময় সকাল ১টা ৪৫ মিনিটে স্পট গোল্ডের দাম প্রতি আউন্সে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ কমে এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন ৪ হাজার ১১৫ দশমিক ২৬ ডলারে দাঁড়ায়, যা ২০২০ সালের আগস্টের পর সবচেয়ে বড় দৈনিক পতন।
এর আগের দিন সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলারে উঠেছিল। এ বছর এখন পর্যন্ত সোনার দাম প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে, যা মূলত ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, সুদের হার কমার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ক্রমাগত সোনা কেনার কারণে সম্ভব হয়েছে।
সোনা-রুপা ব্যবসায়ী তাই ওয়ং রয়টার্সকে বলেন, ‘দরপতন শুরুর পর গতকাল পর্যন্তও ক্রেতারা সোনা কিনছিলেন, কিন্তু এখন বাজারে দরপতনের অতি অস্থিরতা সতর্কবার্তা দিচ্ছে। অনেক বিনিয়োগকারী স্বল্প মেয়াদে মুনাফা তুলতে উৎসাহিত হচ্ছেন।’
ডলার সূচক ০ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ায় অন্য মুদ্রাধারীদের জন্য সোনা কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। কিটকো মেটালসের সিনিয়র বিশ্লেষক জিম উইকফ এক নোটে লিখেছেন, সপ্তাহের শুরুতে বাজারে ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা বাড়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনা ও রুপার চাহিদা কিছুটা কমেছে।
সিটি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, চলমান মার্কিন সরকারের অচলাবস্থা (শাটডাউন) শেষ হওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণার ফলে আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহে সোনার দাম স্থিতিশীল অবস্থায় যেতে পারে।
এদিকে স্পট সিলভার বা রুপার দাম ৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমে প্রতি আউন্সে ৪৮ দশমিক ৪৯ ডলারে নেমে গেছে।
তাই ওয়ং বলেন, আজ রুপা ভয়াবহভাবে হোঁচট খেয়েছে এবং পুরো বাজারকেই নিচে নামিয়েছে। স্বল্প মেয়াদে রুপার দাম রেকর্ড ৫৪ ডলারে পৌঁছেছিল, আর এখন ৫০ ডলারের নিচে। তাই সোনার দাম স্থিতিশীল থাকলে রুপার বাজারেও বড় ধরনের অস্থিরতা চলমান থাকবে।
অন্যদিকে, প্লাটিনামের দাম ৫ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১ হাজার ৫৪১ দশমিক ৮৫ ডলার এবং প্যালাডিয়ামের দাম ৫ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ৪১৭ দশমিক ২৫ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা এখন অপেক্ষা করছেন শুক্রবার প্রকাশিতব্য সেপ্টেম্বরের মার্কিন ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) জন্য। মার্কিন সরকার অচল থাকায় এটি প্রকাশে বিলম্বিত হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে বার্ষিক ৩ দশমিক ১ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি দেখানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
বাজার বিশ্লেষকদের ধারণা, ফেডারেল রিজার্ভ আগামী সপ্তাহের নীতিনির্ধারণী বৈঠকে সুদের হার শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ বা ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমাতে পারে।
মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সময় সকাল ১টা ৪৫ মিনিটে স্পট গোল্ডের দাম প্রতি আউন্সে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ কমে এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন ৪ হাজার ১১৫ দশমিক ২৬ ডলারে দাঁড়ায়, যা ২০২০ সালের আগস্টের পর সবচেয়ে বড় দৈনিক পতন।
এর আগের দিন সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলারে উঠেছিল। এ বছর এখন পর্যন্ত সোনার দাম প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে, যা মূলত ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, সুদের হার কমার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ক্রমাগত সোনা কেনার কারণে সম্ভব হয়েছে।
সোনা-রুপা ব্যবসায়ী তাই ওয়ং রয়টার্সকে বলেন, ‘দরপতন শুরুর পর গতকাল পর্যন্তও ক্রেতারা সোনা কিনছিলেন, কিন্তু এখন বাজারে দরপতনের অতি অস্থিরতা সতর্কবার্তা দিচ্ছে। অনেক বিনিয়োগকারী স্বল্প মেয়াদে মুনাফা তুলতে উৎসাহিত হচ্ছেন।’
ডলার সূচক ০ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ায় অন্য মুদ্রাধারীদের জন্য সোনা কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। কিটকো মেটালসের সিনিয়র বিশ্লেষক জিম উইকফ এক নোটে লিখেছেন, সপ্তাহের শুরুতে বাজারে ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা বাড়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনা ও রুপার চাহিদা কিছুটা কমেছে।
সিটি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, চলমান মার্কিন সরকারের অচলাবস্থা (শাটডাউন) শেষ হওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণার ফলে আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহে সোনার দাম স্থিতিশীল অবস্থায় যেতে পারে।
এদিকে স্পট সিলভার বা রুপার দাম ৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমে প্রতি আউন্সে ৪৮ দশমিক ৪৯ ডলারে নেমে গেছে।
তাই ওয়ং বলেন, আজ রুপা ভয়াবহভাবে হোঁচট খেয়েছে এবং পুরো বাজারকেই নিচে নামিয়েছে। স্বল্প মেয়াদে রুপার দাম রেকর্ড ৫৪ ডলারে পৌঁছেছিল, আর এখন ৫০ ডলারের নিচে। তাই সোনার দাম স্থিতিশীল থাকলে রুপার বাজারেও বড় ধরনের অস্থিরতা চলমান থাকবে।
অন্যদিকে, প্লাটিনামের দাম ৫ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১ হাজার ৫৪১ দশমিক ৮৫ ডলার এবং প্যালাডিয়ামের দাম ৫ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ৪১৭ দশমিক ২৫ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বিনিয়োগকারীরা এখন অপেক্ষা করছেন শুক্রবার প্রকাশিতব্য সেপ্টেম্বরের মার্কিন ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) জন্য। মার্কিন সরকার অচল থাকায় এটি প্রকাশে বিলম্বিত হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে বার্ষিক ৩ দশমিক ১ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি দেখানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
বাজার বিশ্লেষকদের ধারণা, ফেডারেল রিজার্ভ আগামী সপ্তাহের নীতিনির্ধারণী বৈঠকে সুদের হার শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ বা ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমাতে পারে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে,
২১ নভেম্বর ২০২৪মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলা
৪ ঘণ্টা আগেবিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
৪ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ওই বিনিয়োগের অর্থ ফেরাতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের ১০০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে। একই সঙ্গে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও রিয়াজ ইসলামকে পুঁজিবাজারের কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯৭৮তম সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে সংস্থার পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের টাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বোর্ড থেকে তালিকাচ্যুত পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার লিমিটেডের (বর্তমানে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড) ৫১ শতাংশ শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে ২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের হলেও ২৮৯ টাকা ৪৮ পয়সা দরে কেনা হয়।
বিনিয়োগের সময় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কোম্পানির প্রতি শেয়ারের নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ঋণাত্মক ২ টাকা ৭৪ পয়সা এবং রিটেইন আর্নিংস ঋণাত্মক ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা (৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত)। ওই সময় ডিএসইর ওটিসি প্ল্যাটফর্মে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল মাত্র ১৩ টাকা ৬০ পয়সা।
১ কোটি টাকা করে জরিমানা
বিএসইসি বলেছে, বিনিয়োগপ্রক্রিয়ায় প্রাইস সেনসেটিভ ইনফরমেশন প্রকাশ না করা, বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) না করা ও প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা শেয়ার লক–ইন না করা—এসব সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের তৎকালীন ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
জরিমানা দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক রিয়াজ ইসলাম, চেয়ারম্যান ও গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক রেজাউর রহমান সোহাগ, তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহসান, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক মেদিনা আলী, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড–ওয়ানের প্রতিনিধি পরিচালক সৈয়দ কামরুল হুদা এবং এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড–ওয়ানের প্রতিনিধি পরিচালক মো. ওমর সোব চৌধুরী।
বিনিয়োগ ফেরাতে ব্যর্থ হলে শতকোটি টাকা জরিমানা
বিএসইসি জানিয়েছে, এই ছয় ফান্ড থেকে বিনিয়োগ করা ৬৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা সুদসহ মোট ৯০ কোটি টাকা ৩০ দিনের মধ্যে ফান্ডগুলোতে ফেরত আনতে হবে। এই অর্থ ফেরতের জন্য এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থ ফেরত না এলে রিয়াজ ইসলামকে ৯৮ কোটি টাকা, পরিচালক জর্জ এম স্টক থ্রিকে ১ কোটি টাকা, পরিচালক রেজাউর রহমান সোহাগকে ১ কোটি টাকা অতিরিক্ত জরিমানা দিতে হবে। অর্থাৎ মোট জরিমানা ধার্য করা হবে ১০০ কোটি টাকা।
এ ছাড়া বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচুয়াল ফান্ড) বিধিমালা, ২০০১-এর বিধান লঙ্ঘন করে লোকসানি ও নিষ্ক্রিয় কোম্পানিতে বিনিয়োগের ফলে ইউনিটহোল্ডারদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হওয়ায় জনস্বার্থে ছয়টি ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশের নিয়োগ বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
ফান্ডগুলোর যথাযথ তদারকিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডকে (বিজিআইসি) ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের ৩০ জুন ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে যথাযথ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার অভিযোগে শফিক বসাক অ্যান্ড কোম্পানি, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিষয়টি ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলে (এফআরসি) পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া মিথ্যা তথ্য প্রদানের কারণে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের তৎকালীন চেয়ারম্যান রেজাউর রহমান সোহাগকে ১০ লাখ টাকা এবং একই সময়ে তিন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন করে স্বার্থের সংঘাত (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) তৈরি করার কারণে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শরীফ আহসানকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বিএসইসি জানায়, কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার ৫২ টাকা ২৫ পয়সা দরে মোট ২৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেডে বিনিয়োগ করে। এই বিনিয়োগের শেয়ার মূল্যায়ন করেছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড।
তদন্তে দেখা গেছে, এর তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক এরশাদ হোসেন ও রিয়াজ ইসলামের মধ্যে যোগসাজশের ভিত্তিতে শেয়ার মূল্যায়ন করা হয়। এর মাধ্যমে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে বলে প্রতীয়মান হওয়ায় বিষয়টি অধিকতর তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) পাঠানো হয়েছে।
মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ওই বিনিয়োগের অর্থ ফেরাতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের ১০০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে। একই সঙ্গে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও রিয়াজ ইসলামকে পুঁজিবাজারের কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯৭৮তম সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে সংস্থার পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের টাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বোর্ড থেকে তালিকাচ্যুত পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার লিমিটেডের (বর্তমানে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড) ৫১ শতাংশ শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে ২৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের হলেও ২৮৯ টাকা ৪৮ পয়সা দরে কেনা হয়।
বিনিয়োগের সময় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কোম্পানির প্রতি শেয়ারের নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ঋণাত্মক ২ টাকা ৭৪ পয়সা এবং রিটেইন আর্নিংস ঋণাত্মক ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা (৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত)। ওই সময় ডিএসইর ওটিসি প্ল্যাটফর্মে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল মাত্র ১৩ টাকা ৬০ পয়সা।
১ কোটি টাকা করে জরিমানা
বিএসইসি বলেছে, বিনিয়োগপ্রক্রিয়ায় প্রাইস সেনসেটিভ ইনফরমেশন প্রকাশ না করা, বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) না করা ও প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা শেয়ার লক–ইন না করা—এসব সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের তৎকালীন ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
জরিমানা দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক রিয়াজ ইসলাম, চেয়ারম্যান ও গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক রেজাউর রহমান সোহাগ, তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহসান, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিনিধি পরিচালক মেদিনা আলী, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড–ওয়ানের প্রতিনিধি পরিচালক সৈয়দ কামরুল হুদা এবং এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড–ওয়ানের প্রতিনিধি পরিচালক মো. ওমর সোব চৌধুরী।
বিনিয়োগ ফেরাতে ব্যর্থ হলে শতকোটি টাকা জরিমানা
বিএসইসি জানিয়েছে, এই ছয় ফান্ড থেকে বিনিয়োগ করা ৬৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা সুদসহ মোট ৯০ কোটি টাকা ৩০ দিনের মধ্যে ফান্ডগুলোতে ফেরত আনতে হবে। এই অর্থ ফেরতের জন্য এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থ ফেরত না এলে রিয়াজ ইসলামকে ৯৮ কোটি টাকা, পরিচালক জর্জ এম স্টক থ্রিকে ১ কোটি টাকা, পরিচালক রেজাউর রহমান সোহাগকে ১ কোটি টাকা অতিরিক্ত জরিমানা দিতে হবে। অর্থাৎ মোট জরিমানা ধার্য করা হবে ১০০ কোটি টাকা।
এ ছাড়া বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচুয়াল ফান্ড) বিধিমালা, ২০০১-এর বিধান লঙ্ঘন করে লোকসানি ও নিষ্ক্রিয় কোম্পানিতে বিনিয়োগের ফলে ইউনিটহোল্ডারদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হওয়ায় জনস্বার্থে ছয়টি ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশের নিয়োগ বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
ফান্ডগুলোর যথাযথ তদারকিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডকে (বিজিআইসি) ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের ৩০ জুন ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে যথাযথ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার অভিযোগে শফিক বসাক অ্যান্ড কোম্পানি, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিষয়টি ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলে (এফআরসি) পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া মিথ্যা তথ্য প্রদানের কারণে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের তৎকালীন চেয়ারম্যান রেজাউর রহমান সোহাগকে ১০ লাখ টাকা এবং একই সময়ে তিন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন করে স্বার্থের সংঘাত (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) তৈরি করার কারণে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শরীফ আহসানকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বিএসইসি জানায়, কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার ৫২ টাকা ২৫ পয়সা দরে মোট ২৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেডে বিনিয়োগ করে। এই বিনিয়োগের শেয়ার মূল্যায়ন করেছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড।
তদন্তে দেখা গেছে, এর তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক এরশাদ হোসেন ও রিয়াজ ইসলামের মধ্যে যোগসাজশের ভিত্তিতে শেয়ার মূল্যায়ন করা হয়। এর মাধ্যমে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে বলে প্রতীয়মান হওয়ায় বিষয়টি অধিকতর তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) পাঠানো হয়েছে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে,
২১ নভেম্বর ২০২৪মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেবিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
৪ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯৭৮তম সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সংস্থার পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার লিমিটেডে বিনিয়োগ ও কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের মূলধন ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা থেকে ৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রক্রিয়ায় অনৈতিক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়ায় বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও রিয়াজ ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯৭৮তম সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সংস্থার পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার লিমিটেডে বিনিয়োগ ও কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেডের মূলধন ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা থেকে ৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রক্রিয়ায় অনৈতিক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়ায় বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও রিয়াজ ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে,
২১ নভেম্বর ২০২৪মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেমিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলা
৪ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে। ডলারের দর কারসাজি হয়েছে। ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে। এসব স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে শুধু স্বাধীনতা দিলেই হবে না, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা অপরিহার্য। এটা নিশ্চিত করতে না পারলে সেই স্বাধীনতা কার্যকর হবে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পিআরআইয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ আশিকুর রহমান। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে আশিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক কখনো প্রকৃত স্বাধীনতা পায়নি। আমলাদের গভর্নর করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে কয়েকটি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদহার ও ডলারের দাম ঠিক হয়েছে। ওই সময় দেশ থেকে ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা দিতে হবে। সেটা দিতে হবে মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও নিয়ন্ত্রণ করার স্বাধীনতা।
আশিকুর রহমান আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাজ হলো দ্রব্যমূল্যে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা। প্রবৃদ্ধিকে সহায়তার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং আর্থিক খাতে সুশাসন ও উন্নয়নে ভূমিকা রাখা। বাজারব্যবস্থা যদি মনে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশ্বাসযোগ্য বা স্বাধীন সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে মূল্যস্ফীতি কমে আসে।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘ব্যাংক খাতের সব সূচক খারাপ হয়ে পড়েছে। আগে থেকেই আমরা তা জানতাম। অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর বিষয়টি আনুষ্ঠানিক হয়েছে। প্রকৃত চেহারা ফুটে উঠেছে। এত দিন রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংককে ব্যবহার করা হয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা দিতে হবে।’
সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ে ব্যাংকিং বিভাগ বিলুপ্ত করে দিতে হবে। ব্যাংক খাতে দ্বৈত শাসন চলবে না। পাশাপাশি এ বিষয়ে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। পরবর্তী সরকারকে এর স্বীকৃতি দিতে হবে। না হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা কার্যকর হবে না।
ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন, আর্থিক খাত হলো পুরো অর্থনীতির প্রাণ। আর্থিক খাত যেখানে পৌঁছে গেছে, তা থেকে উদ্ধার না করলে অর্থনীতির গতি ফেরানো যাবে না। ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে দেওয়া যাবে না।
অনুষ্ঠানে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘২০১৯ সাল থেকে আমরা ডলারের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে আসছিলাম। সেটা না করে ২০২২ সালে স্বল্প সময়ে ৪১ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। যার চাপ সবাইকে নিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতির ধারাবাহিকতা থাকা জরুরি। ব্যাংকিং বিভাগকে অবশ্যই বন্ধ করে দিতে হবে। আর আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে যত স্বাধীনতা দেওয়া হোক, কাকে গভর্নর করা হচ্ছে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদের সময় আমরা ভালো পরিবেশ দেখেছি। আইনে যা-ই হোক, ব্যাংক খাতের উন্নয়নে রাজনৈতিক সদিচ্ছা বেশি জরুরি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বস্ত্রকলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ আখতার হোসেন প্রমুখ।
বিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংককে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যাঁদের দৃশ্যমান ব্যবসা নেই, তাঁদের ঋণ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি পরিবারের কাছে ব্যাংকগুলোকে তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদের হার ও ডলারের দাম ঠিক করা হয়েছে। ডলারের দর কারসাজি হয়েছে। ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে। এসব স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে শুধু স্বাধীনতা দিলেই হবে না, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা অপরিহার্য। এটা নিশ্চিত করতে না পারলে সেই স্বাধীনতা কার্যকর হবে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পিআরআইয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ আশিকুর রহমান। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে আশিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক কখনো প্রকৃত স্বাধীনতা পায়নি। আমলাদের গভর্নর করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে কয়েকটি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সুদহার ও ডলারের দাম ঠিক হয়েছে। ওই সময় দেশ থেকে ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা দিতে হবে। সেটা দিতে হবে মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও নিয়ন্ত্রণ করার স্বাধীনতা।
আশিকুর রহমান আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাজ হলো দ্রব্যমূল্যে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা। প্রবৃদ্ধিকে সহায়তার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং আর্থিক খাতে সুশাসন ও উন্নয়নে ভূমিকা রাখা। বাজারব্যবস্থা যদি মনে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশ্বাসযোগ্য বা স্বাধীন সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে মূল্যস্ফীতি কমে আসে।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘ব্যাংক খাতের সব সূচক খারাপ হয়ে পড়েছে। আগে থেকেই আমরা তা জানতাম। অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর বিষয়টি আনুষ্ঠানিক হয়েছে। প্রকৃত চেহারা ফুটে উঠেছে। এত দিন রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংককে ব্যবহার করা হয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা দিতে হবে।’
সিপিডির নির্বাহী পরিচালকের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ে ব্যাংকিং বিভাগ বিলুপ্ত করে দিতে হবে। ব্যাংক খাতে দ্বৈত শাসন চলবে না। পাশাপাশি এ বিষয়ে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। পরবর্তী সরকারকে এর স্বীকৃতি দিতে হবে। না হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা কার্যকর হবে না।
ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন, আর্থিক খাত হলো পুরো অর্থনীতির প্রাণ। আর্থিক খাত যেখানে পৌঁছে গেছে, তা থেকে উদ্ধার না করলে অর্থনীতির গতি ফেরানো যাবে না। ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে দেওয়া যাবে না।
অনুষ্ঠানে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘২০১৯ সাল থেকে আমরা ডলারের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে আসছিলাম। সেটা না করে ২০২২ সালে স্বল্প সময়ে ৪১ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। যার চাপ সবাইকে নিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতির ধারাবাহিকতা থাকা জরুরি। ব্যাংকিং বিভাগকে অবশ্যই বন্ধ করে দিতে হবে। আর আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে যত স্বাধীনতা দেওয়া হোক, কাকে গভর্নর করা হচ্ছে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদের সময় আমরা ভালো পরিবেশ দেখেছি। আইনে যা-ই হোক, ব্যাংক খাতের উন্নয়নে রাজনৈতিক সদিচ্ছা বেশি জরুরি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বস্ত্রকলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ আখতার হোসেন প্রমুখ।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় ‘ইউনিফর্ম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করা হবে,
২১ নভেম্বর ২০২৪মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ও নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার চাহিদা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নিতে শুরু করেছেন। এতে সোনার দাম পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় দৈনিক দরপতনের পথে রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেমিউচুয়াল ফান্ডের অর্থ বিধিবহির্ভূতভাবে লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামসহ ছয় পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে ৬ কোটিসহ মোট ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলা
৪ ঘণ্টা আগেবিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে একই শাস্তি দেওয়া হয়েছে এলআর গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের সিইও ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও।
৪ ঘণ্টা আগে