নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ বিতর্কে কে এ এম মাজেদুর রহমানের পর এবার ড. মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন সরে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা দুজন পর্ষদে যোগ দেবেন না। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধাভোগী আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন এখনো সরে দাঁড়াননি।
এ বিষয়ে গত সোমবার মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো কোনো দিক থেকে প্রশ্ন উঠেছে। সেসব কারণে ভাবলাম, আমাকে নিয়ে কোনো প্রশ্নে যেন পুঁজিবাজার বিব্রত না হয়, তাই সরে যাওয়া।’ অন্যদিকে গত কয়েক দিন থেকে এ বিষয়ে জানতে বিভিন্ন সময় ফোন করা হলেও ড. হেলাল রিসিভ করেননি।
আর ড. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘ডিএসই ও সিএসইতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের জন্য বিএসইসি এফডিআই থেকে দুজনের নাম চেয়েছে। আমাকে এফআইডি মনোনীত করেছে। ব্যক্তি হিসেবে আমি স্বতন্ত্র পরিচালক হচ্ছি না।’
সরকার পরিবর্তনের পর স্টক এক্সচেঞ্জের স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করলে ১ সেপ্টেম্বর ৭ জনকে নিয়োগ দেয় বিএসইসি। তাঁদের মধ্যে মাজেদুর, হেলাল ও নাহিদকে নিয়ে আপত্তি তোলেন ডিএসইর শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং মালিকানায় থাকা ব্রোকাররা।
আইন অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জের কোনো স্টেকহোল্ডার বা শেয়ারহোল্ডারের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন বা ছিলেন, পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী কোনো প্রতিষ্ঠানে তিন বছরের মধ্যে কর্মী বা পরিচালক থাকা এবং কোনো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের কর্মী ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না।
মাজেদুর রহমান ও ড. হেলাল সর্বশেষ তিন বছরের মধ্যে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানে জড়িত ছিলেন। আর বিএসইসি যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে, সেই অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে কর্মরত রয়েছেন নাহিদ হোসেন।
জটিলতা দেখা দেওয়ায় বিএসইসি চিঠি দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চেয়েছে। এ বিষয়ে ড. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিএসইসির চিঠির বিষয়ে পর্যালোচনা হচ্ছে। যদি কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন মনে হয়, তা দেওয়া হবে।’ তবে নিজের নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ব্যত্যয় হয়নি ব্যাখ্যা করে নাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থা নই। আমরা হচ্ছি সরকার। সরকার আর নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে পার্থক্য আছে।’
ড. নাহিদের বিষয়ে সমালোচনা রয়েছে যে তিনি বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সরাসরি ছাত্র এবং তাঁর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সহযোগী ছিলেন।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ বিতর্কে কে এ এম মাজেদুর রহমানের পর এবার ড. মোহাম্মদ হেলালউদ্দিন সরে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা দুজন পর্ষদে যোগ দেবেন না। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধাভোগী আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন এখনো সরে দাঁড়াননি।
এ বিষয়ে গত সোমবার মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো কোনো দিক থেকে প্রশ্ন উঠেছে। সেসব কারণে ভাবলাম, আমাকে নিয়ে কোনো প্রশ্নে যেন পুঁজিবাজার বিব্রত না হয়, তাই সরে যাওয়া।’ অন্যদিকে গত কয়েক দিন থেকে এ বিষয়ে জানতে বিভিন্ন সময় ফোন করা হলেও ড. হেলাল রিসিভ করেননি।
আর ড. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘ডিএসই ও সিএসইতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের জন্য বিএসইসি এফডিআই থেকে দুজনের নাম চেয়েছে। আমাকে এফআইডি মনোনীত করেছে। ব্যক্তি হিসেবে আমি স্বতন্ত্র পরিচালক হচ্ছি না।’
সরকার পরিবর্তনের পর স্টক এক্সচেঞ্জের স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করলে ১ সেপ্টেম্বর ৭ জনকে নিয়োগ দেয় বিএসইসি। তাঁদের মধ্যে মাজেদুর, হেলাল ও নাহিদকে নিয়ে আপত্তি তোলেন ডিএসইর শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং মালিকানায় থাকা ব্রোকাররা।
আইন অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জের কোনো স্টেকহোল্ডার বা শেয়ারহোল্ডারের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন বা ছিলেন, পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী কোনো প্রতিষ্ঠানে তিন বছরের মধ্যে কর্মী বা পরিচালক থাকা এবং কোনো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের কর্মী ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না।
মাজেদুর রহমান ও ড. হেলাল সর্বশেষ তিন বছরের মধ্যে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানে জড়িত ছিলেন। আর বিএসইসি যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে, সেই অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে কর্মরত রয়েছেন নাহিদ হোসেন।
জটিলতা দেখা দেওয়ায় বিএসইসি চিঠি দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চেয়েছে। এ বিষয়ে ড. নাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিএসইসির চিঠির বিষয়ে পর্যালোচনা হচ্ছে। যদি কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন মনে হয়, তা দেওয়া হবে।’ তবে নিজের নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ব্যত্যয় হয়নি ব্যাখ্যা করে নাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থা নই। আমরা হচ্ছি সরকার। সরকার আর নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে পার্থক্য আছে।’
ড. নাহিদের বিষয়ে সমালোচনা রয়েছে যে তিনি বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সরাসরি ছাত্র এবং তাঁর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সহযোগী ছিলেন।
আমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
২০ মিনিট আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৩২ মিনিট আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৩৫ মিনিট আগেসরকারি চুক্তির আওতায় ভিয়েতনাম থেকে আরো ১২ হাজার ৫০০ টন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে। আজ শনিবার চালবাহী জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়েছে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে