বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার শীর্ষে ছিল অগ্নি সিস্টেম। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির সম্মিলিতভাবে দর বেড়েছে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে অগ্নি সিস্টেমের প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়ায় ৪১ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহের শেষে ছিল ৩৩ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ, সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দাম বেড়েছে ৭ টাকা ৭০ পয়সা বা ২২ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এতে এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ৫৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
২০০৩ সালে পুঁজিবাজারে আসা অগ্নি সিস্টেম ২০২৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ নগদ শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। তার আগে ২০২২ সালে সাড়ে ৪ শতাংশ, ২০২১ সালে সাড়ে ৩ শতাংশ এবং ২০২০ সালে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। ৭২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির ৩২ দশমিক ৩৪ শতাংশ শেয়ার আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে।
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার শীর্ষে ছিল অগ্নি সিস্টেম। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির সম্মিলিতভাবে দর বেড়েছে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে অগ্নি সিস্টেমের প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়ায় ৪১ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহের শেষে ছিল ৩৩ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ, সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দাম বেড়েছে ৭ টাকা ৭০ পয়সা বা ২২ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এতে এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ৫৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
২০০৩ সালে পুঁজিবাজারে আসা অগ্নি সিস্টেম ২০২৩ সালের ৩০ জুনে শেষ হওয়া হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ নগদ শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। তার আগে ২০২২ সালে সাড়ে ৪ শতাংশ, ২০২১ সালে সাড়ে ৩ শতাংশ এবং ২০২০ সালে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। ৭২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির ৩২ দশমিক ৩৪ শতাংশ শেয়ার আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৬ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
৬ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১১ ঘণ্টা আগে