কিডস টাইম ফেয়ার
বিজ্ঞপ্তি
শীতের সকালে শত শিশুর কোলাহলে মুখর শক্তি+হেলদি কিডস জোন। এ সময় সামনে এল ‘শক্তি মাসকট লায়ন’। গেয়ে উঠল, ‘আহা কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’। চমকে উঠল অপেক্ষায় থাকা কৌতূহলী শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা। শক্তি মাসকট লায়ন তাদের বলল, তোমরা কি আমার গল্প শুনতে চাও?
উচ্ছ্বসিত শিশুরা সমস্বরে বলল, চাই! চাই! এরপর চমৎকার একটি গল্প বলে কিডস টাইম ফেয়ারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হয়ে উঠল চরিত্রটি।
একটি শিশুর গল্প বলে শক্তি মাসকট লায়ন; যার পছন্দের রং নীল, সবুজ আর হলুদ। প্রিয় খেলা ফুটবল, দাবা। কিন্তু একটু খেললেই হাঁপিয়ে উঠত সে। ব্যথা হতো পায়ে। আবার বুদ্ধি খাটিয়ে দিতে পারত না দাবার চাল। একটু থেমে শক্তি মাসকট লায়ন বলে, তোমরা কি জানতে চাও, এরপর বাচ্চাটির সঙ্গে কী হয়েছিল? গল্পে বুঁদ হওয়া শিশুদের চোখে-মুখে তখন আনন্দের ঝলকানি। তারা আবারও বলল, চাই! চাই!
শক্তি মাসকট লায়ন বলল, বাচ্চাটি শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। মা-বাবা তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। ডাক্তার বলেন, আয়রন, আয়োডিন, ভিটামিন এ ও জিংকের অভাব শিশুটির সুস্থতা ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত করছে। সে অল্পতেই ক্লান্ত হয়, মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। আর এ জন্য পুষ্টিকর সব খাবারের সঙ্গে খেতে বলা হয় শক্তি দই। গল্প শেষ হতেই চারদিকে তুমুল হাততালি।
গত ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে শুরু হওয়া তিন দিনব্যাপী এই জমকালো উৎসবে এভাবেই শিশুদের মন জিতে নেয় শক্তি মাসকট লায়ন। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপেশ নাগ, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং ডিরেক্টর সুরাইয়া সিদ্দিকা, মার্কেটিং ম্যানেজার পূর্বা চৌধুরী, লাইট অব হোপের সিইও ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, কিডস টাইমের ফাউন্ডার তাহমিনা রহমান এবং বিভিন্ন কর্মকর্তারা।
এবারের উৎসবে গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের হেলদি কিডস জোনে আসা প্রত্যেক শিশুই পেয়েছে আকর্ষণীয় হেলদি কিড ব্যাজ। ৪ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ছিল ভিন্নধর্মী মজার মজার অগমেন্টেড রিয়েলিটি গেম। যেমন ট্যাব গেম, বিগ স্ক্রিন গেম। এ ছাড়া ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে ছিল ভার্চ্যুয়াল গ্যালাক্সি ট্যুর। ফিজিক্যাল গেমের মধ্যে ছিল রিং টস, বল টস আর বেলুন পপ। ছিল জিনিয়াস কিড গেম। অনবদ্য এই আয়োজনে প্রতিটি গেমেই ছিল দারুণ সব গিফট জেতার সুযোগ। হেলদি খাবারের জন্য ছিল হেলদি ফুড জোন। ছিল নিউট্রিশন কর্নার থেকে ফ্রি কনসালটেশন নেওয়ার সুযোগ।
খেলা, বিনোদন আর শিক্ষণীয় কার্যক্রমের এক অপূর্ব মিশেল এই কিডস টাইম ফেয়ার। প্রতিবারের মতো এবারও শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক ও বিভিন্ন সংগঠনের অংশগ্রহণে এটি হয়ে ওঠে দুর্দান্ত উপলক্ষ। নিজের সন্তানের সঙ্গে স্মরণীয় কিছু মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করেননি অভিভাবকেরা।
২০১৮ সাল থেকে শিশুদের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে কিডস টাইম ফেয়ার। শিশুদের জন্য কারুকাজ, অঙ্কন, পুতুল প্রদর্শনী, মঞ্চ পরিবেশনা এবং অভিভাবকদের জন্য প্যারেন্টিং সেশনের মতো কার্যক্রম আয়োজন করা হয় এই ইভেন্টে। শিশুদের সৃজনশীলতা ও নেতৃত্বের দক্ষতা বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রেখে আসছে এ ধরনের কার্যক্রম।
দেশে অপুষ্টি প্রতিরোধে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেড; বিশেষ করে শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর শক্তি+পণ্য আরও সহজলভ্য করার মাধ্যমে দেশে অপুষ্টির হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে আনতে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে গ্রামীণ ডানোন; যা সামাজিক পর্যায়ে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছে।
শীতের সকালে শত শিশুর কোলাহলে মুখর শক্তি+হেলদি কিডস জোন। এ সময় সামনে এল ‘শক্তি মাসকট লায়ন’। গেয়ে উঠল, ‘আহা কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’। চমকে উঠল অপেক্ষায় থাকা কৌতূহলী শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা। শক্তি মাসকট লায়ন তাদের বলল, তোমরা কি আমার গল্প শুনতে চাও?
উচ্ছ্বসিত শিশুরা সমস্বরে বলল, চাই! চাই! এরপর চমৎকার একটি গল্প বলে কিডস টাইম ফেয়ারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হয়ে উঠল চরিত্রটি।
একটি শিশুর গল্প বলে শক্তি মাসকট লায়ন; যার পছন্দের রং নীল, সবুজ আর হলুদ। প্রিয় খেলা ফুটবল, দাবা। কিন্তু একটু খেললেই হাঁপিয়ে উঠত সে। ব্যথা হতো পায়ে। আবার বুদ্ধি খাটিয়ে দিতে পারত না দাবার চাল। একটু থেমে শক্তি মাসকট লায়ন বলে, তোমরা কি জানতে চাও, এরপর বাচ্চাটির সঙ্গে কী হয়েছিল? গল্পে বুঁদ হওয়া শিশুদের চোখে-মুখে তখন আনন্দের ঝলকানি। তারা আবারও বলল, চাই! চাই!
শক্তি মাসকট লায়ন বলল, বাচ্চাটি শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। মা-বাবা তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। ডাক্তার বলেন, আয়রন, আয়োডিন, ভিটামিন এ ও জিংকের অভাব শিশুটির সুস্থতা ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত করছে। সে অল্পতেই ক্লান্ত হয়, মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। আর এ জন্য পুষ্টিকর সব খাবারের সঙ্গে খেতে বলা হয় শক্তি দই। গল্প শেষ হতেই চারদিকে তুমুল হাততালি।
গত ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে শুরু হওয়া তিন দিনব্যাপী এই জমকালো উৎসবে এভাবেই শিশুদের মন জিতে নেয় শক্তি মাসকট লায়ন। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপেশ নাগ, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং ডিরেক্টর সুরাইয়া সিদ্দিকা, মার্কেটিং ম্যানেজার পূর্বা চৌধুরী, লাইট অব হোপের সিইও ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, কিডস টাইমের ফাউন্ডার তাহমিনা রহমান এবং বিভিন্ন কর্মকর্তারা।
এবারের উৎসবে গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের হেলদি কিডস জোনে আসা প্রত্যেক শিশুই পেয়েছে আকর্ষণীয় হেলদি কিড ব্যাজ। ৪ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ছিল ভিন্নধর্মী মজার মজার অগমেন্টেড রিয়েলিটি গেম। যেমন ট্যাব গেম, বিগ স্ক্রিন গেম। এ ছাড়া ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে ছিল ভার্চ্যুয়াল গ্যালাক্সি ট্যুর। ফিজিক্যাল গেমের মধ্যে ছিল রিং টস, বল টস আর বেলুন পপ। ছিল জিনিয়াস কিড গেম। অনবদ্য এই আয়োজনে প্রতিটি গেমেই ছিল দারুণ সব গিফট জেতার সুযোগ। হেলদি খাবারের জন্য ছিল হেলদি ফুড জোন। ছিল নিউট্রিশন কর্নার থেকে ফ্রি কনসালটেশন নেওয়ার সুযোগ।
খেলা, বিনোদন আর শিক্ষণীয় কার্যক্রমের এক অপূর্ব মিশেল এই কিডস টাইম ফেয়ার। প্রতিবারের মতো এবারও শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক ও বিভিন্ন সংগঠনের অংশগ্রহণে এটি হয়ে ওঠে দুর্দান্ত উপলক্ষ। নিজের সন্তানের সঙ্গে স্মরণীয় কিছু মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করেননি অভিভাবকেরা।
২০১৮ সাল থেকে শিশুদের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে কিডস টাইম ফেয়ার। শিশুদের জন্য কারুকাজ, অঙ্কন, পুতুল প্রদর্শনী, মঞ্চ পরিবেশনা এবং অভিভাবকদের জন্য প্যারেন্টিং সেশনের মতো কার্যক্রম আয়োজন করা হয় এই ইভেন্টে। শিশুদের সৃজনশীলতা ও নেতৃত্বের দক্ষতা বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রেখে আসছে এ ধরনের কার্যক্রম।
দেশে অপুষ্টি প্রতিরোধে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেড; বিশেষ করে শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর শক্তি+পণ্য আরও সহজলভ্য করার মাধ্যমে দেশে অপুষ্টির হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে আনতে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে গ্রামীণ ডানোন; যা সামাজিক পর্যায়ে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৯ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৯ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে