প্রবাসীদের কাছে বিকাশের মাধ্যমে বৈধ উপায়ে দেশে থাকা প্রিয়জনকে রেমিট্যান্স পাঠানো দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষ করে পবিত্র রমজান ও ঈদ সামনে রেখে নিরাপদ, ঝামেলাহীন ও তাৎক্ষণিক রেমিট্যান্স পাঠানোর এই সেবা বেশি ব্যবহার করছেন গ্রাহকেরা। এ বছর রমজান মাসের প্রথম ২০ দিনে ১১০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫১৭ কোটি টাকা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এভাবেই বিকাশকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনদের ঈদ আনন্দে পাশে থাকছেন এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকেও শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখছেন প্রবাসীরা।
রেমিট্যান্সে এখন আরও কম খরচে ক্যাশ আউটের সুযোগ নিতে পারছেন প্রবাসীর স্বজনেরা। সারা দেশের ১৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২ হাজার ৭০০ এটিএম বুথ থেকে প্রতি হাজারে ৭ টাকা খরচে রেমিট্যান্সের অর্থ ক্যাশ আউট করতে পারছেন। ইউএসএসডি চ্যানেল *২৪৭# এবং বিকাশ অ্যাপ উভয় পদ্ধতিতে এটিএম ক্যাশ আউটে ৭ টাকার সাশ্রয়ী খরচ উপভোগ করছেন রেমিট্যান্স গ্রহীতারা।
পাশাপাশি, এজেন্ট থেকে ক্যাশআউটও আরও সাশ্রয়ী হয়েছে। এখন মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাজারে ১৪ দশমিক ৯০ টাকা খরচে দুটি প্রিয় এজেন্ট নম্বরে ক্যাশ আউট করতে পারছেন গ্রাহকেরা। সব সময়ের মতোই বিকাশের এই চার্জের মধ্যে ভ্যাটসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত। গ্রাহককে ক্যাশ আউটের জন্য বাড়তি আর কোনো খরচ করতে হচ্ছে না।
বিশ্বব্যাপী বিকাশের মানি ট্রান্সফার পার্টনারদের মাধ্যমে নিজেদের সুবিধামতো সময়ে মোবাইল ওয়ালেট কিংবা এজেন্ট পয়েন্ট থেকে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর এই সুবিধা ক্রমশই প্রবাসীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। ২০২৩ সালে বিকাশের মাধ্যমে মোট ৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকার রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন প্রবাসীরা।
এদিকে, প্রিয়জনের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর প্রতি হাজারে ২৫ টাকা সরকারি প্রণোদনাসহ পুরো অর্থ মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন দেশে থাকা স্বজনেরা। তা দিয়ে তাঁরা ঈদের কেনাকাটা করছেন অনায়াসে। পাশাপাশি, বিকাশের মাধ্যমেই বিভিন্ন ইউটিলিটি সেবার বিল পরিশোধ, টাকা পাঠানো, মোবাইল রিচার্জ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সরকারি সেবার ফি পরিশোধ, জাকাত-ফিতরা, অনুদান প্রদানসহ অসংখ্য সেবা নিচ্ছেন ঘরে বসেই। এ ছাড়া তাঁরা চাইলে বিকাশ অ্যাপ থেকেই ৫টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।
প্রবাসীদের কাছে বিকাশের মাধ্যমে বৈধ উপায়ে দেশে থাকা প্রিয়জনকে রেমিট্যান্স পাঠানো দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষ করে পবিত্র রমজান ও ঈদ সামনে রেখে নিরাপদ, ঝামেলাহীন ও তাৎক্ষণিক রেমিট্যান্স পাঠানোর এই সেবা বেশি ব্যবহার করছেন গ্রাহকেরা। এ বছর রমজান মাসের প্রথম ২০ দিনে ১১০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫১৭ কোটি টাকা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এভাবেই বিকাশকে সঙ্গে নিয়ে স্বজনদের ঈদ আনন্দে পাশে থাকছেন এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকেও শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখছেন প্রবাসীরা।
রেমিট্যান্সে এখন আরও কম খরচে ক্যাশ আউটের সুযোগ নিতে পারছেন প্রবাসীর স্বজনেরা। সারা দেশের ১৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২ হাজার ৭০০ এটিএম বুথ থেকে প্রতি হাজারে ৭ টাকা খরচে রেমিট্যান্সের অর্থ ক্যাশ আউট করতে পারছেন। ইউএসএসডি চ্যানেল *২৪৭# এবং বিকাশ অ্যাপ উভয় পদ্ধতিতে এটিএম ক্যাশ আউটে ৭ টাকার সাশ্রয়ী খরচ উপভোগ করছেন রেমিট্যান্স গ্রহীতারা।
পাশাপাশি, এজেন্ট থেকে ক্যাশআউটও আরও সাশ্রয়ী হয়েছে। এখন মাসে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাজারে ১৪ দশমিক ৯০ টাকা খরচে দুটি প্রিয় এজেন্ট নম্বরে ক্যাশ আউট করতে পারছেন গ্রাহকেরা। সব সময়ের মতোই বিকাশের এই চার্জের মধ্যে ভ্যাটসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত। গ্রাহককে ক্যাশ আউটের জন্য বাড়তি আর কোনো খরচ করতে হচ্ছে না।
বিশ্বব্যাপী বিকাশের মানি ট্রান্সফার পার্টনারদের মাধ্যমে নিজেদের সুবিধামতো সময়ে মোবাইল ওয়ালেট কিংবা এজেন্ট পয়েন্ট থেকে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর এই সুবিধা ক্রমশই প্রবাসীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। ২০২৩ সালে বিকাশের মাধ্যমে মোট ৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকার রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন প্রবাসীরা।
এদিকে, প্রিয়জনের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর প্রতি হাজারে ২৫ টাকা সরকারি প্রণোদনাসহ পুরো অর্থ মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছেন দেশে থাকা স্বজনেরা। তা দিয়ে তাঁরা ঈদের কেনাকাটা করছেন অনায়াসে। পাশাপাশি, বিকাশের মাধ্যমেই বিভিন্ন ইউটিলিটি সেবার বিল পরিশোধ, টাকা পাঠানো, মোবাইল রিচার্জ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সরকারি সেবার ফি পরিশোধ, জাকাত-ফিতরা, অনুদান প্রদানসহ অসংখ্য সেবা নিচ্ছেন ঘরে বসেই। এ ছাড়া তাঁরা চাইলে বিকাশ অ্যাপ থেকেই ৫টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৩ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১৭ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে