মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন ফেনীর দাগনভূঁঞা উপজেলার গৃহবধূ ঝর্না বেগম। ঈদের আগে মাত্র একটি ফ্রিজ কিনে বড় অঙ্কের এই টাকা পেয়ে তাঁর পরিবারে বইছে খুশির বন্যা।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশব্যাপী চলছে দেশি ব্র্যান্ড মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টিভি, এয়ার কন্ডিশনার বা এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। এরই অংশ হিসেবে গৃহবধূ ঝর্না এই উপহার পেলেন।
আজ শনিবার সেনবাগ উপজেলার সেবারহাট এলাকায় শের-ই বাংলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহিণী ঝর্নার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান এবং মামনুন হাসান ইমন।
দাগনভূঁঞা উপজেলার প্রতাপপুরে বসবাস ঝর্নার। এক ছেলে ও এক মেয়ের মা তিনি। মার্সেলের ফ্রিজ দেখতে সুন্দর। দামও সাধ্যের মধ্যে। শুনেছেন টেকসই এবং বিদ্যুৎ খরচও কম হয়। তাই গত ২৫ মার্চ সেবারহাটে জয়নাল কোম্পানি মার্কেটে মার্সেলের এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘ঢাকা ইলেকট্রনিকস’ থেকে ৩৪ হাজার ২৯০ টাকার ২১৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন তিনি। কেনার পর তার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর ও ফ্রিজের মডেল নম্বরের ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরেই তাঁর মোবাইল ফোনে মার্সেল থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ আসে।
১০ লাখ টাকার চেক গ্রহণকালে ঝর্না বেগম বলেন, ‘একটি ফ্রিজ কিনে এত টাকা একসঙ্গে পাওয়া যায় কখনো কল্পনাই করিনি। প্রথম ১০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ দেখে বিশ্বাস হয়নি। মার্সেল হেড অফিস থেকে ফোন করে জানানোর পর বিশ্বাস হয়। মার্সেল আরও জনপ্রিয় হোক এটিই আমার প্রত্যাশা।’
মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর আমিন খান বলেন, ‘দেশের সহজ-সরল মানুষ বিদেশি পণ্য ভেবে নন-ব্র্যান্ড প্রোডাক্ট কিনে প্রতারিত হন। এতে তাঁরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হন, আবার দেশের টাকা বিদেশে চলে যায়। দেশে এখন আন্তর্জাতিক মানের ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তিপণ্য তৈরি হচ্ছে। তাই সবার উচিত দেশের পণ্য কেনা। এতে সমৃদ্ধিশালী হবে দেশ ও আমাদের অর্থনীতি।’
মার্সেলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন জানিয়ে অভিনেতা মামনুন হাসান ইমন বলেন, ‘ক্রেতাদের আস্থায় দেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে মার্সেল। আমাদেরই ভাই, বোন, সন্তান কিংবা আত্মীয়স্বজন কাজ করছেন এই দেশি প্রতিষ্ঠানে। এভাবেই দেশের মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে চলেছে মার্সেল।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফিরোজ আলম রিগ্যান, সেবারহাট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু, মোহাম্মদপুর ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও মো. মাসুদ, মার্সেলের হেড অব বিজনেস মতিউর রহমান, মার্সেলের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নুরুল ইসলাম রুবেল, ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার মিজানুর রহমান, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার এএনএম মহিব্বুল্লাহ এবং ঢাকা ইলেকট্রনিকসের স্বত্বাধিকারী রাজীব চন্দ্র দাস প্রমুখ।
মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন ফেনীর দাগনভূঁঞা উপজেলার গৃহবধূ ঝর্না বেগম। ঈদের আগে মাত্র একটি ফ্রিজ কিনে বড় অঙ্কের এই টাকা পেয়ে তাঁর পরিবারে বইছে খুশির বন্যা।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশব্যাপী চলছে দেশি ব্র্যান্ড মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টিভি, এয়ার কন্ডিশনার বা এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। এরই অংশ হিসেবে গৃহবধূ ঝর্না এই উপহার পেলেন।
আজ শনিবার সেনবাগ উপজেলার সেবারহাট এলাকায় শের-ই বাংলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহিণী ঝর্নার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান এবং মামনুন হাসান ইমন।
দাগনভূঁঞা উপজেলার প্রতাপপুরে বসবাস ঝর্নার। এক ছেলে ও এক মেয়ের মা তিনি। মার্সেলের ফ্রিজ দেখতে সুন্দর। দামও সাধ্যের মধ্যে। শুনেছেন টেকসই এবং বিদ্যুৎ খরচও কম হয়। তাই গত ২৫ মার্চ সেবারহাটে জয়নাল কোম্পানি মার্কেটে মার্সেলের এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘ঢাকা ইলেকট্রনিকস’ থেকে ৩৪ হাজার ২৯০ টাকার ২১৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন তিনি। কেনার পর তার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর ও ফ্রিজের মডেল নম্বরের ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরেই তাঁর মোবাইল ফোনে মার্সেল থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ আসে।
১০ লাখ টাকার চেক গ্রহণকালে ঝর্না বেগম বলেন, ‘একটি ফ্রিজ কিনে এত টাকা একসঙ্গে পাওয়া যায় কখনো কল্পনাই করিনি। প্রথম ১০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ দেখে বিশ্বাস হয়নি। মার্সেল হেড অফিস থেকে ফোন করে জানানোর পর বিশ্বাস হয়। মার্সেল আরও জনপ্রিয় হোক এটিই আমার প্রত্যাশা।’
মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর আমিন খান বলেন, ‘দেশের সহজ-সরল মানুষ বিদেশি পণ্য ভেবে নন-ব্র্যান্ড প্রোডাক্ট কিনে প্রতারিত হন। এতে তাঁরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হন, আবার দেশের টাকা বিদেশে চলে যায়। দেশে এখন আন্তর্জাতিক মানের ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তিপণ্য তৈরি হচ্ছে। তাই সবার উচিত দেশের পণ্য কেনা। এতে সমৃদ্ধিশালী হবে দেশ ও আমাদের অর্থনীতি।’
মার্সেলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন জানিয়ে অভিনেতা মামনুন হাসান ইমন বলেন, ‘ক্রেতাদের আস্থায় দেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে মার্সেল। আমাদেরই ভাই, বোন, সন্তান কিংবা আত্মীয়স্বজন কাজ করছেন এই দেশি প্রতিষ্ঠানে। এভাবেই দেশের মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে চলেছে মার্সেল।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফিরোজ আলম রিগ্যান, সেবারহাট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু, মোহাম্মদপুর ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও মো. মাসুদ, মার্সেলের হেড অব বিজনেস মতিউর রহমান, মার্সেলের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নুরুল ইসলাম রুবেল, ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার মিজানুর রহমান, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার এএনএম মহিব্বুল্লাহ এবং ঢাকা ইলেকট্রনিকসের স্বত্বাধিকারী রাজীব চন্দ্র দাস প্রমুখ।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৭ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে