
সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২০ বছর আগে ২০০৩ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর জন্য অফিশিয়াল সনি পণ্য নিয়ে ‘সনি-র্যাংগস ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ শোরুমের যাত্রা শুরু হয়। আজ নতুন আঙ্গিকে আরও বড় পরিসরে ১৪০০ স্কয়ার ফুট আয়তন নিয়ে ‘র্যাংগস ইলেকট্রনিকস-ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ শোরুমের উদ্বোধন হলো।
উদ্বোধন উপলক্ষে থাকবে ৭ দিনের জন্য বিশাল ছাড় ও সাউন্ডবার, টি-শার্টসহ আরও অনেক ফ্রি গিফট। এ ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে ‘গ্রেট এক্সচেঞ্জ অফার-সিজন ২ ’-তে রয়েছে একটি পণ্য দিয়ে দুটি পণ্য এক্সচেঞ্জ করার সুযোগ।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলম এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির যৌথভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শোরুম উদ্বোধন করেন। উপস্থিত ছিলেন র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তা, ক্রেতা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
গত ৪০ বছর ধরে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড অত্যন্ত সুনাম, সাফল্য ও বিশ্বস্ততার সঙ্গে বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস পণ্য বাংলাদেশের বাজারে বাজারজাত করে আসছে।

সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২০ বছর আগে ২০০৩ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর জন্য অফিশিয়াল সনি পণ্য নিয়ে ‘সনি-র্যাংগস ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ শোরুমের যাত্রা শুরু হয়। আজ নতুন আঙ্গিকে আরও বড় পরিসরে ১৪০০ স্কয়ার ফুট আয়তন নিয়ে ‘র্যাংগস ইলেকট্রনিকস-ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ শোরুমের উদ্বোধন হলো।
উদ্বোধন উপলক্ষে থাকবে ৭ দিনের জন্য বিশাল ছাড় ও সাউন্ডবার, টি-শার্টসহ আরও অনেক ফ্রি গিফট। এ ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে ‘গ্রেট এক্সচেঞ্জ অফার-সিজন ২ ’-তে রয়েছে একটি পণ্য দিয়ে দুটি পণ্য এক্সচেঞ্জ করার সুযোগ।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ জানে আলম এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির যৌথভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শোরুম উদ্বোধন করেন। উপস্থিত ছিলেন র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তা, ক্রেতা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
গত ৪০ বছর ধরে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড অত্যন্ত সুনাম, সাফল্য ও বিশ্বস্ততার সঙ্গে বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস পণ্য বাংলাদেশের বাজারে বাজারজাত করে আসছে।

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা...
২৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
৫ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা—এই তিন কারণেই ২০২৫ ও ২০২৬ সালে পণ্যমূল্য গড়ে ৭ শতাংশ করে হ্রাস পাবে।
জ্বালানির দাম কমে আসায় বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতির চাপ কিছুটা প্রশমিত হয়েছে, আবার চাল ও গমের দাম কমায় কিছু উন্নয়নশীল দেশে খাদ্য আরও সাশ্রয়ী হয়েছে। তবে সাম্প্রতিক এই পতনের পরও পণ্যমূল্য এখনো মহামারি-পূর্ব স্তরের চেয়ে অনেক বেশি। ২০২৫ ও ২০২৬ সালে দাম যথাক্রমে ২০১৯ সালের তুলনায় ২৩ শতাংশ ও ১৪ শতাংশ বেশি থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন অর্থনীতির সিনিয়র সহসভাপতি ইন্দরমিত গিল বলেন, পণ্যের বাজার বৈশ্বিক অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করছে। জ্বালানির দাম কমে আসায় ভোক্তা পর্যায়ের মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পেয়েছে। তবে এই স্বস্তি স্থায়ী নয়। সরকারগুলোর এখনই এই সুযোগে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ঠিক করা, ব্যবসাবান্ধব অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করা উচিত।
২০২৫ সালে বৈশ্বিক তেল উদ্বৃত্ত উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে এবং ২০২৬ সালে এটি ২০২০ সালের সর্বশেষ উচ্চমাত্রার তুলনায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বৈদ্যুতিক ও হাইব্রিড যানবাহনের চাহিদা বৃদ্ধির ফলে তেলের চাহিদা ধীরে বাড়ছে, পাশাপাশি চীনে তেল ব্যবহারের স্থবিরতাও এর প্রভাব ফেলছে।
ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের গড় দাম ২০২৫ সালে ব্যারেলপ্রতি ৬৮ ডলার থেকে কমে ২০২৬ সালে ৬০ ডলারে নামবে, যা পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সামগ্রিকভাবে জ্বালানির দাম ২০২৫ সালে ১২ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে আরও ১০ শতাংশ কমবে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের দামও কমছে। ২০২৫ সালে ৬ দশমিক ১ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ হ্রাসের পূর্বাভাস রয়েছে। রেকর্ড পরিমাণ উৎপাদন ও বাণিজ্যিক টানাপোড়েনের কারণে ২০২৫ সালে সয়াবিনের দাম কমছে, যদিও আগামী দুই বছরে তা স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এদিকে সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে কফি ও কোকোর দাম ২০২৬ সালে হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার কারণে সার বা সারজাত পণ্যের দাম ২০২৫ সালে ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও ২০২৬ সালে তা ৫ শতাংশ কমার সম্ভাবনা রয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধি কৃষকদের মুনাফা আরও কমিয়ে দিতে পারে এবং ভবিষ্যৎ ফসল উৎপাদন নিয়ে উদ্বেগ বাড়াতে পারে।
নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রমবর্ধমান স্বর্ণ ক্রয়ের ফলে ২০২৫ সালে মূল্যবান ধাতুগুলোর দাম ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছেছে। স্বর্ণের দাম ২০২৫ সালে ৪২ শতাংশ বাড়বে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবং ২০২৬ সালে আরও ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে স্বর্ণের দাম ২০১৫-২০১৯ সালের গড় মূল্যের প্রায় দ্বিগুণে পৌঁছাবে। রুপার দামও ২০২৫ সালে গড়ে ৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০২৬ সালে আরও ৮ শতাংশ বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
তবে প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্যিক টানাপোড়েন ও নীতিগত অনিশ্চয়তার কারণে স্থবির থাকলে পণ্যমূল্য পূর্বাভাসের চেয়ে আরও নিচে নামতে পারে।
ওপেক প্লাস দেশগুলোর প্রত্যাশার চেয়ে বেশি তেল উৎপাদন হলে তেলের উদ্বৃত্ত আরও বাড়তে পারে, যা জ্বালানির দামের ওপর অতিরিক্ত চাপ ফেলবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি দ্রুত বৃদ্ধি পেলে তেলের চাহিদা আরও কমবে।
অন্যদিকে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা ও সংঘাত তেলের দাম বাড়াতে পারে এবং স্বর্ণ ও রুপার মতো নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা বাড়াবে। তেলের ক্ষেত্রে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলে দাম পূর্বাভাসের তুলনায় আরও বাড়তে পারে।
একই সঙ্গে প্রবল লা নিনিয়া চক্রের কারণে চরম আবহাওয়া কৃষি উৎপাদন ব্যাহত করতে পারে এবং গরম-ঠান্ডা সামলাতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়াতে পারে; যা খাদ্য ও জ্বালানির দামে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) দ্রুত সম্প্রসারণ এবং ডেটা সেন্টার পরিচালনার জন্য বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় শক্তি ও বেস মেটাল যেমন অ্যালুমিনিয়াম ও তামার দামও বাড়তে পারে, যেগুলো এআই অবকাঠামোর জন্য অত্যাবশ্যক।
বিশ্বব্যাংকের ডেপুটি চিফ ইকোনমিস্ট ও প্রসপেক্টস গ্রুপের পরিচালক আয়হান কোসে বলেন, তেলের দাম কমে যাওয়া উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর জন্য এক সময়োপযোগী সুযোগ; যাতে তারা প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিমুখী রাজস্ব সংস্কার করতে পারে। ব্যয়বহুল জ্বালানি ভর্তুকি ধীরে ধীরে বন্ধ করলে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ তৈরি হবে; যা দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থান ও উৎপাদনশীলতা বাড়াবে।
প্রতিবেদনের বিশেষ আলোচ্য অংশে আন্তর্জাতিক পণ্য চুক্তির ইতিহাস বর্তমান অস্থির পণ্য মার্কেটের প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অতীতে মজুত নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন কোটার সীমা এবং বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার মতো উদ্যোগগুলো স্বল্প মেয়াদে কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল করলেও টেকসই ফলাফল খুব কমই এনেছিল। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী আন্তর্জাতিক পণ্য চুক্তি, অর্থাৎ ওপেক, উচ্চমূল্যের সময় বাজার নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে বারবার সংগ্রাম করেছে; কারণ, দাম বাড়লে নতুন প্রতিযোগী বাজারে প্রবেশ করে।
প্রতিবেদনে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দেশগুলো যেন মূল্য নিয়ন্ত্রণের বদলে উৎপাদন বৈচিত্র্য, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ, তথ্যের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা গড়ে তোলে।

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা—এই তিন কারণেই ২০২৫ ও ২০২৬ সালে পণ্যমূল্য গড়ে ৭ শতাংশ করে হ্রাস পাবে।
জ্বালানির দাম কমে আসায় বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতির চাপ কিছুটা প্রশমিত হয়েছে, আবার চাল ও গমের দাম কমায় কিছু উন্নয়নশীল দেশে খাদ্য আরও সাশ্রয়ী হয়েছে। তবে সাম্প্রতিক এই পতনের পরও পণ্যমূল্য এখনো মহামারি-পূর্ব স্তরের চেয়ে অনেক বেশি। ২০২৫ ও ২০২৬ সালে দাম যথাক্রমে ২০১৯ সালের তুলনায় ২৩ শতাংশ ও ১৪ শতাংশ বেশি থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন অর্থনীতির সিনিয়র সহসভাপতি ইন্দরমিত গিল বলেন, পণ্যের বাজার বৈশ্বিক অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করছে। জ্বালানির দাম কমে আসায় ভোক্তা পর্যায়ের মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পেয়েছে। তবে এই স্বস্তি স্থায়ী নয়। সরকারগুলোর এখনই এই সুযোগে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ঠিক করা, ব্যবসাবান্ধব অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করা উচিত।
২০২৫ সালে বৈশ্বিক তেল উদ্বৃত্ত উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে এবং ২০২৬ সালে এটি ২০২০ সালের সর্বশেষ উচ্চমাত্রার তুলনায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বৈদ্যুতিক ও হাইব্রিড যানবাহনের চাহিদা বৃদ্ধির ফলে তেলের চাহিদা ধীরে বাড়ছে, পাশাপাশি চীনে তেল ব্যবহারের স্থবিরতাও এর প্রভাব ফেলছে।
ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের গড় দাম ২০২৫ সালে ব্যারেলপ্রতি ৬৮ ডলার থেকে কমে ২০২৬ সালে ৬০ ডলারে নামবে, যা পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সামগ্রিকভাবে জ্বালানির দাম ২০২৫ সালে ১২ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে আরও ১০ শতাংশ কমবে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের দামও কমছে। ২০২৫ সালে ৬ দশমিক ১ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ হ্রাসের পূর্বাভাস রয়েছে। রেকর্ড পরিমাণ উৎপাদন ও বাণিজ্যিক টানাপোড়েনের কারণে ২০২৫ সালে সয়াবিনের দাম কমছে, যদিও আগামী দুই বছরে তা স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এদিকে সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে কফি ও কোকোর দাম ২০২৬ সালে হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার কারণে সার বা সারজাত পণ্যের দাম ২০২৫ সালে ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও ২০২৬ সালে তা ৫ শতাংশ কমার সম্ভাবনা রয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধি কৃষকদের মুনাফা আরও কমিয়ে দিতে পারে এবং ভবিষ্যৎ ফসল উৎপাদন নিয়ে উদ্বেগ বাড়াতে পারে।
নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রমবর্ধমান স্বর্ণ ক্রয়ের ফলে ২০২৫ সালে মূল্যবান ধাতুগুলোর দাম ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছেছে। স্বর্ণের দাম ২০২৫ সালে ৪২ শতাংশ বাড়বে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবং ২০২৬ সালে আরও ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে স্বর্ণের দাম ২০১৫-২০১৯ সালের গড় মূল্যের প্রায় দ্বিগুণে পৌঁছাবে। রুপার দামও ২০২৫ সালে গড়ে ৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০২৬ সালে আরও ৮ শতাংশ বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
তবে প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্যিক টানাপোড়েন ও নীতিগত অনিশ্চয়তার কারণে স্থবির থাকলে পণ্যমূল্য পূর্বাভাসের চেয়ে আরও নিচে নামতে পারে।
ওপেক প্লাস দেশগুলোর প্রত্যাশার চেয়ে বেশি তেল উৎপাদন হলে তেলের উদ্বৃত্ত আরও বাড়তে পারে, যা জ্বালানির দামের ওপর অতিরিক্ত চাপ ফেলবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রি দ্রুত বৃদ্ধি পেলে তেলের চাহিদা আরও কমবে।
অন্যদিকে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা ও সংঘাত তেলের দাম বাড়াতে পারে এবং স্বর্ণ ও রুপার মতো নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা বাড়াবে। তেলের ক্ষেত্রে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলে দাম পূর্বাভাসের তুলনায় আরও বাড়তে পারে।
একই সঙ্গে প্রবল লা নিনিয়া চক্রের কারণে চরম আবহাওয়া কৃষি উৎপাদন ব্যাহত করতে পারে এবং গরম-ঠান্ডা সামলাতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়াতে পারে; যা খাদ্য ও জ্বালানির দামে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) দ্রুত সম্প্রসারণ এবং ডেটা সেন্টার পরিচালনার জন্য বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় শক্তি ও বেস মেটাল যেমন অ্যালুমিনিয়াম ও তামার দামও বাড়তে পারে, যেগুলো এআই অবকাঠামোর জন্য অত্যাবশ্যক।
বিশ্বব্যাংকের ডেপুটি চিফ ইকোনমিস্ট ও প্রসপেক্টস গ্রুপের পরিচালক আয়হান কোসে বলেন, তেলের দাম কমে যাওয়া উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর জন্য এক সময়োপযোগী সুযোগ; যাতে তারা প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিমুখী রাজস্ব সংস্কার করতে পারে। ব্যয়বহুল জ্বালানি ভর্তুকি ধীরে ধীরে বন্ধ করলে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ তৈরি হবে; যা দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থান ও উৎপাদনশীলতা বাড়াবে।
প্রতিবেদনের বিশেষ আলোচ্য অংশে আন্তর্জাতিক পণ্য চুক্তির ইতিহাস বর্তমান অস্থির পণ্য মার্কেটের প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, অতীতে মজুত নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন কোটার সীমা এবং বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার মতো উদ্যোগগুলো স্বল্প মেয়াদে কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল করলেও টেকসই ফলাফল খুব কমই এনেছিল। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী আন্তর্জাতিক পণ্য চুক্তি, অর্থাৎ ওপেক, উচ্চমূল্যের সময় বাজার নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে বারবার সংগ্রাম করেছে; কারণ, দাম বাড়লে নতুন প্রতিযোগী বাজারে প্রবেশ করে।
প্রতিবেদনে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দেশগুলো যেন মূল্য নিয়ন্ত্রণের বদলে উৎপাদন বৈচিত্র্য, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ, তথ্যের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা গড়ে তোলে।

সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
৫ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
৮ ঘণ্টা আগেফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
এই শিল্পগোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাঈফুল আলম (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের পক্ষে বিশ্বব্যাংকের সালিসি ট্রাইব্যুনাল ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটে (আইসিএসআইডি) সালিসি দাবিটি তুলেছেন কুইন ইম্যানুয়েল আর্কহার্ট অ্যান্ড সুলিভান নামের আইনি পরামর্শক সংস্থা। দাবির নথির বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এস আলম পরিবারে দাবি, ‘নির্বিচারে সম্পদ জব্দ, বাজেয়াপ্ত এবং কোম্পানির মূল্য ধ্বংসে’ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ‘লক্ষ্যভিত্তিক অভিযানের’ শিকার হয়েছে তাঁরা। খাদ্য, নির্মাণ, পোশাক ও ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন খাতে বড় বিনিয়োগ আছে এস আলমের।
এস আলমের এই সালিসি মামলাকে বিদেশ থেকে পাচারের টাকা ফেরত আনতে ইউনূস সরকারের প্রচেষ্টার ওপর এক বড় ধাক্কা হিসেবে উল্লেখ করেছে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। গত ডিসেম্বর প্রকাশিত অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্রে এই পাচারের মোট পরিমাণ আনুমানিক ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
পাচার অর্থ উদ্ধারে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রধান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর অভিযোগ করেছেন, প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার করেছে এস আলম পরিবার। ‘কোনো ভিত্তি নেই’ বলে এ অভিযোগ বরাবর খারিজ করে আসছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম পরিবারের আইনজীবীরা গত ডিসেম্বরেই ইউনূস সরকারকে সতর্ক করে বলেন, যদি ছয় মাসের মধ্যে এই বিরোধ নিষ্পত্তি না হয়, তবে তাঁরা সালিসি মামলা করবেন।
কুইন ইম্যানুয়েল আর্কহার্ট অ্যান্ড সুলিভান অভিযোগ করেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম পরিবারের ব্যাংক হিসাব ও সম্পদ জব্দ করেছে, তাঁদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিয়ে ‘ভিত্তিহীন তদন্ত’ চালিয়েছে এবং পরিবারটির বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক অপপ্রচার’ চালাচ্ছে।
সালিসি আবেদনে বলা হয়, এর ফলে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে এস আলম গ্রুপের। তবে ক্ষতিপূরণের দাবিতে নির্দিষ্ট অঙ্ক উল্লেখ করা হয়নি।
এস আলমের সালিসি আবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘যখন আমাদের কাছে এটি পৌঁছাবে, আমরা যথাযথভাবে জবাব দেব।’
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ও এ বিষয়ে মন্তব্য দিতে রাজি হয়নি।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের হাতে আসা আইনি নথিতে উল্লেখ করা হয়, সালিসি মামলাটি বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ২০০৪ সালের দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তির আওতায় করা হয়েছে। এস আলম পরিবারের সদস্যরা ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নেন এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেন।
এস আলম পরিবার এর আগেও দাবি করেছে, তাঁরা যেহেতু সিঙ্গাপুরের নাগরিক, তাই বাংলাদেশের ১৯৮০ সালের বিদেশি বেসরকারি বিনিয়োগ আইনে প্রদত্ত সুরক্ষা পাওয়ার যোগ্য।
আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা আহসান এইচ মনসুর এর আগে অভিযোগ করেছিলেন, এস আলম পরিবার এবং তাদের সহযোগীরা সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় জোরপূর্বক ব্যাংক দখল করে ব্যাংকিং খাত থেকে অর্থ পাচার করেছে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, এস আলম ও তাঁদের সহযোগীরা কোম্পানির নিয়ন্ত্রণাধীন ছয়টি ব্যাংকে ঋণ ও অতিমূল্যায়িত আমদানি চালানের মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছে।
মনসুর আরও বলেন, ‘তাঁরা কি পরিমাণ সম্পদ পাচার করেছে, আমরা তার অসংখ্য প্রমাণ পেয়েছি। এখন আমরা তাঁদের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে কাজ করছি, যেগুলোর নিট সম্পদের পরিমাণ ঋণাত্মক এবং সরকারকেই সেগুলো উদ্ধার করতে হচ্ছে।’
অন্যদিকে, সালিসি মামলায় আলম পরিবার বলেছে, সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে পারেনি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে মনসুর বলেছিলেন, যাঁরা দেশের অর্থ পাচার করেছেন বলে অভিযোগ আছে, তাঁদের সঙ্গে সালিসে নিষ্পত্তির বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
এই শিল্পগোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাঈফুল আলম (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের পক্ষে বিশ্বব্যাংকের সালিসি ট্রাইব্যুনাল ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটে (আইসিএসআইডি) সালিসি দাবিটি তুলেছেন কুইন ইম্যানুয়েল আর্কহার্ট অ্যান্ড সুলিভান নামের আইনি পরামর্শক সংস্থা। দাবির নথির বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এস আলম পরিবারে দাবি, ‘নির্বিচারে সম্পদ জব্দ, বাজেয়াপ্ত এবং কোম্পানির মূল্য ধ্বংসে’ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ‘লক্ষ্যভিত্তিক অভিযানের’ শিকার হয়েছে তাঁরা। খাদ্য, নির্মাণ, পোশাক ও ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন খাতে বড় বিনিয়োগ আছে এস আলমের।
এস আলমের এই সালিসি মামলাকে বিদেশ থেকে পাচারের টাকা ফেরত আনতে ইউনূস সরকারের প্রচেষ্টার ওপর এক বড় ধাক্কা হিসেবে উল্লেখ করেছে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস। গত ডিসেম্বর প্রকাশিত অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্রে এই পাচারের মোট পরিমাণ আনুমানিক ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
পাচার অর্থ উদ্ধারে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রধান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর অভিযোগ করেছেন, প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার করেছে এস আলম পরিবার। ‘কোনো ভিত্তি নেই’ বলে এ অভিযোগ বরাবর খারিজ করে আসছে এস আলম গ্রুপ।
এস আলম পরিবারের আইনজীবীরা গত ডিসেম্বরেই ইউনূস সরকারকে সতর্ক করে বলেন, যদি ছয় মাসের মধ্যে এই বিরোধ নিষ্পত্তি না হয়, তবে তাঁরা সালিসি মামলা করবেন।
কুইন ইম্যানুয়েল আর্কহার্ট অ্যান্ড সুলিভান অভিযোগ করেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম পরিবারের ব্যাংক হিসাব ও সম্পদ জব্দ করেছে, তাঁদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিয়ে ‘ভিত্তিহীন তদন্ত’ চালিয়েছে এবং পরিবারটির বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক অপপ্রচার’ চালাচ্ছে।
সালিসি আবেদনে বলা হয়, এর ফলে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে এস আলম গ্রুপের। তবে ক্ষতিপূরণের দাবিতে নির্দিষ্ট অঙ্ক উল্লেখ করা হয়নি।
এস আলমের সালিসি আবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘যখন আমাদের কাছে এটি পৌঁছাবে, আমরা যথাযথভাবে জবাব দেব।’
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ও এ বিষয়ে মন্তব্য দিতে রাজি হয়নি।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের হাতে আসা আইনি নথিতে উল্লেখ করা হয়, সালিসি মামলাটি বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ২০০৪ সালের দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তির আওতায় করা হয়েছে। এস আলম পরিবারের সদস্যরা ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নেন এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেন।
এস আলম পরিবার এর আগেও দাবি করেছে, তাঁরা যেহেতু সিঙ্গাপুরের নাগরিক, তাই বাংলাদেশের ১৯৮০ সালের বিদেশি বেসরকারি বিনিয়োগ আইনে প্রদত্ত সুরক্ষা পাওয়ার যোগ্য।
আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা আহসান এইচ মনসুর এর আগে অভিযোগ করেছিলেন, এস আলম পরিবার এবং তাদের সহযোগীরা সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় জোরপূর্বক ব্যাংক দখল করে ব্যাংকিং খাত থেকে অর্থ পাচার করেছে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, এস আলম ও তাঁদের সহযোগীরা কোম্পানির নিয়ন্ত্রণাধীন ছয়টি ব্যাংকে ঋণ ও অতিমূল্যায়িত আমদানি চালানের মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছে।
মনসুর আরও বলেন, ‘তাঁরা কি পরিমাণ সম্পদ পাচার করেছে, আমরা তার অসংখ্য প্রমাণ পেয়েছি। এখন আমরা তাঁদের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে কাজ করছি, যেগুলোর নিট সম্পদের পরিমাণ ঋণাত্মক এবং সরকারকেই সেগুলো উদ্ধার করতে হচ্ছে।’
অন্যদিকে, সালিসি মামলায় আলম পরিবার বলেছে, সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে পারেনি।
চলতি বছরের শুরুর দিকে মনসুর বলেছিলেন, যাঁরা দেশের অর্থ পাচার করেছেন বলে অভিযোগ আছে, তাঁদের সঙ্গে সালিসে নিষ্পত্তির বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।

সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা...
২৮ মিনিট আগে
২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
৫ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর-২০২৫ প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির একত্র মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ শতাংশ বেড়ে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.০৪ টাকায়। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে যা ছিল ২.৮৭ টাকা। একক (স্ট্যান্ডালোন) কর-পরবর্তী নিট মুনাফার পরিমাণ ১৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে।
একক মেয়াদি আমানতের (টার্ম ডিপোজিট) পরিমাণ ২০২৪ সালের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৪০৭ কোটি টাকায়। প্রতিষ্ঠানটির ঋণ পোর্টফোলিওর আকার ১২ হাজার ১৬৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, আইডিএলসি ফাইন্যান্স মূলত দক্ষ মূলধন ব্যবস্থাপনা এবং কার্যকর ব্যবসায়িক পদক্ষেপের জের ধরে এই সাফল্য অর্জন করেছে।
প্রতিষ্ঠানটির একত্র রিটার্ন অন ইক্যুইটি (বার্ষিকীকৃত) বেড়ে ১১.৩৯ শতাংশ হয়েছে, যা গত বছর ছিল ৮.৬৫ শতাংশ। একইভাবে একত্র রিটার্ন অন অ্যাসেটস গত বছরের ১.১৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১.৪৮ শতাংশ।
মন্দ ঋণের অনুপাত ৪.৭১ শতাংশে স্থিতিশীল রয়েছে, যা শুধু গত বছরের একই সময়ের (৪.৯৮ শতাংশ) মন্দ ঋণ অনুপাতের চেয়ে কম নয়, সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খাতের গড় অনুপাতের তুলনায়ও উল্লেখযোগ্যভাবে কম। একক প্রভিশন কভারেজ অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০১.৭৫ শতাংশ, যা প্রতিষ্ঠানটির সতর্ক ও দক্ষ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার প্রতিফলন ঘটায়।
আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জামাল উদ্দিন বলেন, ‘আইডিএলসির সাফল্যের মূল সূত্র আমাদের অনন্য ব্যবসায়িক মডেল এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমাদের কঠিন শৃঙ্খলা ও দৃঢ়তা। দীর্ঘ মেয়াদে গ্রাহককেন্দ্রিক সমাধান তৈরিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে আইডিএলসি। আর্থিক লাভজনকতার নিশ্চয়তা এবং দায়িত্বশীল প্রশাসনিক পরিচালনা—এই দুয়ের মধ্যে ভারসাম্য রেখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।’
রাজধানীর গুলশানে আইডিএলসি করপোরেট হেড অফিসে অনুষ্ঠিত আইডিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩৫৭তম সভায় ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদনটি অনুমোদিত হয়।

২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর-২০২৫ প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির একত্র মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ শতাংশ বেড়ে ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.০৪ টাকায়। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে যা ছিল ২.৮৭ টাকা। একক (স্ট্যান্ডালোন) কর-পরবর্তী নিট মুনাফার পরিমাণ ১৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে।
একক মেয়াদি আমানতের (টার্ম ডিপোজিট) পরিমাণ ২০২৪ সালের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৪০৭ কোটি টাকায়। প্রতিষ্ঠানটির ঋণ পোর্টফোলিওর আকার ১২ হাজার ১৬৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, আইডিএলসি ফাইন্যান্স মূলত দক্ষ মূলধন ব্যবস্থাপনা এবং কার্যকর ব্যবসায়িক পদক্ষেপের জের ধরে এই সাফল্য অর্জন করেছে।
প্রতিষ্ঠানটির একত্র রিটার্ন অন ইক্যুইটি (বার্ষিকীকৃত) বেড়ে ১১.৩৯ শতাংশ হয়েছে, যা গত বছর ছিল ৮.৬৫ শতাংশ। একইভাবে একত্র রিটার্ন অন অ্যাসেটস গত বছরের ১.১৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১.৪৮ শতাংশ।
মন্দ ঋণের অনুপাত ৪.৭১ শতাংশে স্থিতিশীল রয়েছে, যা শুধু গত বছরের একই সময়ের (৪.৯৮ শতাংশ) মন্দ ঋণ অনুপাতের চেয়ে কম নয়, সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খাতের গড় অনুপাতের তুলনায়ও উল্লেখযোগ্যভাবে কম। একক প্রভিশন কভারেজ অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০১.৭৫ শতাংশ, যা প্রতিষ্ঠানটির সতর্ক ও দক্ষ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার প্রতিফলন ঘটায়।
আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জামাল উদ্দিন বলেন, ‘আইডিএলসির সাফল্যের মূল সূত্র আমাদের অনন্য ব্যবসায়িক মডেল এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমাদের কঠিন শৃঙ্খলা ও দৃঢ়তা। দীর্ঘ মেয়াদে গ্রাহককেন্দ্রিক সমাধান তৈরিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে আইডিএলসি। আর্থিক লাভজনকতার নিশ্চয়তা এবং দায়িত্বশীল প্রশাসনিক পরিচালনা—এই দুয়ের মধ্যে ভারসাম্য রেখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।’
রাজধানীর গুলশানে আইডিএলসি করপোরেট হেড অফিসে অনুষ্ঠিত আইডিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩৫৭তম সভায় ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদনটি অনুমোদিত হয়।

সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা...
২৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে তৈরি করে মতামত নেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) অনুমোদন দিলে নতুন এ কাঠামোর আওতায় তিনটি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
আজ বুধবার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে আয়োজিত ‘বীমা শিল্পে তরুণদের কর্মসংস্থান: অ্যাকচুয়ারি পেশার বিকাশ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান আইডিআরএর চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম।
বর্তমানে পুরো বিমা সেক্টরে মাত্র চার থেকে পাঁচজন অ্যাকচুয়ারি কাজ করছেন। এর মধ্যে মাত্র দুজন দেশে অবস্থান করছেন, অন্যরা বিদেশে থেকে কাজ করছেন। বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, বিমা খাতে টেকসই উন্নয়নের জন্য অ্যাকচুয়ারিয়াল পেশাজীবীদের কোনো বিকল্প নেই। এ পেশা শুধু বিমা খাত নয়, পুরো আর্থিক খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে শক্ত ভিত্তি দেয়।
অ্যাকচুয়ারি পেশা হলো এমন একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র, যেখানে গণিত, পরিসংখ্যান ও অর্থনীতির মডেল ব্যবহার করে ভবিষ্যতের আর্থিক ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা (যেমন গাড়ি দুর্ঘটনা বা অসুস্থতা) পরিমাপ করা হয়। এটি মূলত বিমাশিল্প, পেনশন তহবিল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্ভাব্যতার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অ্যাকচুয়ারিরা ভবিষ্যতের ঘটনাজনিত ঝুঁকি গাণিতিকভাবে নির্ধারণ করেন, যা নতুন বিমা পণ্য ডিজাইন, প্রিমিয়াম নির্ধারণ ও দাবি নিষ্পত্তিতে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেয়। উন্নত বিশ্বে অ্যাকচুয়ারিয়াল ডিগ্রিকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও উচ্চ আয়সম্পন্ন পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে আইডিআরএর সদস্য (প্রশাসন) মো. ফজলুল হক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। মুখ্য আলোচক ছিলেন অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ, এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মো. ইমাম শাহীন, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী। এ ছাড়া বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন বলেন, অ্যাকচুয়ারি ছাড়া বিমাশিল্প চলতে পারে না। অথচ বর্তমানে কোম্পানিগুলো ক্লেইম ও প্রিমিয়ামের তথ্যের ওপর নির্ভর করে নিজেরাই অনুমাননির্ভর পণ্য তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘এর আগেও দেশে অ্যাকচুয়ারি তৈরির কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। অনেকে আমার সঙ্গে কাজও করেছেন। কিন্ত তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন ও চাকরির সুবিধা না দেওয়ায় তাঁরা দেশের বাইরে চলে গেছেন।’
আইডিআরএর বর্তমান উদ্যোগের বিষয়ে সোহরাব বলেন, সব বিমা কোম্পানি যদি আন্তরিকভাবে আইডিআরএকে সহযোগিতা করে, তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশে নতুন অনেক অ্যাকচুয়ারি তৈরি করা সম্ভব হবে।
দেশে কর্মরত একমাত্র তরুণ অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক বলেন, স্কুল ও কলেজপর্যায়ে অ্যাকচুয়ারি বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া উচিত। বাবা-মায়েরা শুধু ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার পেশার প্রতিই গুরুত্ব দেন, ফলে অ্যাকচুয়ারি পেশা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হয়নি।
বর্তমান বিমা আইন, ২০১০ অনুযায়ী, জীবনবিমা খাতে অ্যাকচুয়ারির নিয়োগ বাধ্যতামূলক হলেও সাধারণ বিমা খাতে তা নয়। এ বিষয়ে ড. সোহরাব উদ্দীন বলেন, নন-লাইফ খাতেও অ্যাকচুয়ারি বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন, কারণ, এটি বিজ্ঞানভিত্তিক পণ্য ও প্রিমিয়াম নির্ধারণের জন্য অপরিহার্য।
আইডিআরএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব উদ্যোগে তিনজন অ্যাকচুয়ারি ট্রেইনি অফিসার তৈরির একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, যা পরে তাঁদের অ্যাকচুয়ারি হতে সহায়তা করবে।

বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে তৈরি করে মতামত নেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) অনুমোদন দিলে নতুন এ কাঠামোর আওতায় তিনটি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
আজ বুধবার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে আয়োজিত ‘বীমা শিল্পে তরুণদের কর্মসংস্থান: অ্যাকচুয়ারি পেশার বিকাশ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান আইডিআরএর চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম।
বর্তমানে পুরো বিমা সেক্টরে মাত্র চার থেকে পাঁচজন অ্যাকচুয়ারি কাজ করছেন। এর মধ্যে মাত্র দুজন দেশে অবস্থান করছেন, অন্যরা বিদেশে থেকে কাজ করছেন। বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, বিমা খাতে টেকসই উন্নয়নের জন্য অ্যাকচুয়ারিয়াল পেশাজীবীদের কোনো বিকল্প নেই। এ পেশা শুধু বিমা খাত নয়, পুরো আর্থিক খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে শক্ত ভিত্তি দেয়।
অ্যাকচুয়ারি পেশা হলো এমন একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র, যেখানে গণিত, পরিসংখ্যান ও অর্থনীতির মডেল ব্যবহার করে ভবিষ্যতের আর্থিক ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা (যেমন গাড়ি দুর্ঘটনা বা অসুস্থতা) পরিমাপ করা হয়। এটি মূলত বিমাশিল্প, পেনশন তহবিল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্ভাব্যতার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অ্যাকচুয়ারিরা ভবিষ্যতের ঘটনাজনিত ঝুঁকি গাণিতিকভাবে নির্ধারণ করেন, যা নতুন বিমা পণ্য ডিজাইন, প্রিমিয়াম নির্ধারণ ও দাবি নিষ্পত্তিতে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেয়। উন্নত বিশ্বে অ্যাকচুয়ারিয়াল ডিগ্রিকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও উচ্চ আয়সম্পন্ন পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে আইডিআরএর সদস্য (প্রশাসন) মো. ফজলুল হক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। মুখ্য আলোচক ছিলেন অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ, এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মো. ইমাম শাহীন, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী। এ ছাড়া বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন বলেন, অ্যাকচুয়ারি ছাড়া বিমাশিল্প চলতে পারে না। অথচ বর্তমানে কোম্পানিগুলো ক্লেইম ও প্রিমিয়ামের তথ্যের ওপর নির্ভর করে নিজেরাই অনুমাননির্ভর পণ্য তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘এর আগেও দেশে অ্যাকচুয়ারি তৈরির কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। অনেকে আমার সঙ্গে কাজও করেছেন। কিন্ত তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন ও চাকরির সুবিধা না দেওয়ায় তাঁরা দেশের বাইরে চলে গেছেন।’
আইডিআরএর বর্তমান উদ্যোগের বিষয়ে সোহরাব বলেন, সব বিমা কোম্পানি যদি আন্তরিকভাবে আইডিআরএকে সহযোগিতা করে, তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশে নতুন অনেক অ্যাকচুয়ারি তৈরি করা সম্ভব হবে।
দেশে কর্মরত একমাত্র তরুণ অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক বলেন, স্কুল ও কলেজপর্যায়ে অ্যাকচুয়ারি বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া উচিত। বাবা-মায়েরা শুধু ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার পেশার প্রতিই গুরুত্ব দেন, ফলে অ্যাকচুয়ারি পেশা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হয়নি।
বর্তমান বিমা আইন, ২০১০ অনুযায়ী, জীবনবিমা খাতে অ্যাকচুয়ারির নিয়োগ বাধ্যতামূলক হলেও সাধারণ বিমা খাতে তা নয়। এ বিষয়ে ড. সোহরাব উদ্দীন বলেন, নন-লাইফ খাতেও অ্যাকচুয়ারি বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন, কারণ, এটি বিজ্ঞানভিত্তিক পণ্য ও প্রিমিয়াম নির্ধারণের জন্য অপরিহার্য।
আইডিআরএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব উদ্যোগে তিনজন অ্যাকচুয়ারি ট্রেইনি অফিসার তৈরির একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, যা পরে তাঁদের অ্যাকচুয়ারি হতে সহায়তা করবে।

সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস পণ্য বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন আঙ্গিকে শোরুম উদ্বোধন করেছে। জেলা শহরের টি এ রোডে এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২৩ অক্টোবর ২০২৩
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সর্বশেষ কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসবে, যা টানা চতুর্থ বছরের মতো দাম কমার ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান তেলের উদ্বৃত্ত এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা...
২৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করা হওয়া’ সম্পদ উদ্ধারের যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যবসা থেকে ‘শত শত কোটি ডলারের’ ক্ষতি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের প্রথম ৯ মাসে ১৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার কর-পরবর্তী একত্র নিট মুনাফা অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি। এই মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি।
৫ ঘণ্টা আগে