গত বছর “এশিয়া’জ উইমেন লিডার” খেতাব পাওয়া এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের ম্যানেজিং পার্টনার তাসনুভা আহমেদ টিনা এবার পেলেন ‘গ্লোবাল উইমেন লিডারস’-এর অন্যতম হওয়ার সম্মান। ভারতের মুম্বাইয়ের বিখ্যাত তাজ ল্যান্ডজ অ্যান্ডে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেস অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডসের ১১ তম আসরে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
এশিয়ার মধ্যকার নারী নেতৃত্বের সাম্প্রতিক এই স্বীকৃতি ছাপিয়েও নেতৃত্ব, উদ্ভাবন এবং ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে একাগ্রভাবে কাজ করে চলেছেন টিনা। ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে এবং বাইরেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য তাঁর এই দৃঢ় নিষ্ঠা, তাঁর প্রতিষ্ঠানের সহকর্মী ও ক্লায়েন্ট-সহ ইন্ডাস্ট্রির সবার কাছ থেকেই পাচ্ছেন প্রশংসা আর শ্রদ্ধা।
আধুনিক অর্থনীতি, প্রযুক্তি এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার উন্নয়নে নারী নেতৃবৃন্দের কৌশলী ও প্রভাবশালী ভূমিকাকে সম্মানিত করে, বিশ্বব্যাপী প্রতিদ্বন্দ্বিতার মানদণ্ডে সরকারি ও ব্যবসায়িক সংস্থাগুলোর অগ্রযাত্রাকে উৎসাহিত ও সম্মানিত করে এই ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেস অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস। প্রতি বছর বেসরকারি ও সরকারি খাতে বিভিন্ন স্বতন্ত্র উদ্ভাবন আর উদ্যোগে প্রতিফলিত অসামান্য নারী নেতৃত্ব ও কৃতিত্বকে সম্মানিত করে এই উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস। এ-বছর তারা উদ্যাপন করছে তাসনুভা আহমেদ টিনার পথ-দেখিয়ে-চলা নেতৃত্বকেও, যিনি এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের ভেতরে-বাইরে মিলিয়ে নারীর ক্ষমতায়ন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নারীদেরও নেতৃত্বের বিকাশ সুগম করার পথে প্রতিদিন ভূমিকা রেখে চলেছেন।
এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেড তাসনুভা আহমেদ টিনার মতো নেতাদের নিয়ে যেমন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নারীর অন্তর্ভুক্তি আর উদ্ভাবনী সমাধানে এগিয়ে চলেছে, তেমনি দেশের পুরো মিডিয়া ক্ষেত্রেও নারীর ক্ষমতায়নসহ সব ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।
গত বছর “এশিয়া’জ উইমেন লিডার” খেতাব পাওয়া এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের ম্যানেজিং পার্টনার তাসনুভা আহমেদ টিনা এবার পেলেন ‘গ্লোবাল উইমেন লিডারস’-এর অন্যতম হওয়ার সম্মান। ভারতের মুম্বাইয়ের বিখ্যাত তাজ ল্যান্ডজ অ্যান্ডে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেস অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডসের ১১ তম আসরে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
এশিয়ার মধ্যকার নারী নেতৃত্বের সাম্প্রতিক এই স্বীকৃতি ছাপিয়েও নেতৃত্ব, উদ্ভাবন এবং ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে একাগ্রভাবে কাজ করে চলেছেন টিনা। ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে এবং বাইরেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য তাঁর এই দৃঢ় নিষ্ঠা, তাঁর প্রতিষ্ঠানের সহকর্মী ও ক্লায়েন্ট-সহ ইন্ডাস্ট্রির সবার কাছ থেকেই পাচ্ছেন প্রশংসা আর শ্রদ্ধা।
আধুনিক অর্থনীতি, প্রযুক্তি এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার উন্নয়নে নারী নেতৃবৃন্দের কৌশলী ও প্রভাবশালী ভূমিকাকে সম্মানিত করে, বিশ্বব্যাপী প্রতিদ্বন্দ্বিতার মানদণ্ডে সরকারি ও ব্যবসায়িক সংস্থাগুলোর অগ্রযাত্রাকে উৎসাহিত ও সম্মানিত করে এই ওয়ার্ল্ড উইমেন লিডারশিপ কংগ্রেস অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস। প্রতি বছর বেসরকারি ও সরকারি খাতে বিভিন্ন স্বতন্ত্র উদ্ভাবন আর উদ্যোগে প্রতিফলিত অসামান্য নারী নেতৃত্ব ও কৃতিত্বকে সম্মানিত করে এই উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস। এ-বছর তারা উদ্যাপন করছে তাসনুভা আহমেদ টিনার পথ-দেখিয়ে-চলা নেতৃত্বকেও, যিনি এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের ভেতরে-বাইরে মিলিয়ে নারীর ক্ষমতায়ন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নারীদেরও নেতৃত্বের বিকাশ সুগম করার পথে প্রতিদিন ভূমিকা রেখে চলেছেন।
এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেড তাসনুভা আহমেদ টিনার মতো নেতাদের নিয়ে যেমন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নারীর অন্তর্ভুক্তি আর উদ্ভাবনী সমাধানে এগিয়ে চলেছে, তেমনি দেশের পুরো মিডিয়া ক্ষেত্রেও নারীর ক্ষমতায়নসহ সব ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৭ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২১ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে