সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড নতুন আঙ্গিকে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে শোরুমের উদ্বোধন করেছে। ডি ব্লকের ৬ নম্বর লেভেলে ১০৬-১০৯ নম্বর দোকানে ‘সনি সেন্টার এক্সপেরিয়েন্স জোন’ নামের এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২০১০ সালে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অফিশিয়াল সনি পণ্য নিয়ে সনি সেন্টার-বসুন্ধরা সিটির যাত্রা শুরু হয়। ১৪ বছর পরে নতুন আঙ্গিকে নতুন স্থানে এই শোরুমের উদ্বোধন করা হলো।
এখানে ক্রেতারা অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন সনির আধুনিক প্রযুক্তির ‘ব্রাভিয়া এক্সআর’ প্রসেসর সমৃদ্ধ ওএলইডি টিভি, ফোরকে গুগল টিভি, সনি আলফা ক্যামেরা, লেন্স ও এক্সেসরিজ এবং সনি হোম অডিও ও ভিডিও সিস্টেম।
পাশাপাশি থাকছে অফিশিয়াল এলজি ফোরকে ইউএইচডি, ন্যানোসেল এবং ওএলইডি টিভি, এআই ইনভার্টার রেফ্রিজারেটর; ওয়াশিং মেশিন; ন্যানোশেফ মাইক্রোওয়েভ ওভেন; ওয়াটার পিউরিকেয়ার। সেরা মানের ও অফিশিয়াল পণ্য এবং নির্ভরযোগ্য বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা নিয়ে ওয়ার্লপুল, ইলেক্ট্রলাক্স, কেলভিনেটর, র্যাংগস, ফিলিপসসহ বিশ্বমানের ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ডের পণ্যের বিপুল সমাহার থাকবে এই র্যাংগস স্টোরে। উদ্বোধন উপলক্ষে থাকবে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট ও ফ্রি গিফটসহ আরও অনেক চমক।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং সনি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের ব্রাঞ্চ হেড রিকি লুকাস যৌথভাবে সনি সেন্টার এক্সপেরিয়েন্স জোনের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সনি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ও র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারাসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
রিকি লুকাস বলেন, ‘বিগত ৪০ বছর ধরে বাংলাদেশে সনির অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের এই যাত্রা অফিশিয়াল সনি পণ্যকে বাংলাদেশের ক্রেতার কাছে পছন্দের শীর্ষে নিয়ে গেছে। এই আস্থা ও ভালোবাসার সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
সনি-র্যাংগস নামে পরিচিত ইলেকট্রনিকস বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড নতুন আঙ্গিকে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে শোরুমের উদ্বোধন করেছে। ডি ব্লকের ৬ নম্বর লেভেলে ১০৬-১০৯ নম্বর দোকানে ‘সনি সেন্টার এক্সপেরিয়েন্স জোন’ নামের এই শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
২০১০ সালে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অফিশিয়াল সনি পণ্য নিয়ে সনি সেন্টার-বসুন্ধরা সিটির যাত্রা শুরু হয়। ১৪ বছর পরে নতুন আঙ্গিকে নতুন স্থানে এই শোরুমের উদ্বোধন করা হলো।
এখানে ক্রেতারা অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন সনির আধুনিক প্রযুক্তির ‘ব্রাভিয়া এক্সআর’ প্রসেসর সমৃদ্ধ ওএলইডি টিভি, ফোরকে গুগল টিভি, সনি আলফা ক্যামেরা, লেন্স ও এক্সেসরিজ এবং সনি হোম অডিও ও ভিডিও সিস্টেম।
পাশাপাশি থাকছে অফিশিয়াল এলজি ফোরকে ইউএইচডি, ন্যানোসেল এবং ওএলইডি টিভি, এআই ইনভার্টার রেফ্রিজারেটর; ওয়াশিং মেশিন; ন্যানোশেফ মাইক্রোওয়েভ ওভেন; ওয়াটার পিউরিকেয়ার। সেরা মানের ও অফিশিয়াল পণ্য এবং নির্ভরযোগ্য বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা নিয়ে ওয়ার্লপুল, ইলেক্ট্রলাক্স, কেলভিনেটর, র্যাংগস, ফিলিপসসহ বিশ্বমানের ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ডের পণ্যের বিপুল সমাহার থাকবে এই র্যাংগস স্টোরে। উদ্বোধন উপলক্ষে থাকবে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট ও ফ্রি গিফটসহ আরও অনেক চমক।
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর একরাম হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনাস হোসেন এবং সনি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের ব্রাঞ্চ হেড রিকি লুকাস যৌথভাবে সনি সেন্টার এক্সপেরিয়েন্স জোনের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সনি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ও র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকর্তারাসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
রিকি লুকাস বলেন, ‘বিগত ৪০ বছর ধরে বাংলাদেশে সনির অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে র্যাংগস ইলেকট্রনিকসের এই যাত্রা অফিশিয়াল সনি পণ্যকে বাংলাদেশের ক্রেতার কাছে পছন্দের শীর্ষে নিয়ে গেছে। এই আস্থা ও ভালোবাসার সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৩ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১৭ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে