দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম টেক বিলিয়নিয়ার গোহ পেনং উই নিজের প্রতিষ্ঠিত সিলভারলেক গ্রুপের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান নগদের সঙ্গে পার্টনারশিপ করতে চান। নগদ সম্পর্কে জেনে এবং এ-সংশ্লিষ্ট কেস স্টাডি করার পর তিনি আগ্রহের কথা জানান। এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় সিলভারলেক গ্রুপের প্রথম পার্টনারশিপ কার্যক্রম।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় নিজের বাড়িতে নগদের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান গোহ পেনং উই। নগদের গ্রাহকবান্ধব উদ্ভাবন, মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে ৯ কোটিরও বেশি গ্রাহক অর্জন এবং নগদের বিজনেস মডেল দেখে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আগ্রহের কথা জানান। তানভীর এ মিশুকও তাঁকে নগদে স্বাগত জানান।
১৯৮৯ সালে যাত্রা করা সিলভারলেক গ্রুপের প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে বর্তমানে বিশ্বের শতাধিক দেশের চার শতাধিক ব্যাংক পরিচালিত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের প্রধানতম দুই ব্যাংক ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংক (ইউওবি) এবং ওভারসি-চাইনিজ ব্যাংকিং করপোরেশনসহ (ওসিবিসি) প্রায় সব ব্যাংক সিলভারলেক গ্রুপের প্রযুক্তির ওপর পরিপূর্ণভাবে নির্ভরশীল। ইউরোপ, আমেরিকা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা ও এশিয়ায় তাদের ব্যবসার কলেবর বিস্তৃত।
তানভীর এ মিশুকের সঙ্গে বৈঠকে গোহ পেনং উই জানান, এর আগে বাংলাদেশ-ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশ থেকে একাধিক প্রস্তাব তাঁদের কাছে গেলেও সিলভারলেককে সেখানে যুক্ত করার মতো যথেষ্ট কারণ খুঁজে পাননি উই। তবে নগদকে তাঁদের কাছে ভিন্ন ধাঁচের প্রতিষ্ঠান বলে মনে হয়েছে।
গোহ পেনং উই সিলভারলেক গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। ব্যাংকিং খাতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের ধরনই তিনি বদলে দিয়েছেন তার চমকপ্রদ উদ্ভাবনের মাধ্যমে। প্রস্তাব অনুসারে সিলভারলেক গ্রুপ নগদকে তাদের আধুনিকতম ব্যাংকিং প্রযুক্তিগুলো ব্যবহারের সুযোগ কর দেবে। এর ফলে শুধু নগদ নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে বিশ্বাস করে নগদ।
গোহ পেনং উই এবং সিলভারলেক গ্রুপ নগদের সঙ্গে পার্টনারশিপ করার আগ্রহ প্রকাশ করার বিষয়ে নগদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘এটি শুধু নগদের জন্য নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের জন্যই একটি সুখবর বলে আমি মনে করি। কারণ এর মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে আমূল পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আমরা মনে করি, এর ফলে শেষতক দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য এটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।’
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম টেক বিলিয়নিয়ার গোহ পেনং উই নিজের প্রতিষ্ঠিত সিলভারলেক গ্রুপের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান নগদের সঙ্গে পার্টনারশিপ করতে চান। নগদ সম্পর্কে জেনে এবং এ-সংশ্লিষ্ট কেস স্টাডি করার পর তিনি আগ্রহের কথা জানান। এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় সিলভারলেক গ্রুপের প্রথম পার্টনারশিপ কার্যক্রম।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় নিজের বাড়িতে নগদের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুককে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান গোহ পেনং উই। নগদের গ্রাহকবান্ধব উদ্ভাবন, মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে ৯ কোটিরও বেশি গ্রাহক অর্জন এবং নগদের বিজনেস মডেল দেখে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আগ্রহের কথা জানান। তানভীর এ মিশুকও তাঁকে নগদে স্বাগত জানান।
১৯৮৯ সালে যাত্রা করা সিলভারলেক গ্রুপের প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে বর্তমানে বিশ্বের শতাধিক দেশের চার শতাধিক ব্যাংক পরিচালিত হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের প্রধানতম দুই ব্যাংক ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংক (ইউওবি) এবং ওভারসি-চাইনিজ ব্যাংকিং করপোরেশনসহ (ওসিবিসি) প্রায় সব ব্যাংক সিলভারলেক গ্রুপের প্রযুক্তির ওপর পরিপূর্ণভাবে নির্ভরশীল। ইউরোপ, আমেরিকা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা ও এশিয়ায় তাদের ব্যবসার কলেবর বিস্তৃত।
তানভীর এ মিশুকের সঙ্গে বৈঠকে গোহ পেনং উই জানান, এর আগে বাংলাদেশ-ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশ থেকে একাধিক প্রস্তাব তাঁদের কাছে গেলেও সিলভারলেককে সেখানে যুক্ত করার মতো যথেষ্ট কারণ খুঁজে পাননি উই। তবে নগদকে তাঁদের কাছে ভিন্ন ধাঁচের প্রতিষ্ঠান বলে মনে হয়েছে।
গোহ পেনং উই সিলভারলেক গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। ব্যাংকিং খাতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের ধরনই তিনি বদলে দিয়েছেন তার চমকপ্রদ উদ্ভাবনের মাধ্যমে। প্রস্তাব অনুসারে সিলভারলেক গ্রুপ নগদকে তাদের আধুনিকতম ব্যাংকিং প্রযুক্তিগুলো ব্যবহারের সুযোগ কর দেবে। এর ফলে শুধু নগদ নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে বিশ্বাস করে নগদ।
গোহ পেনং উই এবং সিলভারলেক গ্রুপ নগদের সঙ্গে পার্টনারশিপ করার আগ্রহ প্রকাশ করার বিষয়ে নগদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘এটি শুধু নগদের জন্য নয়, বরং গোটা বাংলাদেশের জন্যই একটি সুখবর বলে আমি মনে করি। কারণ এর মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে আমূল পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আমরা মনে করি, এর ফলে শেষতক দেশের কোটি কোটি মানুষের জন্য এটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।’
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
১৫ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
২ দিন আগে