নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবে বিজ্ঞাপন প্রচার থেকে অর্জিত আয় সংশ্লিষ্ট দেশে রেমিট্যান্স আকারে পাঠালে ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। আর এই করহার পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
একইভাবে কোনো বিদেশি টেলিভিশন বা রেডিও চ্যানেলে কোনো বিজ্ঞাপন সম্প্রচারের আয় থেকে ২০ শতাংশ কর কর্তনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল সোমবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে কার্যরত বিদেশি প্রতিষ্ঠানের আয়ের অর্থ তাদের দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে অভিন্ন হারে কর কাটতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোকে অনিবাসী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর নির্দেশ মানতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
যেখানে অনিবাসী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৫৬ ধারার আওতায় ব্যাংকগুলো কর্তৃক বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে ভিন্ন ভিন্ন হারে কর কর্তন করা হচ্ছে। এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তাদের গত ১৭ এপ্রিল চিঠির মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং সেবা সম্পর্কে স্পষ্ট করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ণিত সেবার বিপরীতে প্রযোজ্য কর হার অনুসরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং বিষয়ে স্পষ্টীকরণে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার করা হলে অর্থাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা ওয়েবসাইটে কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার বা কনটেন্টের প্রমোশন বা বিপণন করা হলে তা ‘ডিজিটাল মার্কেটিং’ হিসেবে গণ্য হবে। এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ১৫ শতাংশ করহার আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
আর কোনো টেলিভিশন বা রেডিও চ্যানেলে কোনো বিজ্ঞাপন সম্প্রচার হলে সেটি ‘অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে করহার ২০ শতাংশ প্রযোজ্য হবে।
সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, এর আগে এ-সংক্রান্ত বিষয়ে ভিন্ন কোনো ব্যাখ্যা সংবলিত কোনো পত্র জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে জারি করা হয়ে থাকলে তা এই পত্র জারির পর থেকে অকার্যকর বলে গণ্য হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবে বিজ্ঞাপন প্রচার থেকে অর্জিত আয় সংশ্লিষ্ট দেশে রেমিট্যান্স আকারে পাঠালে ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। আর এই করহার পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
একইভাবে কোনো বিদেশি টেলিভিশন বা রেডিও চ্যানেলে কোনো বিজ্ঞাপন সম্প্রচারের আয় থেকে ২০ শতাংশ কর কর্তনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল সোমবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে কার্যরত বিদেশি প্রতিষ্ঠানের আয়ের অর্থ তাদের দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে অভিন্ন হারে কর কাটতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোকে অনিবাসী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর নির্দেশ মানতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
যেখানে অনিবাসী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৫৬ ধারার আওতায় ব্যাংকগুলো কর্তৃক বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে ভিন্ন ভিন্ন হারে কর কর্তন করা হচ্ছে। এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড তাদের গত ১৭ এপ্রিল চিঠির মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং সেবা সম্পর্কে স্পষ্ট করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ণিত সেবার বিপরীতে প্রযোজ্য কর হার অনুসরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং বিষয়ে স্পষ্টীকরণে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার করা হলে অর্থাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা ওয়েবসাইটে কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার বা কনটেন্টের প্রমোশন বা বিপণন করা হলে তা ‘ডিজিটাল মার্কেটিং’ হিসেবে গণ্য হবে। এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ১৫ শতাংশ করহার আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
আর কোনো টেলিভিশন বা রেডিও চ্যানেলে কোনো বিজ্ঞাপন সম্প্রচার হলে সেটি ‘অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ব্রডকাস্টিং’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে করহার ২০ শতাংশ প্রযোজ্য হবে।
সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, এর আগে এ-সংক্রান্ত বিষয়ে ভিন্ন কোনো ব্যাখ্যা সংবলিত কোনো পত্র জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে জারি করা হয়ে থাকলে তা এই পত্র জারির পর থেকে অকার্যকর বলে গণ্য হবে।
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৫ ঘণ্টা আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১ দিন আগে