জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ঐতিহাসিক ৬ দফার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালি জাতির মুক্তি। পিতা মুজিব বাঁচার কথা বলেছেন। কেন তিনি বাঁচার কথা বলেছেন? কারণ তিনি দেখেছেন ঐতিহ্যপূর্ণ এই অঞ্চল বিভিন্ন দিক থেকে নিগৃহীত ছিল। সর্বশেষ পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন পাকিস্তান এক অলীক রাষ্ট্র। এর মধ্য দিয়ে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
উপাচার্য মশিউর আরও বলেন, পিতা মুজিব গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করা কাদা-মাটি-জলের মানুষ। তিনি মানুষের দুঃখ-কষ্ট বুঝতেন। বুঝতেন বলেই এই অঞ্চলের মানুষকে নিগ্রহ থেকে মুক্তির পথে নিয়ে যেতে চাইলেন। সেই মুক্তির জায়গা, বাঁচার ঠিকানা ছয় দফা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ঐতিহাসিক ছয় দফা উপলক্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য মশিউর রহমান।
উপাচার্য মশিউর বলেন, ‘কেন বঙ্গবন্ধু রচনা করলেন ছয় দফা। তাঁর আত্মোপলব্ধি থেকে তিনি এটি রচনা করলেন। আত্মোপলব্ধি এই—পূর্ব পাকিস্তানের শোষণ থেকে মুক্তি। প্রতিটি মানুষের মুক্তি। প্রতিটি মানুষ যেন স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়, আত্মনির্ভর হয়, দারিদ্র্যবিমোচন হয়। পিতা মুজিব শুধু ছয় দফার আগে তিন মাসে আটবার কারাগারে গেছেন। তাঁকে আটক করা হয়েছে। এমন করে জীবনে এক যুগেরও বেশি সময়ে একজন মানুষ ক্রমাগত কারাগারে কাটিয়েছেন।’
মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘ছয় দফার মুক্তির দাবিতে যা ছিল সেটির সঙ্গে মিল খুঁজে পাই বঙ্গবন্ধুকন্যার ভোট আর ভাতের অধিকারের আন্দোলনের। তারপরে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার আন্দোলন, ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতায় অতঃপর স্মার্ট বাংলাদেশ। অতিসম্প্রতি বঙ্গবন্ধুকন্যা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সমতার কূটনীতির।’
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক। সভা পরিচালনা করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান। আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন হলের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ঐতিহাসিক ৬ দফার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালি জাতির মুক্তি। পিতা মুজিব বাঁচার কথা বলেছেন। কেন তিনি বাঁচার কথা বলেছেন? কারণ তিনি দেখেছেন ঐতিহ্যপূর্ণ এই অঞ্চল বিভিন্ন দিক থেকে নিগৃহীত ছিল। সর্বশেষ পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন পাকিস্তান এক অলীক রাষ্ট্র। এর মধ্য দিয়ে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
উপাচার্য মশিউর আরও বলেন, পিতা মুজিব গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করা কাদা-মাটি-জলের মানুষ। তিনি মানুষের দুঃখ-কষ্ট বুঝতেন। বুঝতেন বলেই এই অঞ্চলের মানুষকে নিগ্রহ থেকে মুক্তির পথে নিয়ে যেতে চাইলেন। সেই মুক্তির জায়গা, বাঁচার ঠিকানা ছয় দফা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ঐতিহাসিক ছয় দফা উপলক্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য মশিউর রহমান।
উপাচার্য মশিউর বলেন, ‘কেন বঙ্গবন্ধু রচনা করলেন ছয় দফা। তাঁর আত্মোপলব্ধি থেকে তিনি এটি রচনা করলেন। আত্মোপলব্ধি এই—পূর্ব পাকিস্তানের শোষণ থেকে মুক্তি। প্রতিটি মানুষের মুক্তি। প্রতিটি মানুষ যেন স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়, আত্মনির্ভর হয়, দারিদ্র্যবিমোচন হয়। পিতা মুজিব শুধু ছয় দফার আগে তিন মাসে আটবার কারাগারে গেছেন। তাঁকে আটক করা হয়েছে। এমন করে জীবনে এক যুগেরও বেশি সময়ে একজন মানুষ ক্রমাগত কারাগারে কাটিয়েছেন।’
মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘ছয় দফার মুক্তির দাবিতে যা ছিল সেটির সঙ্গে মিল খুঁজে পাই বঙ্গবন্ধুকন্যার ভোট আর ভাতের অধিকারের আন্দোলনের। তারপরে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার আন্দোলন, ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতায় অতঃপর স্মার্ট বাংলাদেশ। অতিসম্প্রতি বঙ্গবন্ধুকন্যা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সমতার কূটনীতির।’
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক। সভা পরিচালনা করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান। আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন হলের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলতি অর্থবছরের মধ্যে এপ্রিল মাসে সর্বনিম্ন রপ্তানি আয়ের মুখ দেখেছে বাংলাদেশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ তথ্যমতে, মাসজুড়ে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করে আয় করেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার; যা মার্চ মাসের তুলনায় ১২৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার কম।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। এর প্রভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মূলধন ঘাটতিও। গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ২০টি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি যেখানে ৫৩ হাজার ২৫৩ কোটি ছিল, সেখানে ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ন্যায্য নিয়োগপ্রক্রিয়া এবং বৈষম্যবিরোধী পদক্ষেপের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে একটি কার্যকর জাতীয় নীতির প্রয়োজন। যাতে কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা, সক্ষমতা ও মনোভাব থাকা সত্ত্বেও কেউ কর্মবাজার থেকে বঞ্চিত না হয়। সম্প্রতি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার উদ্দেশ্যে রাজধানীতে...
১০ ঘণ্টা আগেআদানি পাওয়ার বাংলাদেশের কাছে আরও প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার পাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা দিলীপ ঝা। আদানি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে