স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড আয়োজিত ‘মেরিল বেবি আদরে গড়া ভবিষ্যৎ ২০২৩’ এর পাঁচ বিজয়ীর প্রত্যেকে ১০ লাখ টাকা পেল শিক্ষাবিমা। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বিজয়ী শিশুরা হলো চট্টগ্রামের জয়ন্ত আচার্য্যর সন্তান সুদীপ্ত আচার্য্য, বরিশালের মো. মিজানুর রহমানের সন্তান ফাইয়াজ আল আরাফ, ঢাকার লিপি আক্তারের সন্তান তাইয়্যেবা ইসলাম আলিয়া, খুলনার এম মনজুরুল হাসানের সন্তান সাইম হাসান রুসাব, ঢাকার মেহেদী হাশেম রাজীবের সন্তান মাদিহা আন নিসা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অঞ্জন চৌধুরী, চিফ অপারেটিং অফিসার মালিক মোহাম্মদ সাঈদ, ইনস্যুরেন্স পার্টনার গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও শেখ রাকিবুলসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় বক্তারা শিশুর সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে শূন্য থেকে ছয় বছরের মধ্যে তাকে সঠিকভাবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে শিশুদের নিয়ে নিয়মিত কাজ করা তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘আদরে ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর’ সম্মাননা দেওয়া হয়। এগুলো হলো সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনা মূল্যে পাঠদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘জাগো ফাউন্ডেশন’, সেনাবাহিনীর পরিচালনায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিশেষ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও থেরাপির সাহায্যে পুনর্বাসনকাজে নিয়োজিত ‘প্রয়াস’ এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে পিতৃ-মাতৃপরিচয়হীন শিশুদের রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে গড়ে তোলার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ‘ছোটমণি নিবাস’।
জাগো ফাউন্ডেশনের পক্ষে প্রতিষ্ঠাতা করভি রাকশান্দ, প্রয়াসের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক অধ্যক্ষ কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামান এবং ছোটমণি নিবাসের পক্ষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সম্মাননা গ্রহণ করেন।
২০০৪ সাল থেকে শুরু হওয়া ছয় বছর বা তার কম বয়সী শিশুদের জন্য ব্র্যান্ড মেরিলের এই আয়োজন। সোনামণির সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে আপনি কী প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এই আহ্বানে সাড়া দেয় দেশের লাখো মা-বাবা। তাদের মধ্য থেকে বিচারক কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, মনোবিজ্ঞানী মেহতাব খানম এবং মেরিল বেবির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা বাছাই করেন সেরা পাঁচজনকে।
অনুষ্ঠানটির ক্রিয়েটিভ এবং ইভেন্ট পার্টনার মিডিয়াকম লিমিটেড। অনুষ্ঠানটির ধারণ করা অংশ দেখতে ৭ মে (শুক্রবার) রাত ৯টায় চোখ রাখুন মাছরাঙা টেলিভিশনের পর্দায়।
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড আয়োজিত ‘মেরিল বেবি আদরে গড়া ভবিষ্যৎ ২০২৩’ এর পাঁচ বিজয়ীর প্রত্যেকে ১০ লাখ টাকা পেল শিক্ষাবিমা। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বিজয়ী শিশুরা হলো চট্টগ্রামের জয়ন্ত আচার্য্যর সন্তান সুদীপ্ত আচার্য্য, বরিশালের মো. মিজানুর রহমানের সন্তান ফাইয়াজ আল আরাফ, ঢাকার লিপি আক্তারের সন্তান তাইয়্যেবা ইসলাম আলিয়া, খুলনার এম মনজুরুল হাসানের সন্তান সাইম হাসান রুসাব, ঢাকার মেহেদী হাশেম রাজীবের সন্তান মাদিহা আন নিসা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অঞ্জন চৌধুরী, চিফ অপারেটিং অফিসার মালিক মোহাম্মদ সাঈদ, ইনস্যুরেন্স পার্টনার গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও শেখ রাকিবুলসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় বক্তারা শিশুর সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে শূন্য থেকে ছয় বছরের মধ্যে তাকে সঠিকভাবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে শিশুদের নিয়ে নিয়মিত কাজ করা তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘আদরে ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর’ সম্মাননা দেওয়া হয়। এগুলো হলো সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনা মূল্যে পাঠদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘জাগো ফাউন্ডেশন’, সেনাবাহিনীর পরিচালনায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিশেষ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও থেরাপির সাহায্যে পুনর্বাসনকাজে নিয়োজিত ‘প্রয়াস’ এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে পিতৃ-মাতৃপরিচয়হীন শিশুদের রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে গড়ে তোলার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ‘ছোটমণি নিবাস’।
জাগো ফাউন্ডেশনের পক্ষে প্রতিষ্ঠাতা করভি রাকশান্দ, প্রয়াসের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক অধ্যক্ষ কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামান এবং ছোটমণি নিবাসের পক্ষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সম্মাননা গ্রহণ করেন।
২০০৪ সাল থেকে শুরু হওয়া ছয় বছর বা তার কম বয়সী শিশুদের জন্য ব্র্যান্ড মেরিলের এই আয়োজন। সোনামণির সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে আপনি কী প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এই আহ্বানে সাড়া দেয় দেশের লাখো মা-বাবা। তাদের মধ্য থেকে বিচারক কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, মনোবিজ্ঞানী মেহতাব খানম এবং মেরিল বেবির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা বাছাই করেন সেরা পাঁচজনকে।
অনুষ্ঠানটির ক্রিয়েটিভ এবং ইভেন্ট পার্টনার মিডিয়াকম লিমিটেড। অনুষ্ঠানটির ধারণ করা অংশ দেখতে ৭ মে (শুক্রবার) রাত ৯টায় চোখ রাখুন মাছরাঙা টেলিভিশনের পর্দায়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৭ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৭ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১০ ঘণ্টা আগে