বাংলাদেশের বাজারে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার চালু করেছে ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া ও ক্যাসেটেক্স। এ উপলক্ষে সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার কৃষকদের জ্বালানি খরচ শতকরা ৬০ ভাগ কমিয়ে দেবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
সমঝোতা স্মারকে সই করেন ক্যাসেটেক্সের কো-ফাউন্ডার ও চিফ টেকনোলজি অফিসার গোপাল কুমার মহত এবং ফার্মার্স মার্কেট এশিয়ার ফাউন্ডার ও এমডি তারিকুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্যাসেটেক্সের কো-ফাউন্ডার ও চিফ বিজনেস অফিসার তৌসিফ আনোয়ার, কো-ফাউন্ডার ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমদ আদ এবং ফার্মার্স মার্কেট এশিয়ার হেড অব স্ট্র্যাটেজি মনজুর রাকিব ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি ও বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, ইন্ডাস্ট্রির নেতৃত্বস্থানীয় বিভিন্ন ব্যক্তি, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট উদ্ভাবকেরা। তাঁদের উপস্থিতি এশিয়ার আধুনিক কৃষি রূপান্তরের দিকে একটি সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে উৎসাহ দিয়েছে।
এদিকে সম্প্রতি ঢাকায় আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অন ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল অ্যান্ড মোবিলিটি ইন্ডাস্ট্রি (বিইভিএমএক্স)-২০২৪’ অনুষ্ঠানে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলারের উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে পাওয়ার টিলারসহ বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যানবাহন পণ্যেরও প্রদর্শন করে ক্যাসেটেক্স।
ক্যাসেটেক্সের অ্যাডভান্সড ডায়নামিক্স ইভি রিসার্চ সেন্টারের গবেষকেরা প্রচলিত দূষণকারী জীবাশ্ম জ্বালানিচালিত পাওয়ার টিলারগুলোর পরিবর্তে উচ্চ-দক্ষতাসম্পন্ন ব্যাটারিচালিত বৈদ্যুতিক মোটর ব্যবহারের উদ্দেশ্যে যানটি তৈরি করেছেন। এই যান ডিজেল-চালিত পাওয়ার টিলারগুলোর রূপান্তরের মাধ্যমে ৮০০ বিলিয়ন টাকা মূল্যের একটি বৈশ্বিক বাজার সৃষ্টি করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া জানায়, বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার কৃষকদের জ্বালানি খরচ শতকরা ৬০ ভাগ কমিয়ে দেবে, যা তাঁদের ফসল উৎপাদনে পুনর্বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করবে। এ ছাড়া, ব্যাটারি-সোয়াপিং প্রযুক্তি কৃষকদের বিরতিহীনভাবে কাজ করার সুবিধা দেবে। ডিজেলের পরিবর্তে বৈদ্যুতিক জ্বালানি ব্যবহার করলে কার্বন নিঃসরণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায় এবং এটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের পথ উন্মুক্ত করে।
বড় পরিসরে প্রবৃদ্ধি অর্জনের কৌশলের অংশ হিসেবে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার বাজারে এনেছে ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য সংযুক্ত আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, সুদান, পাকিস্তান, আফ্রিকার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশে গুরুত্বপূর্ণ বাজার ধরা।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া নিজস্ব শক্তিশালী আঞ্চলিক কৃষি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার পৌঁছে দিতে কাজ করছে। যাতে এটি সেই সব মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে যেখানে কার্যকর, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব কৃষি সমাধানের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। এদিকে, দ্রুত বর্ধনশীল ব্যাটারি সোয়াপিং নেটওয়ার্ক এবং বিভিন্ন খাতের বৈদ্যুতিকীকরণে দক্ষতা ব্যবহার করে ক্যাসেটেক্স কৃষকদের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিচ্ছন্ন জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করছে।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া এবং ক্যাসেটেক্স উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি টেকসই, লাভজনক ও বিস্তৃত কৃষি ব্যবস্থার দিকে বিপ্লবী পরিবর্তন আনতে নেতৃত্ব দেবে বলে সংশ্লিষ্টদের।
বাংলাদেশের বাজারে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার চালু করেছে ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া ও ক্যাসেটেক্স। এ উপলক্ষে সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার কৃষকদের জ্বালানি খরচ শতকরা ৬০ ভাগ কমিয়ে দেবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
সমঝোতা স্মারকে সই করেন ক্যাসেটেক্সের কো-ফাউন্ডার ও চিফ টেকনোলজি অফিসার গোপাল কুমার মহত এবং ফার্মার্স মার্কেট এশিয়ার ফাউন্ডার ও এমডি তারিকুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্যাসেটেক্সের কো-ফাউন্ডার ও চিফ বিজনেস অফিসার তৌসিফ আনোয়ার, কো-ফাউন্ডার ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমদ আদ এবং ফার্মার্স মার্কেট এশিয়ার হেড অব স্ট্র্যাটেজি মনজুর রাকিব ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি ও বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, ইন্ডাস্ট্রির নেতৃত্বস্থানীয় বিভিন্ন ব্যক্তি, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট উদ্ভাবকেরা। তাঁদের উপস্থিতি এশিয়ার আধুনিক কৃষি রূপান্তরের দিকে একটি সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে উৎসাহ দিয়েছে।
এদিকে সম্প্রতি ঢাকায় আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অন ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল অ্যান্ড মোবিলিটি ইন্ডাস্ট্রি (বিইভিএমএক্স)-২০২৪’ অনুষ্ঠানে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলারের উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে পাওয়ার টিলারসহ বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যানবাহন পণ্যেরও প্রদর্শন করে ক্যাসেটেক্স।
ক্যাসেটেক্সের অ্যাডভান্সড ডায়নামিক্স ইভি রিসার্চ সেন্টারের গবেষকেরা প্রচলিত দূষণকারী জীবাশ্ম জ্বালানিচালিত পাওয়ার টিলারগুলোর পরিবর্তে উচ্চ-দক্ষতাসম্পন্ন ব্যাটারিচালিত বৈদ্যুতিক মোটর ব্যবহারের উদ্দেশ্যে যানটি তৈরি করেছেন। এই যান ডিজেল-চালিত পাওয়ার টিলারগুলোর রূপান্তরের মাধ্যমে ৮০০ বিলিয়ন টাকা মূল্যের একটি বৈশ্বিক বাজার সৃষ্টি করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া জানায়, বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার কৃষকদের জ্বালানি খরচ শতকরা ৬০ ভাগ কমিয়ে দেবে, যা তাঁদের ফসল উৎপাদনে পুনর্বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করবে। এ ছাড়া, ব্যাটারি-সোয়াপিং প্রযুক্তি কৃষকদের বিরতিহীনভাবে কাজ করার সুবিধা দেবে। ডিজেলের পরিবর্তে বৈদ্যুতিক জ্বালানি ব্যবহার করলে কার্বন নিঃসরণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায় এবং এটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের পথ উন্মুক্ত করে।
বড় পরিসরে প্রবৃদ্ধি অর্জনের কৌশলের অংশ হিসেবে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার বাজারে এনেছে ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য সংযুক্ত আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, সুদান, পাকিস্তান, আফ্রিকার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশে গুরুত্বপূর্ণ বাজার ধরা।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া নিজস্ব শক্তিশালী আঞ্চলিক কৃষি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাওয়ার টিলার পৌঁছে দিতে কাজ করছে। যাতে এটি সেই সব মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে যেখানে কার্যকর, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব কৃষি সমাধানের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। এদিকে, দ্রুত বর্ধনশীল ব্যাটারি সোয়াপিং নেটওয়ার্ক এবং বিভিন্ন খাতের বৈদ্যুতিকীকরণে দক্ষতা ব্যবহার করে ক্যাসেটেক্স কৃষকদের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিচ্ছন্ন জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করছে।
ফার্মার্স মার্কেট এশিয়া এবং ক্যাসেটেক্স উদীয়মান বাজারগুলোতে একটি টেকসই, লাভজনক ও বিস্তৃত কৃষি ব্যবস্থার দিকে বিপ্লবী পরিবর্তন আনতে নেতৃত্ব দেবে বলে সংশ্লিষ্টদের।
বেসরকারি খাতের প্রথম প্রজন্মের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) সাড়ে তিন দশক ধরে অভিনব সেবায় জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। সরকার পরিবর্তনের পর গত আগস্টে পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় নেতৃত্ব বদল হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার আদানি পাওয়ারকে জুন মাসে ৩৮৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে। যার ফলে ভারতের এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির অধীনে বকেয়া অনেকটাই কমে এসেছে। সংশ্লিষ্ট দুটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর।
১ ঘণ্টা আগেমাসদেড়েক আগে বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আট ধরনের পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করে ভারত। নিষেধাজ্ঞার এ তালিকায় নতুন করে পাট ও ওভেন কাপড়সহ ৯ ধরনের পণ্য যুক্ত করেছে দেশটি। ভারতে বাংলাদেশ থেকে যে ২ বিলিয়ন ডলার পণ্য রপ্তানি হয়, তার সিংহভাগই নিষেধাজ্ঞার পণ্যের তালিকায় পড়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র তার বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বিশ্বের বেশ কিছু দেশের ওপর আরোপিত পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছিল। সে সময়সীমা শেষ হতে আর মাত্র ১০ দিন বাকি। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো চুক্তি বা সুরাহা না হওয়ায় চিন্তিত ব্যবসায়ীরা
৬ ঘণ্টা আগে