সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ আকাশভ্রমণ নিশ্চিতে অঙ্গীকার করেছে।
এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিকে ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরি থেকে সিলভার ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে আইকাও। আইকাওয়ের মানদণ্ড বজায় রেখে গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানোন্নয়নে কাজ করায় এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অ্যাভিয়েশন খাতের দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল তৈরিতে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন আইকাও এর সক্রিয় সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নেতৃত্বে সদস্য ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন এয়ার কমডোর শাহ কাওছার আহমেদ চৌধুরী ও পরিচালক সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমি জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়ামে আইকাও সদস্যভুক্ত ২০টি দেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিবর্গ, প্রায় শতাধিক দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন সংস্থার প্রধান নির্বাহীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য এ সিম্পোজিয়ামে বিভিন্ন দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রী বর্গের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত রাউন্ড টেবিল বৈঠকে ‘বিল্ডিং ক্যাপাসিটি টু অ্যাচিভ ওন ইফেক্টিভ অ্যান্ড সাসটেইনেবল এয়ার ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম ফর ফিউচার’ বিষয়ক আলোচনা ও সদস্য রাষ্ট্রের করণীয় নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া ৪ দিনের এ সিম্পোজিয়ামে ৭টি প্যানেল সভা, ৩০টির অধিক দ্বিপক্ষীয় সভা, ট্রেইন এয়ার প্লাসের আইকাও ট্রেনিং বিষয়ক দুটি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।
সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিনে আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং সংস্থাসমূহের স্টিয়ারিং কমিটি মিটিং-আইকাও, আইএসডি কোয়ালিফিকেশন ইনস্ট্রাক্টর, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ট্রেনিং নিডস কার্স সিডিউল, গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন স্কিল গ্যাপ, অ্যাভিয়েশন সেক্টরে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, এআইয়ের ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।
হাই লেভেল প্যানেল ডিসকাশনে বিশ্বব্যাপী অ্যাভিয়েশন থ্রি ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্য আইকাও-এর বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—বিদ্যমান অ্যাভিয়েশন ফ্রেমওয়ার্কে নিরাপদ অ্যাডভান্সড এয়ার মোবিলিটি নিশ্চিত করা, সংকটের মুখে কার্যকরী বিমান চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা, অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণে নতুন প্রযুক্তির বিমান পরিবহন প্রভাব নিয়ে কাজ করা, মাঝ আকাশ উড়োজাহাজের সাইবার নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখা, ভবিষ্যতে বিমান চালনার কর্মশক্তি, গতিশীলতা এবং সক্ষমতা নিয়ে কাজ করা, বিমানবন্দরের উদ্ভাবন এবং স্থায়িত্বের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা, আইকাওয়ের ফাইনভেস্ট হাবের কৌশলগত স্থাপত্যের গভীরে ডুব দেওয়া, বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এলটিএজি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
সিম্পোজিয়াম এ আইকাও সেক্রেটারি জেনারেলের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, হোয়ান কার্লোস সালাজারকে দ্বিতীয় মেয়াদে আইকাও-এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। উল্লেখ্য, আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল বাংলাদেশে সিভিল অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমের কলেবর বৃদ্ধি ও নিরাপদ যাত্রী সেবায় গৃহীত পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতি আইকাও সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। বেবিচক চেয়ারম্যান, ডমিনিকান রিপাবলিকের সিভিল অ্যাভিয়েশন এর ডিরেক্টর জেনারেলসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন প্রধানদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, আকাশ যোগাযোগ উন্নয়ন ও ভবিষ্যতে আইকাও কাউন্সিলে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভে বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্র সমূহের সমর্থন লাভের বিষয়ে আলোচনা করেন। আইকাও এর এই আয়োজন বাংলাদেশের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল।
উল্লেখ্য, আইকাও এর টেকনিক্যাল কো-অপারেশন ব্যুরো (টিসিবি) পুনর্গঠিত হয়ে ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশনে (সিডিআই) রূপান্তরের প্রেক্ষিতে বেবিচক ও আইকাও এর মধ্যে বিদ্যমান আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসএ) পুনরায় স্বাক্ষরিত হয়। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান ও আইকাও এর সেক্রেটারি জেনারেল জুয়ান কার্লোস সালাজার উক্ত এমএসএ স্বাক্ষর করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়াম সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির উন্নয়নকল্পে আইকাও এর গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং (জিএটি )-এর সঙ্গে বেবিচকের বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী আইকাও আইএসডি সার্টিফায়েড ইনস্ট্রাক্টর সনদ লাভ করেন। আইকাও জিএটির প্রধান মিস লরা ক্যামাস্ট্রা এ সনদ প্রদান করেন। এর ফলে বাংলাদেশি প্রশিক্ষক দেশে-বিদেশে আইকাও প্রণীত আন্তর্জাতিক অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল।
উল্লেখ্য, সিম্পোজিয়ামে সাইড মিটিংয়ে বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আইকাও স্টান্ডার্ড বজায় রাখার জন্য আইকাও এর সিডিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়। বেবিচকের সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে নিয়োজিত পর্যবেক্ষকদের কর্মদক্ষতা ও মানোন্নয়নে আইকাও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের কর্মসূচিও প্রদান করে।
চলতি বছরের ১ মে সিম্পোজিয়ামে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানে আইকাওয়ের প্রেসিডেন্ট এবং সেক্রেটারি জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নিকট হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন পরিমণ্ডলে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ খাতে বেবিচকের এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা করল।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ আকাশভ্রমণ নিশ্চিতে অঙ্গীকার করেছে।
এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিকে ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরি থেকে সিলভার ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে আইকাও। আইকাওয়ের মানদণ্ড বজায় রেখে গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানোন্নয়নে কাজ করায় এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অ্যাভিয়েশন খাতের দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল তৈরিতে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন আইকাও এর সক্রিয় সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নেতৃত্বে সদস্য ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন এয়ার কমডোর শাহ কাওছার আহমেদ চৌধুরী ও পরিচালক সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমি জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়ামে আইকাও সদস্যভুক্ত ২০টি দেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিবর্গ, প্রায় শতাধিক দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন সংস্থার প্রধান নির্বাহীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য এ সিম্পোজিয়ামে বিভিন্ন দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রী বর্গের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত রাউন্ড টেবিল বৈঠকে ‘বিল্ডিং ক্যাপাসিটি টু অ্যাচিভ ওন ইফেক্টিভ অ্যান্ড সাসটেইনেবল এয়ার ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম ফর ফিউচার’ বিষয়ক আলোচনা ও সদস্য রাষ্ট্রের করণীয় নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া ৪ দিনের এ সিম্পোজিয়ামে ৭টি প্যানেল সভা, ৩০টির অধিক দ্বিপক্ষীয় সভা, ট্রেইন এয়ার প্লাসের আইকাও ট্রেনিং বিষয়ক দুটি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।
সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিনে আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং সংস্থাসমূহের স্টিয়ারিং কমিটি মিটিং-আইকাও, আইএসডি কোয়ালিফিকেশন ইনস্ট্রাক্টর, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ট্রেনিং নিডস কার্স সিডিউল, গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন স্কিল গ্যাপ, অ্যাভিয়েশন সেক্টরে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, এআইয়ের ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।
হাই লেভেল প্যানেল ডিসকাশনে বিশ্বব্যাপী অ্যাভিয়েশন থ্রি ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্য আইকাও-এর বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—বিদ্যমান অ্যাভিয়েশন ফ্রেমওয়ার্কে নিরাপদ অ্যাডভান্সড এয়ার মোবিলিটি নিশ্চিত করা, সংকটের মুখে কার্যকরী বিমান চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা, অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণে নতুন প্রযুক্তির বিমান পরিবহন প্রভাব নিয়ে কাজ করা, মাঝ আকাশ উড়োজাহাজের সাইবার নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখা, ভবিষ্যতে বিমান চালনার কর্মশক্তি, গতিশীলতা এবং সক্ষমতা নিয়ে কাজ করা, বিমানবন্দরের উদ্ভাবন এবং স্থায়িত্বের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা, আইকাওয়ের ফাইনভেস্ট হাবের কৌশলগত স্থাপত্যের গভীরে ডুব দেওয়া, বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এলটিএজি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
সিম্পোজিয়াম এ আইকাও সেক্রেটারি জেনারেলের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, হোয়ান কার্লোস সালাজারকে দ্বিতীয় মেয়াদে আইকাও-এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। উল্লেখ্য, আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল বাংলাদেশে সিভিল অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমের কলেবর বৃদ্ধি ও নিরাপদ যাত্রী সেবায় গৃহীত পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতি আইকাও সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। বেবিচক চেয়ারম্যান, ডমিনিকান রিপাবলিকের সিভিল অ্যাভিয়েশন এর ডিরেক্টর জেনারেলসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন প্রধানদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, আকাশ যোগাযোগ উন্নয়ন ও ভবিষ্যতে আইকাও কাউন্সিলে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভে বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্র সমূহের সমর্থন লাভের বিষয়ে আলোচনা করেন। আইকাও এর এই আয়োজন বাংলাদেশের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল।
উল্লেখ্য, আইকাও এর টেকনিক্যাল কো-অপারেশন ব্যুরো (টিসিবি) পুনর্গঠিত হয়ে ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশনে (সিডিআই) রূপান্তরের প্রেক্ষিতে বেবিচক ও আইকাও এর মধ্যে বিদ্যমান আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসএ) পুনরায় স্বাক্ষরিত হয়। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান ও আইকাও এর সেক্রেটারি জেনারেল জুয়ান কার্লোস সালাজার উক্ত এমএসএ স্বাক্ষর করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়াম সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির উন্নয়নকল্পে আইকাও এর গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং (জিএটি )-এর সঙ্গে বেবিচকের বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী আইকাও আইএসডি সার্টিফায়েড ইনস্ট্রাক্টর সনদ লাভ করেন। আইকাও জিএটির প্রধান মিস লরা ক্যামাস্ট্রা এ সনদ প্রদান করেন। এর ফলে বাংলাদেশি প্রশিক্ষক দেশে-বিদেশে আইকাও প্রণীত আন্তর্জাতিক অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল।
উল্লেখ্য, সিম্পোজিয়ামে সাইড মিটিংয়ে বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আইকাও স্টান্ডার্ড বজায় রাখার জন্য আইকাও এর সিডিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়। বেবিচকের সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে নিয়োজিত পর্যবেক্ষকদের কর্মদক্ষতা ও মানোন্নয়নে আইকাও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের কর্মসূচিও প্রদান করে।
চলতি বছরের ১ মে সিম্পোজিয়ামে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানে আইকাওয়ের প্রেসিডেন্ট এবং সেক্রেটারি জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নিকট হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন পরিমণ্ডলে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ খাতে বেবিচকের এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা করল।

এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, ‘দেশে শুধু ভোটাররাই নন, রাজনীতিবিদেরাও এখন বিপন্নতার মধ্যে রয়েছেন।’

আজ রোববার রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’-এর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিপিডির ফেলো।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘বিপন্ন জনগোষ্ঠীর প্রসঙ্গে সাধারণত ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসী সম্প্রদায় বা ভিন্ন মতাবলম্বীদের কথা উঠে আসে। তবে এর সঙ্গে বড় একটি বিষয় হিসেবে যুক্ত হয়েছে রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না, এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রসঙ্গে সিপিডির এই ফেলো বলেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে সহিংসতার পর এখন নিরাপদ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, গত দেড় মাসে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’ প্ল্যাটফর্ম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাক্-নির্বাচনী সংলাপ আয়োজন করেছে। এসব সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে একটি নাগরিক ইশতেহার প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় গিয়েছি, প্রায় সর্বত্রই নিরাপত্তার বিষয়টি খুব জোরালোভাবে উঠে এসেছে। একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাজনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে কি না, এ বিষয়ে অনেকেই নিশ্চিত নন।’
সংস্কার এজেন্ডা প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অবক্ষয়ের অভিজ্ঞতা থেকেই বর্তমানে সংস্কার-সংক্রান্ত বিতর্কের ভিত তৈরি হয়েছে। তাঁর মতে, রাজনীতিবিদ, আমলা ও বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি এলিট গোষ্ঠী প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতিকে দুর্বল করেছে, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে প্রতিযোগিতাহীন অর্থনীতি।
তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে গড়ে উঠেছে ক্রনি ক্যাপিটালিজম ও একটি অলিগার্কিক ব্যবস্থা, যেখানে নীতিনির্ধারণে স্বাধীনতা হারিয়ে গেছে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশে সংস্কার নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে বর্তমান উদ্যোগটি আলাদা, কারণ এটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কমিশন ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকার প্রশংসা করলেও তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রথম দিকে যে গতি তৈরি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
সিপিডি ফেলো বলেন, ‘আমরা দেখেছি স্বচ্ছতা, সমন্বয় ও যোগাযোগ সব সময় পর্যাপ্ত ছিল না। আর শুধু পরিকল্পনার মাধ্যমে সংস্কার সফল করা সম্ভব নয়; এর জন্য প্রয়োজন নাগরিকদের ধারাবাহিক অংশগ্রহণ।’
তাঁর মতে, সংস্কার শুধু পরিকল্পনা বা উদ্দীপনার বিষয় নয়। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নাগরিকদের সচেতনভাবে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, ‘দেশে শুধু ভোটাররাই নন, রাজনীতিবিদেরাও এখন বিপন্নতার মধ্যে রয়েছেন।’

আজ রোববার রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’-এর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিপিডির ফেলো।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘বিপন্ন জনগোষ্ঠীর প্রসঙ্গে সাধারণত ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসী সম্প্রদায় বা ভিন্ন মতাবলম্বীদের কথা উঠে আসে। তবে এর সঙ্গে বড় একটি বিষয় হিসেবে যুক্ত হয়েছে রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না, এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রসঙ্গে সিপিডির এই ফেলো বলেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে সহিংসতার পর এখন নিরাপদ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, গত দেড় মাসে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’ প্ল্যাটফর্ম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাক্-নির্বাচনী সংলাপ আয়োজন করেছে। এসব সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে একটি নাগরিক ইশতেহার প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় গিয়েছি, প্রায় সর্বত্রই নিরাপত্তার বিষয়টি খুব জোরালোভাবে উঠে এসেছে। একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাজনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে কি না, এ বিষয়ে অনেকেই নিশ্চিত নন।’
সংস্কার এজেন্ডা প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অবক্ষয়ের অভিজ্ঞতা থেকেই বর্তমানে সংস্কার-সংক্রান্ত বিতর্কের ভিত তৈরি হয়েছে। তাঁর মতে, রাজনীতিবিদ, আমলা ও বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি এলিট গোষ্ঠী প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতিকে দুর্বল করেছে, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে প্রতিযোগিতাহীন অর্থনীতি।
তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে গড়ে উঠেছে ক্রনি ক্যাপিটালিজম ও একটি অলিগার্কিক ব্যবস্থা, যেখানে নীতিনির্ধারণে স্বাধীনতা হারিয়ে গেছে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশে সংস্কার নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে বর্তমান উদ্যোগটি আলাদা, কারণ এটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কমিশন ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকার প্রশংসা করলেও তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রথম দিকে যে গতি তৈরি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
সিপিডি ফেলো বলেন, ‘আমরা দেখেছি স্বচ্ছতা, সমন্বয় ও যোগাযোগ সব সময় পর্যাপ্ত ছিল না। আর শুধু পরিকল্পনার মাধ্যমে সংস্কার সফল করা সম্ভব নয়; এর জন্য প্রয়োজন নাগরিকদের ধারাবাহিক অংশগ্রহণ।’
তাঁর মতে, সংস্কার শুধু পরিকল্পনা বা উদ্দীপনার বিষয় নয়। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নাগরিকদের সচেতনভাবে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন এলাকার ওয়ালটন প্লাজা থেকে ফ্রিজ কিনে সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও টিভি ফ্রি পাওয়া পণ্য ছয় ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। তাঁরা হলেন— মুন্সিগঞ্জের গোলাম রাব্বানি সিফাত ও গৃহিণী আফসানা আক্তার, নারায়ণগঞ্জের আজমির খান, রূপগঞ্জের সবুর হোসাইন এবং সিদ্ধিরগঞ্জের তারিকুল ইসলাম ও আসমা জাহান বিথী।
গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ক্রেতাদের হাতে উপহার পাওয়া পণ্য তুলে দেন চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সে সময় আরও ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের প্রধান মো. ফিরোজ আলম প্রমুখ।
বিজয়ী ক্রেতাদের মধ্যে গোলাম রাব্বানি সিফাত, আফসানা, আজমির খান ও আসমা জাহান বিথী ফ্রিজ কিনে উপহার পেয়েছেন ওয়ালটনের অত্যাধুনিক সিক্সএনাইন মডেলের সাইড বাই সাইড স্মার্ট ফ্রিজ। অন্যদিকে তারিকুল ইসলাম ফ্রিজ কিনে ফ্রি পেয়েছেন ২১৩ লিটারের ফ্রিজ এবং সবুর হোসাইন ফ্রিজ কিনে পেয়েছেন ওয়ালটনের ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টেলিভিশন।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রায়হান বলেন, ‘ওয়ালটন ক্রেতাদের সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় এবং সম্মান করে। সারা দেশে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতা ওয়ালটন পণ্য কিনে নানান উপহার পাচ্ছেন যা তাদের যথাযথভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাদের মাঝে কয়েকজনের হাতে করপোরেট অফিসে অনুষ্ঠান করে প্রাপ্য পণ্য বুঝিয়ে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। গ্রাহকদের জন্য আমাদের এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে।
পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন এলাকার ওয়ালটন প্লাজা থেকে ফ্রিজ কিনে সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও টিভি ফ্রি পাওয়া পণ্য ছয় ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। তাঁরা হলেন— মুন্সিগঞ্জের গোলাম রাব্বানি সিফাত ও গৃহিণী আফসানা আক্তার, নারায়ণগঞ্জের আজমির খান, রূপগঞ্জের সবুর হোসাইন এবং সিদ্ধিরগঞ্জের তারিকুল ইসলাম ও আসমা জাহান বিথী।
গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ক্রেতাদের হাতে উপহার পাওয়া পণ্য তুলে দেন চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সে সময় আরও ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের প্রধান মো. ফিরোজ আলম প্রমুখ।
বিজয়ী ক্রেতাদের মধ্যে গোলাম রাব্বানি সিফাত, আফসানা, আজমির খান ও আসমা জাহান বিথী ফ্রিজ কিনে উপহার পেয়েছেন ওয়ালটনের অত্যাধুনিক সিক্সএনাইন মডেলের সাইড বাই সাইড স্মার্ট ফ্রিজ। অন্যদিকে তারিকুল ইসলাম ফ্রিজ কিনে ফ্রি পেয়েছেন ২১৩ লিটারের ফ্রিজ এবং সবুর হোসাইন ফ্রিজ কিনে পেয়েছেন ওয়ালটনের ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টেলিভিশন।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রায়হান বলেন, ‘ওয়ালটন ক্রেতাদের সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় এবং সম্মান করে। সারা দেশে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতা ওয়ালটন পণ্য কিনে নানান উপহার পাচ্ছেন যা তাদের যথাযথভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাদের মাঝে কয়েকজনের হাতে করপোরেট অফিসে অনুষ্ঠান করে প্রাপ্য পণ্য বুঝিয়ে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। গ্রাহকদের জন্য আমাদের এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে।
পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে