জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ‘রক্তঋণ’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমী স্মরণসভার আয়োজন করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান। অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সন্তানেরা সেই সময়ের নির্মম ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন। এ ছাড়া দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক, কবি, সাহিত্যিকেরা ব্যতিক্রমী এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য তুলে ধরেন।
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘বাঙালির মূল স্রোত শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ধারণ করে এবং হত্যাকারীদের প্রত্যাখ্যান করে। আমি মনে করি, কোনো হত্যাকারীর সন্তান বাবার আত্মপরিচয়ে গর্বিত হতে পারে না বরং ঘৃণা এবং বিক্ষোভে থাকার কথা। অন্যদিকে শহীদ পরিবারের যারা সন্তান তাঁরা আমাদের গৌরব, ভালোবাসা, প্রীতি ও আলিঙ্গন। তাঁরা সবকিছুর মধ্যে বছর জুড়ে থাকেন। আমরা শহীদদের স্মরণ করি এ কারণে-যেন এর মধ্যে সত্য অনুসন্ধান করতে পারি। নিজেদের শাণিত করতে পারি।’
দেশের প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞানী মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস অবশ্য পাঠ্য করেছে। আমাদের ৩৫ লাখ শিক্ষার্থী স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস পাঠ করছে। বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট চালু করা হয়েছে। এটি একটি সরকারের সময়ে বন্ধ করা হয়েছিল। সেটি আমরা পুনরায় চালু করেছি। কারণ আমার শিক্ষার্থীরা যাতে আলোকিত হয়, বাংলাদেশকে চিনে, জানে। সে যেন ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়ে উজ্জীবিত হয় এবং ১৪ ডিসেম্বরের শোককে শক্তিতে পরিণত করতে পারে। নতুন করে বিজয়ী ভাবনাকে আজন্ম লালন করতে পারে।’
অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ করে শহীদ মুনির চৌধুরীর সন্তান আসিফ মনির তন্ময় বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীরা যে কাজ রেখে গেছেন সেটিকে সংরক্ষণ এবং ডিজিটাল ডকুমেন্টেশনের আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। তাঁদের কাজ নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করা দরকার। পাঠ্যসূচিতে বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে পাঠ থাকা আবশ্যক। স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীরা যাতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে জানতে পারে। আমরা এ বিষয়ে শুধু ১৪ ডিসেম্বর কথা বলতে চাই না। সারা বছর আমরা কথা বলতে চাই।’
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ‘রক্তঋণ’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমী স্মরণসভার আয়োজন করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান। অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সন্তানেরা সেই সময়ের নির্মম ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন। এ ছাড়া দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক, কবি, সাহিত্যিকেরা ব্যতিক্রমী এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য তুলে ধরেন।
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘বাঙালির মূল স্রোত শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ধারণ করে এবং হত্যাকারীদের প্রত্যাখ্যান করে। আমি মনে করি, কোনো হত্যাকারীর সন্তান বাবার আত্মপরিচয়ে গর্বিত হতে পারে না বরং ঘৃণা এবং বিক্ষোভে থাকার কথা। অন্যদিকে শহীদ পরিবারের যারা সন্তান তাঁরা আমাদের গৌরব, ভালোবাসা, প্রীতি ও আলিঙ্গন। তাঁরা সবকিছুর মধ্যে বছর জুড়ে থাকেন। আমরা শহীদদের স্মরণ করি এ কারণে-যেন এর মধ্যে সত্য অনুসন্ধান করতে পারি। নিজেদের শাণিত করতে পারি।’
দেশের প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞানী মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস অবশ্য পাঠ্য করেছে। আমাদের ৩৫ লাখ শিক্ষার্থী স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস পাঠ করছে। বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট চালু করা হয়েছে। এটি একটি সরকারের সময়ে বন্ধ করা হয়েছিল। সেটি আমরা পুনরায় চালু করেছি। কারণ আমার শিক্ষার্থীরা যাতে আলোকিত হয়, বাংলাদেশকে চিনে, জানে। সে যেন ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়ে উজ্জীবিত হয় এবং ১৪ ডিসেম্বরের শোককে শক্তিতে পরিণত করতে পারে। নতুন করে বিজয়ী ভাবনাকে আজন্ম লালন করতে পারে।’
অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণ করে শহীদ মুনির চৌধুরীর সন্তান আসিফ মনির তন্ময় বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীরা যে কাজ রেখে গেছেন সেটিকে সংরক্ষণ এবং ডিজিটাল ডকুমেন্টেশনের আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। তাঁদের কাজ নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করা দরকার। পাঠ্যসূচিতে বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে পাঠ থাকা আবশ্যক। স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীরা যাতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে জানতে পারে। আমরা এ বিষয়ে শুধু ১৪ ডিসেম্বর কথা বলতে চাই না। সারা বছর আমরা কথা বলতে চাই।’
দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। এর প্রভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মূলধন ঘাটতিও। গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ২০টি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি যেখানে ৫৩ হাজার ২৫৩ কোটি ছিল, সেখানে ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ন্যায্য নিয়োগপ্রক্রিয়া এবং বৈষম্যবিরোধী পদক্ষেপের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে একটি কার্যকর জাতীয় নীতির প্রয়োজন। যাতে কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা, সক্ষমতা ও মনোভাব থাকা সত্ত্বেও কেউ কর্মবাজার থেকে বঞ্চিত না হয়। সম্প্রতি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার উদ্দেশ্যে রাজধানীতে...
৮ ঘণ্টা আগেআদানি পাওয়ার বাংলাদেশের কাছে আরও প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার পাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা দিলীপ ঝা। আদানি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেউচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকারের নানা পদক্ষেপে সামান্য স্বস্তি এসেছে বাজারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ১৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এর আগের মাস মার্চে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
১১ ঘণ্টা আগে