ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) ও গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইম্প্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) সম্মিলিতভাবে পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের পরিবেশগত টেকসই বাড়ানো ও জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে ‘ফর পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট: রেজিলিয়েন্ট, হেলদি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ফুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সিস্টেমস’ নামের এই প্রকল্প চালু করেছে প্রতিষ্ঠানদুটি।
বাংলাদেশের শহর জুড়ে থাকা সব কাঁচা বাজার সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ করে নগরবাসীর প্রয়োজনীয় খাদ্যের জোগানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, খুচরা বিক্রেতা, দোকানদার ও বিক্রেতাদের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি ও স্যানিটেশন সুবিধার অভাব, খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যবিধির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি তৈরি করে। এ ছাড়া, প্লাস্টিক সামগ্রী, পলিথিন ব্যাগের ব্যাপক ব্যবহার এবং এসবের বিতরণ প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদনের সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
বাংলাদেশের শহরগুলোর পরিবেশগত ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সবজি বাজারে নিম্ন-মানের প্লাস্টিক বর্জ্যের উল্লেখযোগ্য সরবরাহকারীদের লক্ষ্য করে এই পাইলট প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই বর্জ্য কমাতে ও পুনর্ব্যবহারের জন্য খাদ্যের বাজারে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিকল্প উদ্ভাবন করা এবং প্লাস্টিক পণ্য সরবরাহকারী ও বর্জ্য সংগ্রহকারীদের সহায়তা করারও লক্ষ্য রয়েছে এই প্রকল্পের।
প্রকল্পটির মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতাকর্মী, বাজারের বিক্রেতা, তরুণ, প্যাকেজিং সরবরাহকারী, সরকারি কর্মকর্তা, বাজার কমিটি ও গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করার সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পে যুক্ত করা হবে। এতে খাদ্য বাজারে এককালীন ব্যবহৃত পলিথিনের ব্যবহার কমানোর পাশাপাশি একটি টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্কাশন পদ্ধতি খুঁজতে সহযোগিতামূলক সমাধান বের করা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।
গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর রুদাবা খন্দকার বলেন, ‘বাংলাদেশে টেকসই ও স্থিতিস্থাপক খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের পথে জনবান্ধব নকশা ব্যবহার করে প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রাস করা আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার লক্ষ্য। উদ্যোগটি খাদ্য ও পুষ্টি সুরক্ষা এবং খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রাখবে এবং বিক্রেতা ও বাজার কমিটির নেওয়া অভিনব উদ্যোগ ও মালিকানার মাধ্যমে শহর ও কাঁচা বাজারকে ভোক্তাবান্ধব করে তুলবে। সবার জন্য একটি ভালো ভবিষ্যৎ তৈরিতে অবদান রাখতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘প্লাস্টিকের বিষয়ে ইউনিলিভারের গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি কৌশলের অংশ হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হলো পরিবেশ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য কমাতে সহায়তা করতে উদ্ভাবনী উদ্যোগ তৈরি এবং সহযোগিতা করা। গেইনের সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব কাঁচা বাজারের প্লাস্টিক বর্জ্য এবং খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির ওপর গুরুত্ব দেয়। এর মাধ্যমে শুধু জনস্বাস্থ্যের উন্নতিই নয় বরং সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তাদের আচরণ পরিবর্তনে অবদান রাখা হবে এবং আরও পরিবেশ সচেতন সমাজ গড়ে তোলা হবে।’
বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের প্রচারে সমান প্রতিশ্রুতির ওর ওপর গুরুত্ব দেয় ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও গেইনের মধ্যকার এই সহযোগিতামূলক উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্যের মূল সমস্যাগুলোকে মোকাবিলা করে এবং খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির মানদণ্ড বৃদ্ধির মাধ্যমে, এই অংশীদারত্বের লক্ষ্য হলো মানুষ ও পৃথিবী-উভয়ের ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব তৈরি করা।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) ও গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইম্প্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) সম্মিলিতভাবে পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের পরিবেশগত টেকসই বাড়ানো ও জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে ‘ফর পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট: রেজিলিয়েন্ট, হেলদি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ফুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সিস্টেমস’ নামের এই প্রকল্প চালু করেছে প্রতিষ্ঠানদুটি।
বাংলাদেশের শহর জুড়ে থাকা সব কাঁচা বাজার সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ করে নগরবাসীর প্রয়োজনীয় খাদ্যের জোগানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, খুচরা বিক্রেতা, দোকানদার ও বিক্রেতাদের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি ও স্যানিটেশন সুবিধার অভাব, খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যবিধির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি তৈরি করে। এ ছাড়া, প্লাস্টিক সামগ্রী, পলিথিন ব্যাগের ব্যাপক ব্যবহার এবং এসবের বিতরণ প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদনের সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
বাংলাদেশের শহরগুলোর পরিবেশগত ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সবজি বাজারে নিম্ন-মানের প্লাস্টিক বর্জ্যের উল্লেখযোগ্য সরবরাহকারীদের লক্ষ্য করে এই পাইলট প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই বর্জ্য কমাতে ও পুনর্ব্যবহারের জন্য খাদ্যের বাজারে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিকল্প উদ্ভাবন করা এবং প্লাস্টিক পণ্য সরবরাহকারী ও বর্জ্য সংগ্রহকারীদের সহায়তা করারও লক্ষ্য রয়েছে এই প্রকল্পের।
প্রকল্পটির মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতাকর্মী, বাজারের বিক্রেতা, তরুণ, প্যাকেজিং সরবরাহকারী, সরকারি কর্মকর্তা, বাজার কমিটি ও গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করার সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পে যুক্ত করা হবে। এতে খাদ্য বাজারে এককালীন ব্যবহৃত পলিথিনের ব্যবহার কমানোর পাশাপাশি একটি টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্কাশন পদ্ধতি খুঁজতে সহযোগিতামূলক সমাধান বের করা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।
গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর রুদাবা খন্দকার বলেন, ‘বাংলাদেশে টেকসই ও স্থিতিস্থাপক খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের পথে জনবান্ধব নকশা ব্যবহার করে প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রাস করা আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার লক্ষ্য। উদ্যোগটি খাদ্য ও পুষ্টি সুরক্ষা এবং খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রাখবে এবং বিক্রেতা ও বাজার কমিটির নেওয়া অভিনব উদ্যোগ ও মালিকানার মাধ্যমে শহর ও কাঁচা বাজারকে ভোক্তাবান্ধব করে তুলবে। সবার জন্য একটি ভালো ভবিষ্যৎ তৈরিতে অবদান রাখতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘প্লাস্টিকের বিষয়ে ইউনিলিভারের গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি কৌশলের অংশ হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হলো পরিবেশ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য কমাতে সহায়তা করতে উদ্ভাবনী উদ্যোগ তৈরি এবং সহযোগিতা করা। গেইনের সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব কাঁচা বাজারের প্লাস্টিক বর্জ্য এবং খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির ওপর গুরুত্ব দেয়। এর মাধ্যমে শুধু জনস্বাস্থ্যের উন্নতিই নয় বরং সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তাদের আচরণ পরিবর্তনে অবদান রাখা হবে এবং আরও পরিবেশ সচেতন সমাজ গড়ে তোলা হবে।’
বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের প্রচারে সমান প্রতিশ্রুতির ওর ওপর গুরুত্ব দেয় ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও গেইনের মধ্যকার এই সহযোগিতামূলক উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্যের মূল সমস্যাগুলোকে মোকাবিলা করে এবং খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির মানদণ্ড বৃদ্ধির মাধ্যমে, এই অংশীদারত্বের লক্ষ্য হলো মানুষ ও পৃথিবী-উভয়ের ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব তৈরি করা।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৭ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২১ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে