গরিব মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে ৪৬ বছর আগে গড়ে তোলা হয় আড়ং। সারা দেশে ২৯টি আউটলেট এবং আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ৭৫ হাজার কারুশিল্পী ও তাঁদের পরিবারের আয় আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত। তাঁদের অধিকাংশই সুবিধাবঞ্চিত নারী। এ ছাড়া প্রায় ৫ হাজার কর্মী আড়ংয়ের সঙ্গে সরাসরি কাজ করছেন।
যাত্রা শুরুর পর থেকে আড়ং বাংলাদেশের কারুশিল্পকে মূলধারায় জনপ্রিয় করেছে। এর পাশাপাশি দেশে-বিদেশে দেশীয় পণ্যের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা তৈরি করেছে। আড়ংয়ের লাভের অর্ধেক ব্যয় হয় দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের জন্য ব্র্যাকের উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে।
ঈদ ও পয়লা বৈশাখের মতো উৎসবকে কেন্দ্র করে আড়ংয়ের উদ্যোক্তারা সারা বছর প্রস্তুতি নেন। যা তাঁদের ব্যবসায়ের প্রধান মৌসুম। এই উৎসবকালীন সময়ে আড়ংয়ের সুনামহানি করার জন্য একটি গোষ্ঠী মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে। মানুষের মনে আড়ং সম্পর্কে বিরূপ ধারণা তৈরি করতে ও বিক্রয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে এই প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
আড়ং বাংলাদেশের কারুশিল্পীদের অসাধারণ নৈপুণ্য। ক্রেতাদের দেশীয় হস্তশিল্পের প্রতি ভালোবাসা এবং ব্র্যাকের অব্যাহত প্রচেষ্টার ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশের অতি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে আড়ং। যা বাংলাদেশের সৌন্দর্য, সম্ভাবনা ও অনন্য পরিচয় বিশ্বের কাছে তুলে ধরে। পৃথিবীতে খুব কম দেশে আড়ংয়ের মতো ব্র্যান্ড তৈরি হয়েছে, যা দেশের হস্তশিল্পকে এত প্রসারিত করতে পেরেছে।
ঈদ ও পয়লা বৈশাখসহ বছরব্যাপী বিভিন্ন উৎসব আয়োজনে, দৈনন্দিন প্রয়োজনে ও জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত পালনে আড়ংকে বেছে নেওয়ায় গ্রাহকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ। আড়ং বিরোধী গুজব ও অপপ্রচারে প্রভাবিত না হয়ে বাংলাদেশে জন্ম ও গড়ে ওঠা ব্র্যান্ড আড়ং এবং দেশের কারুশিল্পীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য গ্রাহকদের ধন্যবাদ জানিয়েছে তারা।
গরিব মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে ৪৬ বছর আগে গড়ে তোলা হয় আড়ং। সারা দেশে ২৯টি আউটলেট এবং আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ৭৫ হাজার কারুশিল্পী ও তাঁদের পরিবারের আয় আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত। তাঁদের অধিকাংশই সুবিধাবঞ্চিত নারী। এ ছাড়া প্রায় ৫ হাজার কর্মী আড়ংয়ের সঙ্গে সরাসরি কাজ করছেন।
যাত্রা শুরুর পর থেকে আড়ং বাংলাদেশের কারুশিল্পকে মূলধারায় জনপ্রিয় করেছে। এর পাশাপাশি দেশে-বিদেশে দেশীয় পণ্যের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা তৈরি করেছে। আড়ংয়ের লাভের অর্ধেক ব্যয় হয় দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের জন্য ব্র্যাকের উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে।
ঈদ ও পয়লা বৈশাখের মতো উৎসবকে কেন্দ্র করে আড়ংয়ের উদ্যোক্তারা সারা বছর প্রস্তুতি নেন। যা তাঁদের ব্যবসায়ের প্রধান মৌসুম। এই উৎসবকালীন সময়ে আড়ংয়ের সুনামহানি করার জন্য একটি গোষ্ঠী মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে। মানুষের মনে আড়ং সম্পর্কে বিরূপ ধারণা তৈরি করতে ও বিক্রয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে এই প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
আড়ং বাংলাদেশের কারুশিল্পীদের অসাধারণ নৈপুণ্য। ক্রেতাদের দেশীয় হস্তশিল্পের প্রতি ভালোবাসা এবং ব্র্যাকের অব্যাহত প্রচেষ্টার ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশের অতি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে আড়ং। যা বাংলাদেশের সৌন্দর্য, সম্ভাবনা ও অনন্য পরিচয় বিশ্বের কাছে তুলে ধরে। পৃথিবীতে খুব কম দেশে আড়ংয়ের মতো ব্র্যান্ড তৈরি হয়েছে, যা দেশের হস্তশিল্পকে এত প্রসারিত করতে পেরেছে।
ঈদ ও পয়লা বৈশাখসহ বছরব্যাপী বিভিন্ন উৎসব আয়োজনে, দৈনন্দিন প্রয়োজনে ও জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত পালনে আড়ংকে বেছে নেওয়ায় গ্রাহকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ। আড়ং বিরোধী গুজব ও অপপ্রচারে প্রভাবিত না হয়ে বাংলাদেশে জন্ম ও গড়ে ওঠা ব্র্যান্ড আড়ং এবং দেশের কারুশিল্পীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য গ্রাহকদের ধন্যবাদ জানিয়েছে তারা।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৩ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১৭ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে