কর্মীদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। সম্প্রতি দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই চুক্তি সই হয়।
উভয় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এই চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও অধ্যাপক এহসানুল কবির এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী।
চুক্তির অংশ হিসেবে ইডিসিএলের সাড়ে চার হাজার কর্মীর সুবিধার জন্য মৃত্যু ও অক্ষমতার (ডেথ অ্যান্ড ডিজঅ্যাবিলিটি কাভারেজ) ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ। মেটলাইফের কাস্টমাইজড সলিউশন, অনলাইন বিমা নিষ্পত্তি সেবা, বিমা দাবির দ্রুত পেমেন্ট ও আর্থিক সক্ষমতার কারণে নিজেদের কর্মীদের বিমা সেবা দেওয়ার জন্য মেটলাইফকে নির্বাচন করেছে ইডিসিএল।
গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, খুলনা, টাঙ্গাইল ও বগুড়ায় স্থাপিত অত্যাধুনিক প্ল্যান্টের মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরিতে শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে ইডিসিএল।
বাংলাদেশে মেটলাইফ ৯৪০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ৩ লাখের বেশি কর্মী এবং তাঁদের ওপর নির্ভরশীলদের বিমা সেবা দিচ্ছে। ২০২৩ সালে মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকেরা বিমা থেকে ২ হাজার ৯৮১ কোটি টাকা পেয়েছেন।
এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও অধ্যাপক এহসানুল কবির বলেন, ‘ইডিসিএলে আমরা বিশ্বাস করি কাজের ক্ষেত্রে নিরাপদ ও আত্মবিশ্বাসী বোধ করার গুরুত্ব ও এর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের সব কর্মী মেটলাইফের এই সেবা থেকে উপকৃত হবেন বলেই বিশ্বাস।’
মেটলাইফ বাংলাদেশের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী বলেন, ‘জীবন বিমা সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের কর্মীদের চাহিদা মেটাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
কর্মীদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। সম্প্রতি দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই চুক্তি সই হয়।
উভয় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এই চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও অধ্যাপক এহসানুল কবির এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী।
চুক্তির অংশ হিসেবে ইডিসিএলের সাড়ে চার হাজার কর্মীর সুবিধার জন্য মৃত্যু ও অক্ষমতার (ডেথ অ্যান্ড ডিজঅ্যাবিলিটি কাভারেজ) ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ। মেটলাইফের কাস্টমাইজড সলিউশন, অনলাইন বিমা নিষ্পত্তি সেবা, বিমা দাবির দ্রুত পেমেন্ট ও আর্থিক সক্ষমতার কারণে নিজেদের কর্মীদের বিমা সেবা দেওয়ার জন্য মেটলাইফকে নির্বাচন করেছে ইডিসিএল।
গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, খুলনা, টাঙ্গাইল ও বগুড়ায় স্থাপিত অত্যাধুনিক প্ল্যান্টের মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরিতে শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে ইডিসিএল।
বাংলাদেশে মেটলাইফ ৯৪০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ৩ লাখের বেশি কর্মী এবং তাঁদের ওপর নির্ভরশীলদের বিমা সেবা দিচ্ছে। ২০২৩ সালে মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকেরা বিমা থেকে ২ হাজার ৯৮১ কোটি টাকা পেয়েছেন।
এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও অধ্যাপক এহসানুল কবির বলেন, ‘ইডিসিএলে আমরা বিশ্বাস করি কাজের ক্ষেত্রে নিরাপদ ও আত্মবিশ্বাসী বোধ করার গুরুত্ব ও এর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের সব কর্মী মেটলাইফের এই সেবা থেকে উপকৃত হবেন বলেই বিশ্বাস।’
মেটলাইফ বাংলাদেশের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী বলেন, ‘জীবন বিমা সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের কর্মীদের চাহিদা মেটাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৬ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২১ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে