বাংলালিংকের গ্রাহকদের জন্য স্মার্টফোন কেনা আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের ‘পে-লেটার’ সেবায়। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিকাশ ও সিটি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে বাংলালিংক। এর মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা–পে-লেটার ব্যবহার করে বাংলালিংক সেন্টার ও এর স্মার্টফোন পার্টনার ব্র্যান্ড আউটলেট থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি ফোরজি স্মার্টফোন ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ হবেন। আগের ২জি বা ৩জি ডিভাইসটি পরিবর্তন করে ফোরজি স্মার্টফোন কিনতে গিয়ে এখন যোগ্য গ্রাহকেরা কোনো ইন্টারেস্ট ছাড়াই ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন, যা ৭ দিনের মধ্যে পরিশোধযোগ্য।
পাশাপাশি, ৩ থেকে ৬ মাসের কিস্তিতে বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্টেও স্মার্টফোন কেনার সুযোগ রয়েছে। বাংলালিংকের সব পয়েন্টে প্রাপ্ত এই অফার গ্রাহকদের ডিজিটাল সেবায় আরও অভ্যস্ততা বাড়াবে।
বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ের বাংলালিংক সেন্টারে এই সেবার উদ্বোধন করেন বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত, বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ, সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. অরূপ হায়দারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
একই সঙ্গে তাঁরা স্মার্টফোন ফেস্ট এবং পে-লেটার মেলারও উদ্বোধন করেন, যেখানে গ্রাহকেরা বাংলালিংক ইন্টারনেটের বান্ডেল সুবিধাসহ আকর্ষণীয় দামে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। বাংলালিংক গ্রাহক ও কর্মচারীরা বিকাশ পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে এই মেলা থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে যোগ্য গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাপে তাৎক্ষণিকভাবে ৫০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে পারবেন। গ্রাহক যদি সপ্তম দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ না করতে পারেন, তাহলে পে-লেটার-টি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
এদিকে, ৬ মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে। উভয় ক্ষেত্রেই ০ দশমিক ৫৭৫ শতাংশ ভ্যাটসহ প্রসেসিং ফি যুক্ত থাকবে।
বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস বলেন, ‘বাংলাদেশের বিনির্মাণে ডিজিটাল অভিযাত্রায় আজ আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছি। সহজেই বিকাশ অ্যাপের পে-লেটার সেবার মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকদের জন্য এখন স্মার্টফোন কেনা সাশ্রয়ী হবে।’
বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে স্মার্টফোন কিনতে পারার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে গ্রাহকদের জন্য বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের পে-লেটার সেবা চালু করতে পেরে বাংলালিংক আনন্দিত।’
বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, ‘দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেও এখন বিকাশের যোগ্য গ্রাহকেরা তাৎক্ষণিকভাবে এই পে-লেটার সেবাটি নিতে পারবেন। গ্রাহকদের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে এবং তাদের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে নতুন নতুন উদ্ভাবনী সেবা প্রবর্তনের মাধ্যমে বাংলালিংক সহ সব পার্টনারদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে বিকাশ।’
সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. অরূপ হায়দার বলেন, ‘ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে গ্রাহকদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখতে একাধিক পার্টনাররা মিলে পে-লেটারের মতো একটি উদ্ভাবনী সেবা চালু করেছে। আজ, বিকাশ ও সিটি ব্যাংকের তৈরি শক্তিশালী প্রযুক্তি ও এর প্রয়োগ প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে ঋণ এবং সঞ্চয়ের মতো ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে।’
বাংলালিংকের গ্রাহকদের জন্য স্মার্টফোন কেনা আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের ‘পে-লেটার’ সেবায়। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিকাশ ও সিটি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে বাংলালিংক। এর মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা–পে-লেটার ব্যবহার করে বাংলালিংক সেন্টার ও এর স্মার্টফোন পার্টনার ব্র্যান্ড আউটলেট থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি ফোরজি স্মার্টফোন ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ হবেন। আগের ২জি বা ৩জি ডিভাইসটি পরিবর্তন করে ফোরজি স্মার্টফোন কিনতে গিয়ে এখন যোগ্য গ্রাহকেরা কোনো ইন্টারেস্ট ছাড়াই ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন, যা ৭ দিনের মধ্যে পরিশোধযোগ্য।
পাশাপাশি, ৩ থেকে ৬ মাসের কিস্তিতে বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্টেও স্মার্টফোন কেনার সুযোগ রয়েছে। বাংলালিংকের সব পয়েন্টে প্রাপ্ত এই অফার গ্রাহকদের ডিজিটাল সেবায় আরও অভ্যস্ততা বাড়াবে।
বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ের বাংলালিংক সেন্টারে এই সেবার উদ্বোধন করেন বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত, বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ, সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. অরূপ হায়দারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
একই সঙ্গে তাঁরা স্মার্টফোন ফেস্ট এবং পে-লেটার মেলারও উদ্বোধন করেন, যেখানে গ্রাহকেরা বাংলালিংক ইন্টারনেটের বান্ডেল সুবিধাসহ আকর্ষণীয় দামে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। বাংলালিংক গ্রাহক ও কর্মচারীরা বিকাশ পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে এই মেলা থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে যোগ্য গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাপে তাৎক্ষণিকভাবে ৫০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণ নিতে পারবেন। গ্রাহক যদি সপ্তম দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ না করতে পারেন, তাহলে পে-লেটার-টি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
এদিকে, ৬ মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯ পারসেন্ট ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে। উভয় ক্ষেত্রেই ০ দশমিক ৫৭৫ শতাংশ ভ্যাটসহ প্রসেসিং ফি যুক্ত থাকবে।
বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী এরিক অস বলেন, ‘বাংলাদেশের বিনির্মাণে ডিজিটাল অভিযাত্রায় আজ আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছি। সহজেই বিকাশ অ্যাপের পে-লেটার সেবার মাধ্যমে বাংলালিংকের গ্রাহকদের জন্য এখন স্মার্টফোন কেনা সাশ্রয়ী হবে।’
বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে স্মার্টফোন কিনতে পারার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে গ্রাহকদের জন্য বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের পে-লেটার সেবা চালু করতে পেরে বাংলালিংক আনন্দিত।’
বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, ‘দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসেও এখন বিকাশের যোগ্য গ্রাহকেরা তাৎক্ষণিকভাবে এই পে-লেটার সেবাটি নিতে পারবেন। গ্রাহকদের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে এবং তাদের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে নতুন নতুন উদ্ভাবনী সেবা প্রবর্তনের মাধ্যমে বাংলালিংক সহ সব পার্টনারদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে বিকাশ।’
সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. অরূপ হায়দার বলেন, ‘ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে গ্রাহকদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখতে একাধিক পার্টনাররা মিলে পে-লেটারের মতো একটি উদ্ভাবনী সেবা চালু করেছে। আজ, বিকাশ ও সিটি ব্যাংকের তৈরি শক্তিশালী প্রযুক্তি ও এর প্রয়োগ প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে ঋণ এবং সঞ্চয়ের মতো ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে।’
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
৭ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২১ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
১ দিন আগে