বিজ্ঞপ্তি
বিশ্বমানের দুগ্ধজাত পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে ‘কাউবেল’। সম্প্রতি আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাউবেল তাদের বিশেষ পণ্যসমূহ উন্মোচন করে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কাউবেল প্রিমিয়াম ফুল ক্রিম মিল্ক। এ ছাড়া কাউবেল মোজারেলা চিজ, কাউবেল চেডার চিজ এবং কাউবেল কাশকাভাল চিজ—যা একটি বুলগেরিয়ান চিজ এবং প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বাজারজাত করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির চেয়ারম্যান আবু রেজা খান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবিদ রেজা খান, ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সাফওয়ান মাহমুদ, তুর্কি প্রোডাকশন বিশেষজ্ঞ আহমেত কারাকাস এবং ডেপুটি ম্যানেজার (সেলস অপারেশন) সামিউল চৌধুরী। ব্র্যান্ডের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা কাউবেলের লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন, যেখানে গুণগত মান, উদ্ভাবন ও পুষ্টির প্রতিশ্রুতি প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে।
চেয়ারম্যান আবু রেজা খান বলেন, ‘কাউবেল দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, সেরা মানের দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন শুরু হয় গবাদিপশুর সঠিক যত্ন থেকে। আমাদের সম্পূর্ণ ইন্টিগ্রেটেড ফার্মিং সিস্টেম উন্নত এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতিটি ধাপকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা নিরাপদ, পুষ্টিকর ও সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন দুগ্ধ পণ্য নিশ্চিত করে।’
ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবিদ রেজা খান বলেন, ‘কাউবেল বাংলাদেশের দুগ্ধশিল্পে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করতে এসেছে, যেখানে বিশুদ্ধতা ও পুষ্টিগুণের সাথে কোনো আপস নেই।’
তুর্কি প্রোডাকশন বিশেষজ্ঞ আহমেত কারাকাস বলেন, ‘আমরা আধুনিক তুর্কি প্রযুক্তিকে আমাদের অত্যাধুনিক দুগ্ধশিল্পের সাথে একীভূত করেছি, যাতে প্রতিটি পণ্যের গুণগত মান সুনিশ্চিত করা যায়।’
ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সাফওয়ান মাহমুদ বলেন, ‘কাউবেল কেবল পুষ্টির কথা ভাবছে না, বরং ভোক্তাদের আস্থা গড়ে তোলার জন্যও কাজ করছে।’
কাউবেলের অন্যতম বিশেষত্ব হলো, এআই-চালিত প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা এবং সম্পূর্ণ ইন্টিগ্রেটেড ফার্মিং সিস্টেম। গবাদিপশুর খাদ্য উৎপাদন, প্রতিপালন, দুধ সংগ্রহ ও প্যাকেজিং—প্রতিটি ধাপ শতভাগ নজরদারির মধ্যে থাকে এবং কঠোর নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালিত হয়। প্রতিটি গরুকে আলাদাভাবে ট্র্যাক করা হয় এবং সর্বোচ্চ আরাম-আয়েশের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়, যা দুধের গুণগত মান ও পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন, এআই-নিয়ন্ত্রিত গবাদিপশু ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্যকর বোতলজাত দুধ এবং তুর্কি প্রযুক্তি ও দক্ষতায় প্রস্তুত তাজা পনিরের (মোজারেলা, চেডার ও কাশকাভাল) সমন্বয়ে কাউবেল বাংলাদেশের জন্য নিয়ে এসেছে খাঁটি দুগ্ধজাত পণ্যের নিশ্চয়তা, যা নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে।
অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা ও এআই মনিটরিং প্রযুক্তির মাধ্যমে কাউবেল সর্বোচ্চ মান, সতেজতা ও টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করে। আমাদের বোতলজাত দুধের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে খামার থেকে বোতল পর্যন্ত বিশুদ্ধতা, আর আমাদের তাজা চিজ বিশ্বমানের দুগ্ধজাত পণ্যের মানদণ্ড পূরণ করে।
বর্তমানে কাউবেলের প্রিমিয়াম দুগ্ধজাত পণ্য ইউনিমার্ট, স্বপ্ন, মীনা বাজার, ল্যাভেন্ডার, আপন ফ্যামিলি মার্ট, লাজ ফার্মা এবং ফুডপ্যান্ডায় পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া ধানমন্ডির কিছু নির্বাচিত স্টোরেও কাউবেলের পণ্য পাওয়া যাবে।
উন্নত প্রযুক্তি, সর্বোচ্চ মান এবং নৈতিক দুগ্ধ উৎপাদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাউবেল বাংলাদেশের দুগ্ধশিল্পে একটি নির্ভরযোগ্য নাম হয়ে উঠতে প্রস্তুত।
বিশ্বমানের দুগ্ধজাত পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে ‘কাউবেল’। সম্প্রতি আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাউবেল তাদের বিশেষ পণ্যসমূহ উন্মোচন করে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কাউবেল প্রিমিয়াম ফুল ক্রিম মিল্ক। এ ছাড়া কাউবেল মোজারেলা চিজ, কাউবেল চেডার চিজ এবং কাউবেল কাশকাভাল চিজ—যা একটি বুলগেরিয়ান চিজ এবং প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বাজারজাত করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির চেয়ারম্যান আবু রেজা খান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবিদ রেজা খান, ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সাফওয়ান মাহমুদ, তুর্কি প্রোডাকশন বিশেষজ্ঞ আহমেত কারাকাস এবং ডেপুটি ম্যানেজার (সেলস অপারেশন) সামিউল চৌধুরী। ব্র্যান্ডের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা কাউবেলের লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন, যেখানে গুণগত মান, উদ্ভাবন ও পুষ্টির প্রতিশ্রুতি প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে।
চেয়ারম্যান আবু রেজা খান বলেন, ‘কাউবেল দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, সেরা মানের দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন শুরু হয় গবাদিপশুর সঠিক যত্ন থেকে। আমাদের সম্পূর্ণ ইন্টিগ্রেটেড ফার্মিং সিস্টেম উন্নত এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতিটি ধাপকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা নিরাপদ, পুষ্টিকর ও সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন দুগ্ধ পণ্য নিশ্চিত করে।’
ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবিদ রেজা খান বলেন, ‘কাউবেল বাংলাদেশের দুগ্ধশিল্পে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করতে এসেছে, যেখানে বিশুদ্ধতা ও পুষ্টিগুণের সাথে কোনো আপস নেই।’
তুর্কি প্রোডাকশন বিশেষজ্ঞ আহমেত কারাকাস বলেন, ‘আমরা আধুনিক তুর্কি প্রযুক্তিকে আমাদের অত্যাধুনিক দুগ্ধশিল্পের সাথে একীভূত করেছি, যাতে প্রতিটি পণ্যের গুণগত মান সুনিশ্চিত করা যায়।’
ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সাফওয়ান মাহমুদ বলেন, ‘কাউবেল কেবল পুষ্টির কথা ভাবছে না, বরং ভোক্তাদের আস্থা গড়ে তোলার জন্যও কাজ করছে।’
কাউবেলের অন্যতম বিশেষত্ব হলো, এআই-চালিত প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা এবং সম্পূর্ণ ইন্টিগ্রেটেড ফার্মিং সিস্টেম। গবাদিপশুর খাদ্য উৎপাদন, প্রতিপালন, দুধ সংগ্রহ ও প্যাকেজিং—প্রতিটি ধাপ শতভাগ নজরদারির মধ্যে থাকে এবং কঠোর নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালিত হয়। প্রতিটি গরুকে আলাদাভাবে ট্র্যাক করা হয় এবং সর্বোচ্চ আরাম-আয়েশের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়, যা দুধের গুণগত মান ও পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন, এআই-নিয়ন্ত্রিত গবাদিপশু ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্যকর বোতলজাত দুধ এবং তুর্কি প্রযুক্তি ও দক্ষতায় প্রস্তুত তাজা পনিরের (মোজারেলা, চেডার ও কাশকাভাল) সমন্বয়ে কাউবেল বাংলাদেশের জন্য নিয়ে এসেছে খাঁটি দুগ্ধজাত পণ্যের নিশ্চয়তা, যা নতুন মানদণ্ড স্থাপন করছে।
অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা ও এআই মনিটরিং প্রযুক্তির মাধ্যমে কাউবেল সর্বোচ্চ মান, সতেজতা ও টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করে। আমাদের বোতলজাত দুধের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে খামার থেকে বোতল পর্যন্ত বিশুদ্ধতা, আর আমাদের তাজা চিজ বিশ্বমানের দুগ্ধজাত পণ্যের মানদণ্ড পূরণ করে।
বর্তমানে কাউবেলের প্রিমিয়াম দুগ্ধজাত পণ্য ইউনিমার্ট, স্বপ্ন, মীনা বাজার, ল্যাভেন্ডার, আপন ফ্যামিলি মার্ট, লাজ ফার্মা এবং ফুডপ্যান্ডায় পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া ধানমন্ডির কিছু নির্বাচিত স্টোরেও কাউবেলের পণ্য পাওয়া যাবে।
উন্নত প্রযুক্তি, সর্বোচ্চ মান এবং নৈতিক দুগ্ধ উৎপাদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাউবেল বাংলাদেশের দুগ্ধশিল্পে একটি নির্ভরযোগ্য নাম হয়ে উঠতে প্রস্তুত।
শিম চাষের স্বর্ণভূমি হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এবার শিমের উৎপাদন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। জমির আল, খালের পাড়সহ শিম চাষ বাদ যায়নি বেড়িবাঁধ আর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশও। কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ১৫০ কোটি টাকার শিম উৎপাদিত হলেও এবার তা বেড়ে হয়েছে ২১০ কোটি টাকা। স্থানীয় চাহি
২ ঘণ্টা আগেদেশের মানুষের স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষা, উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল রাখতে আসছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ১৫৪টি প্রকল্প নিচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দুই থেকে সাত বছর মেয়াদি এসব প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় চার লাখ কোটি টাকা। বিপুল অঙ্কের এই ব্যয়
৩ ঘণ্টা আগেদেশের পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাত এখন খাদের কিনারায় আর বিমা খাত খাদের ভেতরে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম। তাঁর মতে, বিমা খাতের এই দুরবস্থার মূল কারণ মালিকদের অনিয়ম ও গ্রাহকদের আস্থার অভাব।
৪ ঘণ্টা আগেব্লকচেইন প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে তৈরি ‘গ্রিন এলসি’ প্ল্যাটফর্মের প্রুফ অব কনসেপ্ট (পিওসি) সফলভাবে সম্পন্ন করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। গ্রিন এলসি সিস্টেমটি বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে তৈরি প্রথম ডিজিটাল ট্রেড প্ল্যাটফর্ম, যেটির মাধ্যমে প্রথম অভ্যন্তরীণ এলসি ইস্যু করেছে প্রাইম ব্যাংক। বাংলাদেশের ট্রেড...
৪ ঘণ্টা আগে