মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা নেওয়া বিভিন্ন গ্রাহকের তথ্য বিক্রির বিজ্ঞাপন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হতে দেখা গেছে। বিষয়টি ধরে বিস্তারিত কাজ করতে গিয়ে নগদ জানতে পারে প্রচারণাটি ভুয়া। চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘ভুয়া গ্রাহক তথ্য’ বিক্রির চেষ্টা করছে একটি চক্র। এসব প্রচারণাকে ভিত্তি ধরে কোনো কোনো গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কেউ কেউ এ ক্ষেত্রে নগদকে অভিযুক্ত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট এসব বিষয় অবহিত করে নগদের পক্ষ থেকে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তাদেরকে চিঠি লেখা হয়েছে। তবে এখানে নগদ নিশ্চিত করেছে, সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে গড়ে ওঠা এই প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক তথ্য সবচেয়ে নিরাপদ। কোনো অবস্থাতেই নগদের কোনো গ্রাহকের কোনো তথ্য কখনো অরক্ষিত ছিল না। ফলে বেহাত হওয়ার কোনো সুযোগও নেই বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে দাবি করা হয়েছে।
দেশের দ্রুততম ইউনিকর্ন স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠান নগদ শুরু থেকে সবচেয়ে বেশি কাজ করছে উদ্ভাবন ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে। নগদ কর্তৃপক্ষ বলছে, নগদ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখার ব্যাপারে। এই কাজে পৃথিবীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশের অন্যতম সেরা এই মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানটি। ফলে গ্রাহকের তথ্য সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড থাকে; যা ফাঁস হয়ে যাওয়ার কোনো ধরনের ঝুঁকি নেই। নগদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিভিন্ন সময় নিরপেক্ষ নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা খতিয়ে দেখেও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (টেকনোলজি) শ্যামল বি দাশ বলেন, ‘নগদ গ্রাহকের তথ্যের নিরাপত্তাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। একাধিক নিরপেক্ষ নিরাপত্তা বিশ্লেষক এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আমরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ধরনের গুজব দেখেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, নগদের কাছে থাকা গ্রাহকের কোনো তথ্য কখনো অনিরাপদ নয়। আমরা নিশ্চিত করে জানি যে, আমরা যে ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছি, তাতে প্রতিটা তথ্য এনক্রিপ্টেড অবস্থায় থাকে; যা ফাঁস হওয়া সম্ভব না। তারপরও আমরা একাধিক নিরপেক্ষ বিশ্লেষক দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষা করিয়েছি, যারা সবাই এই ব্যবস্থার প্রশংসা করেছেন।’
শ্যামল বি দাশ আরও বলেন যে, ‘নগদ পাঁচ বছর ধরে প্রত্যেক গ্রাহকের আস্থার প্রতি সুবিচার করে কাজ করেছে, সে জন্যই আজ আমরা এখানে। এখন আমাদের ডিজিটাল ব্যাংক আসছে। আমরা নিরাপত্তাসহ প্রতিটি বিষয় নিশ্চিত করে আগের মতোই সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করে যেতে চাই।’
কার্যকরী প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের মাধ্যমে গত পাঁচ বছরে দেশে মোবাইল ফোনে আর্থিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ সব পরিবর্তন এনেছে নগদ। এই স্বল্প সময়ে নগদ পরিবারে যুক্ত হয়েছে সাড়ে আট কোটি গ্রাহক। মূলত অত্যাধুনিক ও নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা সহজ করার ফলে মানুষ এই সেবাটির প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিন কোটি কোটি তথ্য ব্যবহার করছে। গ্রাহকের তথ্য ও পরিচয়কে সুরক্ষিত রাখতে পৃথিবীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি। যে কারণে নগদ বলছে, যেকোনো গ্রাহকের তথ্য তাদের কাছেই সবচেয়ে নিরাপদ।
মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা নেওয়া বিভিন্ন গ্রাহকের তথ্য বিক্রির বিজ্ঞাপন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার হতে দেখা গেছে। বিষয়টি ধরে বিস্তারিত কাজ করতে গিয়ে নগদ জানতে পারে প্রচারণাটি ভুয়া। চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘ভুয়া গ্রাহক তথ্য’ বিক্রির চেষ্টা করছে একটি চক্র। এসব প্রচারণাকে ভিত্তি ধরে কোনো কোনো গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কেউ কেউ এ ক্ষেত্রে নগদকে অভিযুক্ত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট এসব বিষয় অবহিত করে নগদের পক্ষ থেকে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তাদেরকে চিঠি লেখা হয়েছে। তবে এখানে নগদ নিশ্চিত করেছে, সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে গড়ে ওঠা এই প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক তথ্য সবচেয়ে নিরাপদ। কোনো অবস্থাতেই নগদের কোনো গ্রাহকের কোনো তথ্য কখনো অরক্ষিত ছিল না। ফলে বেহাত হওয়ার কোনো সুযোগও নেই বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে দাবি করা হয়েছে।
দেশের দ্রুততম ইউনিকর্ন স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠান নগদ শুরু থেকে সবচেয়ে বেশি কাজ করছে উদ্ভাবন ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে। নগদ কর্তৃপক্ষ বলছে, নগদ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখার ব্যাপারে। এই কাজে পৃথিবীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশের অন্যতম সেরা এই মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানটি। ফলে গ্রাহকের তথ্য সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড থাকে; যা ফাঁস হয়ে যাওয়ার কোনো ধরনের ঝুঁকি নেই। নগদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিভিন্ন সময় নিরপেক্ষ নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা খতিয়ে দেখেও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (টেকনোলজি) শ্যামল বি দাশ বলেন, ‘নগদ গ্রাহকের তথ্যের নিরাপত্তাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। একাধিক নিরপেক্ষ নিরাপত্তা বিশ্লেষক এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আমরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ধরনের গুজব দেখেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, নগদের কাছে থাকা গ্রাহকের কোনো তথ্য কখনো অনিরাপদ নয়। আমরা নিশ্চিত করে জানি যে, আমরা যে ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছি, তাতে প্রতিটা তথ্য এনক্রিপ্টেড অবস্থায় থাকে; যা ফাঁস হওয়া সম্ভব না। তারপরও আমরা একাধিক নিরপেক্ষ বিশ্লেষক দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষা করিয়েছি, যারা সবাই এই ব্যবস্থার প্রশংসা করেছেন।’
শ্যামল বি দাশ আরও বলেন যে, ‘নগদ পাঁচ বছর ধরে প্রত্যেক গ্রাহকের আস্থার প্রতি সুবিচার করে কাজ করেছে, সে জন্যই আজ আমরা এখানে। এখন আমাদের ডিজিটাল ব্যাংক আসছে। আমরা নিরাপত্তাসহ প্রতিটি বিষয় নিশ্চিত করে আগের মতোই সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করে যেতে চাই।’
কার্যকরী প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের মাধ্যমে গত পাঁচ বছরে দেশে মোবাইল ফোনে আর্থিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ সব পরিবর্তন এনেছে নগদ। এই স্বল্প সময়ে নগদ পরিবারে যুক্ত হয়েছে সাড়ে আট কোটি গ্রাহক। মূলত অত্যাধুনিক ও নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা সহজ করার ফলে মানুষ এই সেবাটির প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিন কোটি কোটি তথ্য ব্যবহার করছে। গ্রাহকের তথ্য ও পরিচয়কে সুরক্ষিত রাখতে পৃথিবীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে প্রতিষ্ঠানটি। যে কারণে নগদ বলছে, যেকোনো গ্রাহকের তথ্য তাদের কাছেই সবচেয়ে নিরাপদ।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৭ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে