ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ (কেবি) যৌথভাবে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ‘কোস্টাল ক্লিনআপ’ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। এই দ্বীপ পরিচ্ছন্নতার উদ্যোগে ৩৫০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী অংশ নিয়ে ১ হাজার ৫০০ কেজির বেশি পরিমাণ সামুদ্রিক বর্জ্য দ্বীপটির সৈকত থেকে সংগ্রহ করেন, যা পরবর্তীতে মূল ভূখণ্ডে নিরাপদে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সংগৃহীত সামুদ্রিক বর্জ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল-প্লাস্টিকের খাদ্যপণ্যের মোড়ক, প্লাস্টিকের বোতল, বোতলের ক্যাপ, প্লাস্টিকের ব্যাগ ইত্যাদি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘ওশান কনজারভেন্সি’-এর বাংলাদেশের সমন্বয়ক প্রতিষ্ঠান কেবি বিগত ১৩ বছর ধরে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আসছে। সংস্থাটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ উপদ্বীপ অঞ্চলেও বিগত বছরগুলোতে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সামুদ্রিক বর্জ্য সম্পর্কে বৈশ্বিক পর্যালোচনা ও তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছর সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির সঙ্গে ইউনিলিভার সম্পৃক্ত হওয়ায় ক্যাম্পেইনটি নতুন মাত্রা লাভ করেছে। ইতিপূর্বে এ উদ্যোগে ৫ হাজার ৭০০ স্বেচ্ছাসেবী সম্পৃক্ত হয়েছেন এবং তারা এ দ্বীপ থেকে ২৮ হাজার ৫০০ কেজির বেশি বর্জ্য সংগ্রহ করেন।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপে অ্যান্ড কমিউনিকেশনস ডিরেক্টর শামিমা আক্তার বলেন, ২০২০ সাল থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশ প্লাস্টিকের টেকসই ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশে আমাদের যত পরিমাণ প্লাস্টিকে মোড়কজাত পণ্য বিক্রি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি প্লাস্টিক সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করছি। তবে আমরা জানি, প্লাস্টিক বর্জ্য দূষণ এমন একটি সমস্যা যা একা সমাধান করা সম্ভব নয়। এ জন্য আমাদের প্রয়োজন যৌথ উদ্যোগ, যা পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং সেন্ট মার্টিনের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়ক হবে। এ বছর কেওক্রাডং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূল পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পরিচালিত হয়েছে, যেখানে তরুণ স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণকে যুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে দায়িত্ববোধ তৈরির পাশাপাশি আমাদের পরিবেশ রক্ষার প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।
‘ওশান কনজারভেন্সি’-এর ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মুনতাসির মামুন বলেন, এটি একটি দারুণ বিষয় যে বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেলটা এবং এখানে বিভিন্ন জায়গায় অসাধারণ কিছু সমুদ্র সৈকত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তবে, বিভিন্ন আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ এই সুন্দর দ্বীপ এবং সৈকতের প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে ফেলছে। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিলিভারের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং আমাদের এই অংশীদারত্ব অন্যদেরও বাংলাদেশে ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।
বাংলাদেশের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি স্পর্শকাতর চ্যালেঞ্জ হওয়ায় ইউবিএল ভবিষ্যতেও কার্যকরী অংশীদারত্বমূলক উদ্যোগ গ্রহণ অব্যাহত রাখবে।
বাংলাদেশে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভ্যালু চেইনে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে ইউনিলিভার বাংলাদেশ দেশব্যাপী প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালনা করছে এবং নতুন প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সমাধান তৈরির জন্য উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি, ইউনিলিভার দেশজুড়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করছে।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ (কেবি) যৌথভাবে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ‘কোস্টাল ক্লিনআপ’ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। এই দ্বীপ পরিচ্ছন্নতার উদ্যোগে ৩৫০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী অংশ নিয়ে ১ হাজার ৫০০ কেজির বেশি পরিমাণ সামুদ্রিক বর্জ্য দ্বীপটির সৈকত থেকে সংগ্রহ করেন, যা পরবর্তীতে মূল ভূখণ্ডে নিরাপদে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সংগৃহীত সামুদ্রিক বর্জ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল-প্লাস্টিকের খাদ্যপণ্যের মোড়ক, প্লাস্টিকের বোতল, বোতলের ক্যাপ, প্লাস্টিকের ব্যাগ ইত্যাদি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘ওশান কনজারভেন্সি’-এর বাংলাদেশের সমন্বয়ক প্রতিষ্ঠান কেবি বিগত ১৩ বছর ধরে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আসছে। সংস্থাটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ উপদ্বীপ অঞ্চলেও বিগত বছরগুলোতে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সামুদ্রিক বর্জ্য সম্পর্কে বৈশ্বিক পর্যালোচনা ও তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছর সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির সঙ্গে ইউনিলিভার সম্পৃক্ত হওয়ায় ক্যাম্পেইনটি নতুন মাত্রা লাভ করেছে। ইতিপূর্বে এ উদ্যোগে ৫ হাজার ৭০০ স্বেচ্ছাসেবী সম্পৃক্ত হয়েছেন এবং তারা এ দ্বীপ থেকে ২৮ হাজার ৫০০ কেজির বেশি বর্জ্য সংগ্রহ করেন।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপে অ্যান্ড কমিউনিকেশনস ডিরেক্টর শামিমা আক্তার বলেন, ২০২০ সাল থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশ প্লাস্টিকের টেকসই ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশে আমাদের যত পরিমাণ প্লাস্টিকে মোড়কজাত পণ্য বিক্রি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি প্লাস্টিক সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করছি। তবে আমরা জানি, প্লাস্টিক বর্জ্য দূষণ এমন একটি সমস্যা যা একা সমাধান করা সম্ভব নয়। এ জন্য আমাদের প্রয়োজন যৌথ উদ্যোগ, যা পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং সেন্ট মার্টিনের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়ক হবে। এ বছর কেওক্রাডং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূল পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পরিচালিত হয়েছে, যেখানে তরুণ স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণকে যুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে দায়িত্ববোধ তৈরির পাশাপাশি আমাদের পরিবেশ রক্ষার প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।
‘ওশান কনজারভেন্সি’-এর ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মুনতাসির মামুন বলেন, এটি একটি দারুণ বিষয় যে বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেলটা এবং এখানে বিভিন্ন জায়গায় অসাধারণ কিছু সমুদ্র সৈকত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তবে, বিভিন্ন আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ এই সুন্দর দ্বীপ এবং সৈকতের প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে ফেলছে। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিলিভারের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং আমাদের এই অংশীদারত্ব অন্যদেরও বাংলাদেশে ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।
বাংলাদেশের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি স্পর্শকাতর চ্যালেঞ্জ হওয়ায় ইউবিএল ভবিষ্যতেও কার্যকরী অংশীদারত্বমূলক উদ্যোগ গ্রহণ অব্যাহত রাখবে।
বাংলাদেশে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভ্যালু চেইনে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে ইউনিলিভার বাংলাদেশ দেশব্যাপী প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালনা করছে এবং নতুন প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সমাধান তৈরির জন্য উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি, ইউনিলিভার দেশজুড়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করছে।
খাস জলমহাল জামানত দেখিয়ে ফেনীর আওয়ামী লীগের নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর স্ত্রীর প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়েছে ন্যাশনাল ক্রেডিড অ্যান্ড কমার্স (এনসিসি) ব্যাংক। কৃষিঋণ বিতরণে এমন গুরুতর অনিয়ম হওয়া ওই ঋণ বাতিলের পাশাপাশি ব্যাংকটিকে জরিমানা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের নেওয়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) পরিকল্পনা ছিল কেবল কাগুজে স্বপ্ন—মাঠের বাস্তবতা যার ধারেকাছে পৌঁছায়নি। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার মূল লক্ষ্যমাত্রা শুরু থেকেই ছিল বাস্তবতাবিবর্জিত; নতুন দায়িত্ব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার উন্নয়ন পরিকল্পনা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়।
৬ ঘণ্টা আগেঈদ-পূর্ব ভোক্তা চাহিদার জোয়ারে কৃষি ও উৎপাদন খাতে ফিরেছে প্রাণ, টানা অষ্টম ও নবম মাসে খাত দুটি দেখিয়েছে বিস্তারের ধারা। সেবা খাতও ধরে রেখেছে ইতিবাচক গতি, যা মিলিতভাবে অর্থনীতির সামগ্রিক প্রবাহে ছড়িয়েছে গতি ও আত্মবিশ্বাস। তারই প্রতিফলন—চলতি বছরের মে মাসে পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) ৬ পয়েন্ট
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বছর তাঁর ও ছেলেদের সহায়তায় চালু করা এক ক্রিপ্টো প্রকল্প থেকে ৫৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছেন। বিষয়টি উঠে এসেছে হোয়াইট হাউস প্রকাশিত একটি সরকারি আর্থিক বিবরণীতে।
৬ ঘণ্টা আগে