স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
কয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীর হারিকেন ফ্যাক্টরি এলাকার পরিচ্ছন্নতাকর্মী আনোয়ারা বেগম। দিনের বেশির ভাগ সময় কাটে রাস্তাঘাট, অলিগলি, ফ্লাইওভারের নিচে পড়ে থাকা প্লাস্টিক বর্জ্য কুড়িয়ে। বছর দুয়েক আগেও তাঁর জীবনে ছিল শুধুই টানাপোড়েন—পরিশ্রমের বিনিময়ে মজুরি ছিল সামান্য। খাবার জুটত না ঠিকমতো, চিকিৎসা ছিল বিলাসিতা...
৭ ঘণ্টা আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত ১০ মাসে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) মোট ১০টি সভা করেছে। এসব সভায় সারা দেশে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় অনুমোদন করা হয়েছে। এই উন্নয়ন বরাদ্দের অর্ধেকই ব্যয়..
৮ ঘণ্টা আগেডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল ১১টায় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান সাদিয়া রায়ান আহমেদের সভাপতিত্বে সভাটি পরিচালিত হয়। সভার শুরুতে চেয়ারম্যান শেয়ারহোল্ডারদের শুভেচ্ছা জানান।
১৩ ঘণ্টা আগে