
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড।
দেশের আমদানি নীতি আদেশের সাম্প্রতিক সংশোধনীর মাধ্যমে এই লেনদেন সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নতুন আদেশ আনুযায়ী, গ্রাহকেরা ব্যাংকের অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে এলসি’র জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে আবেদন পত্রে কোন স্বাক্ষরিত ফিজিক্যাল কপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর ফলে এলসি আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ, দ্রুত ও কার্যকরী হবে এবং দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজতর হবে।
এই প্রসঙ্গে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ও উত্পাদনশীলতা আরও উন্নত করার জন্য বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমদানি নীতি আদেশের এই যুগোপযোগী সংশোধনীর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এই সংশোধীত নীতি দ্বারা এখন অনলাইনে এলসি আবেদনের অনুমতি প্রদান সম্ভব, যা দেশের ডিজিটাল বাণিজ্যের জন্য একটি মাইলফলকস্বরূপ। ডিজিটাল এলসি আবেদনের ফলে আমাদের গ্রাহকরা বিভিন্ন নতুন সুবিধাও পাবেন।’
সিইও আরও বলেন, ‘এর আগেও আমরা এই আমদানি নীতি সংশোধনের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিকট অনুরোধ জানাই এবং এখন তা মঞ্জুর করায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্রাহকেরা এখন আমাদের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক এবং ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টার ব্যবহার করে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।’
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেডের সিএফও জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক জানতে পারি যে, আমদানি নীতি আদেশ সংশোধিত হয়েছে এবং এখন থেকে ব্যাংকের গ্রাহকেরা অনলাইনের মাধ্যমে এলসি ইস্যু করতে পারবে। এটি সত্যিই আনন্দের সংবাদ, কারণ এখন ব্যাংকে এলসি’র জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে এবং স্বাক্ষরকারীদের সশরীরে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হবে না। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম স্ট্রেইট-টু-ব্যাংক-এ এলসি আবেদন করতে পেরে আমরাও ভীষণ আনন্দিত। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন করতে সক্ষম হই। একইসাথে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ডিজিটাল ট্রেড কাউন্টারের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ লেনদেন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি, যা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। এটি নিঃসন্দেহে আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজতর করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এশিয়া’র ডিজিটাল চ্যানেলস ও ডেটা অ্যানালাইটিকস-এর কো-হেড এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর স্ট্যানলি সিয়া বলেন, বাণিজ্য ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বাংলাদেশের বাজার এর অপার সম্ভাবনার কারণে সর্বদাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড কর্তৃক অগ্রাধিকার পেয়ে এসেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবত এই আমদানি নীতি আদেশের সংশোধনীর অপেক্ষায় ছিলাম। আমার বিশ্বাস, এই পরিবর্তন বাংলাদেশের বাণিজ্যকে বিশ্বব্যাপী আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে ইতিবাচক ও বৃহৎ একটি পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য একটি বিশ্বমানের ডিজিটাল-ফার্স্ট ও ডেটাচালিত আর্থিক পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী আমাদের গ্রাহকদের সেবা নিতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের ডিজিটাল ট্রেড প্রক্রিয়াকে আরও সহজতর করতে এবং উদ্ভাবন চালিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ
০৫ জুলাই ২০২২
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ
০৫ জুলাই ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ
০৫ জুলাই ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সম্প্রতি দেশের প্রথম সম্পূর্ণ কাগজহীন ডিজিটাল ক্রস-বর্ডার এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেছে। কাগজহীন এই এলসি ইস্যুর প্রথম আবেদন সম্পূর্ণ করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর ক্লায়েন্ট হাইডেলবার্গ
০৫ জুলাই ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে