দেশের অন্যতম মোবাইল আর্থিক প্রতিষ্ঠান নগদ বন্ধ করতে নয়, বরং প্রতিষ্ঠানটির যাতে আরও উন্নতি হয় তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটিতে সদ্য প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার।
গতকাল বৃহস্পতিবার নগদ লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে এসে দায়িত্ব নেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে বদিউজ্জামান দিদার বলেন, নগদ নিয়ে করা সব অপপ্রচার বন্ধ করে প্রতিষ্ঠানটিকে আরও এগিয়ে নেওয়াই লক্ষ্য।
গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম অফিসের পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদারকে নগদের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক আনোয়ার উল্যাহ, যুগ্ম পরিচালক পলাশ মণ্ডল, যুগ্ম পরিচালক (আইসিটি) আবু ছাদাত মোহাম্মদ ইয়াছিন, উপপরিচালক (আইসিটি) চয়ন বিশ্বাস এবং উপপরিচালক মো. আইয়ুব খানকেও প্রশাসকের সহায়ক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডাক বিভাগের এই ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে ডাক বিভাগের তিনজন কর্মকর্তাকে নগদ অফিসে পদায়ন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কর্মকর্তারা দায়িত্ব বুঝে নেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি দেখছিলাম, ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা নগদ সম্পর্কে কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। নগদ সাড়ে নয় কোটি গ্রাহকের বিশাল একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান গুজবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই আমরা সব ধরনের গুজব শেষ করে গ্রাহকের আস্থা আরও বাড়াতে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ বন্ধ করতে আসেনি। আমরা নগদকে আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্যে সহায়তা করতে এসেছি।’
প্রশাসক বলেন, নগদের কোনো সেবা, কোনো কার্যক্রম বা কোনো অগ্রগতি এক মুহূর্তের জন্য থামবে না। তিনি বলেন, ‘নগদ ছিল এবং থাকবে। নগদের কার্যক্রম যেভাবে চলছিল, সেভাবেই চলবে। নগদ যেভাবে ভাতা বিতরণ চলছিল, যেভাবে লেনদেন করছিল, যেভাবে পেমেন্ট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল; সেগুলোকে আরও বড় করার জন্যই আমরা কাজ করব।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক জানান, নগদের নিয়মিত কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করার কোনো ইচ্ছা তাদের নেই। এমনকি মানবসম্পদ বা অন্যান্য সম্পদ যেভাবে ছিল, তাতেও হাত দিয়ে কোনো অস্থিতিশীলতা তৈরি করার চেষ্টা করা হবে না।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পরিচালক আবু তালেব বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন হিসেবে নগদের যে কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে তাতে কোনো অসামঞ্জস্য পরিলক্ষিত হয়নি। এটি ডাক বিভাগের অন্যান্য সেবার মতোই একটি বিশেষায়িত ডিজিটাল আর্থিক সেবা।’
সংবাদ সম্মেলনে নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের এই প্রশাসক নিয়োগকে আমরা স্বাগত জানাই। নগদের বিপক্ষে যে অপপ্রচার চলছিল, সেটা ঠেকাতে সরকারের এটি একটি সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ যা গ্রাহকের আস্থা পুনরুদ্ধারে সরাসরি ভূমিকা রাখবে।’
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসকের সহায়ক কর্মকর্তা, ডাক বিভাগের প্রতিনিধি এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
দেশের অন্যতম মোবাইল আর্থিক প্রতিষ্ঠান নগদ বন্ধ করতে নয়, বরং প্রতিষ্ঠানটির যাতে আরও উন্নতি হয় তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটিতে সদ্য প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার।
গতকাল বৃহস্পতিবার নগদ লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে এসে দায়িত্ব নেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে বদিউজ্জামান দিদার বলেন, নগদ নিয়ে করা সব অপপ্রচার বন্ধ করে প্রতিষ্ঠানটিকে আরও এগিয়ে নেওয়াই লক্ষ্য।
গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম অফিসের পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদারকে নগদের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক আনোয়ার উল্যাহ, যুগ্ম পরিচালক পলাশ মণ্ডল, যুগ্ম পরিচালক (আইসিটি) আবু ছাদাত মোহাম্মদ ইয়াছিন, উপপরিচালক (আইসিটি) চয়ন বিশ্বাস এবং উপপরিচালক মো. আইয়ুব খানকেও প্রশাসকের সহায়ক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডাক বিভাগের এই ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে ডাক বিভাগের তিনজন কর্মকর্তাকে নগদ অফিসে পদায়ন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কর্মকর্তারা দায়িত্ব বুঝে নেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি দেখছিলাম, ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা নগদ সম্পর্কে কিছু গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। নগদ সাড়ে নয় কোটি গ্রাহকের বিশাল একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান গুজবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই আমরা সব ধরনের গুজব শেষ করে গ্রাহকের আস্থা আরও বাড়াতে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ বন্ধ করতে আসেনি। আমরা নগদকে আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্যে সহায়তা করতে এসেছি।’
প্রশাসক বলেন, নগদের কোনো সেবা, কোনো কার্যক্রম বা কোনো অগ্রগতি এক মুহূর্তের জন্য থামবে না। তিনি বলেন, ‘নগদ ছিল এবং থাকবে। নগদের কার্যক্রম যেভাবে চলছিল, সেভাবেই চলবে। নগদ যেভাবে ভাতা বিতরণ চলছিল, যেভাবে লেনদেন করছিল, যেভাবে পেমেন্ট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল; সেগুলোকে আরও বড় করার জন্যই আমরা কাজ করব।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক জানান, নগদের নিয়মিত কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করার কোনো ইচ্ছা তাদের নেই। এমনকি মানবসম্পদ বা অন্যান্য সম্পদ যেভাবে ছিল, তাতেও হাত দিয়ে কোনো অস্থিতিশীলতা তৈরি করার চেষ্টা করা হবে না।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পরিচালক আবু তালেব বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন হিসেবে নগদের যে কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে তাতে কোনো অসামঞ্জস্য পরিলক্ষিত হয়নি। এটি ডাক বিভাগের অন্যান্য সেবার মতোই একটি বিশেষায়িত ডিজিটাল আর্থিক সেবা।’
সংবাদ সম্মেলনে নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের এই প্রশাসক নিয়োগকে আমরা স্বাগত জানাই। নগদের বিপক্ষে যে অপপ্রচার চলছিল, সেটা ঠেকাতে সরকারের এটি একটি সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ যা গ্রাহকের আস্থা পুনরুদ্ধারে সরাসরি ভূমিকা রাখবে।’
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসকের সহায়ক কর্মকর্তা, ডাক বিভাগের প্রতিনিধি এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
৩ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আগের সরকারের রেখে যাওয়া বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুরোপুরি না পাল্টাতে পারলেও অন্তত কিছুটা স্বস্তির জায়গায় আনতে পেরেছেন তাঁরা। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, নানা দিক সামলে তুলনামূলকভাবে একটি স্থিতিশীল অবস্থা গড়ে উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিশ্রুতি ও প্রচারণা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ আসেনি। আগের তুলনায় প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে ছন্দ এবং বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু অর্থনীতির অন্যতম প্রাণ—বিনিয়োগ খাতে দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। বরং বাস্তবতা বলছে, বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। রা
৪ ঘণ্টা আগে