ব্র্যাক ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন মো. শাহীন ইকবাল। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তে তাঁকে এই পদোন্নতি দেওয়া হবে। এর আগে তিনি ব্যাংকের হেড অব ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মো. শাহীন ইকবাল ২০১৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকের ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শাহীন ইকবাল ২০০৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে যোগদান করেন। তবে তাঁর কর্মজীবন শুরু বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে। পরে ১৯৯৯ সালে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে যোগদানের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেক্টরে পদার্পণ করেন।
তাঁর পদোন্নতি সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘উদ্ভাবনী প্রোডাক্টস ও বিজনেস সেগমেন্টগুলোকে নিবেদিত সহায়তার মাধ্যমে শাহীন ইকবাল গত কয়েক বছরে আমাদের ট্রেজারিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর নেতৃত্বে ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস ধারাবাহিকভাবে অসাধারণ ফলাফল অর্জন করেছে। মহামারির সময় ব্যাংকের আয় বৃদ্ধি ছাড়াও উদ্ভাবনী প্রোডাক্টস ও নতুন বাজার সৃষ্টির মাধ্যমে ব্যাংককে আর্থিকভাবে লাভবান করেছেন। আগামী চার বছরে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যবসা দ্বিগুণ করার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, তা অর্জনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।’
শাহীন ইকবাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বর্তমানে চুয়েট) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ) থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে চার্টার্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট (সিএফএ) চার্টার অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি সিএফএ সোসাইটি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন মো. শাহীন ইকবাল। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তে তাঁকে এই পদোন্নতি দেওয়া হবে। এর আগে তিনি ব্যাংকের হেড অব ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মো. শাহীন ইকবাল ২০১৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকের ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শাহীন ইকবাল ২০০৪ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে যোগদান করেন। তবে তাঁর কর্মজীবন শুরু বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে। পরে ১৯৯৯ সালে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে যোগদানের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেক্টরে পদার্পণ করেন।
তাঁর পদোন্নতি সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘উদ্ভাবনী প্রোডাক্টস ও বিজনেস সেগমেন্টগুলোকে নিবেদিত সহায়তার মাধ্যমে শাহীন ইকবাল গত কয়েক বছরে আমাদের ট্রেজারিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তাঁর নেতৃত্বে ট্রেজারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস ধারাবাহিকভাবে অসাধারণ ফলাফল অর্জন করেছে। মহামারির সময় ব্যাংকের আয় বৃদ্ধি ছাড়াও উদ্ভাবনী প্রোডাক্টস ও নতুন বাজার সৃষ্টির মাধ্যমে ব্যাংককে আর্থিকভাবে লাভবান করেছেন। আগামী চার বছরে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যবসা দ্বিগুণ করার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, তা অর্জনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।’
শাহীন ইকবাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বর্তমানে চুয়েট) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ) থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে চার্টার্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট (সিএফএ) চার্টার অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি সিএফএ সোসাইটি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
১৩ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
২ দিন আগে