অনলাইন ডেস্ক
দেশব্যাপী চলমান সম্প্রসারণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ৭৫০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট চালুর মাইলফলক অর্জন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ১৬ মে আশুলিয়ার পবনারটেক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধনের মাধ্যমে ব্যাংকটি এ মাইলফলক অর্জন করে।
এ উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং মো. নাজমুল হাসান, গণকবাড়ী ব্রাঞ্চের ম্যানেজার মাঈনুদ্দীন আহাম্মেদ, এসএমই ব্যাংকিংয়ের গাজীপুরের রিজিওনাল হেড, মিজানুর রহমান মিজান, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ঢাকা রিজিওনের কো-অর্ডিনেটর গাজী জুনায়েত হোসেন।
৭৭ ভাগ আউটলেট নিয়ে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রামীণ এলাকায় শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১ লাখ ৭৫ হাজার গ্রাহককে সেবার আওতায় নিয়ে এসেছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ ৭৪ হাজার লেনদেন সম্পন্ন হয়, যার মোট পরিমাণ ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
অ্যাকাউন্ট খোলা, নগদ জমা ও উত্তোলন, ঋণ গ্রহণ, ঋণ পরিশোধ, বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা গ্রহণ, ইউটিলিটি বিল প্রদানসহ সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা পাওয়া যাচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে। এ ছাড়া ডিপিএস, এফডিআর, দৈনন্দিন লেনদেন, ফান্ড ট্রান্সফার, করপোরেট বিল কালেকশন, ক্রেডিট কার্ড বিল, বিমা প্রিমিয়াম, এসএমই লোন বিতরণ ও গ্রহণ, রিটেইল লোনের লিড জেনারেশনসহ যাবতীয় সব সেবা পাওয়া যায়।
২০১৮ সালের অক্টোবরে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করার পর থেকে এ নেটওয়ার্ক দ্রুত সম্প্রসারণ অব্যাহত রেখেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ইতিমধ্যেই দেশের ৬৪টি জেলায় পৌঁছে গেছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার আউটলেট চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মূলধারার ব্যাংকিং সেবাবহির্ভূত মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থানীয় হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে ব্যাংকটি।
‘এজেন্ট অ্যাপ’-এর মাধ্যমে এজেন্ট পার্টনাররা/স্টাফরা আউটলেটের বাইরেও গ্রাহকের ঘরে ঘরে গিয়ে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করতে পারছেন, যা এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংককে অন্যদের থেকে এগিয়ে রেখেছে। এজেন্ট পয়েন্টে টাকা জমা দেওয়ামাত্র তা অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং তা ৩৭৩টি এটিএম, ১৮৭টি শাখা ও অনলাইন ব্যাংকিং ‘আস্থা অ্যাপ’-এর সাহায্যে তোলা যায়। শাখায় যেসব গ্রাহক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন তাঁরা বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন্স সম্পন্ন করে এজেন্ট আউটলেটেও সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ মাইলফলক অর্জন সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘ব্যাংকিং সুবিধার বাইরে থাকা মানুষদের ব্র্যাক ব্যাংক আনুষ্ঠানিক আর্থিক বলয়ের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা একটি বিশাল জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিংয়ের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে ভূমিকা পালন করছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এজেন্ট ব্যাংকিং উত্তরোত্তর নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে এবং অর্থনীতি বিশেষ করে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। আগামী বছরগুলোতে দেশের প্রতিটি প্রান্তে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
দেশব্যাপী চলমান সম্প্রসারণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ৭৫০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট চালুর মাইলফলক অর্জন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ১৬ মে আশুলিয়ার পবনারটেক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধনের মাধ্যমে ব্যাংকটি এ মাইলফলক অর্জন করে।
এ উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং মো. নাজমুল হাসান, গণকবাড়ী ব্রাঞ্চের ম্যানেজার মাঈনুদ্দীন আহাম্মেদ, এসএমই ব্যাংকিংয়ের গাজীপুরের রিজিওনাল হেড, মিজানুর রহমান মিজান, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ঢাকা রিজিওনের কো-অর্ডিনেটর গাজী জুনায়েত হোসেন।
৭৭ ভাগ আউটলেট নিয়ে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রামীণ এলাকায় শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১ লাখ ৭৫ হাজার গ্রাহককে সেবার আওতায় নিয়ে এসেছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ ৭৪ হাজার লেনদেন সম্পন্ন হয়, যার মোট পরিমাণ ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
অ্যাকাউন্ট খোলা, নগদ জমা ও উত্তোলন, ঋণ গ্রহণ, ঋণ পরিশোধ, বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা গ্রহণ, ইউটিলিটি বিল প্রদানসহ সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা পাওয়া যাচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে। এ ছাড়া ডিপিএস, এফডিআর, দৈনন্দিন লেনদেন, ফান্ড ট্রান্সফার, করপোরেট বিল কালেকশন, ক্রেডিট কার্ড বিল, বিমা প্রিমিয়াম, এসএমই লোন বিতরণ ও গ্রহণ, রিটেইল লোনের লিড জেনারেশনসহ যাবতীয় সব সেবা পাওয়া যায়।
২০১৮ সালের অক্টোবরে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করার পর থেকে এ নেটওয়ার্ক দ্রুত সম্প্রসারণ অব্যাহত রেখেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ইতিমধ্যেই দেশের ৬৪টি জেলায় পৌঁছে গেছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার আউটলেট চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মূলধারার ব্যাংকিং সেবাবহির্ভূত মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থানীয় হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে ব্যাংকটি।
‘এজেন্ট অ্যাপ’-এর মাধ্যমে এজেন্ট পার্টনাররা/স্টাফরা আউটলেটের বাইরেও গ্রাহকের ঘরে ঘরে গিয়ে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করতে পারছেন, যা এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংককে অন্যদের থেকে এগিয়ে রেখেছে। এজেন্ট পয়েন্টে টাকা জমা দেওয়ামাত্র তা অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং তা ৩৭৩টি এটিএম, ১৮৭টি শাখা ও অনলাইন ব্যাংকিং ‘আস্থা অ্যাপ’-এর সাহায্যে তোলা যায়। শাখায় যেসব গ্রাহক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন তাঁরা বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন্স সম্পন্ন করে এজেন্ট আউটলেটেও সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ মাইলফলক অর্জন সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘ব্যাংকিং সুবিধার বাইরে থাকা মানুষদের ব্র্যাক ব্যাংক আনুষ্ঠানিক আর্থিক বলয়ের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা একটি বিশাল জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিংয়ের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে ভূমিকা পালন করছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এজেন্ট ব্যাংকিং উত্তরোত্তর নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে এবং অর্থনীতি বিশেষ করে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। আগামী বছরগুলোতে দেশের প্রতিটি প্রান্তে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৮ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে