অনলাইন ডেস্ক
স্বাধীনতার পর থেকে দেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে, অথচ এ সময় ফসলি জমি কমেছে ৩০ শতাংশ। তবে কৃষি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বিসিএস (কৃষি) ক্যাডার কর্মকর্তাদের ভূমিকায় ফসলের উৎপাদন বেড়েছে। গত ৫২ বছরে দেশে প্রধান খাদ্যশস্য ধানের উৎপাদন বেড়েছে ৩ দশমিক ৮ গুণ। এ ছাড়া গমের উৎপাদন বেড়েছে ১৭ দশমিক ২৭ গুণ।
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে ডিএই পুনর্গঠন ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা’ শীর্ষক সভায় মূল প্রবন্ধে ওপরের তথ্য উপস্থাপন করা হয়।
প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসচিব মো. রেজাউল ইসলাম।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের কৃষি উৎপাদন বাড়ছে। যান্ত্রিক চাষাবাদসহ আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহার, উন্নত কৃষি উপকরণ ব্যবহারসহ বিভিন্ন কারণে শাকসবজি, ধান, আলু, আমসহ বেশ কিছু কৃষিপণ্য উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বে শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশ।
বিসিএস (কৃষি) ক্যাডার কর্মকর্তা সাম্প্রতিকতম কৃষিপ্রযুক্তি কৃষকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর পাশাপাশি সার, বীজ, কীটনাশক, বালাইনাশক ইত্যাদির মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা এবং কৃষিজ পণ্য আমদানি-রপ্তানির নীতি নির্ধারণসহ নানাভাবে কৃষির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা কৃষি ক্যাডার কর্মকর্তারা চাকরিসংক্রান্ত নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার।
এসব কর্মকর্তা প্রতিনিয়ত পদবঞ্চিত হওয়ার মাধ্যমে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ কারণে সামাজিকভাবেও তাঁরা সম্মানহানির সম্মুখীন। কৃষি ক্যাডারের কর্মকর্তারা মনে করেন, বৈষম্যহীন, মেধাভিত্তিক কৃষি প্রশাসনের মাধ্যমেই প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করা সম্ভব।
বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এ সভায় সারা দেশ থেকে বিসিএস কৃষি ক্যাডারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন। সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) নাম পরিবর্তন করে কৃষি অধিদপ্তর করার একটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। সবার মতামতের ভিত্তিতে ডিএইর পুনর্গঠনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবি জানানো হয় এ সময়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক কৃষিবিদ ড. সাহিনুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ডিএইর মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম। কৃষি ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত পরিচালক আহম্মেদ আলী চৌধুরী ইকবাল, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ড. মুহাম্মদ মাহবুবুর রশিদ প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।
স্বাধীনতার পর থেকে দেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে, অথচ এ সময় ফসলি জমি কমেছে ৩০ শতাংশ। তবে কৃষি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বিসিএস (কৃষি) ক্যাডার কর্মকর্তাদের ভূমিকায় ফসলের উৎপাদন বেড়েছে। গত ৫২ বছরে দেশে প্রধান খাদ্যশস্য ধানের উৎপাদন বেড়েছে ৩ দশমিক ৮ গুণ। এ ছাড়া গমের উৎপাদন বেড়েছে ১৭ দশমিক ২৭ গুণ।
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে ডিএই পুনর্গঠন ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা’ শীর্ষক সভায় মূল প্রবন্ধে ওপরের তথ্য উপস্থাপন করা হয়।
প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসচিব মো. রেজাউল ইসলাম।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের কৃষি উৎপাদন বাড়ছে। যান্ত্রিক চাষাবাদসহ আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহার, উন্নত কৃষি উপকরণ ব্যবহারসহ বিভিন্ন কারণে শাকসবজি, ধান, আলু, আমসহ বেশ কিছু কৃষিপণ্য উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বে শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশ।
বিসিএস (কৃষি) ক্যাডার কর্মকর্তা সাম্প্রতিকতম কৃষিপ্রযুক্তি কৃষকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর পাশাপাশি সার, বীজ, কীটনাশক, বালাইনাশক ইত্যাদির মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা এবং কৃষিজ পণ্য আমদানি-রপ্তানির নীতি নির্ধারণসহ নানাভাবে কৃষির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা কৃষি ক্যাডার কর্মকর্তারা চাকরিসংক্রান্ত নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার।
এসব কর্মকর্তা প্রতিনিয়ত পদবঞ্চিত হওয়ার মাধ্যমে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ কারণে সামাজিকভাবেও তাঁরা সম্মানহানির সম্মুখীন। কৃষি ক্যাডারের কর্মকর্তারা মনে করেন, বৈষম্যহীন, মেধাভিত্তিক কৃষি প্রশাসনের মাধ্যমেই প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করা সম্ভব।
বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এ সভায় সারা দেশ থেকে বিসিএস কৃষি ক্যাডারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন। সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) নাম পরিবর্তন করে কৃষি অধিদপ্তর করার একটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। সবার মতামতের ভিত্তিতে ডিএইর পুনর্গঠনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবি জানানো হয় এ সময়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিএস (কৃষি) অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক কৃষিবিদ ড. সাহিনুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ডিএইর মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম। কৃষি ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত পরিচালক আহম্মেদ আলী চৌধুরী ইকবাল, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ড. মুহাম্মদ মাহবুবুর রশিদ প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
৭ ঘণ্টা আগেবিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এত দিন শুল্ক ছাড়াই বছরে একাধিকবার সোনা আনার সুযোগ থাকলেও এখন থেকে সেটি সীমিত করা হচ্ছে বছরে মাত্র একবার। একই সঙ্গে ১০ হাজার ডলারের বেশি বহন করলে তা নির্ধারিত ফরমে ঘোষণা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)। সংগঠনটি মনে করছে, বাজেটের কিছু বিধান দেশের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সৎ করদাতাদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
১১ ঘণ্টা আগে