অনলাইন ডেস্ক
উন্নয়ন ও সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নে আগামী ১০ ডিসেম্বর দেশব্যাপী শুরু হচ্ছে অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪। ১৫ দিনব্যাপী এই শুমারি শেষ হবে ২৬ ডিসেম্বর। আর এতে দেশে প্রথমবারের মতো যুক্ত হচ্ছে ই-কমার্স তথ্য। এবারের অর্থনৈতিক শুমারিতে বিদেশি জনবল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) কর্তৃক আয়োজিত ‘অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪’ এর মূল শুমারির চূড়ান্ত প্রস্তুতি অবহিতকরণ কর্মশালায় এসব তথ্য জানানো হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘অর্থনৈতিক শুমারি প্রায় দশ বছর পরপর হয়ে থাকে। এটা যাতে সুন্দরভাবে সফল হয়, এ জন্য সবাই একসঙ্গে কাজ করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে শুমারির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ও তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতার জন্য প্রশিক্ষণ ও প্রচার কার্যক্রম পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যা সফল শুমারি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।’
কর্মশালার বিশেষ অতিথি প্রকল্প পরিচালক এস এম শাকিল আখতার বলেন, ‘এই প্রকল্পের সরকারের কিছু রুলস আছে, সেটা মেনেই আমাদের এটা বাস্তবায়ন করতে হবে। এই শুমারি বাস্তবায়নে ৯৫ হাজার শুমারি কর্মী মাঠে থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এই সময়ে কোনো শুমারি কর্মী পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি হিসেবে বিভাগীয় ও জেলা শুমারি সমন্বয়কারীদের প্রশিক্ষণ, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে জোনাল অফিসারদের প্রশিক্ষণ এবং তালিকাকারীদের প্রশিক্ষণ ও সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া আধুনিক পদ্ধতিতে ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রচার ও অন্যান্য কার্যক্রমও সম্পন্ন করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিবিএস উপমহাপরিচালক (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থনৈতিক শুমারির মাধ্যমে আমরা দেশের প্রকৃত আর্থিক চিত্র তুলে ধরতে চাই, যা ভবিষ্যতে নীতি প্রণয়নে সহায়ক হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি এবং কার্যক্রম বাস্তবায়নে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিবিএসের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
উন্নয়ন ও সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নে আগামী ১০ ডিসেম্বর দেশব্যাপী শুরু হচ্ছে অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪। ১৫ দিনব্যাপী এই শুমারি শেষ হবে ২৬ ডিসেম্বর। আর এতে দেশে প্রথমবারের মতো যুক্ত হচ্ছে ই-কমার্স তথ্য। এবারের অর্থনৈতিক শুমারিতে বিদেশি জনবল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) কর্তৃক আয়োজিত ‘অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪’ এর মূল শুমারির চূড়ান্ত প্রস্তুতি অবহিতকরণ কর্মশালায় এসব তথ্য জানানো হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘অর্থনৈতিক শুমারি প্রায় দশ বছর পরপর হয়ে থাকে। এটা যাতে সুন্দরভাবে সফল হয়, এ জন্য সবাই একসঙ্গে কাজ করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে শুমারির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ও তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতার জন্য প্রশিক্ষণ ও প্রচার কার্যক্রম পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যা সফল শুমারি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।’
কর্মশালার বিশেষ অতিথি প্রকল্প পরিচালক এস এম শাকিল আখতার বলেন, ‘এই প্রকল্পের সরকারের কিছু রুলস আছে, সেটা মেনেই আমাদের এটা বাস্তবায়ন করতে হবে। এই শুমারি বাস্তবায়নে ৯৫ হাজার শুমারি কর্মী মাঠে থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এই সময়ে কোনো শুমারি কর্মী পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি হিসেবে বিভাগীয় ও জেলা শুমারি সমন্বয়কারীদের প্রশিক্ষণ, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে জোনাল অফিসারদের প্রশিক্ষণ এবং তালিকাকারীদের প্রশিক্ষণ ও সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া আধুনিক পদ্ধতিতে ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রচার ও অন্যান্য কার্যক্রমও সম্পন্ন করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিবিএস উপমহাপরিচালক (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থনৈতিক শুমারির মাধ্যমে আমরা দেশের প্রকৃত আর্থিক চিত্র তুলে ধরতে চাই, যা ভবিষ্যতে নীতি প্রণয়নে সহায়ক হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি এবং কার্যক্রম বাস্তবায়নে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিবিএসের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, সোশ্যাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংক একীভূত করার সরকারি ঘোষণার পরই আর্থিক অস্থিরতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ৯২ লাখ গ্রাহক ও ১৫ হাজার কর্মীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক, সন্দেহ এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা। গ্রাহকদের
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের পাহাড় যেন ঈদের ছুটির ক্লান্তি ভেঙে আরও উঁচু হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৩২-৩৩ হাজার টিইউস কনটেইনার জমা থাকে, সেখানে ১৪ জুন সকাল পর্যন্ত জমা হয়েছে ৪২ হাজার ৪০০টি। এর মধ্যে ৩৯ হাজার ১৯টি পুরো ভর্তি (এফসিএল), বাকিগুলো আংশিক ভর্তি (এলসিএল)। বন্দরের ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইউস
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বাইরে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ৩০টি বড় মামলা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরিচালনা করার পরিকল্পনা চলছে। এসব মামলায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলারের লিটিগেশন তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকারের পাঁচটি প্রধান প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ২৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
১৫ ঘণ্টা আগে