নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের সংকট, আমদানিতে বাধা এবং কলকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানির অভাবে কয়েক মাস ধরে প্রবৃদ্ধির মুখ দেখছিল না। মার্চে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি ছিল ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এপ্রিলে ১৬ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে মে মাস থেকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি মুখ দেখতে শুরু করে। সেই মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২৬ শতাংশের বেশি। জুন মাসেও রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রভাব অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী অর্থবছরে রপ্তানি আয় দাঁড়াল ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার, যা এযাবৎকালের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়। এ আয় বিগত ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরের রপ্তানি আয় ছিল ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার। যদিও বিদায়ী অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৮ বিলিয়ন ডলার। সেই লক্ষ্যের চেয়ে রপ্তানি কম হয়েছে ৪ দশমিক ২১ শতাংশ।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিদায়ী অর্থবছরে তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক পণ্য ও চামড়াবিহীন জুতার রপ্তানি বেড়েছে। অন্যদিকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হিমায়িত খাদ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল ও প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী, সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি। তৈরি পোশাকের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের। এ ক্ষেত্রে রপ্তানি কমেছে পৌনে ২ শতাংশ।
আলোচ্য সময়ে নিট পণ্যের (সোয়েটার, টি-শার্টজাতীয় পোশাক) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে নিট পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৩ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলার।
বিদায়ী অর্থবছরে ওভেন পণ্যের (শার্ট-প্যান্টজাতীয় পোশাক) রপ্তানি আয় আগের ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। ২১ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৯ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার।
পোশাক ছাড়া প্রধান রপ্তানি পণ্যের মধ্যে প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে। এই খাতের প্রবৃদ্ধি ২৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। শূন্য দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে। তবে আলোচ্য সময়ে প্রধানতম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, মাছ, কৃষিজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং রাসায়নিক পণ্যের রপ্তানি আয় কমেছে।
ডলারের সংকট, আমদানিতে বাধা এবং কলকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানির অভাবে কয়েক মাস ধরে প্রবৃদ্ধির মুখ দেখছিল না। মার্চে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি ছিল ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এপ্রিলে ১৬ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে মে মাস থেকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি মুখ দেখতে শুরু করে। সেই মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২৬ শতাংশের বেশি। জুন মাসেও রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রভাব অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী অর্থবছরে রপ্তানি আয় দাঁড়াল ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার, যা এযাবৎকালের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়। এ আয় বিগত ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরের রপ্তানি আয় ছিল ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার। যদিও বিদায়ী অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৮ বিলিয়ন ডলার। সেই লক্ষ্যের চেয়ে রপ্তানি কম হয়েছে ৪ দশমিক ২১ শতাংশ।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিদায়ী অর্থবছরে তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক পণ্য ও চামড়াবিহীন জুতার রপ্তানি বেড়েছে। অন্যদিকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, হিমায়িত খাদ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল ও প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী, সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ বেশি। তৈরি পোশাকের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের। এ ক্ষেত্রে রপ্তানি কমেছে পৌনে ২ শতাংশ।
আলোচ্য সময়ে নিট পণ্যের (সোয়েটার, টি-শার্টজাতীয় পোশাক) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ২৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে নিট পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৩ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলার।
বিদায়ী অর্থবছরে ওভেন পণ্যের (শার্ট-প্যান্টজাতীয় পোশাক) রপ্তানি আয় আগের ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। ২১ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের। ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ১৯ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার।
পোশাক ছাড়া প্রধান রপ্তানি পণ্যের মধ্যে প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে। এই খাতের প্রবৃদ্ধি ২৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। শূন্য দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে। তবে আলোচ্য সময়ে প্রধানতম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, মাছ, কৃষিজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং রাসায়নিক পণ্যের রপ্তানি আয় কমেছে।
‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগে