নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতারণামূলক লেনদেনের অভিযোগ ইস্যুতে একটি বিবৃতি দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে অবস্থান তুলে ধরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ক্রেডিট কার্ড থেকে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে একাধিক ওয়ালেট এই প্রতারণামূলক লেনদেনের কিছু অভিযোগ আমাদের সামনে এসেছে। যেখানে কিছু গ্রাহকের অনুমতি ছাড়াই ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার করে কার্ড থেকে প্রতারণামূলক লেনদেন হয়েছে। এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের ব্যাংক গ্রাহকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে তাৎক্ষণিক বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পর্যবেক্ষক দল এ-সংক্রান্ত প্রক্রিয়া ও সিস্টেম পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় পরিদর্শন করছে। আমরা ইতিমধ্যেই ঘটনাটি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে রিপোর্ট করেছি। আমাদের গ্রাহকদের অসুবিধা এড়াতে, ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডগুলোতে সংশ্লিষ্ট অর্থ আমরা ইতিমধ্যেই ফেরত দিয়েছি। তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর এবং তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতে, ঘটনাটির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করা হবে।’
বিজয় আরও বলেন, ‘আমাদের ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ও লেনদেন প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ তদন্তে দেখা গেছে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের ইন্টারনেট ব্যাংকিং পোর্টাল এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মোবাইল অ্যাপ সর্বাধিক নিরাপদ, সুরক্ষিত ও এনক্রিপ্টেড পেমেন্ট চ্যানেল হিসেবে গ্রাহকসেবা দিয়ে যাচ্ছে। অ্যাপ বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকেরা সহজেই মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) টাকা স্থানান্তর করতে পারেন। তবে আমরা সাময়িকভাবে এমএফএস পোর্টাল বা অ্যাপে ‘অ্যাড মানি’ ফিচার স্থগিত করেছি, যেন প্রতারক বাইরে থেকে আমাদের গ্রাহকদের ক্ষতি করতে না পারে।’
বিজয় আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে বেশ কিছু গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমাদের একজন ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডহোল্ডার হাসিন হায়দার তাঁর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া শেয়ার করেছেন। আমাদের প্রতিনিধিরা প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে জানান ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।’
বিজয় আরও বলেন, ‘সম্প্রতি এই পুরোনো ঘটনা নিয়ে নতুন করে আবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন দেখা যাচ্ছে। আমরা গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে এগুলো পূর্ববর্তী ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং নতুন করে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ ছাড়া সমস্যার দ্রুত সমাধান এবং মূল কারণ উদ্ঘাটনের জন্য ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করছেন।’
নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘দায়িত্বশীল ও বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে, দেশের মানুষের উন্নতির অগ্রযাত্রার অংশীদার হয়ে, গত ১২০ বছর ধরে আমরা গ্রাহকদের পাশে আছি। তাদের আর্থিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’
প্রতারণামূলক লেনদেনের অভিযোগ ইস্যুতে একটি বিবৃতি দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে অবস্থান তুলে ধরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ক্রেডিট কার্ড থেকে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে একাধিক ওয়ালেট এই প্রতারণামূলক লেনদেনের কিছু অভিযোগ আমাদের সামনে এসেছে। যেখানে কিছু গ্রাহকের অনুমতি ছাড়াই ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার করে কার্ড থেকে প্রতারণামূলক লেনদেন হয়েছে। এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের ব্যাংক গ্রাহকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে তাৎক্ষণিক বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পর্যবেক্ষক দল এ-সংক্রান্ত প্রক্রিয়া ও সিস্টেম পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় পরিদর্শন করছে। আমরা ইতিমধ্যেই ঘটনাটি আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে রিপোর্ট করেছি। আমাদের গ্রাহকদের অসুবিধা এড়াতে, ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডগুলোতে সংশ্লিষ্ট অর্থ আমরা ইতিমধ্যেই ফেরত দিয়েছি। তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর এবং তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতে, ঘটনাটির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করা হবে।’
বিজয় আরও বলেন, ‘আমাদের ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ও লেনদেন প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ তদন্তে দেখা গেছে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের ইন্টারনেট ব্যাংকিং পোর্টাল এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মোবাইল অ্যাপ সর্বাধিক নিরাপদ, সুরক্ষিত ও এনক্রিপ্টেড পেমেন্ট চ্যানেল হিসেবে গ্রাহকসেবা দিয়ে যাচ্ছে। অ্যাপ বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকেরা সহজেই মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসে (এমএফএস) টাকা স্থানান্তর করতে পারেন। তবে আমরা সাময়িকভাবে এমএফএস পোর্টাল বা অ্যাপে ‘অ্যাড মানি’ ফিচার স্থগিত করেছি, যেন প্রতারক বাইরে থেকে আমাদের গ্রাহকদের ক্ষতি করতে না পারে।’
বিজয় আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে বেশ কিছু গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমাদের একজন ক্ষতিগ্রস্ত কার্ডহোল্ডার হাসিন হায়দার তাঁর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া শেয়ার করেছেন। আমাদের প্রতিনিধিরা প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে জানান ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।’
বিজয় আরও বলেন, ‘সম্প্রতি এই পুরোনো ঘটনা নিয়ে নতুন করে আবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন দেখা যাচ্ছে। আমরা গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে এগুলো পূর্ববর্তী ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং নতুন করে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ ছাড়া সমস্যার দ্রুত সমাধান এবং মূল কারণ উদ্ঘাটনের জন্য ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করছেন।’
নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘দায়িত্বশীল ও বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে, দেশের মানুষের উন্নতির অগ্রযাত্রার অংশীদার হয়ে, গত ১২০ বছর ধরে আমরা গ্রাহকদের পাশে আছি। তাদের আর্থিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’
ব্যবসায়ীদের তীব্র বিরোধিতার মধ্যেই চট্টগ্রাম বন্দরে বহুল আলোচিত বর্ধিত মাশুল কার্যকর হয়েছে। বুধবার থেকে এই নতুন হার অনুযায়ী বন্দর ফি আদায় শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও মুখপাত্র ওমর ফারুক। তিনি জানান, গত মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত ১২টার পর থেকে বন্দরে অবস্থানরত জাহাজ...
১২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
২১ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১ দিন আগে