লোহিত সাগরের বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার কারণে তেল ও অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিশ্লেষকেরা। ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরের জাহাজগুলোতে হামলা চালানোর পর থেকেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ওই রুট দিয়ে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দিচ্ছে। খবর বিবিসির।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাহাজ পরিবহন প্রতিষ্ঠান মায়ের্স্ক আজ মঙ্গলবার বলেছে, তারা বেশ কয়েকটি জাহাজের পথ বদলে আফ্রিকার কেপ অব গুড হোপের চারপাশ রুট হিসেবে নেবে।
লোহিত সাগরের রুটে জাহাজগুলোকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক নৌ অভিযান শুরু করেছে। নিরাপত্তাদানকারী দলের মধ্যে যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, বাহরাইন, নরওয়ে ও স্পেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাসচিব লয়েড অস্টিন বলেন, ‘সম্প্রতি হুতিদের বেপরোয়া হামলা বেড়ে যাওয়ায় বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ হুমকির মুখে পড়েছে। এ ছাড়া এতে নিরপরাধ নাবিকেরা বিপদে পড়ছেন এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হচ্ছে।’
লোহিত সাগর তেল এবং প্রাকৃতিক তরল গ্যাসের পাশাপাশি ভোগ্যপণ্য পরিবহনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রুটগুলোর মধ্যে একটি। এটি দক্ষিণে বাব আল-মান্দাব প্রণালি এবং উত্তরে সুয়েজ খাল দিয়ে বেষ্টিত।
তেল ও গ্যাসের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম গতকাল সোমবার বলে, এটি আপাতত মূল বাণিজ্য রুটটি দিয়ে অপরিশোধিত সমস্ত পরিবহন বন্ধ রাখবে। এর প্রতিদ্বন্দ্বী জ্বালানি প্রতিষ্ঠান শেল এখনো এ বিষয়ে মন্তব্য করেনি।
বিকল্প রুট, কেপ অব গুড হোপের চারপাশ দিয়ে যাতায়াত করলে ৩ হাজার ৫০০ নটিক্যাল মাইল বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে। অর্থাৎ এতে পণ্য পরিবহনে ১০ দিন বেশি লাগবে।
এ পর্যন্ত তেলের দামে পরিবর্তন সর্বনিম্ন ছিল। গত সোমবার তা এক শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তবে, আজ মঙ্গলবার পরিস্থিতিতে বেশ পরিবর্তন এসেছে। ব্রেন্ট ক্রুড ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৭৮ ডলার করে বিক্রি হচ্ছে।
পরিবহনবিষয়ক সংবাদপত্র লয়েডস লিস্টের প্রধান সম্পাদক বিবিসিকে বলেন, রুটের পরিবর্তন শুধু তেলকেই নয়, অন্যান্য পণ্যকেও প্রভাবিত করবে। বিশ্বের ১২ শতাংশ বৈশ্বিক বাণিজ্যিক পণ্য লোহিত সাগরের মাধ্যমে পরিবহন করা হয়। অর্থাৎ বার্ষিক ১০ লাখ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য।
লোহিত সাগরের বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার কারণে তেল ও অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিশ্লেষকেরা। ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরের জাহাজগুলোতে হামলা চালানোর পর থেকেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ওই রুট দিয়ে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দিচ্ছে। খবর বিবিসির।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাহাজ পরিবহন প্রতিষ্ঠান মায়ের্স্ক আজ মঙ্গলবার বলেছে, তারা বেশ কয়েকটি জাহাজের পথ বদলে আফ্রিকার কেপ অব গুড হোপের চারপাশ রুট হিসেবে নেবে।
লোহিত সাগরের রুটে জাহাজগুলোকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি আন্তর্জাতিক নৌ অভিযান শুরু করেছে। নিরাপত্তাদানকারী দলের মধ্যে যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, বাহরাইন, নরওয়ে ও স্পেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাসচিব লয়েড অস্টিন বলেন, ‘সম্প্রতি হুতিদের বেপরোয়া হামলা বেড়ে যাওয়ায় বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ হুমকির মুখে পড়েছে। এ ছাড়া এতে নিরপরাধ নাবিকেরা বিপদে পড়ছেন এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হচ্ছে।’
লোহিত সাগর তেল এবং প্রাকৃতিক তরল গ্যাসের পাশাপাশি ভোগ্যপণ্য পরিবহনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রুটগুলোর মধ্যে একটি। এটি দক্ষিণে বাব আল-মান্দাব প্রণালি এবং উত্তরে সুয়েজ খাল দিয়ে বেষ্টিত।
তেল ও গ্যাসের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম গতকাল সোমবার বলে, এটি আপাতত মূল বাণিজ্য রুটটি দিয়ে অপরিশোধিত সমস্ত পরিবহন বন্ধ রাখবে। এর প্রতিদ্বন্দ্বী জ্বালানি প্রতিষ্ঠান শেল এখনো এ বিষয়ে মন্তব্য করেনি।
বিকল্প রুট, কেপ অব গুড হোপের চারপাশ দিয়ে যাতায়াত করলে ৩ হাজার ৫০০ নটিক্যাল মাইল বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে। অর্থাৎ এতে পণ্য পরিবহনে ১০ দিন বেশি লাগবে।
এ পর্যন্ত তেলের দামে পরিবর্তন সর্বনিম্ন ছিল। গত সোমবার তা এক শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তবে, আজ মঙ্গলবার পরিস্থিতিতে বেশ পরিবর্তন এসেছে। ব্রেন্ট ক্রুড ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৭৮ ডলার করে বিক্রি হচ্ছে।
পরিবহনবিষয়ক সংবাদপত্র লয়েডস লিস্টের প্রধান সম্পাদক বিবিসিকে বলেন, রুটের পরিবর্তন শুধু তেলকেই নয়, অন্যান্য পণ্যকেও প্রভাবিত করবে। বিশ্বের ১২ শতাংশ বৈশ্বিক বাণিজ্যিক পণ্য লোহিত সাগরের মাধ্যমে পরিবহন করা হয়। অর্থাৎ বার্ষিক ১০ লাখ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য।
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৪ ঘণ্টা আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১ দিন আগে