নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ বিজয়ী হয়েছে। সংগঠনের ৩৫টি পরিচালক পদের মধ্যে ২৪টিতে বিজয়ী হয়েছে সম্মিলিত পরিষদ। আর বাকি ১১টি পরিচালক পদে বিজয়ী হয়েছেন নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী অপর প্যানেল ফোরামের প্রার্থীরা।
এদিকে, বিজিএমইএর পরিচালক পর্ষদের নির্বাচনে পরিচালক পদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল লিডার ফারুক হাসানের ভবিষ্যৎ সভাপতি হওয়ার বিষয়টি প্রায় নিশ্চিত। তিনি ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চল মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০৪ ভোট পেয়েছেন। ২০ এপ্রিল নতুন কমিটি দায়িত্ব নেবে।
এবারের নির্বাচনের প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ঢাকা ও চট্টগ্রামের ৩৫টি পরিচালক পদের মধ্যে সম্মিলিত পরিষদ পেয়েছে ২৪টি। আর বর্তমানে বিজিএমইএর বর্তমান নেতৃত্বে থাকা ফোরাম পেয়েছে ১১টি। অন্যদিক, বিজিএমইএর বর্তমান সভাপতি রুবানা হক ১ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে তাঁর ফোরামের প্যানেল লিডার এ বি এম শামসুদ্দিন ৯০৪ ভোট পেয়ে ২৮তম অবস্থানে রয়েছেন।
ঢাকা অঞ্চলের ২৬টি পদের মধ্যে ৯১২টি ভোট পেয়ে ২৬তম হয়েছেন সম্মিলিত পরিষদের সাজ্জাদুর রহমান মৃধা। রোববার নির্ধারিত সময় সকাল ৯টায় ঢাকার হোটেল র্যাডিসনে ও বিজিএমইএর চট্টগ্রাম কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। দুপুরে মধ্যাহ্নভোজের বিরতি দিয়ে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ।
দিনভর ১০টি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। মোট ২ হাজার ৩১৪ ভোটের মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৮৫৩ ও চট্টগ্রামে ৪৬১টি ভোট ছিল। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৬০৪টি এবং চট্টগ্রামে ৩৯২টি ভোট পড়েছে। অর্থাৎ গড়ে ৮৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।
আরও যারা জিতেছেন
ঢাকা অঞ্চল থেকে সম্মিলিত পরিষদের এস এম মান্নান কচি (১০৭৮ ভোট), আরশাদ জামাল দিপু (১০৫১), শহিদুল্লাহ আজিম (১০৫১), শেহরিন সালাম ঐশী (১০২২), আসিফ আশরাফ (১০২২), মহিউদ্দিন রুবেল (১০১৩), তানভীর আহমেদ (৯৮৮), খসরু চৌধুরী (৯৮৬), আব্দুল্লাহিল রাকিব (৯৭০), হারুন অর রশিদ (৯৫০), রাজিব চৌধুরী (৯৪১),মিরান আলী (৯২৫), খন্দকার রফিকুল ইসলাম (৯২২), ইমরানুর রহমান (৯২১) ও নাসির উদ্দিন (৯১৪ ভোট) বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা অঞ্চল থেকে ফোরামের প্রার্থী এম এ রহিম ফিরোজ (১০৬৮ ভোট), মাহমুদ হাসান খান বাবু (১০৩০), আসিফ ইব্রাহীম (৯৮৮), ফয়সাল সামাদ (৯৮৬), নাভিদুল হক (৯৪৩), ভিদিয়া অমৃত খান (৯৩২), এনামুল হক খান বাবু (৯২৪), মিজানুর রহমান (৯১৯ ভোট) পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে ফোরামের প্রার্থী মহিউদ্দিন চৌধুরী (১০২০ ভোট) ও মোহাম্মদ আব্দুস সালাম (১০১৪ ভোট) সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জিতেছেন। এই অঞ্চলে সম্মিলিত পরিষদ থেকে পরিচালক নির্বাচিত হওয়া বাকি সাতজন হলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১০১১ ভোট), তানভীর হাবিব (৯৯২), এ এম শফিউল করিম খোকন (৯৮৬), মো. হাসান জেকি (৯৬৮), আহসানুল হক (৯৪৬), রাকিবুল আলম চৌধুরী (৯৪৬) ও মোহাম্মদ মেরাজ-ই-মোস্তফা (৯৩৯ ভোট)।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর পরিচালক সৈয়দ ফরহাত আনোয়ার নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন।
বোর্ডের অপর দুই সদস্য ছিলেন এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ এন করিম ও ডিসিসিআইএর সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম।
ঢাকা: দেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ বিজয়ী হয়েছে। সংগঠনের ৩৫টি পরিচালক পদের মধ্যে ২৪টিতে বিজয়ী হয়েছে সম্মিলিত পরিষদ। আর বাকি ১১টি পরিচালক পদে বিজয়ী হয়েছেন নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী অপর প্যানেল ফোরামের প্রার্থীরা।
এদিকে, বিজিএমইএর পরিচালক পর্ষদের নির্বাচনে পরিচালক পদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল লিডার ফারুক হাসানের ভবিষ্যৎ সভাপতি হওয়ার বিষয়টি প্রায় নিশ্চিত। তিনি ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চল মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০৪ ভোট পেয়েছেন। ২০ এপ্রিল নতুন কমিটি দায়িত্ব নেবে।
এবারের নির্বাচনের প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ঢাকা ও চট্টগ্রামের ৩৫টি পরিচালক পদের মধ্যে সম্মিলিত পরিষদ পেয়েছে ২৪টি। আর বর্তমানে বিজিএমইএর বর্তমান নেতৃত্বে থাকা ফোরাম পেয়েছে ১১টি। অন্যদিক, বিজিএমইএর বর্তমান সভাপতি রুবানা হক ১ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে তাঁর ফোরামের প্যানেল লিডার এ বি এম শামসুদ্দিন ৯০৪ ভোট পেয়ে ২৮তম অবস্থানে রয়েছেন।
ঢাকা অঞ্চলের ২৬টি পদের মধ্যে ৯১২টি ভোট পেয়ে ২৬তম হয়েছেন সম্মিলিত পরিষদের সাজ্জাদুর রহমান মৃধা। রোববার নির্ধারিত সময় সকাল ৯টায় ঢাকার হোটেল র্যাডিসনে ও বিজিএমইএর চট্টগ্রাম কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। দুপুরে মধ্যাহ্নভোজের বিরতি দিয়ে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ।
দিনভর ১০টি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। মোট ২ হাজার ৩১৪ ভোটের মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৮৫৩ ও চট্টগ্রামে ৪৬১টি ভোট ছিল। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৬০৪টি এবং চট্টগ্রামে ৩৯২টি ভোট পড়েছে। অর্থাৎ গড়ে ৮৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।
আরও যারা জিতেছেন
ঢাকা অঞ্চল থেকে সম্মিলিত পরিষদের এস এম মান্নান কচি (১০৭৮ ভোট), আরশাদ জামাল দিপু (১০৫১), শহিদুল্লাহ আজিম (১০৫১), শেহরিন সালাম ঐশী (১০২২), আসিফ আশরাফ (১০২২), মহিউদ্দিন রুবেল (১০১৩), তানভীর আহমেদ (৯৮৮), খসরু চৌধুরী (৯৮৬), আব্দুল্লাহিল রাকিব (৯৭০), হারুন অর রশিদ (৯৫০), রাজিব চৌধুরী (৯৪১),মিরান আলী (৯২৫), খন্দকার রফিকুল ইসলাম (৯২২), ইমরানুর রহমান (৯২১) ও নাসির উদ্দিন (৯১৪ ভোট) বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা অঞ্চল থেকে ফোরামের প্রার্থী এম এ রহিম ফিরোজ (১০৬৮ ভোট), মাহমুদ হাসান খান বাবু (১০৩০), আসিফ ইব্রাহীম (৯৮৮), ফয়সাল সামাদ (৯৮৬), নাভিদুল হক (৯৪৩), ভিদিয়া অমৃত খান (৯৩২), এনামুল হক খান বাবু (৯২৪), মিজানুর রহমান (৯১৯ ভোট) পরিচালক পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে ফোরামের প্রার্থী মহিউদ্দিন চৌধুরী (১০২০ ভোট) ও মোহাম্মদ আব্দুস সালাম (১০১৪ ভোট) সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জিতেছেন। এই অঞ্চলে সম্মিলিত পরিষদ থেকে পরিচালক নির্বাচিত হওয়া বাকি সাতজন হলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১০১১ ভোট), তানভীর হাবিব (৯৯২), এ এম শফিউল করিম খোকন (৯৮৬), মো. হাসান জেকি (৯৬৮), আহসানুল হক (৯৪৬), রাকিবুল আলম চৌধুরী (৯৪৬) ও মোহাম্মদ মেরাজ-ই-মোস্তফা (৯৩৯ ভোট)।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর পরিচালক সৈয়দ ফরহাত আনোয়ার নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন।
বোর্ডের অপর দুই সদস্য ছিলেন এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ এন করিম ও ডিসিসিআইএর সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
২ মিনিট আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেলা ২টা ১০ মিনিটে ৪২৩ জন যাত্রী নিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪তম আন্তর্জাতিক গন্তব্য রিয়াদের উদ্দেশে যাত্রা করে।
১৯ মিনিট আগেশিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
২ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১৩ ঘণ্টা আগে