নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি আর কত দিন পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা থাকবে—এমন প্রশ্ন তুলেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলি ও নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড থিজ উডস্ট্রা।
আজ মঙ্গলবার তৈরি পোশাক খাতের পরিবেশবান্ধব রূপান্তরকে টেকসই করার বিষয়ে আয়োজিত এক সংলাপে তিনি এ প্রশ্ন তোলেন। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এই সংলাপের আয়োজন করে।
বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড থিজ উডস্ট্রা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এলডিসি উত্তরণের পরে ন্যূনতম মজুরির ফাঁদ থেকে বের হতে হবে। এ অবস্থায় দেশের তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি আর কত দিন পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা থাকবে, বর্তমানে এটিই জরুরি প্রশ্ন।’
থিজ উডস্ট্রা বলেন, বাংলাদেশকে তার গ্রোথ মডেল নিয়ে পুনরায় চিন্তা করা প্রয়োজন। এলডিসি উত্তরণের পরে বাংলাদেশের জন্য একই সঙ্গে সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে। ফলে বিষয়টি মাথায় রেখে দেশের পোশাক খাতের ৪৫ লাখ শ্রমিকের কথা আমাদের চিন্তা করতে হবে। বর্তমান বাস্তবতায় শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি ও কাজের পরিবেশ উন্নত করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
একই বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলি বলেন, ‘আমাদের এখন ফেয়ার মজুরি এবং এই মজুরি নিশ্চিতে ব্র্যান্ডস ও বায়ারসদের ভূমিকা নিয়ে কথা বলা প্রয়োজন। পাঁচ বছর আগে সর্বশেষ মজুরি বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় একটি সাধারণ পরিবারের জন্য ৮ হাজার টাকা মোটেও হেলদি (চরার মতো) মজুরি নয়। মজুরি বাড়ানোর বিষয়ে উদ্যোক্তা ও সরকারের পাশাপাশি ব্র্যান্ড ও বায়ারসদেরও এগিয়ে আসতে হবে।’
সংলাপে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম প্রধান অতিথি ছিলেন। চার্লস হোয়াটলি ছাড়াও সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে।
হেড থিজ উডস্ট্রা ছাড়াও প্যানেল আলোচক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা ফেলো মুনতাসির কামাল। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি আর কত দিন পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা থাকবে—এমন প্রশ্ন তুলেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলি ও নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড থিজ উডস্ট্রা।
আজ মঙ্গলবার তৈরি পোশাক খাতের পরিবেশবান্ধব রূপান্তরকে টেকসই করার বিষয়ে আয়োজিত এক সংলাপে তিনি এ প্রশ্ন তোলেন। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এই সংলাপের আয়োজন করে।
বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড থিজ উডস্ট্রা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এলডিসি উত্তরণের পরে ন্যূনতম মজুরির ফাঁদ থেকে বের হতে হবে। এ অবস্থায় দেশের তৈরি পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি আর কত দিন পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা থাকবে, বর্তমানে এটিই জরুরি প্রশ্ন।’
থিজ উডস্ট্রা বলেন, বাংলাদেশকে তার গ্রোথ মডেল নিয়ে পুনরায় চিন্তা করা প্রয়োজন। এলডিসি উত্তরণের পরে বাংলাদেশের জন্য একই সঙ্গে সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে। ফলে বিষয়টি মাথায় রেখে দেশের পোশাক খাতের ৪৫ লাখ শ্রমিকের কথা আমাদের চিন্তা করতে হবে। বর্তমান বাস্তবতায় শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি ও কাজের পরিবেশ উন্নত করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
একই বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াটলি বলেন, ‘আমাদের এখন ফেয়ার মজুরি এবং এই মজুরি নিশ্চিতে ব্র্যান্ডস ও বায়ারসদের ভূমিকা নিয়ে কথা বলা প্রয়োজন। পাঁচ বছর আগে সর্বশেষ মজুরি বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় একটি সাধারণ পরিবারের জন্য ৮ হাজার টাকা মোটেও হেলদি (চরার মতো) মজুরি নয়। মজুরি বাড়ানোর বিষয়ে উদ্যোক্তা ও সরকারের পাশাপাশি ব্র্যান্ড ও বায়ারসদেরও এগিয়ে আসতে হবে।’
সংলাপে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম প্রধান অতিথি ছিলেন। চার্লস হোয়াটলি ছাড়াও সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে।
হেড থিজ উডস্ট্রা ছাড়াও প্যানেল আলোচক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা ফেলো মুনতাসির কামাল। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
১০ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
১০ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে