নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যবসার জন্যে পরিবেশ কঠিন করে রাখা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ফরেন চেম্বারের সভাপতি জাবেদ আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
রোববার (৪ মে ) রাজধানীর বনানীতে একটি হোটেলে ‘আসন্ন বাজেটে রাজস্ব খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি’ নিয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ফরেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বা এফআইসিসিআই, সনদপ্রাপ্ত হিসাববিদদের সংগঠন দ্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) ও জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (জেবিসিসিআই)।
জাবেদ আখতার বলেন, ‘আমরা এমন একটি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, বিনিয়োগবান্ধব বাজেট চাই, যা রাজস্ব আহরণ, ঋণের বোঝা এবং কর পরিশোধে শৃঙ্খলা আনার দিকে মনোযোগ দেবে। আমরা চাই পূর্বাভাসযোগ্য ট্যাক্স পলিসি এবং নীতিগত ধারাবাহিকতা, যাতে ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারে। আগামী বাজেটে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
অনুষ্ঠানে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, যাঁরা আয়কর রিটার্ন জমা দেন না কিংবা নানাভাবে কর ফাঁকি দেন বা করা অব্যাহতি নেন, তাঁদের কাছ থেকে কর আদায়ের জন্য এখন কর কর্মকর্তাদের লক্ষ্যমাত্রা (টার্গেট) দেওয়া হবে।
আবদুর রহমান বলেন, যারা আয় কর দেননা তাঁদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে। শুরু থেকেই বিপুল পরিমাণে কর অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবছর যে পরিমাণ রাজস্ব আদায় করা হয়, সমপরিমাণ অর্থ কর অব্যাহতির কারণে চলে যায়।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট প্রতিষ্ঠান স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোম্পানির অংশীদার স্নেহাশীষ বড়ুয়া।
আবদুর রহমান খান বলেন, কমিশনারেটে নির্দেশনা দেওয়া হবে, টার্গেট দেওয়া হবে, এ বছর ও পরবর্তী বছরের জন্য। যাতে তাঁরা নন-ফাইলার্সদের (যাঁরা রিটার্ন জমা দেন না) থেকে কী পরিমাণ কর সংগ্রহ করতে পারল, রিবেটার্সদের (ছাড় পাওয়া) থেকে কত কর সংগ্রহ করতে পারল, তা বোঝা যাবে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন, আগামী বাজেটে ব্যবসা সহজীকরণের নানা উদ্যোগ থাকবে। তবে রাজস্ব আহরণও কমবে না, সেদিকে নজর থাকবে।
স্বাগত বক্তব্যে ফরেন চেম্বারের সভাপতি জাবেদ আখতার বলেন, ‘ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
মাসরুর রিয়াজ বাংলাদেশের অর্থনীতির চ্যালেঞ্জসমূহ তুলে ধরে বলেন, মুদ্রাস্ফীতি প্রায় দুই অঙ্কে এবং বৈদেশিক বিনিয়োগ ছয় বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকায় আমাদের দ্রুত আর্থিক ও মুদ্রানীতি গ্রহণ করতে হবে।
তিনি ঋণ ব্যবস্থাপনা, শাসন কাঠামো এবং ব্যাংকিং খাতে সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন, পাশাপাশি বলেন, ঋণের সুদ ও সার্ভিসিং খরচ বৃদ্ধি উৎপাদনমুখী বিনিয়োগে বাধা তৈরি করছে এবং দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয় নীতি বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের কার্যকরী ভূমিকা নিশ্চিত করা এবং সরকারি বিনিয়োগের স্বচ্ছতা বাড়ানো ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে সাহায্য করবে।
স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, ধীরে ধীরে পরিবর্তন যথেষ্ট নয়—আমরা এমন একটি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, বিনিয়োগবান্ধব বাজেট চাই, যা রাজস্ব আহরণ, ঋণের বোঝা এবং কর পরিশোধে শৃঙ্খলা আনার দিকে মনোযোগ দেবে।
তিনি বাংলাদেশের নিম্ন ট্যাক্স-টু-জিডিপি অনুপাতকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে কর কাঠামো বিস্তৃত করা, ভ্যাট আধুনিকায়ন এবং কর ব্যবস্থার সম্পূর্ণ অটোমেশন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
আইসিএবি প্রেসিডেন্ট মারিয়া হাওলাদার বলেন, ‘আমরা চাই পূর্বাভাসযোগ্য ট্যাক্স পলিসি এবং নীতিগত ধারাবাহিকতা, যাতে ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারে।’
তিনি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি এবং টেকসই বিনিয়োগের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে না পারলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কেন আসবে?’
জেবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট তারেক রফি ভূঁইয়া (জুন) বাজেটে ব্যবসার সহজীকরণের ওপর জোর দেওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘এটি বাংলাদেশ-জাপান অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।’
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের সিইও মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, মারুবেনি করপোরেশনের কান্ট্রি হেড মানাবু সুগাওয়ারা, জেবিসিসিআইয়ের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল ইউজি আন্দো, এনবিআরের সাবেক সদস্য ড. আবদুল মান্নান শিকদার এবং সরকারের সাবেক সচিব মো. আফজাল হোসেন।
ব্যবসার জন্যে পরিবেশ কঠিন করে রাখা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ফরেন চেম্বারের সভাপতি জাবেদ আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
রোববার (৪ মে ) রাজধানীর বনানীতে একটি হোটেলে ‘আসন্ন বাজেটে রাজস্ব খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি’ নিয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ফরেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বা এফআইসিসিআই, সনদপ্রাপ্ত হিসাববিদদের সংগঠন দ্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) ও জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (জেবিসিসিআই)।
জাবেদ আখতার বলেন, ‘আমরা এমন একটি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, বিনিয়োগবান্ধব বাজেট চাই, যা রাজস্ব আহরণ, ঋণের বোঝা এবং কর পরিশোধে শৃঙ্খলা আনার দিকে মনোযোগ দেবে। আমরা চাই পূর্বাভাসযোগ্য ট্যাক্স পলিসি এবং নীতিগত ধারাবাহিকতা, যাতে ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারে। আগামী বাজেটে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
অনুষ্ঠানে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, যাঁরা আয়কর রিটার্ন জমা দেন না কিংবা নানাভাবে কর ফাঁকি দেন বা করা অব্যাহতি নেন, তাঁদের কাছ থেকে কর আদায়ের জন্য এখন কর কর্মকর্তাদের লক্ষ্যমাত্রা (টার্গেট) দেওয়া হবে।
আবদুর রহমান বলেন, যারা আয় কর দেননা তাঁদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে। শুরু থেকেই বিপুল পরিমাণে কর অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবছর যে পরিমাণ রাজস্ব আদায় করা হয়, সমপরিমাণ অর্থ কর অব্যাহতির কারণে চলে যায়।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট প্রতিষ্ঠান স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোম্পানির অংশীদার স্নেহাশীষ বড়ুয়া।
আবদুর রহমান খান বলেন, কমিশনারেটে নির্দেশনা দেওয়া হবে, টার্গেট দেওয়া হবে, এ বছর ও পরবর্তী বছরের জন্য। যাতে তাঁরা নন-ফাইলার্সদের (যাঁরা রিটার্ন জমা দেন না) থেকে কী পরিমাণ কর সংগ্রহ করতে পারল, রিবেটার্সদের (ছাড় পাওয়া) থেকে কত কর সংগ্রহ করতে পারল, তা বোঝা যাবে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন, আগামী বাজেটে ব্যবসা সহজীকরণের নানা উদ্যোগ থাকবে। তবে রাজস্ব আহরণও কমবে না, সেদিকে নজর থাকবে।
স্বাগত বক্তব্যে ফরেন চেম্বারের সভাপতি জাবেদ আখতার বলেন, ‘ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। একক ভ্যাট কাঠামো প্রয়োজন। কাস্টমসের দায়িত্ব কর সংগ্রহ করা নয়, তাদের কাজ ব্যবসায় সহায়তা করা। ব্যবসা বাড়লে রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়বে।’
মাসরুর রিয়াজ বাংলাদেশের অর্থনীতির চ্যালেঞ্জসমূহ তুলে ধরে বলেন, মুদ্রাস্ফীতি প্রায় দুই অঙ্কে এবং বৈদেশিক বিনিয়োগ ছয় বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকায় আমাদের দ্রুত আর্থিক ও মুদ্রানীতি গ্রহণ করতে হবে।
তিনি ঋণ ব্যবস্থাপনা, শাসন কাঠামো এবং ব্যাংকিং খাতে সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন, পাশাপাশি বলেন, ঋণের সুদ ও সার্ভিসিং খরচ বৃদ্ধি উৎপাদনমুখী বিনিয়োগে বাধা তৈরি করছে এবং দুর্বল প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয় নীতি বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের কার্যকরী ভূমিকা নিশ্চিত করা এবং সরকারি বিনিয়োগের স্বচ্ছতা বাড়ানো ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে সাহায্য করবে।
স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, ধীরে ধীরে পরিবর্তন যথেষ্ট নয়—আমরা এমন একটি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, বিনিয়োগবান্ধব বাজেট চাই, যা রাজস্ব আহরণ, ঋণের বোঝা এবং কর পরিশোধে শৃঙ্খলা আনার দিকে মনোযোগ দেবে।
তিনি বাংলাদেশের নিম্ন ট্যাক্স-টু-জিডিপি অনুপাতকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে কর কাঠামো বিস্তৃত করা, ভ্যাট আধুনিকায়ন এবং কর ব্যবস্থার সম্পূর্ণ অটোমেশন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
আইসিএবি প্রেসিডেন্ট মারিয়া হাওলাদার বলেন, ‘আমরা চাই পূর্বাভাসযোগ্য ট্যাক্স পলিসি এবং নীতিগত ধারাবাহিকতা, যাতে ব্যবসায়ীরা সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারে।’
তিনি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি এবং টেকসই বিনিয়োগের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে না পারলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কেন আসবে?’
জেবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট তারেক রফি ভূঁইয়া (জুন) বাজেটে ব্যবসার সহজীকরণের ওপর জোর দেওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘এটি বাংলাদেশ-জাপান অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।’
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের সিইও মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, মারুবেনি করপোরেশনের কান্ট্রি হেড মানাবু সুগাওয়ারা, জেবিসিসিআইয়ের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল ইউজি আন্দো, এনবিআরের সাবেক সদস্য ড. আবদুল মান্নান শিকদার এবং সরকারের সাবেক সচিব মো. আফজাল হোসেন।
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
২ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি খাতের আরব বাংলাদেশ (এবি) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার পরিচালনা পর্ষদের সভায় তিনি পদত্যাগ করেন।
৯ ঘণ্টা আগে