নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যপ্রযুক্তির বর্তমান সময়ে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ভালো সম্ভাবনা থাকলেও নানা কারণে বাংলাদেশ এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এসব সমস্যার মধ্যে সহায়ক নীতিমালার অনুপস্থিতি, ব্যবহারকারীদের আস্থাহীনতা, অপ্রতুল অবকাঠামো, নিয়ন্ত্রক সংস্থার সমন্বয়হীনতা এবং ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির দ্রুত মূল্য বৃদ্ধিই বড়। এসব সমস্যার কারণে দেশে দৈনিক ১০-২০ কোটি টাকার প্রতারণামূলক লেনদেন হচ্ছে। এ ছাড়া ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লেনদেনও তুলনামূলক কম। এখন পর্যন্ত আর্থিক খাতে লেনদেনের ডিজিটাল পেমেন্ট হয়েছে মাত্র ২৭-২৮%, আর বাকি ৭০ শতাংশের বেশি প্রথাগত ব্যবস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে।
আজ বৃহস্পতিবার ডিসিসিআই আয়োজিত ফোকাস গ্রুপ আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ডিসিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত ‘সবার জন্য ডিজিটাল ব্যাংকিং: আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ব্যবধান দূরীকরণ’ শীর্ষক আলোচনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে ২০১১ সালে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু হলেও বর্তমানে দেশের প্রায় ৫৪ শতাংশ মানুষ এ সুবিধা ব্যবহার করছে, যার মাধ্যমে সহজভাবে আর্থিক সেবা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। তবে সাইবার নিরাপত্তা, ভোক্তাদের অধিকার সংরক্ষণ এবং আস্থার অভাবের কারণে এখানের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। সেই সঙ্গে ডিজিটাল সার্ভিসে আরও সাশ্রয়ী করা, ফিন্যান্সিয়াল ও ডিজিটাল লিটারেসি বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংক ও ফিনটেক নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যকার সমন্বয় আরও বৃদ্ধিও জরুরি। আর্থিক ডিজিটাল সেবার সঙ্গে আস্থা ও নিরাপত্তার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত, যার ওপর সবাইকে গুরুত্বারোপ করতে হবে বলে মতপ্রকাশ করেন তিনি।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, দেশে ডিজিটাল সেবার আধুনিকায়ন ও নিশ্চিতকরণের জন্য সরকার, বেসরকারি খাত এবং শিক্ষা খাত একই লক্ষ্যে কাজ করছে। ডিজিটাল ব্যবস্থার আধুনিকায়নে অন্তর্ভুক্তি, অভিগম্যতা, একত্রীকরণ ও বিস্তার—এ চারটি বিষয়ের ওপর অধিক হারে গুরুত্ব দিচ্ছে। ডেটা নিবন্ধনের প্রক্রিয়া যথাযথ না হওয়া পাঁচ কোটি নাগরিকের ডেটা ডার্ক ওয়েবে পাওয়া গেছে, তাই ডেটা এনক্রিপশনের প্রক্রিয়া যথাযথ হওয়ার পাশাপাশি নজরদারি জোরদার করতে হবে।
সরকার ব্যক্তিগত ডেটা সংরক্ষণ অর্ডিন্যান্স করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যা আগামী এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে আশা প্রকাশ করেন তিনি। সচিব বলেন, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, লোকবলসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং সরকার থেকে যথাযথ নীতি সহায়তা প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. এজাজুল ইসলাম বলেন, ডেবিট, ক্রেডিট, ডিপোজিট, ইনস্যুরেন্স এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রভৃতি আর্থিক সেবায় দেশ বহু দূর এগিয়েছে, তবে অধিকসংখ্যক জনগণকে এ ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে।
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৩ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকার মানি সার্কুলেশন হয়েছে, এর মধ্যে ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে সাধারণ জনগণের হাতে রয়েছে ২ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা এবং ব্যাংকের কাছে রয়েছে মাত্র ২৯ হাজার কোটি টাকা।
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত আর্থিক খাতে লেনদেনের ডিজিটাল পেমেন্ট হয়েছে মাত্র ২৭-২৮%, আর বাকি ৭০ শতাংশের বেশি প্রথাগত ব্যবস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে।
মূল প্রবন্ধে রবি আজিয়াটার হেড অব কমার্শিয়াল পার্টনারশিপ সানজিদ হাসান বলেন, ‘২০২৫ সালে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোর ডিজিটাল ব্যাংকিং খাতে বাজার ৪৬৭৮ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেটি ২০৩৩ সালে ১১২৩৮ দশমিক ৬ মিলিয়নে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের গতানুগতিক ব্যাংকিং কার্যক্রমের বিষয়ে অনেকের আস্থার অভাব রয়েছে, যেখানে ডিজিটাল কার্যক্রম বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করে।’
দেশের ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের বাজার ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার সুযোগ রয়েছে বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন। তবে এটাকে নিরাপদ করতে হলে, একটি সমন্বিত ও সাইবার নিরাপত্তা ইকো সিস্টেম চালু একান্ত আবশ্যক, অন্যথায় বড় ধরনের বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি কার্যক্রম আরও বাড়ানোর ওপর প্রতি জোরারোপ করেন তিনি।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের নির্ধারিত আলোচনায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার (ডিবি) মো. ইলিয়াস জিকো বলেন, আর্থিক খাতে ডিজিটাল ব্যবস্থার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসংখ্য গ্রাহক প্রতারিত হচ্ছেন, তাই মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার অ্যাকাউন্ট খোলার পর নবায়নের পদ্ধতি চালুর বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে। এ ছাড়া আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানকে গ্রাহকদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তার ওপর বেশি মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন। তিনি জানান, প্রতিদিন প্রায় ১০-২০ কোটি টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে লেনদেন হচ্ছে, তাই সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
শান্তা এসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান বলেন, দেশে ৬৪টি ব্যাংক রয়েছে, তারপরও ডিজিটাল ব্যাংক চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি জানান, আর্থিক খাতে ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতার কারণে মূলত খেলাপির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, সেই সঙ্গে আর্থিক অনিয়মের বিষয়ের বিচার কার্যক্রমের সংস্কারের ওপর তিনি জোরারোপ করেন।
তথ্যপ্রযুক্তির বর্তমান সময়ে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ভালো সম্ভাবনা থাকলেও নানা কারণে বাংলাদেশ এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এসব সমস্যার মধ্যে সহায়ক নীতিমালার অনুপস্থিতি, ব্যবহারকারীদের আস্থাহীনতা, অপ্রতুল অবকাঠামো, নিয়ন্ত্রক সংস্থার সমন্বয়হীনতা এবং ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির দ্রুত মূল্য বৃদ্ধিই বড়। এসব সমস্যার কারণে দেশে দৈনিক ১০-২০ কোটি টাকার প্রতারণামূলক লেনদেন হচ্ছে। এ ছাড়া ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লেনদেনও তুলনামূলক কম। এখন পর্যন্ত আর্থিক খাতে লেনদেনের ডিজিটাল পেমেন্ট হয়েছে মাত্র ২৭-২৮%, আর বাকি ৭০ শতাংশের বেশি প্রথাগত ব্যবস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে।
আজ বৃহস্পতিবার ডিসিসিআই আয়োজিত ফোকাস গ্রুপ আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ডিসিসিআই কার্যালয়ে আয়োজিত ‘সবার জন্য ডিজিটাল ব্যাংকিং: আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ব্যবধান দূরীকরণ’ শীর্ষক আলোচনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে ২০১১ সালে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু হলেও বর্তমানে দেশের প্রায় ৫৪ শতাংশ মানুষ এ সুবিধা ব্যবহার করছে, যার মাধ্যমে সহজভাবে আর্থিক সেবা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। তবে সাইবার নিরাপত্তা, ভোক্তাদের অধিকার সংরক্ষণ এবং আস্থার অভাবের কারণে এখানের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। সেই সঙ্গে ডিজিটাল সার্ভিসে আরও সাশ্রয়ী করা, ফিন্যান্সিয়াল ও ডিজিটাল লিটারেসি বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাংক ও ফিনটেক নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যকার সমন্বয় আরও বৃদ্ধিও জরুরি। আর্থিক ডিজিটাল সেবার সঙ্গে আস্থা ও নিরাপত্তার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত, যার ওপর সবাইকে গুরুত্বারোপ করতে হবে বলে মতপ্রকাশ করেন তিনি।
আইসিটি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, দেশে ডিজিটাল সেবার আধুনিকায়ন ও নিশ্চিতকরণের জন্য সরকার, বেসরকারি খাত এবং শিক্ষা খাত একই লক্ষ্যে কাজ করছে। ডিজিটাল ব্যবস্থার আধুনিকায়নে অন্তর্ভুক্তি, অভিগম্যতা, একত্রীকরণ ও বিস্তার—এ চারটি বিষয়ের ওপর অধিক হারে গুরুত্ব দিচ্ছে। ডেটা নিবন্ধনের প্রক্রিয়া যথাযথ না হওয়া পাঁচ কোটি নাগরিকের ডেটা ডার্ক ওয়েবে পাওয়া গেছে, তাই ডেটা এনক্রিপশনের প্রক্রিয়া যথাযথ হওয়ার পাশাপাশি নজরদারি জোরদার করতে হবে।
সরকার ব্যক্তিগত ডেটা সংরক্ষণ অর্ডিন্যান্স করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যা আগামী এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে আশা প্রকাশ করেন তিনি। সচিব বলেন, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, লোকবলসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং সরকার থেকে যথাযথ নীতি সহায়তা প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. এজাজুল ইসলাম বলেন, ডেবিট, ক্রেডিট, ডিপোজিট, ইনস্যুরেন্স এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রভৃতি আর্থিক সেবায় দেশ বহু দূর এগিয়েছে, তবে অধিকসংখ্যক জনগণকে এ ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে।
চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৩ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকার মানি সার্কুলেশন হয়েছে, এর মধ্যে ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে সাধারণ জনগণের হাতে রয়েছে ২ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা এবং ব্যাংকের কাছে রয়েছে মাত্র ২৯ হাজার কোটি টাকা।
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত আর্থিক খাতে লেনদেনের ডিজিটাল পেমেন্ট হয়েছে মাত্র ২৭-২৮%, আর বাকি ৭০ শতাংশের বেশি প্রথাগত ব্যবস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে।
মূল প্রবন্ধে রবি আজিয়াটার হেড অব কমার্শিয়াল পার্টনারশিপ সানজিদ হাসান বলেন, ‘২০২৫ সালে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোর ডিজিটাল ব্যাংকিং খাতে বাজার ৪৬৭৮ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেটি ২০৩৩ সালে ১১২৩৮ দশমিক ৬ মিলিয়নে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের গতানুগতিক ব্যাংকিং কার্যক্রমের বিষয়ে অনেকের আস্থার অভাব রয়েছে, যেখানে ডিজিটাল কার্যক্রম বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করে।’
দেশের ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের বাজার ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার সুযোগ রয়েছে বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন। তবে এটাকে নিরাপদ করতে হলে, একটি সমন্বিত ও সাইবার নিরাপত্তা ইকো সিস্টেম চালু একান্ত আবশ্যক, অন্যথায় বড় ধরনের বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি কার্যক্রম আরও বাড়ানোর ওপর প্রতি জোরারোপ করেন তিনি।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের নির্ধারিত আলোচনায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার (ডিবি) মো. ইলিয়াস জিকো বলেন, আর্থিক খাতে ডিজিটাল ব্যবস্থার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসংখ্য গ্রাহক প্রতারিত হচ্ছেন, তাই মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার অ্যাকাউন্ট খোলার পর নবায়নের পদ্ধতি চালুর বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে। এ ছাড়া আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানকে গ্রাহকদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তার ওপর বেশি মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন। তিনি জানান, প্রতিদিন প্রায় ১০-২০ কোটি টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে লেনদেন হচ্ছে, তাই সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
শান্তা এসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান বলেন, দেশে ৬৪টি ব্যাংক রয়েছে, তারপরও ডিজিটাল ব্যাংক চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি জানান, আর্থিক খাতে ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতার কারণে মূলত খেলাপির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, সেই সঙ্গে আর্থিক অনিয়মের বিষয়ের বিচার কার্যক্রমের সংস্কারের ওপর তিনি জোরারোপ করেন।
দেশের প্রশিক্ষিত রন্ধনশিল্পীরা (শেফ) এখন থেকে পাবেন আন্তর্জাতিক মানের সনদ। রাজধানীর গুলশানের এক হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল কালিনারি ইনস্টিটিউট (আইসিআই) ও যুক্তরাজ্যের ওয়ার্ল্ড মাস্টার শেফসের (ডব্লিউএমসি) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেগত সপ্তাহে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাপক দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে প্রায় ছয় গুণ বেশি। এমন ঢালাও পতনে সূচকের পাশাপাশি বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে ইলিশ উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়িয়ে বাজারে দাম সাধারণের নাগালের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নিয়েই সরকার ২০১৯-২০ অর্থবছরে হাতে নেয় ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প। তখন দেশে ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার টন।
৬ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কাস্টমসের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ কমিটি গঠন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে