নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিদ্যুৎ বিভাগের আওতায় বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগে ১ লাখ ২১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। প্রতিমন্ত্রী জানান, এসব বিনিয়োগের আওতায় ৩৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য মোহম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য দেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
প্রতিমন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ১৭ হাজার ১৬ কোটি ৭৭ লাখ, বিশ্বব্যাংকের ৯ হাজার ৩৬৭ কোটি ৪৪ লাখ, জার্মানির কেএফডব্লিউ ২ হাজার ৫৬৭ কোটি ৪২ লাখ, চায়না এক্সিম ব্যাংক ২০ হাজার ৪২ কোটি ৮৪ লাখ, ফ্রান্সের এএফডি ১ হাজার ২ কোটি ৪২ লাখ, এলওসি–ইন্ডিয়া ১৫ হাজার ৫৪৩ কোটি ১৫ লাখ, জাইকা ৪৮ হাজার ৪৩৯ কোটি ৭৩ লাখ, চীনের এআইআইবি ৫ হাজার ৪৪৭ কোটি ৬২ লাখ, ব্যাংক অব চায়না ৫৬ কোটি ১০ লাখ, এইচএসবিসি ব্যাংক ২৬১ কোটি এবং এসএমবিসি ১ হাজার ৪২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে দেশে ৪৬১ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্রিডে সংযুক্ত রয়েছে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে পিক সময়ে গড়ে ৪০০ থেকে ৪২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে।
এ ছাড়া বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে মোট ৫৬১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণাধীন। মোট ১ হাজার ৫৯ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৬টি নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর প্রক্রিয়াধীন। আর দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে মোট ২২৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৬টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের। মোট ১ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ২২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনাধীন।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের প্রশ্নের জবাব প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ৬টি গ্যাস কূপের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সরকার দলীয় সংসদ কাজিম উদ্দিন আহমেদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার মধ্যে আবাসিক খাতে ৫৫ শতাংশ, বাণিজ্যিক খাতে ১১ শতাংশ ও শিল্পখাতে ২৭ শতাংশ।
দেশের বিদ্যুৎ বিভাগের আওতায় বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগে ১ লাখ ২১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। প্রতিমন্ত্রী জানান, এসব বিনিয়োগের আওতায় ৩৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য মোহম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য দেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
প্রতিমন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ১৭ হাজার ১৬ কোটি ৭৭ লাখ, বিশ্বব্যাংকের ৯ হাজার ৩৬৭ কোটি ৪৪ লাখ, জার্মানির কেএফডব্লিউ ২ হাজার ৫৬৭ কোটি ৪২ লাখ, চায়না এক্সিম ব্যাংক ২০ হাজার ৪২ কোটি ৮৪ লাখ, ফ্রান্সের এএফডি ১ হাজার ২ কোটি ৪২ লাখ, এলওসি–ইন্ডিয়া ১৫ হাজার ৫৪৩ কোটি ১৫ লাখ, জাইকা ৪৮ হাজার ৪৩৯ কোটি ৭৩ লাখ, চীনের এআইআইবি ৫ হাজার ৪৪৭ কোটি ৬২ লাখ, ব্যাংক অব চায়না ৫৬ কোটি ১০ লাখ, এইচএসবিসি ব্যাংক ২৬১ কোটি এবং এসএমবিসি ১ হাজার ৪২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে দেশে ৪৬১ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্রিডে সংযুক্ত রয়েছে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে পিক সময়ে গড়ে ৪০০ থেকে ৪২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে।
এ ছাড়া বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে মোট ৫৬১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণাধীন। মোট ১ হাজার ৫৯ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৬টি নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর প্রক্রিয়াধীন। আর দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে মোট ২২৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৬টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের। মোট ১ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ২২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনাধীন।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের প্রশ্নের জবাব প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সাল থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ৬টি গ্যাস কূপের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সরকার দলীয় সংসদ কাজিম উদ্দিন আহমেদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার মধ্যে আবাসিক খাতে ৫৫ শতাংশ, বাণিজ্যিক খাতে ১১ শতাংশ ও শিল্পখাতে ২৭ শতাংশ।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৯ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৯ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে