নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঋণ কেলেঙ্কারি, অর্থ আত্মসাৎ, উচ্চ খেলাপি এবং সুশাসনের অভাবে ব্যাংক খাতের কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। দুর্নীতি এবং লুটেরাদের কবলে তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের বেশ কিছু ব্যাংক ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ বা মৃতপ্রায় অবস্থায় পৌঁছেছে। এমনকি বেসরকারি খাতের সর্ববৃহৎ প্রতিষ্ঠান খ্যাত ইসলামী ব্যাংক সরকারের মদদপুষ্ট এস আলম গ্রুপের মাধ্যমে অধিগ্রহণের পর একেবারে নাজুক দশায় বিরাজ করছে। অন্যান্য অনেক ব্যাংক একেবারেই না চলার মতো অবস্থায়! এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফল পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। ‘ব্যাংকিং খাতের সুশাসন ফিরিয়ে আনতে করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ এ সম্মেলনে কথা বলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
তিনি বলেন, কতগুলো ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’, সেটার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা আমার কাছে নাই। আমরা দেখেছি, তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রায় সবই একেবারে নাজেহাল। সেগুলোকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ বলা যায়। এগুলোর পারফরম্যান্স খারাপ। আরেকটু ধাক্কা লাগলেই মরে যাবে। এগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কমিটির পরিবর্তন আনতে হবে।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের হাতেই সাতটি ব্যাংক। এস আলম গ্রুপ একাই ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা ভাগিয়ে নিয়েছে। একসময় ইসলামী ব্যাংক দেশের সেরা ব্যাংক ছিল। দখলের পর সেটাও মুমূর্ষু হয়ে গেছে। এ ছাড়া একক গ্রাহকের জন্য ঋণসীমা নীতি লঙ্ঘন করে জনতা ব্যাংক অ্যানন টেক্স গ্রুপকে দিয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। এভাবে একক গোষ্ঠী যদি এত বেশি অর্থ বের করে নেয়, তাহলে অন্য গ্রাহকেরা কী পাবে?
এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিকভাবে লাইসেন্স পাওয়া তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের কিছু ব্যাংক মৃতপ্রায়। এদের চলনশক্তি নেই। এদের জনগণের করের টাকা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। এরা মরে যাক। এতে শুধু অর্থের অপচয় হচ্ছে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ব্যাংক খাতের চ্যালেঞ্জগুলো আর্থিক খাতের ওপর পড়ছে। দেশের পুঁজিবাজার অসুস্থ ও বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েছে। একইভাবে বিমা খাতও অগ্রহণযোগ্য অবস্থায় আছে। আর্থিক খাতে সুশাসনের জন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর সব খাতে অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। বিপরীতে যেকোনো মূল্যে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে।
ঋণ কেলেঙ্কারি, অর্থ আত্মসাৎ, উচ্চ খেলাপি এবং সুশাসনের অভাবে ব্যাংক খাতের কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। দুর্নীতি এবং লুটেরাদের কবলে তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের বেশ কিছু ব্যাংক ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ বা মৃতপ্রায় অবস্থায় পৌঁছেছে। এমনকি বেসরকারি খাতের সর্ববৃহৎ প্রতিষ্ঠান খ্যাত ইসলামী ব্যাংক সরকারের মদদপুষ্ট এস আলম গ্রুপের মাধ্যমে অধিগ্রহণের পর একেবারে নাজুক দশায় বিরাজ করছে। অন্যান্য অনেক ব্যাংক একেবারেই না চলার মতো অবস্থায়! এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফল পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। ‘ব্যাংকিং খাতের সুশাসন ফিরিয়ে আনতে করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ এ সম্মেলনে কথা বলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
তিনি বলেন, কতগুলো ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’, সেটার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা আমার কাছে নাই। আমরা দেখেছি, তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রায় সবই একেবারে নাজেহাল। সেগুলোকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ বলা যায়। এগুলোর পারফরম্যান্স খারাপ। আরেকটু ধাক্কা লাগলেই মরে যাবে। এগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কমিটির পরিবর্তন আনতে হবে।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের হাতেই সাতটি ব্যাংক। এস আলম গ্রুপ একাই ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা ভাগিয়ে নিয়েছে। একসময় ইসলামী ব্যাংক দেশের সেরা ব্যাংক ছিল। দখলের পর সেটাও মুমূর্ষু হয়ে গেছে। এ ছাড়া একক গ্রাহকের জন্য ঋণসীমা নীতি লঙ্ঘন করে জনতা ব্যাংক অ্যানন টেক্স গ্রুপকে দিয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। এভাবে একক গোষ্ঠী যদি এত বেশি অর্থ বের করে নেয়, তাহলে অন্য গ্রাহকেরা কী পাবে?
এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিকভাবে লাইসেন্স পাওয়া তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের কিছু ব্যাংক মৃতপ্রায়। এদের চলনশক্তি নেই। এদের জনগণের করের টাকা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। এরা মরে যাক। এতে শুধু অর্থের অপচয় হচ্ছে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ব্যাংক খাতের চ্যালেঞ্জগুলো আর্থিক খাতের ওপর পড়ছে। দেশের পুঁজিবাজার অসুস্থ ও বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েছে। একইভাবে বিমা খাতও অগ্রহণযোগ্য অবস্থায় আছে। আর্থিক খাতে সুশাসনের জন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর সব খাতে অনিয়ম বন্ধ করতে হবে। বিপরীতে যেকোনো মূল্যে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে।
২ বছর পূর্ণ করে বাংলাদেশে তৃতীয় বছরে পা দিল তাইওয়ানভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘কই তে’। এ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটির গুলশান আউটলেটে এক বিশেষ আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ‘কই তে’র সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা কোয়ে মা, চিফ বিজনেস অফিসার মি লাউ ইয়ং কিয়ং, কই তে বাংলাদেশের এবং ট্যাড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক...
১৪ ঘণ্টা আগেইআইবি ও ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুল অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্টের সহযোগিতায় সার্কুলার ইকোনমি নিয়ে তিন দিনব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে উদীয়মান উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে নেওয়া ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি জিপি অ্যাক্সিলারেটরের ‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তার’ সাফল্য উদ্যাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে গালা নাইট আয়োজনের মাধ্যমে অনুপ্রেরণামূলক এই উদ্যোগ উদ্যাপন করে
১৪ ঘণ্টা আগেঈদ উৎসবকে আরও জমজমাট করে তুলতে চলে এসেছে শীর্ষ ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড বাটার নতুন কালেকশন ‘স্টারলাইট’। অনন্য এই কালেকশন আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি ঈদের আনন্দকেও বহুগুণ বাড়িয়ে তুলবে। আপনার রুচি ক্ল্যাসিক বা আধুনিক—যেমনই হোক না কেন, বাটার নতুন এই কালেকশন আপনার প্রতিটি মুহূর্তকে আরও বেশি আনন্দদায়ক
১৪ ঘণ্টা আগে