নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা, যা ১ হাজার ৩২৬টি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। তবে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বরাদ্দের মাত্র ২১.৫২ শতাংশ ব্যয় হয়েছে, অর্থাৎ ৫৯ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। বরাদ্দের চেয়ে ব্যয় কম হওয়ায় সংশোধিত এডিপি ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে নতুন আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভায় ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে সংশোধিত এডিপি (আরএডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মূল বাজেটের তুলনায় ১৮ শতাংশ কম হয়েছে বরাদ্দ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চলতি অর্থবছরে এডিপিতে সরকারের বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নের ১০ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকাসহ বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৭৫ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। সেখান থেকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কমিয়ে করা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ১০ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা বাদে আরএডিপি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের অর্থায়ন ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা আর বৈদেশিক অনুদান ও ঋণ সহায়তা ৮১ হাজার কোটি টাকা।
সংশোধিত উন্নয়ন বাজেটে ৫ খাতে মোট উন্নয়ন বাজেটের ৬৪ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে, ২২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ১৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ বরাদ্দ নিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খাত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। তা ছাড়া মোট আরএডিপির ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ শিক্ষা খাতে, গৃহায়ণ ও কমিউনিটি খাতে ৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়নে ৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বরাদ্দের অর্থ যাতে ব্যবহার করা হয়, সে জন্য ১ হাজার ৪৩৭টি প্রকল্প আরএডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুমোদন করা হয়েছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় বাস্তবায়নের জন্য ২৩২টি প্রকল্পের তালিকা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আরএডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
আরএডিপিতে বরাদ্দ কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা খাত। এই তিন খাতে বরাদ্দ কমানো হয়েছে ৪৫ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ২০ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা, যা ছিল মোট বরাদ্দের ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ। কিন্তু আরএডিপিতে সেখান থেকে ১২ হাজার ২১৯ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। সেই হিসাবে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৮ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা, যা আরএডিপিতে মোট বরাদ্দের মাত্র ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ।
অন্যদিকে, শিক্ষা খাতে চলতি অর্থবছরের তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ ছিল। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই খাতে ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল, যা ছিল মোট বরাদ্দের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ। আরএডিপিতে শিক্ষা খাত থেকে ১১ হাজার ১৭৯ কোটি টাকা বাদ দেওয়া হয়েছে, সেই হিসাবে আরএডিপিতে মাত্র ৯.৪২ শতাংশ বরাদ্দ থাকছে শিক্ষা খাতে।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, দেশের শিক্ষা খাতের বেশির ভাগ প্রকল্প দুর্নীতিগ্রস্ত। দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শিক্ষা খাতের অনেক প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের পেনশনের ৭ থেকে ৮ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এটা সমাধানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ডিও লেটার দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনেক প্রকল্প বন্ধও করা হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের আরএডিপিতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেয়েছে ১০টি খাত। খাতগুলোর জন্য মোট বরাদ্দে প্রায় ৮১ দশমিক ৩১ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। খাতভিত্তিক বরাদ্দের চিত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, স্বাস্থ্য শিক্ষার মতো সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া প্রায় সব খাতেই কমবেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। শুধু পরিবেশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে কমানো হয়েছে ২২ হাজার ৪৩৪ কোটি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে ৮ হাজার ৮৫৪ কোটি, গৃহায়ণ ও কমিউনিটি সুবিধা খাত থেকে ৫ হাজার ২২৩ কোটি, স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়ন থেকে ১ হাজার ৩৩ কোটি, কৃষি থেকে ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত থেকে ২ হাজার ৪৩ কোটি এবং বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে ৪৫৯ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। তবে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ৫৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এতে এই খাতে আরএডিপিতে বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ১১ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা, যা ১ হাজার ৩২৬টি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। তবে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বরাদ্দের মাত্র ২১.৫২ শতাংশ ব্যয় হয়েছে, অর্থাৎ ৫৯ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। বরাদ্দের চেয়ে ব্যয় কম হওয়ায় সংশোধিত এডিপি ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে নতুন আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভায় ৪৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে সংশোধিত এডিপি (আরএডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মূল বাজেটের তুলনায় ১৮ শতাংশ কম হয়েছে বরাদ্দ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চলতি অর্থবছরে এডিপিতে সরকারের বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নের ১০ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকাসহ বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৭৫ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। সেখান থেকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কমিয়ে করা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ১০ হাজার ১২৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা বাদে আরএডিপি দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের অর্থায়ন ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা আর বৈদেশিক অনুদান ও ঋণ সহায়তা ৮১ হাজার কোটি টাকা।
সংশোধিত উন্নয়ন বাজেটে ৫ খাতে মোট উন্নয়ন বাজেটের ৬৪ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে, ২২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ১৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ বরাদ্দ নিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খাত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। তা ছাড়া মোট আরএডিপির ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ শিক্ষা খাতে, গৃহায়ণ ও কমিউনিটি খাতে ৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়নে ৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বরাদ্দের অর্থ যাতে ব্যবহার করা হয়, সে জন্য ১ হাজার ৪৩৭টি প্রকল্প আরএডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুমোদন করা হয়েছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় বাস্তবায়নের জন্য ২৩২টি প্রকল্পের তালিকা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আরএডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
আরএডিপিতে বরাদ্দ কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা খাত। এই তিন খাতে বরাদ্দ কমানো হয়েছে ৪৫ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপিতে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ২০ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা, যা ছিল মোট বরাদ্দের ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ। কিন্তু আরএডিপিতে সেখান থেকে ১২ হাজার ২১৯ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। সেই হিসাবে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৮ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা, যা আরএডিপিতে মোট বরাদ্দের মাত্র ৩ দশমিক ৯২ শতাংশ।
অন্যদিকে, শিক্ষা খাতে চলতি অর্থবছরের তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ ছিল। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই খাতে ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল, যা ছিল মোট বরাদ্দের ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ। আরএডিপিতে শিক্ষা খাত থেকে ১১ হাজার ১৭৯ কোটি টাকা বাদ দেওয়া হয়েছে, সেই হিসাবে আরএডিপিতে মাত্র ৯.৪২ শতাংশ বরাদ্দ থাকছে শিক্ষা খাতে।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, দেশের শিক্ষা খাতের বেশির ভাগ প্রকল্প দুর্নীতিগ্রস্ত। দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শিক্ষা খাতের অনেক প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের পেনশনের ৭ থেকে ৮ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এটা সমাধানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ডিও লেটার দেওয়া হয়েছে। দুর্নীতির কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনেক প্রকল্প বন্ধও করা হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের আরএডিপিতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেয়েছে ১০টি খাত। খাতগুলোর জন্য মোট বরাদ্দে প্রায় ৮১ দশমিক ৩১ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। খাতভিত্তিক বরাদ্দের চিত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, স্বাস্থ্য শিক্ষার মতো সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া প্রায় সব খাতেই কমবেশি বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। শুধু পরিবেশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে কমানো হয়েছে ২২ হাজার ৪৩৪ কোটি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে ৮ হাজার ৮৫৪ কোটি, গৃহায়ণ ও কমিউনিটি সুবিধা খাত থেকে ৫ হাজার ২২৩ কোটি, স্থানীয় সরকার ও পল্লি উন্নয়ন থেকে ১ হাজার ৩৩ কোটি, কৃষি থেকে ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত থেকে ২ হাজার ৪৩ কোটি এবং বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে ৪৫৯ কোটি টাকা কমানো হয়েছে। তবে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ৫৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এতে এই খাতে আরএডিপিতে বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ১১ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বেশ কয়েকটি পণ্যে ভ্যাট অব্যাহতির ঘোষণা দিয়েছে, যা বাজার স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে দেশে উৎপাদিত বিস্কুট, লবণ, সরিষার তেল, আটা, ময়দা, এলপি গ্যাসসহ বেশ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। কিছু পণ্যে উৎপাদন পর্যায়ে ও কিছুতে...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের তৈরি পোশাকশিল্প হঠাৎ করেই উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মুখোমুখি। বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার চাপ, ক্রমবর্ধমান উৎপাদন ব্যয় এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে আরও দুঃসংবাদ হলো, চলতি বছরের জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে পোশাক রপ্তানির ক্রয় আদেশ (ইউডি) ৪২ শতাংশ কমে গেছে, যা গত ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন।
৩ ঘণ্টা আগেঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
৪ ঘণ্টা আগেপবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ‘যাকাত ও ক্যাশ ওয়াক্ফ ক্যাম্পেইন-২০২৫’ শীর্ষক মাসব্যাপী একটি বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের পবিত্র
৪ ঘণ্টা আগে