মো. রবিউল ইসলাম, অভয়নগর (যশোর)
যশোরের অভয়নগরে ইটের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে ৮ থেকে ৯ টাকা দরে বিক্রি হওয়া ইটের দাম ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতে স্থানীয় পর্যায়ে ইটের ঘর নির্মাণকারীসহ আবাসন খাত সমস্যায় পড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে পরপর চার দফায় কয়লার মূল্যবৃদ্ধিকে দুষছেন ভাটা মালিকেরা।
বৃষ্টি না থাকায় নভেম্বর থেকে এই অঞ্চলে নির্মাণ মৌসুম শুরু হয়। এতে ইট বিক্রি বেড়ে যায়, ভাটার মালিকেরাও ইট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। তবে প্রতি ইউনিট ইটের দাম ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়েছে ইটের বাজারে। বিক্রি কমে যাওয়ায় ইটের উৎপাদনও কমে গেছে।
ইটভাটার মালিকদের তথ্যমতে, গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ থেকে সাড়ে ১১ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভালো মানের ইট ইউনিটপ্রতি ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ইটের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে ভাটার মালিকেরা বলছেন, গত বছরের এপ্রিল থেকে বিশ্বব্যাপী বাড়তে শুরু করে কয়লার দাম। ওই সময়ে বাজারে ইন্দোনেশিয়ার উন্নতমানের কয়লার দাম ছিল টনপ্রতি ৯ হাজার টাকা, সাউথ আফ্রিকার কয়লা ৮ হাজার টাকা। বর্তমানে একই মানের প্রতি টন কয়লা বিক্রি হচ্ছে ২১ হাজার টাকায়। এতে দেশের বাজারে ইটের উৎপাদন খরচও বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নওয়াপাড়ায় কয়লা কিনতে আসা মোশারেফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, পাবনা থেকে শাহিনুর রহমান, মেহেরপুর থেকে নুর ইসলাম, নাভারণ থেকে খালেক বলেন, কয়লার দাম অনেক বেশি। তাই এবার দেরিতে ভাটায় আগুন দিচ্ছেন। এক-দুই গাড়ি কয়লা কিনে ভাটা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়লা মজুত করতে পারছেন না। প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ ইট তৈরি করলেও এবার ৬ থেকে ৭ লাখের বেশি ইট বানানো যাবে না বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
যশোর সদর উপজেলার ইটভাটা মালিক সমিতির সহসভাপতি আলহাজ নাজিরউদ্দিন বলেন, ‘আমার তিনটা ভাটা। আমি প্রতিবছর ২ কোটি ১০ লাখ ইট তৈরি করি। এবার এর অর্ধেক ইটও বানাতে পারব না।
ভাটা মালিকেরা বলছেন, এক বছর আগেও ভালো মানের কয়লার টন ছিল ১০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় কয়লার টন ১৪ হাজার টাকা, তৃতীয় দফায় ১৬ হাজার টাকা হয়। এখন প্রতি টন কয়লা ২১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এভাবে প্রতিনিয়ত কয়লার দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে আমদানিকারকেরা। এতে ইটের উৎপাদনও স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেকে নেমে আসবে।
বেশ কয়েকটি ইটভাটার মালিক জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের শেষ দিকে তাঁরা ইটভাটার জন্য কয়লা কিনে রাখেন। এ বছর কয়লার দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো মজুত করা যায়নি। এ ছাড়া কয়লার দাম বেশি থাকায় বেশ কয়েকটি ইটভাটা চালুই করতে পারেননি মালিকেরা। এ তালিকায় রয়েছে মোরাদ ব্রিকস, মোল্যা ব্রিকস, যমুনা ব্রিকস, আলী ব্রিকস, কাজী ব্রিকস, ইতনা ব্রিকস, এমইডি ব্রিকস।
ইটের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আবাসন প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বলেন, ইটের দাম এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। একসময় প্রতিটি ইট ৮ টাকায় ক্রয় করলেও বর্তমানে একই মানের ইট কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকা। আবাসন খাতে বিপুল পরিমাণ ইটের প্রয়োজন থাকায় ফ্ল্যাট তৈরিতে খরচও বেড়েছে।
অভয়নগর উপজেলায় কয়লা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে উত্তরা প্রাইভেট লিমিটেড, সাহারা এন্টারপ্রাইজ, শেখ ব্রাদার্স, মোশারেফ অ্যান্ড ব্রাদার্স, ইউনাইটেড কোল লিমিটেড, এ্যালিগেন্ট কোল, বসুন্ধরা গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, আফিল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সৈনিক ট্রেডার্স, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল, সিলেট সিন্ডিকেট। ইন্ডিয়ান কয়লা এনেছে জাফ্রিদি এন্টার প্রাইজ।
কয়লার মূল্য প্রসঙ্গে সাহারা এন্টারপ্রাইজের নওয়াপাড়া শাখা অফিসের ইনচার্জ মোহাম্মদ রিদুয়ান কবির বলেন, এই মৌসুমে প্রথম থেকেই কয়লার দাম ক্রমে ১৭ হাজার, ১৮ হাজার, ১৯ হাজার, ২০ হাজার টাকা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে চীনারা কয়লা ক্রয় করেছে বলে এই দাম বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার একটা প্রভাব রয়েছে এই সেক্টরে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, জাহাজভাড়া বেশি হওয়াও কয়লার দাম বেড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
যশোরের অভয়নগরে ইটের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে ৮ থেকে ৯ টাকা দরে বিক্রি হওয়া ইটের দাম ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতে স্থানীয় পর্যায়ে ইটের ঘর নির্মাণকারীসহ আবাসন খাত সমস্যায় পড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে পরপর চার দফায় কয়লার মূল্যবৃদ্ধিকে দুষছেন ভাটা মালিকেরা।
বৃষ্টি না থাকায় নভেম্বর থেকে এই অঞ্চলে নির্মাণ মৌসুম শুরু হয়। এতে ইট বিক্রি বেড়ে যায়, ভাটার মালিকেরাও ইট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। তবে প্রতি ইউনিট ইটের দাম ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়েছে ইটের বাজারে। বিক্রি কমে যাওয়ায় ইটের উৎপাদনও কমে গেছে।
ইটভাটার মালিকদের তথ্যমতে, গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ থেকে সাড়ে ১১ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভালো মানের ইট ইউনিটপ্রতি ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ইটের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে ভাটার মালিকেরা বলছেন, গত বছরের এপ্রিল থেকে বিশ্বব্যাপী বাড়তে শুরু করে কয়লার দাম। ওই সময়ে বাজারে ইন্দোনেশিয়ার উন্নতমানের কয়লার দাম ছিল টনপ্রতি ৯ হাজার টাকা, সাউথ আফ্রিকার কয়লা ৮ হাজার টাকা। বর্তমানে একই মানের প্রতি টন কয়লা বিক্রি হচ্ছে ২১ হাজার টাকায়। এতে দেশের বাজারে ইটের উৎপাদন খরচও বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নওয়াপাড়ায় কয়লা কিনতে আসা মোশারেফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, পাবনা থেকে শাহিনুর রহমান, মেহেরপুর থেকে নুর ইসলাম, নাভারণ থেকে খালেক বলেন, কয়লার দাম অনেক বেশি। তাই এবার দেরিতে ভাটায় আগুন দিচ্ছেন। এক-দুই গাড়ি কয়লা কিনে ভাটা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়লা মজুত করতে পারছেন না। প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ ইট তৈরি করলেও এবার ৬ থেকে ৭ লাখের বেশি ইট বানানো যাবে না বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
যশোর সদর উপজেলার ইটভাটা মালিক সমিতির সহসভাপতি আলহাজ নাজিরউদ্দিন বলেন, ‘আমার তিনটা ভাটা। আমি প্রতিবছর ২ কোটি ১০ লাখ ইট তৈরি করি। এবার এর অর্ধেক ইটও বানাতে পারব না।
ভাটা মালিকেরা বলছেন, এক বছর আগেও ভালো মানের কয়লার টন ছিল ১০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় কয়লার টন ১৪ হাজার টাকা, তৃতীয় দফায় ১৬ হাজার টাকা হয়। এখন প্রতি টন কয়লা ২১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এভাবে প্রতিনিয়ত কয়লার দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে আমদানিকারকেরা। এতে ইটের উৎপাদনও স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেকে নেমে আসবে।
বেশ কয়েকটি ইটভাটার মালিক জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের শেষ দিকে তাঁরা ইটভাটার জন্য কয়লা কিনে রাখেন। এ বছর কয়লার দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো মজুত করা যায়নি। এ ছাড়া কয়লার দাম বেশি থাকায় বেশ কয়েকটি ইটভাটা চালুই করতে পারেননি মালিকেরা। এ তালিকায় রয়েছে মোরাদ ব্রিকস, মোল্যা ব্রিকস, যমুনা ব্রিকস, আলী ব্রিকস, কাজী ব্রিকস, ইতনা ব্রিকস, এমইডি ব্রিকস।
ইটের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আবাসন প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বলেন, ইটের দাম এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। একসময় প্রতিটি ইট ৮ টাকায় ক্রয় করলেও বর্তমানে একই মানের ইট কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকা। আবাসন খাতে বিপুল পরিমাণ ইটের প্রয়োজন থাকায় ফ্ল্যাট তৈরিতে খরচও বেড়েছে।
অভয়নগর উপজেলায় কয়লা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে উত্তরা প্রাইভেট লিমিটেড, সাহারা এন্টারপ্রাইজ, শেখ ব্রাদার্স, মোশারেফ অ্যান্ড ব্রাদার্স, ইউনাইটেড কোল লিমিটেড, এ্যালিগেন্ট কোল, বসুন্ধরা গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, আফিল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সৈনিক ট্রেডার্স, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল, সিলেট সিন্ডিকেট। ইন্ডিয়ান কয়লা এনেছে জাফ্রিদি এন্টার প্রাইজ।
কয়লার মূল্য প্রসঙ্গে সাহারা এন্টারপ্রাইজের নওয়াপাড়া শাখা অফিসের ইনচার্জ মোহাম্মদ রিদুয়ান কবির বলেন, এই মৌসুমে প্রথম থেকেই কয়লার দাম ক্রমে ১৭ হাজার, ১৮ হাজার, ১৯ হাজার, ২০ হাজার টাকা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে চীনারা কয়লা ক্রয় করেছে বলে এই দাম বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার একটা প্রভাব রয়েছে এই সেক্টরে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, জাহাজভাড়া বেশি হওয়াও কয়লার দাম বেড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মো. রবিউল ইসলাম, অভয়নগর (যশোর)
যশোরের অভয়নগরে ইটের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে ৮ থেকে ৯ টাকা দরে বিক্রি হওয়া ইটের দাম ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতে স্থানীয় পর্যায়ে ইটের ঘর নির্মাণকারীসহ আবাসন খাত সমস্যায় পড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে পরপর চার দফায় কয়লার মূল্যবৃদ্ধিকে দুষছেন ভাটা মালিকেরা।
বৃষ্টি না থাকায় নভেম্বর থেকে এই অঞ্চলে নির্মাণ মৌসুম শুরু হয়। এতে ইট বিক্রি বেড়ে যায়, ভাটার মালিকেরাও ইট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। তবে প্রতি ইউনিট ইটের দাম ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়েছে ইটের বাজারে। বিক্রি কমে যাওয়ায় ইটের উৎপাদনও কমে গেছে।
ইটভাটার মালিকদের তথ্যমতে, গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ থেকে সাড়ে ১১ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভালো মানের ইট ইউনিটপ্রতি ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ইটের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে ভাটার মালিকেরা বলছেন, গত বছরের এপ্রিল থেকে বিশ্বব্যাপী বাড়তে শুরু করে কয়লার দাম। ওই সময়ে বাজারে ইন্দোনেশিয়ার উন্নতমানের কয়লার দাম ছিল টনপ্রতি ৯ হাজার টাকা, সাউথ আফ্রিকার কয়লা ৮ হাজার টাকা। বর্তমানে একই মানের প্রতি টন কয়লা বিক্রি হচ্ছে ২১ হাজার টাকায়। এতে দেশের বাজারে ইটের উৎপাদন খরচও বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নওয়াপাড়ায় কয়লা কিনতে আসা মোশারেফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, পাবনা থেকে শাহিনুর রহমান, মেহেরপুর থেকে নুর ইসলাম, নাভারণ থেকে খালেক বলেন, কয়লার দাম অনেক বেশি। তাই এবার দেরিতে ভাটায় আগুন দিচ্ছেন। এক-দুই গাড়ি কয়লা কিনে ভাটা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়লা মজুত করতে পারছেন না। প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ ইট তৈরি করলেও এবার ৬ থেকে ৭ লাখের বেশি ইট বানানো যাবে না বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
যশোর সদর উপজেলার ইটভাটা মালিক সমিতির সহসভাপতি আলহাজ নাজিরউদ্দিন বলেন, ‘আমার তিনটা ভাটা। আমি প্রতিবছর ২ কোটি ১০ লাখ ইট তৈরি করি। এবার এর অর্ধেক ইটও বানাতে পারব না।
ভাটা মালিকেরা বলছেন, এক বছর আগেও ভালো মানের কয়লার টন ছিল ১০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় কয়লার টন ১৪ হাজার টাকা, তৃতীয় দফায় ১৬ হাজার টাকা হয়। এখন প্রতি টন কয়লা ২১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এভাবে প্রতিনিয়ত কয়লার দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে আমদানিকারকেরা। এতে ইটের উৎপাদনও স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেকে নেমে আসবে।
বেশ কয়েকটি ইটভাটার মালিক জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের শেষ দিকে তাঁরা ইটভাটার জন্য কয়লা কিনে রাখেন। এ বছর কয়লার দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো মজুত করা যায়নি। এ ছাড়া কয়লার দাম বেশি থাকায় বেশ কয়েকটি ইটভাটা চালুই করতে পারেননি মালিকেরা। এ তালিকায় রয়েছে মোরাদ ব্রিকস, মোল্যা ব্রিকস, যমুনা ব্রিকস, আলী ব্রিকস, কাজী ব্রিকস, ইতনা ব্রিকস, এমইডি ব্রিকস।
ইটের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আবাসন প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বলেন, ইটের দাম এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। একসময় প্রতিটি ইট ৮ টাকায় ক্রয় করলেও বর্তমানে একই মানের ইট কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকা। আবাসন খাতে বিপুল পরিমাণ ইটের প্রয়োজন থাকায় ফ্ল্যাট তৈরিতে খরচও বেড়েছে।
অভয়নগর উপজেলায় কয়লা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে উত্তরা প্রাইভেট লিমিটেড, সাহারা এন্টারপ্রাইজ, শেখ ব্রাদার্স, মোশারেফ অ্যান্ড ব্রাদার্স, ইউনাইটেড কোল লিমিটেড, এ্যালিগেন্ট কোল, বসুন্ধরা গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, আফিল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সৈনিক ট্রেডার্স, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল, সিলেট সিন্ডিকেট। ইন্ডিয়ান কয়লা এনেছে জাফ্রিদি এন্টার প্রাইজ।
কয়লার মূল্য প্রসঙ্গে সাহারা এন্টারপ্রাইজের নওয়াপাড়া শাখা অফিসের ইনচার্জ মোহাম্মদ রিদুয়ান কবির বলেন, এই মৌসুমে প্রথম থেকেই কয়লার দাম ক্রমে ১৭ হাজার, ১৮ হাজার, ১৯ হাজার, ২০ হাজার টাকা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে চীনারা কয়লা ক্রয় করেছে বলে এই দাম বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার একটা প্রভাব রয়েছে এই সেক্টরে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, জাহাজভাড়া বেশি হওয়াও কয়লার দাম বেড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
যশোরের অভয়নগরে ইটের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে ৮ থেকে ৯ টাকা দরে বিক্রি হওয়া ইটের দাম ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতে স্থানীয় পর্যায়ে ইটের ঘর নির্মাণকারীসহ আবাসন খাত সমস্যায় পড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে পরপর চার দফায় কয়লার মূল্যবৃদ্ধিকে দুষছেন ভাটা মালিকেরা।
বৃষ্টি না থাকায় নভেম্বর থেকে এই অঞ্চলে নির্মাণ মৌসুম শুরু হয়। এতে ইট বিক্রি বেড়ে যায়, ভাটার মালিকেরাও ইট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করেন। তবে প্রতি ইউনিট ইটের দাম ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়েছে ইটের বাজারে। বিক্রি কমে যাওয়ায় ইটের উৎপাদনও কমে গেছে।
ইটভাটার মালিকদের তথ্যমতে, গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ থেকে সাড়ে ১১ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভালো মানের ইট ইউনিটপ্রতি ১২ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ইটের দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে ভাটার মালিকেরা বলছেন, গত বছরের এপ্রিল থেকে বিশ্বব্যাপী বাড়তে শুরু করে কয়লার দাম। ওই সময়ে বাজারে ইন্দোনেশিয়ার উন্নতমানের কয়লার দাম ছিল টনপ্রতি ৯ হাজার টাকা, সাউথ আফ্রিকার কয়লা ৮ হাজার টাকা। বর্তমানে একই মানের প্রতি টন কয়লা বিক্রি হচ্ছে ২১ হাজার টাকায়। এতে দেশের বাজারে ইটের উৎপাদন খরচও বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নওয়াপাড়ায় কয়লা কিনতে আসা মোশারেফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, পাবনা থেকে শাহিনুর রহমান, মেহেরপুর থেকে নুর ইসলাম, নাভারণ থেকে খালেক বলেন, কয়লার দাম অনেক বেশি। তাই এবার দেরিতে ভাটায় আগুন দিচ্ছেন। এক-দুই গাড়ি কয়লা কিনে ভাটা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়লা মজুত করতে পারছেন না। প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ ইট তৈরি করলেও এবার ৬ থেকে ৭ লাখের বেশি ইট বানানো যাবে না বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
যশোর সদর উপজেলার ইটভাটা মালিক সমিতির সহসভাপতি আলহাজ নাজিরউদ্দিন বলেন, ‘আমার তিনটা ভাটা। আমি প্রতিবছর ২ কোটি ১০ লাখ ইট তৈরি করি। এবার এর অর্ধেক ইটও বানাতে পারব না।
ভাটা মালিকেরা বলছেন, এক বছর আগেও ভালো মানের কয়লার টন ছিল ১০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় দফায় কয়লার টন ১৪ হাজার টাকা, তৃতীয় দফায় ১৬ হাজার টাকা হয়। এখন প্রতি টন কয়লা ২১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এভাবে প্রতিনিয়ত কয়লার দাম বাড়িয়ে যাচ্ছে আমদানিকারকেরা। এতে ইটের উৎপাদনও স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেকে নেমে আসবে।
বেশ কয়েকটি ইটভাটার মালিক জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমের শেষ দিকে তাঁরা ইটভাটার জন্য কয়লা কিনে রাখেন। এ বছর কয়লার দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো মজুত করা যায়নি। এ ছাড়া কয়লার দাম বেশি থাকায় বেশ কয়েকটি ইটভাটা চালুই করতে পারেননি মালিকেরা। এ তালিকায় রয়েছে মোরাদ ব্রিকস, মোল্যা ব্রিকস, যমুনা ব্রিকস, আলী ব্রিকস, কাজী ব্রিকস, ইতনা ব্রিকস, এমইডি ব্রিকস।
ইটের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে আবাসন প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন বলেন, ইটের দাম এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। একসময় প্রতিটি ইট ৮ টাকায় ক্রয় করলেও বর্তমানে একই মানের ইট কিনতে ব্যয় করতে হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকা। আবাসন খাতে বিপুল পরিমাণ ইটের প্রয়োজন থাকায় ফ্ল্যাট তৈরিতে খরচও বেড়েছে।
অভয়নগর উপজেলায় কয়লা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে উত্তরা প্রাইভেট লিমিটেড, সাহারা এন্টারপ্রাইজ, শেখ ব্রাদার্স, মোশারেফ অ্যান্ড ব্রাদার্স, ইউনাইটেড কোল লিমিটেড, এ্যালিগেন্ট কোল, বসুন্ধরা গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, আফিল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, সৈনিক ট্রেডার্স, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল, সিলেট সিন্ডিকেট। ইন্ডিয়ান কয়লা এনেছে জাফ্রিদি এন্টার প্রাইজ।
কয়লার মূল্য প্রসঙ্গে সাহারা এন্টারপ্রাইজের নওয়াপাড়া শাখা অফিসের ইনচার্জ মোহাম্মদ রিদুয়ান কবির বলেন, এই মৌসুমে প্রথম থেকেই কয়লার দাম ক্রমে ১৭ হাজার, ১৮ হাজার, ১৯ হাজার, ২০ হাজার টাকা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে চীনারা কয়লা ক্রয় করেছে বলে এই দাম বেড়েছে। এ ছাড়া করোনার একটা প্রভাব রয়েছে এই সেক্টরে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, জাহাজভাড়া বেশি হওয়াও কয়লার দাম বেড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা পর্যন্ত।
২৩ জানুয়ারি ২০২২গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা পর্যন্ত।
২৩ জানুয়ারি ২০২২ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারির পরপরই ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার প্রতি ব্যারেল ৩ দশমিক ৩৯ ডলার বা ৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ দশমিক ৯৮ ডলারে। অপর দিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই, একধরনের অপরিশোধিত তেল) তেলের দাম ৩ দশমিক ৩১ ডলার বা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৬১ দশমিক ৮১ ডলার হয়েছে।
এ নিষেধাজ্ঞার ফলে চীন ও ভারতের মতো দেশগুলো, যারা রুশ তেলের বড় ক্রেতা, তারা এখন বিকল্প উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে। দীর্ঘদিন ধরে রুশ তেল কেনায় চীন ও ভারত পশ্চিমা ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে চলে যাচ্ছিল। তাই রাশিয়াকে কোণঠাসা করতে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
স্যাক্সো ব্যাংকের বিশ্লেষক ওলে হ্যানসেন বলেন, চীন ও ভারতের শোধনাগারগুলোকে এখন বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজতে হবে, নইলে তারা পশ্চিমা আর্থিক ব্যবস্থার বাইরে চলে যাবে।
এর আগে ব্রিটেনও রসনেফট ও লুকঅয়েলকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এনজি) আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ ১৯তম দফা নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ অনুমোদন করেছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পরপরই ব্রেন্ট ও ডব্লিউটিআইয়ের দাম ব্যারেলপ্রতি দুই ডলারের বেশি বেড়ে যায়। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে তেলের মজুত কমে যাওয়ায় দাম আরও বেড়ে গেছে।
ইউবিএস ব্যাংকের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টানোভো বলেন, তেলের বাজারে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব অনেকটাই নির্ভর করবে ভারতের অবস্থানের ওপর। কারণ, ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় এবং রাশিয়া নতুন ক্রেতা খুঁজে পায় কি না, এটিই এখন ভাবার বিষয়।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা জারির পর ভারত ছিল রুশ ক্রুড অয়েলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। কিন্তু নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এখন রুশ তেল আমদানি কমিয়ে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভারতের বেসরকারি তেল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ রুশ তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা আমদানি পুরোপুরি বন্ধ বা কমিয়ে আনতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। তবে এ নিষেধাজ্ঞাগুলো তেলের প্রকৃত সরবরাহ বা রাশিয়ার রপ্তানি আয় কতটা প্রভাবিত করবে, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
রিস্ট্যাড এনার্জির বিশ্লেষক ক্লাউদিও গ্যালিমবার্তি বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে রাশিয়ার ওপর যত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তার বেশির ভাগই দেশটির তেল উৎপাদন বা রাজস্বে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলোর উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বাজারে অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধিকে কিছুটা সীমিত করতে পারে।
বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগামী মাসগুলোতে ব্রেন্ট তেলের দাম ৬০ থেকে ৭০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে। এদিকে মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) জানিয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে অপরিশোধিত তেল, গ্যাসোলিন ও ডিজেলজাত পণ্যের মজুত কমেছে—যা বাজারে চাহিদা বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারির পরপরই ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার প্রতি ব্যারেল ৩ দশমিক ৩৯ ডলার বা ৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ দশমিক ৯৮ ডলারে। অপর দিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই, একধরনের অপরিশোধিত তেল) তেলের দাম ৩ দশমিক ৩১ ডলার বা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৬১ দশমিক ৮১ ডলার হয়েছে।
এ নিষেধাজ্ঞার ফলে চীন ও ভারতের মতো দেশগুলো, যারা রুশ তেলের বড় ক্রেতা, তারা এখন বিকল্প উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে। দীর্ঘদিন ধরে রুশ তেল কেনায় চীন ও ভারত পশ্চিমা ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে চলে যাচ্ছিল। তাই রাশিয়াকে কোণঠাসা করতে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
স্যাক্সো ব্যাংকের বিশ্লেষক ওলে হ্যানসেন বলেন, চীন ও ভারতের শোধনাগারগুলোকে এখন বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজতে হবে, নইলে তারা পশ্চিমা আর্থিক ব্যবস্থার বাইরে চলে যাবে।
এর আগে ব্রিটেনও রসনেফট ও লুকঅয়েলকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এনজি) আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ ১৯তম দফা নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ অনুমোদন করেছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পরপরই ব্রেন্ট ও ডব্লিউটিআইয়ের দাম ব্যারেলপ্রতি দুই ডলারের বেশি বেড়ে যায়। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে তেলের মজুত কমে যাওয়ায় দাম আরও বেড়ে গেছে।
ইউবিএস ব্যাংকের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টানোভো বলেন, তেলের বাজারে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব অনেকটাই নির্ভর করবে ভারতের অবস্থানের ওপর। কারণ, ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় এবং রাশিয়া নতুন ক্রেতা খুঁজে পায় কি না, এটিই এখন ভাবার বিষয়।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা জারির পর ভারত ছিল রুশ ক্রুড অয়েলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। কিন্তু নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এখন রুশ তেল আমদানি কমিয়ে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভারতের বেসরকারি তেল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ রুশ তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা আমদানি পুরোপুরি বন্ধ বা কমিয়ে আনতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। তবে এ নিষেধাজ্ঞাগুলো তেলের প্রকৃত সরবরাহ বা রাশিয়ার রপ্তানি আয় কতটা প্রভাবিত করবে, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
রিস্ট্যাড এনার্জির বিশ্লেষক ক্লাউদিও গ্যালিমবার্তি বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে রাশিয়ার ওপর যত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তার বেশির ভাগই দেশটির তেল উৎপাদন বা রাজস্বে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলোর উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বাজারে অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধিকে কিছুটা সীমিত করতে পারে।
বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগামী মাসগুলোতে ব্রেন্ট তেলের দাম ৬০ থেকে ৭০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে। এদিকে মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) জানিয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে অপরিশোধিত তেল, গ্যাসোলিন ও ডিজেলজাত পণ্যের মজুত কমেছে—যা বাজারে চাহিদা বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা পর্যন্ত।
২৩ জানুয়ারি ২০২২ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখ এ তথ্য জানান।
এনবিআর জানায়, ই-রিটার্ন পোর্টালে নিবন্ধনের সময় করদাতার বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত বাংলাদেশের মোবাইল নম্বরে ওটিপি পাঠানো হয়। প্রবাসীদের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি বহাল থাকায় বিদেশে থাকা অনেক করদাতা ই-রিটার্ন দাখিলে সমস্যায় পড়ছিলেন। এই সমস্যা সমাধানে এখন তাঁদের নিজস্ব ই-মেইলে ওটিপি পাঠানোর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
এনবিআর আরও জানায়, বিদেশে থাকা করদাতারা এখন তাঁদের পাসপোর্ট নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ভিসা-সিলের কপি, ই-মেইল ঠিকানা ও ছবি সংযুক্ত করে [email protected] ঠিকানায় আবেদন পাঠাতে পারবেন। আবেদন যাচাইয়ের পর এনবিআর থেকে তাঁদের ই-মেইলে ওটিপি ও রেজিস্ট্রেশন লিংক পাঠানো হবে। এর মাধ্যমে তাঁরা সহজেই ই-রিটার্ন পোর্টালে নিবন্ধন করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
২০২৫-২৬ করবর্ষে এখন পর্যন্ত ৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল হয়েছে। এ বছর ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব প্রবীণ করদাতা, শারীরিকভাবে অক্ষম বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন করদাতা, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিক ছাড়া সব শ্রেণির করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, অনলাইন রিটার্ন দাখিলপ্রক্রিয়া সম্পূর্ণ কাগজবিহীন ও ঝামেলামুক্ত। করদাতারা তাৎক্ষণিকভাবে acknowledgment slip ও আয়কর সনদ প্রিন্ট করতে পারেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত সব করদাতাকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহার করে আয়কর রিটার্ন দাখিলের আহ্বান জানিয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আরও সহজ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন থেকে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি করদাতারা মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ই-মেইলের মাধ্যমে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) গ্রহণ করে ই-রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখ এ তথ্য জানান।
এনবিআর জানায়, ই-রিটার্ন পোর্টালে নিবন্ধনের সময় করদাতার বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত বাংলাদেশের মোবাইল নম্বরে ওটিপি পাঠানো হয়। প্রবাসীদের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি বহাল থাকায় বিদেশে থাকা অনেক করদাতা ই-রিটার্ন দাখিলে সমস্যায় পড়ছিলেন। এই সমস্যা সমাধানে এখন তাঁদের নিজস্ব ই-মেইলে ওটিপি পাঠানোর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
এনবিআর আরও জানায়, বিদেশে থাকা করদাতারা এখন তাঁদের পাসপোর্ট নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ভিসা-সিলের কপি, ই-মেইল ঠিকানা ও ছবি সংযুক্ত করে [email protected] ঠিকানায় আবেদন পাঠাতে পারবেন। আবেদন যাচাইয়ের পর এনবিআর থেকে তাঁদের ই-মেইলে ওটিপি ও রেজিস্ট্রেশন লিংক পাঠানো হবে। এর মাধ্যমে তাঁরা সহজেই ই-রিটার্ন পোর্টালে নিবন্ধন করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
২০২৫-২৬ করবর্ষে এখন পর্যন্ত ৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল হয়েছে। এ বছর ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব প্রবীণ করদাতা, শারীরিকভাবে অক্ষম বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন করদাতা, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিক ছাড়া সব শ্রেণির করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, অনলাইন রিটার্ন দাখিলপ্রক্রিয়া সম্পূর্ণ কাগজবিহীন ও ঝামেলামুক্ত। করদাতারা তাৎক্ষণিকভাবে acknowledgment slip ও আয়কর সনদ প্রিন্ট করতে পারেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত সব করদাতাকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহার করে আয়কর রিটার্ন দাখিলের আহ্বান জানিয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
গত বছরের শুরুতে মাঝারি মানের প্রতিটি ইট বিক্রি হতো ৫ থেকে ৬ টাকায়। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে সাড়ে ৭ টাকায়। অন্যদিকে ভালো মানের ইটের দাম ছিল ৮ থেকে ৯ টাকা। বর্তমানে একই মানের ইট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা পর্যন্ত।
২৩ জানুয়ারি ২০২২ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে