অনলাইন ডেস্ক
দেশে চাহিদা ও ঘাটতি মেটাতে সরকার জরুরিভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ভোগ্য ও ব্যবহার্য পণ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভোগ্য পণ্য হিসেবে ১ লাখ টন চাল, ১০ হাজার টন চিনি এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার। এসব পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উন্মুক্ত দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
সূত্রমতে, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের জন্য ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী, দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে টিসিবির মাধ্যমে ১০ হাজার টন চিনি ১১৫ টাকা ৪২ পয়সা কেজি দরে এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল ৯৮ টাকা ৪৫ পয়সা কেজি দরে কেনা হবে। এ দুই ক্রয় প্রস্তাবের জন্য মোট ব্যয় হবে ২১৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১৩৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের মধ্যে এই ডিজেল আমদানি সম্পন্ন হবে। এর বাইরে ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ৭৩৯ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
দেশে চাহিদা ও ঘাটতি মেটাতে সরকার জরুরিভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ভোগ্য ও ব্যবহার্য পণ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভোগ্য পণ্য হিসেবে ১ লাখ টন চাল, ১০ হাজার টন চিনি এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার। এসব পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উন্মুক্ত দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
সূত্রমতে, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের জন্য ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী, দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে টিসিবির মাধ্যমে ১০ হাজার টন চিনি ১১৫ টাকা ৪২ পয়সা কেজি দরে এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল ৯৮ টাকা ৪৫ পয়সা কেজি দরে কেনা হবে। এ দুই ক্রয় প্রস্তাবের জন্য মোট ব্যয় হবে ২১৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১৩৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের মধ্যে এই ডিজেল আমদানি সম্পন্ন হবে। এর বাইরে ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ৭৩৯ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৪ ঘণ্টা আগে