নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের কৃষি খাতের টেকসই উন্নয়নে ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খাদ্যনিরাপত্তা ও উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক করেছে। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা ও কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের অনীহার ফলে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো এখনো সম্ভব হয়নি।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ব্যাংকগুলো ১৯ হাজার ২১৫ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করলেও ৩৮ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখনো অনেকটা ঘাটতি রয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাহত হলেও বেশির ভাগ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে সক্রিয় ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে এ পর্যন্ত ৫০ দশমিক ৫৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, যার মধ্যে সরকারি ব্যাংক ৮ হাজার ৯৩ কোটি, বেসরকারি ব্যাংক ১০ হাজার ৩৩৯ কোটি ও বিদেশি ব্যাংক ৭৮৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। তবে পারফরম্যান্সে বৈষম্য রয়েছে—কিছু ব্যাংক লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি থাকলেও পদ্মা ব্যাংক ও এইচএসবিসি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।
ঋণ বিতরণে শীর্ষে সরকারি ব্যাংকগুলো
প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, সরকারি ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণে শীর্ষ স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) ৪ হাজার ৯১২ কোটি টাকা বিতরণ করে প্রথম স্থানে রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ১ হাজার ৯৬২ কোটি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) ১ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ব্যাংক ৮৮৩ কোটি, ব্র্যাক ব্যাংক ৬৫১ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ৬১৭ কোটি ও পূবালী ব্যাংক ৬০৭ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, যার বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৫৪৫ কোটি টাকা।
ঋণ বিতরণে পিছিয়ে কিছু ব্যাংক
যদিও বেশির ভাগ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে অংশ নিয়েছে, তবে কিছু ব্যাংকের অবস্থা হতাশাজনক। শরিয়াহভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক মাত্র ৪ কোটি ৮৯ লাখ, মধুমতি ব্যাংক ২ কোটি ৫০ লাখ এবং এইচএসবিসি ব্যাংক ২৫ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে; যা তাদের নির্ধারিত লক্ষ্যের ১০ শতাংশের কম। সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, পদ্মা ব্যাংক ও বিদেশি ওরি ব্যাংক এক টাকাও কৃষিঋণ বিতরণ করেনি।
কৃষিঋণে ব্যাংকের অনীহা ও প্রভাব
ব্যাংকারদের মতে, কৃষকেরা সাধারণত ঋণ জালিয়াতিতে জড়িত হন না, বরং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ঋণ পরিশোধে সমস্যায় পড়েন। তবু অনেক ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে আগ্রহ দেখায় না, যার অন্যতম কারণ কৃষিঋণের তুলনামূলক কম সুদের হার ও দীর্ঘমেয়াদি পরিশোধ ব্যবস্থা। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাধ্যতামূলকভাবে মোট ঋণের ২ শতাংশ কৃষি খাতে বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছে এবং তা না মানলে জরিমানার বিধানও রেখেছে।
কৃষিঋণে খেলাপির হার তুলনামূলক কম
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি মাস শেষে কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৫৫ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা, যার মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। শতকরা হিসাবে কৃষিঋণের খেলাপির হার ৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ, যা সামগ্রিক ব্যাংকিং খাতের ২০ দশমিক ২০ শতাংশের তুলনায় অনেক কম। গত ৭ মাসে কৃষিঋণ আদায় হয়েছে ২০ হাজার ৩১০ কোটি টাকা, যা ব্যাংকগুলোর জন্য ইতিবাচক ইঙ্গিত।
নতুন নীতিমালা ও পদক্ষেপ
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণকে আরও গতিশীল করতে নতুন নীতিমালা বাস্তবায়ন করছে। যেসব ব্যাংকের নিজস্ব শাখা পল্লি অঞ্চলে নেই, তাদের ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা বা এনজিওর মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের (এমআরএ) নিবন্ধিত এনজিও সংস্থাগুলোর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হবে এবং তারা যেন অতিরিক্ত সুদ নিতে না পারে, সে জন্য সুদের হার নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, দেশে উৎপাদন বাড়াতে কৃষিঋণ বিতরণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য প্রতিবছর কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ঘোষণা করা হয় এবং লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার কোটি টাকা এবং ব্যাংকগুলোর মোট ঋণের ২ শতাংশ কৃষি খাতে বিতরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রতিবন্ধকতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
গত বছরের শেষ দিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় কৃষিঋণ বিতরণেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে; বিশেষত জুলাই-আগস্টে ঋণ বিতরণ ও লেনদেন কমে যায়। তবে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ঋণ বিতরণে গতি ফিরেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ইতিবাচক অগ্রগতি থাকলেও আরও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। ব্যাংকগুলোর কৃষি খাতে বিনিয়োগে উৎসাহ বাড়াতে হবে এবং ক্ষুদ্র কৃষকদের সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি জোরদার করা এবং কাঁচামাল ও উৎপাদন খরচ কমাতে সরকারের বিশেষ নীতিমালা গ্রহণ জরুরি।
দেশের কৃষি খাতের টেকসই উন্নয়নে ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খাদ্যনিরাপত্তা ও উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ বাধ্যতামূলক করেছে। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা ও কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের অনীহার ফলে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো এখনো সম্ভব হয়নি।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ব্যাংকগুলো ১৯ হাজার ২১৫ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করলেও ৩৮ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখনো অনেকটা ঘাটতি রয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাহত হলেও বেশির ভাগ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে সক্রিয় ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে এ পর্যন্ত ৫০ দশমিক ৫৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, যার মধ্যে সরকারি ব্যাংক ৮ হাজার ৯৩ কোটি, বেসরকারি ব্যাংক ১০ হাজার ৩৩৯ কোটি ও বিদেশি ব্যাংক ৭৮৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। তবে পারফরম্যান্সে বৈষম্য রয়েছে—কিছু ব্যাংক লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি থাকলেও পদ্মা ব্যাংক ও এইচএসবিসি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।
ঋণ বিতরণে শীর্ষে সরকারি ব্যাংকগুলো
প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, সরকারি ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণে শীর্ষ স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) ৪ হাজার ৯১২ কোটি টাকা বিতরণ করে প্রথম স্থানে রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ১ হাজার ৯৬২ কোটি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) ১ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ব্যাংক ৮৮৩ কোটি, ব্র্যাক ব্যাংক ৬৫১ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ৬১৭ কোটি ও পূবালী ব্যাংক ৬০৭ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, যার বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ৫৪৫ কোটি টাকা।
ঋণ বিতরণে পিছিয়ে কিছু ব্যাংক
যদিও বেশির ভাগ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে অংশ নিয়েছে, তবে কিছু ব্যাংকের অবস্থা হতাশাজনক। শরিয়াহভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক মাত্র ৪ কোটি ৮৯ লাখ, মধুমতি ব্যাংক ২ কোটি ৫০ লাখ এবং এইচএসবিসি ব্যাংক ২৫ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে; যা তাদের নির্ধারিত লক্ষ্যের ১০ শতাংশের কম। সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, পদ্মা ব্যাংক ও বিদেশি ওরি ব্যাংক এক টাকাও কৃষিঋণ বিতরণ করেনি।
কৃষিঋণে ব্যাংকের অনীহা ও প্রভাব
ব্যাংকারদের মতে, কৃষকেরা সাধারণত ঋণ জালিয়াতিতে জড়িত হন না, বরং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ঋণ পরিশোধে সমস্যায় পড়েন। তবু অনেক ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে আগ্রহ দেখায় না, যার অন্যতম কারণ কৃষিঋণের তুলনামূলক কম সুদের হার ও দীর্ঘমেয়াদি পরিশোধ ব্যবস্থা। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাধ্যতামূলকভাবে মোট ঋণের ২ শতাংশ কৃষি খাতে বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছে এবং তা না মানলে জরিমানার বিধানও রেখেছে।
কৃষিঋণে খেলাপির হার তুলনামূলক কম
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি মাস শেষে কৃষকদের মধ্যে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৫৫ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা, যার মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকা। শতকরা হিসাবে কৃষিঋণের খেলাপির হার ৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ, যা সামগ্রিক ব্যাংকিং খাতের ২০ দশমিক ২০ শতাংশের তুলনায় অনেক কম। গত ৭ মাসে কৃষিঋণ আদায় হয়েছে ২০ হাজার ৩১০ কোটি টাকা, যা ব্যাংকগুলোর জন্য ইতিবাচক ইঙ্গিত।
নতুন নীতিমালা ও পদক্ষেপ
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণকে আরও গতিশীল করতে নতুন নীতিমালা বাস্তবায়ন করছে। যেসব ব্যাংকের নিজস্ব শাখা পল্লি অঞ্চলে নেই, তাদের ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা বা এনজিওর মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের (এমআরএ) নিবন্ধিত এনজিও সংস্থাগুলোর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হবে এবং তারা যেন অতিরিক্ত সুদ নিতে না পারে, সে জন্য সুদের হার নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, দেশে উৎপাদন বাড়াতে কৃষিঋণ বিতরণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য প্রতিবছর কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ঘোষণা করা হয় এবং লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার কোটি টাকা এবং ব্যাংকগুলোর মোট ঋণের ২ শতাংশ কৃষি খাতে বিতরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রতিবন্ধকতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
গত বছরের শেষ দিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় কৃষিঋণ বিতরণেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে; বিশেষত জুলাই-আগস্টে ঋণ বিতরণ ও লেনদেন কমে যায়। তবে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ঋণ বিতরণে গতি ফিরেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ইতিবাচক অগ্রগতি থাকলেও আরও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। ব্যাংকগুলোর কৃষি খাতে বিনিয়োগে উৎসাহ বাড়াতে হবে এবং ক্ষুদ্র কৃষকদের সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি জোরদার করা এবং কাঁচামাল ও উৎপাদন খরচ কমাতে সরকারের বিশেষ নীতিমালা গ্রহণ জরুরি।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের বরাদ্দ ১ হাজার ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা কমানো হয়েছে। মূল বাজেটে এ প্রকল্পের জন্য ১০ হাজার ৫০২ কোটি ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৯ হাজার ৪৫৪ কোটি টাকায় নামিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার তাঁতপল্লিতে ঈদ সামনে রেখে কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে। খুটখাট আওয়াজে মুখরিত তাঁতপল্লি যেন এক অনবরত সুরেলা ছন্দ তুলেছে। চলছে পবিত্র মাহে রমজান, এরপরই ঈদ এবং বাঙালির পয়লা বৈশাখের উৎসব।
৫ ঘণ্টা আগেএলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। রাজধানীর এক ছায়া সংসদ বিতর্কে তিনি বলেন, শুল্ক সুবিধা হারানো, ঋণের কঠোর শর্ত ও উন্নয়ন সহযোগিতার হ্রাসসহ...
১১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান থেকে আরও ২৬ হাজার ২৫০ টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে