নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে আলুর সরবরাহ বৃদ্ধি ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে গতকাল সোমবার আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত ২৮টি আবেদনের বিপরীতে ১৯ হাজার ৪০০ টন আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের থেকে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলুর বিক্রয়মূল্য কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৬ থেকে ২৭ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকারনির্ধারিত মূল্যে কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা কোনো পর্যায়েই আলু বিক্রয় করা হচ্ছে না। বাজারে প্রতি কেজি আলু ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে দেশের নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সিন্ডিকেট ভেঙে বাজারে তদারকি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে এভাবে আমদানি করেও আলুর দাম কতটুকু কমানো যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
এর আগে ডিমের দাম কমাতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দফায় ১৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু গত ৩৬ দিনেও দেশে একটি ডিম আসেনি। ফলে দামও কমেনি। এখনো প্রতি ডজন ডিম ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
এদিকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার অজুহাতে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দামও হুহু করে বাড়ছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ কোথাও ১৩০ আবার কোথাও ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, শুধু আমদানির অনুমোদন দিলেই হবে না। সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে পণ্য দেশে আনতে হবে। এতে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং সিন্ডিকেট ভাঙবে। প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক তুলে দিতে হবে। বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
বাজারে আলুর সরবরাহ বৃদ্ধি ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে গতকাল সোমবার আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত ২৮টি আবেদনের বিপরীতে ১৯ হাজার ৪০০ টন আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের থেকে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলুর বিক্রয়মূল্য কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৬ থেকে ২৭ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকারনির্ধারিত মূল্যে কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা কোনো পর্যায়েই আলু বিক্রয় করা হচ্ছে না। বাজারে প্রতি কেজি আলু ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে দেশের নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সিন্ডিকেট ভেঙে বাজারে তদারকি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে এভাবে আমদানি করেও আলুর দাম কতটুকু কমানো যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
এর আগে ডিমের দাম কমাতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে তিন দফায় ১৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু গত ৩৬ দিনেও দেশে একটি ডিম আসেনি। ফলে দামও কমেনি। এখনো প্রতি ডজন ডিম ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
এদিকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার অজুহাতে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দামও হুহু করে বাড়ছে। গতকাল রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ কোথাও ১৩০ আবার কোথাও ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, শুধু আমদানির অনুমোদন দিলেই হবে না। সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে পণ্য দেশে আনতে হবে। এতে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং সিন্ডিকেট ভাঙবে। প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক তুলে দিতে হবে। বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপে ভারসাম্য রক্ষা ও বাংলাদেশকে অনুকূল অবস্থানে আনার লক্ষ্যে ২৫টি বোয়িং বিমানের অর্ডার, ৭ লাখ টন গম, এলএনজি, তুলা, ওষুধ, মূলধনী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক কাঁচামাল ও কৃষিজ পণ্য আমদানির ঘোষণা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনায় ইতিবাচক আবহ তৈরির চেষ্টায় নেমেছে ঢাকা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস এলাকায় কারখানা বন্ধ ও বিক্রি কমে যাওয়ার কারণে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের (বিএটিবিসি) মুনাফায় ধস নেমেছে। আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) কোম্পানিটির মুনাফা কমে পাঁচ ভাগের এক
২ ঘণ্টা আগেটাকার আন্তঃব্যাংক ও গ্রাহক লেনদেনের বিনিময় হার ডিলার ব্যাংকগুলো চাহিদা ও জোগানের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করে। বাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখার প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ডিলার ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে মার্কিন ডলার কেনা-বেচা করে।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপে ব্যবসায়ীরা যখন অস্থির, ঠিক সে সময় চট্টগ্রাম বন্দর ও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপোর (আইসিডি) চার্জ বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ (মাশুল) ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ ও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপোর (আইসিডি) চার্জ ২৯ থেকে ১০০ শতাংশ...
১৩ ঘণ্টা আগে