অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে ব্যাগ ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে ৪৮ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করছে চীন ও ব্রিটিশ যৌথ মালিকানাধীন ইউনিফা অ্যাকসেসরিজ কোম্পানি লিমিটেড। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেপজা) অধীনে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বেপজা ইকোনমিক জোনে একটি ব্যাগ ও ফ্যাশন সামগ্রী তৈরির কারখানা স্থাপনে এই অর্থ বিনিয়োগ করবে তারা।
ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি বেপজা কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বেপজার সঙ্গে ইউনিফা অ্যাকসেসরিজের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বেপজা সূত্র জানিয়েছে, কারখানাটি চালু হলে প্রতিবছর ২ কোটি ৮০ লাখ ইউনিট ব্যাগ, বেল্ট, ক্যাপ, টুপি, স্কার্ফ, মাফলার, চশমা ও চশমার ফ্রেম উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২ হাজার ৮৩০ জন বাংলাদেশির কর্মসংস্থান করা যাবে।
বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেছেন, ‘বেপজা ইকোনমিক জোনে ইউনিফা অ্যাকসেসরিজের এ বিনিয়োগ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বড় ভূমিকা রাখছে। ইউনিফার মতো বিনিয়োগকারীরা এতে নতুন মাত্রা যোগ করছে।’
বাংলাদেশে বেপজার এটিই সবচেয়ে বড় প্রকল্প। বেপজার তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ইউনিফাসহ ৪২টি কোম্পানি এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, যাদের সম্মিলিত প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ৯৪২ দশমিক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করেছে।
বেপজা ইকোনমিক জোনে পর্যায়ক্রমে আরও বহু দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আসবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ, যা কর্মসংস্থান, রপ্তানি আয় এবং প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
বাংলাদেশে ব্যাগ ও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে ৪৮ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করছে চীন ও ব্রিটিশ যৌথ মালিকানাধীন ইউনিফা অ্যাকসেসরিজ কোম্পানি লিমিটেড। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেপজা) অধীনে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বেপজা ইকোনমিক জোনে একটি ব্যাগ ও ফ্যাশন সামগ্রী তৈরির কারখানা স্থাপনে এই অর্থ বিনিয়োগ করবে তারা।
ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি বেপজা কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বেপজার সঙ্গে ইউনিফা অ্যাকসেসরিজের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বেপজা সূত্র জানিয়েছে, কারখানাটি চালু হলে প্রতিবছর ২ কোটি ৮০ লাখ ইউনিট ব্যাগ, বেল্ট, ক্যাপ, টুপি, স্কার্ফ, মাফলার, চশমা ও চশমার ফ্রেম উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২ হাজার ৮৩০ জন বাংলাদেশির কর্মসংস্থান করা যাবে।
বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়ে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেছেন, ‘বেপজা ইকোনমিক জোনে ইউনিফা অ্যাকসেসরিজের এ বিনিয়োগ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বড় ভূমিকা রাখছে। ইউনিফার মতো বিনিয়োগকারীরা এতে নতুন মাত্রা যোগ করছে।’
বাংলাদেশে বেপজার এটিই সবচেয়ে বড় প্রকল্প। বেপজার তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ইউনিফাসহ ৪২টি কোম্পানি এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে, যাদের সম্মিলিত প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ৯৪২ দশমিক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করেছে।
বেপজা ইকোনমিক জোনে পর্যায়ক্রমে আরও বহু দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আসবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ, যা কর্মসংস্থান, রপ্তানি আয় এবং প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ডসের তৃতীয় সংস্করণে (২০২৫) তিনটি ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ও সুপার ব্র্যান্ড ওয়ালটনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। টেকসই ক্লিন এনার্জি উদ্যোগের জন্য ওয়ালটন অর্জন করেছে ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’।
৩৬ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকার পাহাড়ঘেরা ক্ষুদ্র রাজ্য লেসোথো (জনসংখ্যা ২৩ লাখ) গত ২৫ বছর ধরে ‘আফ্রিকান গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট’ (AGOA)-এর অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কমুক্ত পোশাক রপ্তানি করে আসছিল। এই সুযোগেই তারা লেভিস, র্যাঙ্গলারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা ব্র্যান্ডে পোশাক সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেভারতে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা। এ সপ্তাহেই ভারতের মুম্বাই শহরে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের টেসলার একটি শোরুমের।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এয়ারলাইনগুলোর আয়ের বড় উৎসে পরিণত হয়েছে লাগেজ ফি। গত বছর দেশটির বিমান সংস্থাগুলো ব্যাগ ফি বাবদ আয় করেছে ৬ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। এর মধ্যে আমেরিকান এয়ারলাইনস একাই আয় করেছে প্রায় ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার, যা প্রতিষ্ঠানটির মোট বার্ষিক আয়ের দুই শতাংশেরও বেশি। বিষয়টি নিশ্চিত
৮ ঘণ্টা আগে