নজিরবিহীনভাবে বিশ্বের মানুষের মাথাপিছু ঋণ বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে বেড়েছে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণও। জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। বিশ্বের বর্তমান জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ধরে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে বিশ্বের সামগ্রিক এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ নিয়ে জাতিসংঘ এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে। কোভিড-১৯ মহামারির মতো বৈশ্বিক দুর্যোগ এই ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের সামগ্রিক ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ হাজার বিলিয়ন ডলার ঋণের মধ্য সবচেয়ে বেশি ঋণ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি এককভাবে মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশ নিয়ে রেখেছে। দেশটির মোট ঋণের পরিমাণ ৩০ হাজার ৯৮৫ বিলিয়ন ডলার।
বৈশ্বিক ঋণ গ্রহণের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। দেশটির মোট ঋণ ১৩ হাজার ৯৫৫ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানেই এশিয়ার দেশ জাপান। দেশটির মোট ঋণ ১১ হাজার ৬১ বিলিয়ন ডলার। ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্য রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। ব্রিটিশদের মোট ঋণ ৩ হাজার ১৫২ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির মোট ঋণ ৩ হাজার ৯২ বিলিয়ন ডলার।
২ হাজার ৯১১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ইতালি। পিছিয়ে নেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতও। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৮১৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতের থেকে খুব একটা পিছিয়ে নেই ইউরোপের ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল হার্ট’ খ্যাত জার্মানিও। দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৭১১ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ব্রাজিলও এই তালিকায় রয়েছে। দেশটির মোট ঋণ ১ হাজার ৬৫৩ বিলিয়ন ডলার। প্রায় কাছাকাছি রয়েছে স্পেন। দেশটির ঋণ ১ হাজার ৫৬৮ বিলিয়ন ডলার। ঋণের দিক থেকে শীর্ষ তালিকার নিচের দিকে থাকা দুটি দেশ হলো অস্ট্রেলিয়া এবং মেক্সিকো। অস্ট্রেলিয়ার ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ আর মেক্সিকোর ঋণের পরিমান ৭৯২ বিলিয়ন ডলার।
প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের মোট ঋণের ৩০ শতাংশ নিয়ে রেখেছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। বর্তমানে যে ঋণ রয়েছে তা ২০০০ সালের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি। এই ঋণ ২০২২ সালে বিশ্বের মোট জিডিপির (১০৩ ট্রিলিয়ন ডলার) প্রায় কাছাকাছি। প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের ৩৩০ কোটি মানুষ এমন সব দেশে বাস করেন যেসব দেশ ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করে তা সেসব দেশের স্বাস্থ্য বা শিক্ষা খাতে ব্যয়ের চেয়েও বেশি।
প্রতিবেদন অনুসারে, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সরকারি ঋণ দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। উচ্চ হারে ঋণের বোঝা বহনকারী দেশের সংখ্যা বাড়ছেই। ২০২০ সালে অন্তত ৭০টি দেশের সরকারি ঋণ তাদের জিডিপির ৬০ শতাংশও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ২০২২ সালে অবশ্য সেটি কমে ৬০–এ নেমেছে।
আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থার মধ্যেই অসাম্য গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে রয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বৈশ্বিক দক্ষিণের ঘাড়েই ঋণের বোঝা বেশি। এর পেছনে রয়েছে বৈদিশক ঋণ, নানামুখী সংকট এবং ঋণের পেছনে উচ্চ ও ক্রমবর্ধমান ব্যয় বৃদ্ধি।
এছাড়া বিদেশি মুদ্রায় বেশি বেশি ঋণ নেওয়ার কারণে এসব দেশ বহির্বিশ্বের অভিঘাতের প্রতি দিন দিন বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে।
দেখা যাচ্ছে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্ধেকই বৈদেশিক রাজস্বের কমপক্ষে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বৈদেশিক ঋণের পেছনে বরাদ্দ রাখছে।
বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বেসরকারি ঋণদাতাদের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে। এতে ঋণ আরও বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে, সেই সঙ্গে ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াতেও জটিলতা বাড়ছে।
অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি বড় চিত্র উঠে এসেছে বৈশ্বিক উত্তর ও বৈশ্বিক দক্ষিণের মধ্যে ঋণের প্রকৃতিতে। উন্নয়নশীল দেশগুলো উন্নত দেশের চেয়ে অনেক কম ঋণগ্রহীতা হলেও তাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে বেশি। এতে করে কিছু দেশ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ছে। একদিকে ঋণ পরিশোধ অন্যদিকে নাগরিকদের পেছনে ব্যয় এর দুটোর ভারসাম্য করতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।
ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যয়ের হার দিন দিন বাড়ছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উন্নয়নশীল দেশের নিট সুদ পরিশোধের পরিমাণ রাজস্বের ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলো সরকারি ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে ক্রমবর্ধমান হারে রাষ্ট্রীয় সম্পদ খরচ করে ফেলছে। নাগরিকদের কল্যাণে ব্যয়ের তুলনায় সুদ পরিশোধে খরচ দ্রুত বাড়ছে। অনেক দেশ জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধেই বেশি অর্থ ব্যয় করছে। উন্নয়ন ব্যয়কে ছাড়িয়ে যাচ্ছে সুদের পরিশোধে ব্যয়।
এই প্রতিবেদনের বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের অর্ধেক বিশ্বই উন্নয়ন নামের বিপর্যয়ের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। ঋণ সংকট এই বিপর্যয়কে আরও উসকে দিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সেকেলে অর্থব্যবস্থার কারণেই অস্থিরভাবে এই ঋণ বেড়ে যেতে পেরেছে।’
নজিরবিহীনভাবে বিশ্বের মানুষের মাথাপিছু ঋণ বেড়ে গেছে। সামগ্রিকভাবে বেড়েছে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণও। জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন আঙ্কটাডের গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ লাখ কোটি ডলারে। বিশ্বের বর্তমান জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ধরে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে বিশ্বের সামগ্রিক এবং মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ নিয়ে জাতিসংঘ এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে। কোভিড-১৯ মহামারির মতো বৈশ্বিক দুর্যোগ এই ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
গ্লোবাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের সামগ্রিক ৯২ ট্রিলিয়ন বা ৯২ হাজার বিলিয়ন ডলার ঋণের মধ্য সবচেয়ে বেশি ঋণ যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি এককভাবে মোট ঋণের এক-তৃতীয়াংশ নিয়ে রেখেছে। দেশটির মোট ঋণের পরিমাণ ৩০ হাজার ৯৮৫ বিলিয়ন ডলার।
বৈশ্বিক ঋণ গ্রহণের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। দেশটির মোট ঋণ ১৩ হাজার ৯৫৫ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানেই এশিয়ার দেশ জাপান। দেশটির মোট ঋণ ১১ হাজার ৬১ বিলিয়ন ডলার। ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্য রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। ব্রিটিশদের মোট ঋণ ৩ হাজার ১৫২ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির মোট ঋণ ৩ হাজার ৯২ বিলিয়ন ডলার।
২ হাজার ৯১১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ইতালি। পিছিয়ে নেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতও। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৮১৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতের থেকে খুব একটা পিছিয়ে নেই ইউরোপের ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল হার্ট’ খ্যাত জার্মানিও। দেশটির মোট ঋণ ২ হাজার ৭১১ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ব্রাজিলও এই তালিকায় রয়েছে। দেশটির মোট ঋণ ১ হাজার ৬৫৩ বিলিয়ন ডলার। প্রায় কাছাকাছি রয়েছে স্পেন। দেশটির ঋণ ১ হাজার ৫৬৮ বিলিয়ন ডলার। ঋণের দিক থেকে শীর্ষ তালিকার নিচের দিকে থাকা দুটি দেশ হলো অস্ট্রেলিয়া এবং মেক্সিকো। অস্ট্রেলিয়ার ৯৪৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ আর মেক্সিকোর ঋণের পরিমান ৭৯২ বিলিয়ন ডলার।
প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের মোট ঋণের ৩০ শতাংশ নিয়ে রেখেছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। বর্তমানে যে ঋণ রয়েছে তা ২০০০ সালের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি। এই ঋণ ২০২২ সালে বিশ্বের মোট জিডিপির (১০৩ ট্রিলিয়ন ডলার) প্রায় কাছাকাছি। প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের ৩৩০ কোটি মানুষ এমন সব দেশে বাস করেন যেসব দেশ ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করে তা সেসব দেশের স্বাস্থ্য বা শিক্ষা খাতে ব্যয়ের চেয়েও বেশি।
প্রতিবেদন অনুসারে, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সরকারি ঋণ দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। উচ্চ হারে ঋণের বোঝা বহনকারী দেশের সংখ্যা বাড়ছেই। ২০২০ সালে অন্তত ৭০টি দেশের সরকারি ঋণ তাদের জিডিপির ৬০ শতাংশও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ২০২২ সালে অবশ্য সেটি কমে ৬০–এ নেমেছে।
আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থার মধ্যেই অসাম্য গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে রয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বৈশ্বিক দক্ষিণের ঘাড়েই ঋণের বোঝা বেশি। এর পেছনে রয়েছে বৈদিশক ঋণ, নানামুখী সংকট এবং ঋণের পেছনে উচ্চ ও ক্রমবর্ধমান ব্যয় বৃদ্ধি।
এছাড়া বিদেশি মুদ্রায় বেশি বেশি ঋণ নেওয়ার কারণে এসব দেশ বহির্বিশ্বের অভিঘাতের প্রতি দিন দিন বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে।
দেখা যাচ্ছে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্ধেকই বৈদেশিক রাজস্বের কমপক্ষে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বৈদেশিক ঋণের পেছনে বরাদ্দ রাখছে।
বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বেসরকারি ঋণদাতাদের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে। এতে ঋণ আরও বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে, সেই সঙ্গে ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াতেও জটিলতা বাড়ছে।
অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি বড় চিত্র উঠে এসেছে বৈশ্বিক উত্তর ও বৈশ্বিক দক্ষিণের মধ্যে ঋণের প্রকৃতিতে। উন্নয়নশীল দেশগুলো উন্নত দেশের চেয়ে অনেক কম ঋণগ্রহীতা হলেও তাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে বেশি। এতে করে কিছু দেশ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ছে। একদিকে ঋণ পরিশোধ অন্যদিকে নাগরিকদের পেছনে ব্যয় এর দুটোর ভারসাম্য করতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।
ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যয়ের হার দিন দিন বাড়ছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উন্নয়নশীল দেশের নিট সুদ পরিশোধের পরিমাণ রাজস্বের ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলো সরকারি ঋণের সুদ পরিশোধের পেছনে ক্রমবর্ধমান হারে রাষ্ট্রীয় সম্পদ খরচ করে ফেলছে। নাগরিকদের কল্যাণে ব্যয়ের তুলনায় সুদ পরিশোধে খরচ দ্রুত বাড়ছে। অনেক দেশ জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধেই বেশি অর্থ ব্যয় করছে। উন্নয়ন ব্যয়কে ছাড়িয়ে যাচ্ছে সুদের পরিশোধে ব্যয়।
এই প্রতিবেদনের বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের অর্ধেক বিশ্বই উন্নয়ন নামের বিপর্যয়ের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। ঋণ সংকট এই বিপর্যয়কে আরও উসকে দিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সেকেলে অর্থব্যবস্থার কারণেই অস্থিরভাবে এই ঋণ বেড়ে যেতে পেরেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনার তৃতীয় ধাপের প্রথম দিন শেষ হয়েছে। বৈঠকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ওপর আরোপিত ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কমানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সবুজ সংকেত মিলেছে। তবে কোন স্তরে কমবে, সে আলোচনা এখনো হয়নি। আলোচনার আরও দুই দিন বাকি।
১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে পুঁজির সংকট দিন দিন আরও গভীর হয়ে উঠছে। পুরোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির ওপর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা প্রায় নিঃশেষ। বাজারে প্রাণ ফেরাতে তাঁরা অপেক্ষা করছেন নতুন ও মৌলভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানির আগমনের দিকে। কিন্তু সেই প্রত্যাশা দীর্ঘ সময় ধরে রয়ে গেছে পূর্ণতার ঊর্ধ্বে। একটানা ১৩ মাসে একটি...
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ অর্থনীতিকে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করছে এজেন্ট ব্যাংকিং। হিসাব, আমানত এবং লেনদেনে এ খাতে প্রবৃদ্ধি এখন চোখে পড়ার মতো। তবে বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে এর অবকাঠামোয়। কমে যাচ্ছে এজেন্ট ও আউটলেটের সংখ্যা। অর্থাৎ এই খাত একদিকে বিস্তৃতি পাচ্ছে, অন্যদিকে সংকুচিত হচ্ছে এর নেটওয়ার্ক...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক নিয়ে তৃতীয় দফায় আলোচনায় বসছে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে শুরু হচ্ছে এই সংলাপ।
১৩ ঘণ্টা আগে