বাংলাদেশের ২০২৩ সালের পোশাক রপ্তানি আয়ে ৯ বিলিয়ন তথা ৯০০ কোটি ডলারের গরমিল আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। বিশ্ব বাণিজ্যের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পোশাক রপ্তানির বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছিল প্রকৃত রপ্তানি তার চেয়ে ৯০০ কোটি ডলার কম।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩’ প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছে। যা বিশ্বের মোট পোশাক রপ্তানির ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। কিন্তু রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাব বলছে, সে বছর বাংলাদেশ ৪৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। অর্থাৎ রপ্তানি আয়ে গরমিল ৯ বিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের মে মাসের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংকও দেশের রপ্তানি পরিসংখ্যানে অসংগতি খুঁজে পায়। তখন দেখা যায়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংশোধিত গণনার ভিত্তিতে ২৪ অর্থবছরের গত নয় মাসে রপ্তানিতে আয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল আছে। পরে এই অসংগতির প্রতিক্রিয়ায় সংশোধনের লক্ষ্যে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো চলতি জুলাই থেকে শুরু করে পরবর্তী তিন মাসের জন্য রপ্তানি তথ্য প্রকাশে বিরতি দেয়।
তবে বৈশ্বিক বাজারে অস্থিরতা, কাঁচামাল ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে উৎপাদন খরচ লাফিয়ে বৃদ্ধি পেলেও বাংলাদেশ চীনের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের পোশাক খাতে রপ্তানি করত মাত্র আড়াই শতাংশ, ২০১০ সালে তা ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে এসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪ শতাংশে।
চীন এখনো বিশ্বের বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। তবে দেশটির বৈশ্বিক রপ্তানি ২০১০ সালে যেখানে ছিল ৩৬ দশমিক ৬ শতাংশ ২০২৩ সালে এসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ। সে বছর চীন মোট ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। ২০২৩ সালে পোশাক রপ্তানিকারকের তালিকায় থাকা তৃতীয় শীর্ষ দেশ ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ভিয়েতনামের চেয়ে ৭ বিলিয়ন ডলার বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে ২০২৮ সালে উভয় দেশই সমপরিমাণ অর্থাৎ ৩২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল। মাঝে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে টপকে ভিয়েতনাম পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে যায়। পরের বছরই অবশ্য বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থান পুনরুদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, ডব্লিউটিও—এর হিসাব অনুসারে, ২০২৩ সালের বৃহত্তম পণ্য রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় বেশ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। সে বছর বাংলাদেশে ৫৫ তম অবস্থানে ছিল। অথচ, ২০২২ সালেই বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৪৯ তম। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অবস্থানের অবনতি হয়েছে।
বাংলাদেশের ২০২৩ সালের পোশাক রপ্তানি আয়ে ৯ বিলিয়ন তথা ৯০০ কোটি ডলারের গরমিল আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। বিশ্ব বাণিজ্যের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পোশাক রপ্তানির বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছিল প্রকৃত রপ্তানি তার চেয়ে ৯০০ কোটি ডলার কম।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩’ প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছে। যা বিশ্বের মোট পোশাক রপ্তানির ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। কিন্তু রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাব বলছে, সে বছর বাংলাদেশ ৪৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। অর্থাৎ রপ্তানি আয়ে গরমিল ৯ বিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের মে মাসের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংকও দেশের রপ্তানি পরিসংখ্যানে অসংগতি খুঁজে পায়। তখন দেখা যায়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংশোধিত গণনার ভিত্তিতে ২৪ অর্থবছরের গত নয় মাসে রপ্তানিতে আয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল আছে। পরে এই অসংগতির প্রতিক্রিয়ায় সংশোধনের লক্ষ্যে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো চলতি জুলাই থেকে শুরু করে পরবর্তী তিন মাসের জন্য রপ্তানি তথ্য প্রকাশে বিরতি দেয়।
তবে বৈশ্বিক বাজারে অস্থিরতা, কাঁচামাল ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে উৎপাদন খরচ লাফিয়ে বৃদ্ধি পেলেও বাংলাদেশ চীনের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের পোশাক খাতে রপ্তানি করত মাত্র আড়াই শতাংশ, ২০১০ সালে তা ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে এসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪ শতাংশে।
চীন এখনো বিশ্বের বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। তবে দেশটির বৈশ্বিক রপ্তানি ২০১০ সালে যেখানে ছিল ৩৬ দশমিক ৬ শতাংশ ২০২৩ সালে এসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৬ শতাংশ। সে বছর চীন মোট ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। ২০২৩ সালে পোশাক রপ্তানিকারকের তালিকায় থাকা তৃতীয় শীর্ষ দেশ ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ভিয়েতনামের চেয়ে ৭ বিলিয়ন ডলার বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে ২০২৮ সালে উভয় দেশই সমপরিমাণ অর্থাৎ ৩২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল। মাঝে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে টপকে ভিয়েতনাম পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে যায়। পরের বছরই অবশ্য বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থান পুনরুদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, ডব্লিউটিও—এর হিসাব অনুসারে, ২০২৩ সালের বৃহত্তম পণ্য রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় বেশ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। সে বছর বাংলাদেশে ৫৫ তম অবস্থানে ছিল। অথচ, ২০২২ সালেই বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৪৯ তম। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অবস্থানের অবনতি হয়েছে।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৬ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১৯ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে