অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হওয়া মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এ বছর প্রত্যাশিতভাবে জমে ওঠেনি। মেলার চতুর্থ দিন আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ার পরও দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল হতাশাজনক। বিক্রেতারা জানালেন, প্রথম দিকে সাধারণত মেলায় দর্শনার্থীর সংখ্যা বেশি হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। ক্রেতার উপস্থিতি একেবারেই কম।
মেলা জমে না ওঠার পেছনে দেশের চলমান মূল্যস্ফীতি, অর্থনৈতিক সংকট এবং শৈত্যপ্রবাহকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, হঠাৎ করে শৈত্যপ্রবাহের কারণে অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বা বাইরে বের হতে চাইছেন না। বিশেষ করে মেলার প্রধান ক্রেতা গৃহিণীরা, যাঁরা ছোট শিশুদের নিয়ে এই শীতে বাইরে বের হওয়ার ঝুঁকি নিচ্ছেন না।
অতিরিক্ত মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে জানিয়ে রোবেল নামে এক দর্শনার্থী বলেন, ‘মানুষের হাতে টাকা নেই, দেশের পরিস্থিতিও স্বাভাবিক নয়। এর মধ্যে সরকার সাধারণ মানুষের ওপর ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কেনাকাটা কীভাবে সম্ভব?’
স্টল প্রস্তুতে ধীরগতি
মেলা প্রাঙ্গণে এখনো অনেক স্টলের সাজসজ্জার কাজ শেষ হয়নি। বিভিন্ন ট্রাকে পণ্য আনার কাজ চলছে। কিছু স্টল এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। অনেক বিক্রেতা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে মেলার পরিবেশে সেই চাঞ্চল্য দেখা যাচ্ছে না।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের রিগ্যাল ফার্নিচারের ম্যানেজার হৃদয় বলেন, ‘আবহাওয়াজনিত কারণে ক্রেতা কম। তবে আশা করছি, কয়েক দিনের মধ্যে পরিস্থিতি পাল্টাবে।’
বর্ষপণ্য: ফার্নিচার
এবারের মেলায় ফার্নিচার পণ্যকে ২০২৫ সালের ‘বর্ষপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মূল হল ‘এ’-এর ডান দিকে রয়েছে ফার্নিচার এবং বাঁ দিকে ইলেকট্রনিকস প্যাভিলিয়ন।
বেচাকেনায় ধীরগতি
বোম্বে ফুটওয়্যারের সেলসম্যান আসাদ বলেন, ‘শনিবার হওয়ার কারণে বেশি ক্রেতা আশা করেছিলাম। কিন্তু শীতের কারণে তেমন কেউ আসেনি। এখনো বেচাকেনা নেই। আশা করছি, কিছুদিন পর পরিস্থিতি ভালো হবে।’
মূল হলের বাইরের স্টলগুলোতেও একই অবস্থা। খাবার, গৃহস্থালির পণ্য, শাড়ি, থ্রি-পিস, সিরামিক, পাটজাত দ্রব্যসহ নানা ধরনের পণ্য থাকলেও ক্রেতার অভাবে বিক্রেতারা হতাশ। গত বছরের তুলনায় এবার মেলায় স্টল সংখ্যা বাড়লেও ক্রেতা এবং দর্শনার্থীর সংখ্যা তেমন বাড়েনি। পুরোনো অনেক বিক্রেতা অংশগ্রহণ করেননি, তবে নতুন কিছু ব্যবসায়ীর উপস্থিতি লক্ষণীয়। দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সাত দেশের ১১ প্রতিষ্ঠান এবারের মেলায় অংশ নিয়েছে।
মেলা সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকছে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে সময় বাড়িয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা হচ্ছে। তবে ক্রেতা ও দর্শনার্থীর উপস্থিতি বাড়াতে আবহাওয়া ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি মেলার আরও কার্যকর ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিক্রেতারা।
রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হওয়া মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এ বছর প্রত্যাশিতভাবে জমে ওঠেনি। মেলার চতুর্থ দিন আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ার পরও দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল হতাশাজনক। বিক্রেতারা জানালেন, প্রথম দিকে সাধারণত মেলায় দর্শনার্থীর সংখ্যা বেশি হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। ক্রেতার উপস্থিতি একেবারেই কম।
মেলা জমে না ওঠার পেছনে দেশের চলমান মূল্যস্ফীতি, অর্থনৈতিক সংকট এবং শৈত্যপ্রবাহকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, হঠাৎ করে শৈত্যপ্রবাহের কারণে অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বা বাইরে বের হতে চাইছেন না। বিশেষ করে মেলার প্রধান ক্রেতা গৃহিণীরা, যাঁরা ছোট শিশুদের নিয়ে এই শীতে বাইরে বের হওয়ার ঝুঁকি নিচ্ছেন না।
অতিরিক্ত মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে জানিয়ে রোবেল নামে এক দর্শনার্থী বলেন, ‘মানুষের হাতে টাকা নেই, দেশের পরিস্থিতিও স্বাভাবিক নয়। এর মধ্যে সরকার সাধারণ মানুষের ওপর ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কেনাকাটা কীভাবে সম্ভব?’
স্টল প্রস্তুতে ধীরগতি
মেলা প্রাঙ্গণে এখনো অনেক স্টলের সাজসজ্জার কাজ শেষ হয়নি। বিভিন্ন ট্রাকে পণ্য আনার কাজ চলছে। কিছু স্টল এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। অনেক বিক্রেতা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে মেলার পরিবেশে সেই চাঞ্চল্য দেখা যাচ্ছে না।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের রিগ্যাল ফার্নিচারের ম্যানেজার হৃদয় বলেন, ‘আবহাওয়াজনিত কারণে ক্রেতা কম। তবে আশা করছি, কয়েক দিনের মধ্যে পরিস্থিতি পাল্টাবে।’
বর্ষপণ্য: ফার্নিচার
এবারের মেলায় ফার্নিচার পণ্যকে ২০২৫ সালের ‘বর্ষপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মূল হল ‘এ’-এর ডান দিকে রয়েছে ফার্নিচার এবং বাঁ দিকে ইলেকট্রনিকস প্যাভিলিয়ন।
বেচাকেনায় ধীরগতি
বোম্বে ফুটওয়্যারের সেলসম্যান আসাদ বলেন, ‘শনিবার হওয়ার কারণে বেশি ক্রেতা আশা করেছিলাম। কিন্তু শীতের কারণে তেমন কেউ আসেনি। এখনো বেচাকেনা নেই। আশা করছি, কিছুদিন পর পরিস্থিতি ভালো হবে।’
মূল হলের বাইরের স্টলগুলোতেও একই অবস্থা। খাবার, গৃহস্থালির পণ্য, শাড়ি, থ্রি-পিস, সিরামিক, পাটজাত দ্রব্যসহ নানা ধরনের পণ্য থাকলেও ক্রেতার অভাবে বিক্রেতারা হতাশ। গত বছরের তুলনায় এবার মেলায় স্টল সংখ্যা বাড়লেও ক্রেতা এবং দর্শনার্থীর সংখ্যা তেমন বাড়েনি। পুরোনো অনেক বিক্রেতা অংশগ্রহণ করেননি, তবে নতুন কিছু ব্যবসায়ীর উপস্থিতি লক্ষণীয়। দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সাত দেশের ১১ প্রতিষ্ঠান এবারের মেলায় অংশ নিয়েছে।
মেলা সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকছে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে সময় বাড়িয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা হচ্ছে। তবে ক্রেতা ও দর্শনার্থীর উপস্থিতি বাড়াতে আবহাওয়া ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি মেলার আরও কার্যকর ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিক্রেতারা।
ব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি খাতের আরব বাংলাদেশ (এবি) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার পরিচালনা পর্ষদের সভায় তিনি পদত্যাগ করেন।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিল মাসে। সদ্যসমাপ্ত মাসটিতে ২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন বা ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার বেশি। সে হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্সে এসেছে ৯ কোটি ডলারের বেশি।
৭ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ৮ হাজার ১০৬ টন আলু নেপালে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গতকাল রবিবার (৪ মে ) বিকেল পর্যন্ত এই আলু রপ্তানি করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে