নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ব্যয় করতে চায় না। অধিকাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বছরে শ্রমিকপ্রতি ৫০০ টাকারও কম ব্যয় করে। কিন্তু রপ্তানি আয় বাড়াতে হলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে; সঙ্গে রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ানোর কাজটিও দ্রুত এগিয়ে নিতে হবে। তাহলেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুবিধা নেওয়া সম্ভব হবে। এই সুবিধা না নিতে পারলে রপ্তানির বাজার হারাতে হবে, যার বিরূপ প্রভাব পড়বে সামগ্রিক অর্থনীতিতে।
গতকাল রোববার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘টেকনোলজি ইউজ ইন দ্য ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশ’ বা বাংলাদেশের শিল্প খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার শীর্ষক এক সংলাপে বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) উদ্যোগে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
সংলাপে মূল প্রবন্ধে সিপিডির গবেষণা ফেলো সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, ‘শিল্প খাতে উচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য ভালো মানের গবেষণা ও উদ্ভাবন প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর এ খাতে ব্যয় করার প্রবণতা খুব কম। ওষুধ, চিকিৎসা ও রাসায়নিকের মতো কয়েকটি শিল্প ছাড়া অধিকাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বছরে শ্রমিকপ্রতি ৫০০ টাকারও কম ব্যয় করে।’
সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, ‘শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আকারের ভিত্তিতে দেখলে এই পরিস্থিতি আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। আমাদের দেশের বড় শিল্পের মাত্র ৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ করেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এই বিনিয়োগ যথাক্রমে ২ ও ১ শতাংশ। বিষয়টি আমাদের শিল্প খাতের জন্য অশনিসংকেত।’
সভাপতির বক্তব্যে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য শিল্প খাতে উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে যেভাবে বিপ্লব হয়ে যাচ্ছে, তাতে এর সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে আমরা পিছিয়ে পড়ব।’
গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ব্যয় করতে চায় না। অধিকাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বছরে শ্রমিকপ্রতি ৫০০ টাকারও কম ব্যয় করে। কিন্তু রপ্তানি আয় বাড়াতে হলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে; সঙ্গে রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ানোর কাজটিও দ্রুত এগিয়ে নিতে হবে। তাহলেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুবিধা নেওয়া সম্ভব হবে। এই সুবিধা না নিতে পারলে রপ্তানির বাজার হারাতে হবে, যার বিরূপ প্রভাব পড়বে সামগ্রিক অর্থনীতিতে।
গতকাল রোববার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘টেকনোলজি ইউজ ইন দ্য ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশ’ বা বাংলাদেশের শিল্প খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার শীর্ষক এক সংলাপে বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) উদ্যোগে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
সংলাপে মূল প্রবন্ধে সিপিডির গবেষণা ফেলো সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, ‘শিল্প খাতে উচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য ভালো মানের গবেষণা ও উদ্ভাবন প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর এ খাতে ব্যয় করার প্রবণতা খুব কম। ওষুধ, চিকিৎসা ও রাসায়নিকের মতো কয়েকটি শিল্প ছাড়া অধিকাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বছরে শ্রমিকপ্রতি ৫০০ টাকারও কম ব্যয় করে।’
সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, ‘শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আকারের ভিত্তিতে দেখলে এই পরিস্থিতি আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। আমাদের দেশের বড় শিল্পের মাত্র ৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ করেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এই বিনিয়োগ যথাক্রমে ২ ও ১ শতাংশ। বিষয়টি আমাদের শিল্প খাতের জন্য অশনিসংকেত।’
সভাপতির বক্তব্যে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য শিল্প খাতে উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে যেভাবে বিপ্লব হয়ে যাচ্ছে, তাতে এর সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে আমরা পিছিয়ে পড়ব।’
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গ্রাহকদের দ্রুত, নিরাপদ ও সহজে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে তাদের নতুন মোবাইল অ্যাপ ShahjalalTouchPay। আজ বুধবার (৩০ জুলাই) তারিখে ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অ্যাপের উদ্বোধন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম অঞ্চলে সরকারের গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) সঙ্গে কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (কাফকো) মধ্যে একটি গ্যাস বিক্রয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী কেজিডিসিএল কাফকোকে গড়ে দৈনিক ৫ কোটি ৫০ লাখ ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করবে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের চা শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মূল মজুরি প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়াতে সম্মত হয়েছেন বাগানমালিকেরা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চা-বাগানের মালিকপক্ষ, শ্রমিক প্রতিনিধি ও প্রশাসনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫
৪ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর রপ্তানিনির্ভর নগদ সহায়তা বা সাবসিডি দেওয়া সম্ভব হবে না। এ প্রেক্ষাপটে দেশের উদীয়মান ও প্রতিশ্রুতিশীল চারটি খাত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য এবং ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে একটি আন
৫ ঘণ্টা আগে