অনলাইন ডেস্ক
সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
রাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
৯ ঘণ্টা আগেরপ্তানি পণ্যে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চলছে বাংলাদেশের। এই আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকগুলো বড় আকারে সামনে এলেও বিষয়টিকে দেশটি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য চাপ তৈরির একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে পর্যবেক্ষণ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্লেষকদের।
১০ ঘণ্টা আগেটানা ৯ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। রাজস্ব আদায়ে প্রতিবছর কিছুটা প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে থাকছে। প্রস্তাবিত ও সংশোধিত, উভয় লক্ষ্যেই তৈরি হচ্ছে বড় ফারাক। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পর থেকে কোনো বছরই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি...
১ দিন আগে১১ বছরের সফল যাত্রা সম্পন্ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অন্যতম বেসরকারি এই বিমান সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার ১২ বছরে পা রাখল। ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলা আজ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে বাংলাদেশের আকাশে একটি নির্ভরতার নাম হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগে